সবাই কেমন আছেন??
আমি আপনাদের সাথে যুক্ত আছি বাংলাদেশ থেকে।
আসসালামু আলাইকুম/নমস্কার আশা করি সকলে ভালো আছেন? আমিও আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি তবে শীতের দিনে যেমন থাকা যায় আর কি।ঘরের ভিতর অনেক শীত কিন্তু বাইরে গেলে গরমে ঘেমে যাই এই হচ্ছে শীতের করুন অবস্থা।যাক শীত আর কিছুদিন পরে চলে যাবে খুব ধুমধাম করে গরম শুরু হবে।তাহলে কথা না বাড়িয়ে আমার মূল কথায় চলে আসি।আজ আমি ভিন্ন ধরনের একটি পোস্ট নিয়ে উপস্থিত হয়েছি আপনাদের সাথে আমার কিছু কথা শেয়ার করব বলে।তো আমার কথা হচ্ছে যে সবার কিছু পছন্দ অপছন্দ আছে।কিছু ভালো লাগা,মন্দল লাগা সবার ভিতরে অবশ্যই কাজ করে।
ডিভাইস-Wiko-T3
স্থানঃমতিঝিল,ফকিরাপুল।
ঢাকা-বাংলাদেশ।
ডিভাইস-Wiko-T3
স্থানঃমতিঝিল,ফকিরাপুল।
ঢাকা-বাংলাদেশ।
তেমনি খাওয়া দাওয়ায়,চলা ফিরা আর পোশাক-আশাকে মানুষের কিছু পছন্দের জিনিস থাকতে পারে। তো আমি এখন আপনাদের সাথে যে বিষয়ে শেয়ার করব সেটা হচ্ছে যে আমার পোশাক আশাক কিংবা চলা ফেরায় কিছু ব্যক্তিগত পছন্দের কথা।আমার একটি অভ্যাস যে একটা জিনিস বেশি দিন ভালো লাগে না।তবে সেটা হচ্ছে যে পোশাক আশাকের ক্ষেত্রে বলতে পারেন অথবা প্রসাধনীর ক্ষেত্রে বলতে পারেন। তেমনি আমার একটি শখের জিনিস হচ্ছে ঘড়ি পরার অভ্যাস।ছোটকাল থেকে আমার ঘড়ির প্রতি আকর্ষণ বেশি।ছোটবেলা থেকে ভালো-মন্দ অনেক ঘড়ি ইউজ করেছি।তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে যে ঘড়ি গুলো ব্যবহার করেছি সেগুলো হচ্ছে বাইরের ঘড়ি।
ডিভাইস-Wiko-T3
স্থানঃমতিঝিল,ফকিরাপুল।
ঢাকা-বাংলাদেশ।
ডিভাইস-Wiko-T3
স্থানঃমতিঝিল,ফকিরাপুল।
ঢাকা-বাংলাদেশ।
ডিভাইস-Wiko-T3
স্থানঃমতিঝিল,ফকিরাপুল।
ঢাকা-বাংলাদেশ।
যেমন ছোট কালে মামারা ছিলেন দেশের বাইরে উনারা দেশে আসলে কিংবা সেখান থেকে ভালো মানের ঘড়ি পাঠাতেন।এরপর বড় হয়ে আমার তিন ভাই থাকেন দেশের বাইরে।তো উনাদের কাছ থেকে অনেক ভালো ভালো ঘড়ি পেয়েছি।এখন যেটা বলতে চাই সেটা হচ্ছে যে তবে বলতে গেলে একটা জিনিস যেহেতু বেশি দিন ভালো লাগে না বললাম।তবে ছোট খাটো কম দামের ঘড়ি দেশের থেকে অনেক কিনেছি।ভালো মানের একটা ঘড়ি নিব এখান থেকে।তো ঢাকায় যখন বেড়াতে যাই সেই সুবাদে ঢাকায় চায়না টাওয়ারে/চায়না মার্কেটে প্রবেশ করি।সেখানে বেশ ভালো মানের একটি শোরুম ছিল।কেসিও ঘড়ির শোরুম।আরো অবশ্যই দুই একটা মার্কেট ঘুরে দেখেছি তেমন ভালো লাগেনি ঘড়ির মান।ভাল লাগেনি বলতে ভাল মানের ছিল তবে ঘুরে দেখতে দেখতে চাইনা মার্কেট থেকে নিয়েছি।তবে বাচ্চাদের গুলো নিয়েছি অন্য একটা মার্কেট থেকে নাম মনে নেই ।
