হ্যালো বন্ধুরা!
আসসালামু আলাইকুম/নমস্কার
সবাই কেমন আছেন?
ডিভাইস-Wiko-T3
স্থানঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণ।
ঢাকা-বাংলাদেশ।
প্রিয় আমার বাংলা ব্লগ বাসিরা আশা করি সকলেই ভালো আছেন।ভারত বাংলাদেশের ব্লগার প্রিয় ভাই-বোনেরা আপনারা সবাইকে আমার অভিনন্দন জানিয়ে আজকে আমি আমার ব্লগ নিয়ে উপস্থিত হয়েছি।আজ সারাদিন খুব ব্যস্ত ছিলাম যার কারনেই পোস্ট করতে একটু দেরি হয়ে গেল।আজ আমি গ্রামের বাড়ি এসেছি কক্সবাজার শহর থেকে মহেশখালীতে।সবাই জানেন কোথাও ঘুরতে গেলে আলাদা একটা সময়ের প্রয়োজন হয় একটু গুছিয়ে বের হতে হয়।শীতকাল যেহেতু বাচ্চাদেরকে নিয়ে বের হতে একটু সমস্যা কাপড় চোপড় গুছিয়ে নিতে।তাই সারাদিন ব্যস্ত ছিলাম এখন যখন একটু ফ্রি হয়েছি তখন পোস্ট লেখা শুরু করে দিয়েছি।চিন্তা করলাম এত ব্যস্ততার মাঝে কি শেয়ার করা যায়।
ডিভাইস-Wiko-T3
স্থানঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণ।
ঢাকা-বাংলাদেশ।
ডিভাইস-Wiko-T3
স্থানঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণ।
ঢাকা-বাংলাদেশ।
তাই আজ আমি শেয়ার করব আপনাদের সাথে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘুরতে যাওয়ার কিছু মুহূর্ত। ঢাকা যখন ঘুরতে যাই আসলে বাচ্চাদেরকে নিয়ে কিছু কিছু জায়গায় ঘোরার সুযোগ হয়েছে তার মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অন্যতম।একদিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাঙ্গণে যাই বিভিন্ন ডিপার্টমেন্ট এবং যাবতীয় কিছু ঘুরে ঘুরে দেখব সেই প্রত্যাশায়।প্রবেশ করতেই দেখি বেশ ভালো লেগেছে অনেক ছাত্রছাত্রীদের সমাগম। আসলে এতগুলো হল এতগুলো ডিপার্টমেন্ট একদিনে ঘুরে শেষ করার মত নয়।তারপরও চেষ্টা করেছি আমার সাধ্যমত যতটুকু পারি দেখার।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এমন একটি প্রাঙ্গণ যেটা পুরো বাংলাদেশ জুড়ে একটি শিক্ষার মেরুদন্ড বলা যায়।এই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণ এমন একটি প্রাঙ্গন যেখানে সারা বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে ছাত্রছাত্রীরা পড়তে আসেন অনেক আশা নিয়ে।
ডিভাইস-Wiko-T3
স্থানঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণ।
ঢাকা-বাংলাদেশ।
ডিভাইস-Wiko-T3
স্থানঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণ।
ঢাকা-বাংলাদেশ।
ডিভাইস-Wiko-T3
স্থানঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণ।
ঢাকা-বাংলাদেশ।
আসলে আমি এই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণ ঘুরে যতটুকু অনুভব করতে পেরেছি এখানে ধরা বাধা কোন নিয়ম নেই।সবাই যার যার মত করে আসতেছে এবং যাচ্ছে বেশ জমজমাট একটি পরিবেশ।একদিকে জুটি বেঁধে হাঁটতেছে,অন্যদিকে কেউ সিগারেট খাচ্ছে, আবার কেউ ক্লাস করার জন্য ছোটাছুটি করতেছে।আবার কেউ সাজুগুজু করে প্রিয় মানুষের সাথে দেখা করতে যাচ্ছেন বেশ কিছু দৃশ্য দেখতে পেয়েছি।কিছু কিছু দৃশ্য অনেক ভালো লাগার মত ছিল।তবে কিছু কিছু বিষয় বেশ খারাপ লাগার মত ছিল।আমরাও বেশ ঘুরাঘুরি করার ফলে ক্লান্ত হয়েছিলাম যখন পাশে একটি পিঠাপুলির দোকান দেখেতে পেয়ে সেখান থেকে কিছু পিঠা নিয়ে এক জায়গায় বসে বেশ মাজা করে খাওয়ার পর আবারও শুরু করি ঘোরাঘুরি।
ডিভাইস-Wiko-T3
স্থানঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণ।
ঢাকা-বাংলাদেশ।
ডিভাইস-Wiko-T3
স্থানঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণ।
ঢাকা-বাংলাদেশ।
ডিভাইস-Wiko-T3
স্থানঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণ।
ঢাকা-বাংলাদেশ।
ডিভাইস-Wiko-T3
স্থানঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণ।
ঢাকা-বাংলাদেশ।
আরো কিছুক্ষণ সময় কাটানোর পর অবশেষে যখন লাঞ্চের সময় প্রায় পার হয়ে যাওয়ার অবস্থা তখন বেরিয়ে পড়ি।লেখার শুরুতে বলেছি আসলেই একদিনে ঘুরে শেষ করার মত নয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণ।তবে যতটুকু দেখেছি বেশ ভালো লেগেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গনে ঘোরার মুহূর্তটি।আজ এই পর্যন্ত,আশা করি আমার লেখাটি আপনাদের ভালো লেগেছে।সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ সময় দিয়ে আমার লেখাটি পড়ার জন্য।