ডিভাইস-Wiko-T3
স্থানঃমতিঝিল,ফকিরাপুল।
ঢাকা-বাংলাদেশ।
ডিভাইস-Wiko-T3
স্থানঃমতিঝিল,ফকিরাপুল।
ঢাকা-বাংলাদেশ।
ডিভাইস-Wiko-T3
স্থানঃমতিঝিল,ফকিরাপুল।
ঢাকা-বাংলাদেশ।
প্রথমে আমি যখন ঘড়ি নিতে গেলাম তখন বাচ্চাদের ইচ্ছে হলো ওরাও ঘড়ি নিবে আমার সাথে।বাচ্চাদের কারনে কিছু নেওয়া যায় না আমি কিছু নিতে গেলে আগে ওদের ইচ্ছে হয়ে যায়।বাচ্চাদেরকে দুইটা ঘড়ি নিয়ে দিলাম একটা ১৬০০ টাকা করে দুইটা।যেহেতু আমি কোন কিছু কিনতে গেলে প্রথমে আগে মেয়েদের পছন্দ হয়ে যায়।এমন অনেক সময় গেছে নিজে কিনতে যায় কিন্তু শেষমেশ বাচ্চারা কিনে নেই আমার আর কিনা হয় না বিরক্ত হইয়ে আমি চলে আসি।প্রথমে বাচ্চারা যেহেতু ঘড়ি নেওয়ার জন্য কান্নাকাটি করছিল তখন তারা দুইজনকে দুইটা কিনে দিলাম। তবে আমি যেটা নিয়েছি সেটা পরে শেয়ার করব আপনাদের সাথে আজ এখানে শেষ করছি ধন্যবাদ।
সময় দিয়ে আমার লেখা পড়ার জন্য ধন্যবাদ সবাইকে।
আমি সামশুন নাহার হিরা।আমার ইউজার আইডি@samhunnahar।আমি আমার বাংলা ব্লগে কাজ করছি বাংলাদেশের কক্সবাজার থেকে।
আমি বাংলা ভাষায় লিখতে-পড়তে ভালবাসি। আমি রান্না করতে পছন্দ করি।ভ্রমণ আমার প্রিয় একটি নেশা।
আমি বিভিন্ন ফটোগ্রাফি করতে পছন্দ করি। আমি আমার মনের ভাব বাংলায় প্রাকাশ করতে পেরে অনেক আনন্দিত।তার জন্য আমার প্রাণের কমিউনিটি "আমার বাংলা ব্লগ"কে অনেক ভালবাসি।
আগে কেউ বিদেশ থেকে আসলে একটা ঘড়ি গিফট পাওয়া যেত।যাই হোক যদিও আমি তেমন ঘড়ি পরি না আসলে আমার মনেই থাকে না ঘড়ি পরতে। অনেকের আসলে ঘড়ির প্রতি আলাদা একটা শখ থাকে।আর বাচ্চাদের কথা আর কি বলবো।বাচ্চাদের ঘড়িগুলো বেশ সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ
কি বলছেন আপু আসলে বিদেশ থেকে আগে কেউ আসলে ঘড়ি উপহার দিত।আর ঘড়ি পরার ব্যাপারে আমি অনেক সচেতন আপু আমার খুব মনে থাকে ঘড়ি পরার বিষয়টা😄।
https://steemit.com/hive-129948/@samhunnahar/2hda27-or-or-or-or-shy-fox-10
আপনার মত আমারও খুব শখের একটা জিনিস হলো ঘড়ি। ঘড়ি পড়তে আমারও খুব ভালো লাগে। আমার ওয়াইফ তার পছন্দমত আমাকে ঘড়ি গিফট করে। আর বলুন গিফট পেতে কার না ভালো লাগে। আপনার বাচ্চাদের ঘড়ি দুইটা সুন্দর হয়েছে দেখতে। বাচ্চাদের কথা আলাদা করে বলার মত কিছু নেই।
এমন শখের জিনিস যদি কেউ গিফট দেয় তাহলে অনেক ভালো লাগে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
ছোটকাল থেকে আমার কাছে ঘড়ি অনেক পছন্দের জিনিস। তবে আমার ভাই বিদেশ থাকার কারণে অনেকবার আমার জন্য ঘড়ি পাঠিয়েছেন। তবে আপনার মেয়েদের জন্য চমৎকার দুটি ঘড়ি কিনেছেন। এক একটা ঘড়ি ১৬০০ টাকা। তবে বাচ্চাদের ঘড়ি গুলো কিনে দিয়ে ভালোই করলেন। সুন্দর করে অনুভূতিটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
হ্যাঁ আপু মেয়েদের ঘড়ি দুটি সুন্দর ছিল তবে আমারটা আরো অনেক সুন্দর কিন্তু পরবর্তীতে শেয়ার করব আপনাদের সাথে।
এক সময় ঘড়ি আমার খুব প্রিয় ছিলো তবে এখন তেমন একটা ব্যবহার করা হয় না । আসলে পিতা মাতার এমনই হয় আগে বাচ্চাদের শখ পূরণ করে থাকে । পরে নিজের জন্য ক্রয় করে। বাচ্চাদের শখের ঘড়ি ক্রয় করেছেন জেনে খুব ভালো লাগলো। আপনার ঘড়ি দেখার জন্য অপেক্ষা রইলাম, ধন্যবাদ আপনাকে।
হ্যাঁ ভাইয়া অনেক কিছু প্ল্যান করে যায় বাসার থেকে মার্কেটে গিয়ে কেনার জন্য কিন্তু শেষমেষ বাচ্চাদের গুলো কিনতে কিনতে আমার আর ধৈর্য থাকে না চলে আসি।
আপু তাহলে তো জীবনে অনেক বিলাসিতা করেছেন । আসলে এই ধরনের লোক খুব কম পাওয়া যায় আপনি খুবই সৌখিন মানুষ। তাছাড়া আপনার মামা এবং তিন ভাই বিদেশে আপনি তো অনেক লাকি তাদের কাছ থেকে অনেক গিফট উপহার পেয়ে থাকেন। আপনার কেনা ঘড়িটি অনেক ভালো লেগেছে আমার কাছে।
আপনি ঠিক বুঝতে পারছেন ভাইয়া আসলে কোন জিনিস কিছুদিন ভালো লাগে না আমার নতুন জিনিস কিনতে ইচ্ছে হয়।
ঘড়ির প্রতি আমারও একটা দুর্বলতা আছে আপু। কিন্তু এখন অনেক দিন হয়ে যাচ্ছে পরি না ঘড়ি। আপনার শখের কথা শুনে খুবই ভালো লাগলো। আপনি তো অনেক পড়েছেন ঘড়ি, এবার তো মেয়েদের পালা তাই না 😅,, তাই ভাগ্নিদের পছন্দ মত সব কিনে দিতে হবে। আর ঘড়ি গুলো দেখতেও খুব সুন্দর লাগছে। 😊😊
মেয়েরা পরলেও আমার শখের জিনিস আমি ছাড়তে পারবো না মেয়েরা ও পরবে আমি পরবো😊😊।
আপনার এই পোস্ট করে বুঝলাম আপনি ঘড়ির প্রতি অনেক বেশি দুর্বল দেখছি ছোটবেলা থেকেই ঘড়ি পড়ে এসেছেন তবে সেগুলো বাহিরের ঘড়ি এখন ইচ্ছে হয়েছে নিজের দেশ থেকে ঘড়ি কিনবেন। আপনি একদম সত্য কথা বলেছেন কোন কিছু কিনতে গেলে সাথে বাচ্চারা থাকলে তাদের কোন একটা জিনিস দেখে পছন্দ হয়ে যায় তখন মা-বাবা তাদের পছন্দের জিনিসটা না দিয়ে সন্তানদের খুশি করার জন্য সেটা কিনে দেয়। আপনার ঘড়ি দেখার অপেক্ষায় থাকলাম খুব শীঘ্রই আপনি আমাদের মাঝে সেই পোস্ট শেয়ার করবেন বলে আশা রাখছি।
হ্যাঁ ভাইয়া খুব বেশি বিরক্ত করে আসলে কিনতে গেলে আর সম্ভব হয়না ওরা সব নিয়ে নেই।