💞ধন্যবাদ সবাইকে আমার পোস্ট সময় দিয়ে দেখার জন্য💞। |
আমি সামশুন নাহার হিরা।আমার ইউজার আইডি@samhunnahar।আমি আমার বাংলা ব্লগে কাজ করছি বাংলাদেশের কক্সবাজার থেকে।
আমি বাংলা ভাষায় লিখতে-পড়তে ভালবাসি। আমি রান্না করতে পছন্দ করি।ভ্রমণ আমার প্রিয় একটি নেশা।
আমি বিভিন্ন ফটোগ্রাফি করতে পছন্দ করি। আমি আমার মনের ভাব বাংলায় প্রাকাশ করতে পেরে অনেক আনন্দিত।তার জন্য আমার প্রাণের কমিউনিটি "আমার বাংলা ব্লগ"কে অনেক ভালবাসি।
বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ হল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গনে দারুন সময় কাটিয়েছেন আপু। আসলে শীতের সময় বাইরে গেলে অনেক জামা কাপড় পড়ে যেতে হয় এবং রেডি হতেও সময় লেগে যায়। যাই হোক আপু বাচ্চাদের নিয়ে ঘুরতে গিয়েছেন জেনে সত্যিই ভালো লেগেছে। অনেক অনেক শুভকামনা রইল সবার জন্য।
হ্যাঁ আপু বাইরে গেলে বাচ্চাদের নিয়ে আলাদা একটা ঝামেলা অনেক কাপড়-চোপড় নিয়ে যেত হয় মাঝে মাঝে খুব বিরক্ত লাগে।
https://steemit.com/hive-129948/@samhunnahar/5n122i-or-or-or-or-shy-fox-10
আমি যখন ফার্মগেট ছিলাম তখন প্রায় বন্ধুদের সাথে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে যাওয়া হতো। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় খুব সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন। বলা হয় তাকে প্রাচ্যের অক্সফোর্ড আমাদের এই বিশ্ববিদ্যালয়। আমার অনেক সোনালি মুহূর্ত ঐ জায়গায় জড়িয়ে আছে। অনেক ভালো লাগলো আপনার পোস্টটি দেখে। শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আপনাকে।
বলতে গেলে ওপেন একটি জায়গা ধরা বাঁধা কোন নিয়ম নেই যে যার মতো চলাফেরা করছে দেখে কিছু কিছু বিষয় অনেক বেশি নজর কাড়ছে।
আপু কক্সবাজার,মহেশখালী দিয়ে পোষ্ট শুরু করলেন আর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দিয়ে পোষ্ট শেষ করলেন। তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গেলে সত্যিই মনটা অনেক বড় হয়ে যায়। আপনার অনুভূতি পড়ে সত্যিই অনেক ভাল লাগলো। ধন্যবাদ আপু।
অনেক ভালো লেগেছে ঢাকা ইউনিভার্সিটি ঘোরাফেরা করে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
হুম দিদি সারা বাংলাদেশ সবচেয়ে বড় এবং প্রধান বিশ্ববিদ্যালয় হলো ঢাকা ৷ কিন্তু আপু আপনি যে কথা গুলো বললেন ৷ যে কেউ সিগারেট খায় আবার কেউ হাত ধরে আড্ডা ৷ আসলে কি জানেন আপু ৷ স্কুল থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয় পযন্ত কিছু মানুষ এসব থেকেই যায় ৷ কেউ দেখবেন মন দিয়ে পড়ালেখা করে৷ আবার কেউ না পরে বাবার মাসে টাকা পাঠাচ্ছে তা দিয়েই এনজয় করছে ৷
যা হোক আপনি বেশ ভালো কয়েকটি ফটোগ্রাফি করেছেন ৷
ধন্যবাদ আপু
ঘুরে ঘুরে অনেক বিষয় খুব বেশি খেয়াল করেছি।অনেক কিছু দেখেছি কে কোন ধরনের করে চলাফেরা করতেছে কে কোন পরিস্হিতিতে আছে😄😄।
অবশেষে তাহলে কিছুদিনের জন্য ছুটি পেয়েছেন যেহেতু গ্রামের বাসায় ঘুরতে গিয়েছেন। অবশ্যই গ্রামের বাসায় খুবই সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করবেন, যাইহোক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে অনেক চমৎকার একটি মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন যেটা আপনার পোষ্ট করে বুঝলাম। আসলেই এখানে কোন ধরা বাধা নিয়ম নেই যে যার মত ইচ্ছে ঢুকতে পারে বের হতে পারে আবার অনেকেই হয়তো প্রিয়জনের সঙ্গে সময় অতিবাহিত করছে। অবশেষে এই শীতের সময় পিঠাপুলের দোকান থেকে পিঠাপুলি খেয়েছেন জেনে খুবই ভালো লাগলো।
শীতকাল যেহেতু আসছে একদম ঘোরাফেরার মধ্যে সময় যাচ্ছে কিছুদিন আগে ঢাকা গিয়েছিলাম এখন গ্রামে বেশ ঘোরাফেরা হচ্ছে।
ঠিক বলেছেন আপু একদিনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ঘুরে শেষ করা যায় না। তবুও আপনি বেশ কিছু জায়গা গুরেছেন। বিশাল বিশ্ববি্দ্যালয় ক্যাম্পাস গুরতে বেশ আনন্দ লাগে। অনেক অনেক শুভ কামনা আপনার জন্য।
অনেক বড় ক্যাম্পাস ক্যাম্পাসের ভিতরে একদিনে ঘোরাফেরা করে শেষ করা যাবে না আপু আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।