আ _{^{মার বাংলা ব্লগের সকল সদস্যকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা। আশা করি সবাই ভাল আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় ভাল আছি, আজকে নিজের কিছু মনের কথায় লিখে দেয়ার চেষ্টা করব, নিজের অনুভূতি প্রকাশ করার চেষ্টা করব।}}

টেক্সটাইল টুডে, টেক্সটাইল ডিপার্টমেন্টে পড়াশোনা করছে কিন্তু এটা সম্পর্কে জানে না এমন মানুষ খুব কম পাওয়া যাবে। আবার এটা সম্পর্কে জানতে হবে এমন কোন বাধ্যকতা নেই। যদি বাংলাদেশের টেক্সটাইল ম্যাগাজিন সম্পর্কে কারণে আইডিয়া থাকে তাহলে টপ কয়েকটা ম্যাগাজিনের মধ্যে এটা অন্যতম, কিংবা বিভিন্ন সেমিনারের মধ্যেও তারা থাকার চেষ্টা করে।

আমি এটা সম্পর্কে জানতাম ডিপ্লোমা চলাকালীন সময়, আইসিসিবি ইন্টারন্যাশনাল অনেক ধরনের প্রোগ্রাম হয় সেখানে টেক্সটাইলের বিভিন্ন প্রোডাক্ট কিংবা মার্কেটিংয়ের জন্য পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে মানুষ আসেন। তখন খানিকটা ধারণা ছিল এটি সম্পর্কে।

যাইহোক আজকের ঘটনাটা হল, ঢাকা শহর এবং আশেপাশের যতগুলো ইউনিভার্সিটি রয়েছে সবগুলো ইউনিভার্সিটির রিপ্রেজেন্টেটিভ যারা রয়েছে তাদেরকে ইনভাইট করা হয়েছিল। আমরা সকলেই খুব বেশি এক্সাইটেড ছিলাম কারণ আমরা প্রত্যেকটা ইউনিভার্সিটির রিপ্রেজেন্ট করে এমন মানুষদেরকে দেখব। হয়তো একত্রে অনেক অনেক স্টুডেন্ট দেখেছি, কিন্তু প্রত্যেকটা ইউনিভার্সিটি সেরা কিছু মানুষদেরকে একত্রে করা হবে এটা খুবই চমৎকার আইডি আছে।

পূর্বে আমার ইউনিভার্সিটির টেক্সটাইল টুডে অ্যাম্বাসেডর ছিল একজন তিনি এবার আমাদেরকে এখানে পার্টিসিপেট করার জন্য বলে। খুব একটা প্রস্তুতি ছিল না প্রথমে বলা হয়েছিল দুইজন যেতে পারবে তার মধ্যে আমি একজন ছিলাম। এরপর আমরা সংখ্যাটাকে বৃদ্ধি করলাম আমরা চারজন গেলাম।

বিভিন্ন মোটিভেশন, তাদের কাজ সম্পর্কে ধারণা দেয়া, তাদের কোর্স সম্পর্কে আমাদেরকে ধারণা দেয়া, এবং আমাদের মাধ্যমে আমাদের ইউনিভার্সিটিতে তার একটা সেমিনার করতে চায় এজন্য প্রত্যেকটা ইউনিভার্সিটি'র এমন কিছু মানুষদেরকে এখানে নিয়ে আসা হয়েছে যাদের ধারা ইউনিভার্সিটির মধ্যে প্রবেশ করা যায়।

যাইহোক মোটামুটি অনেক কিছু পেলাম, একটা বই ছিল একটা ডায়েরী ছিল একটা কলম ছিল এবং আমাদেরকে এই গিফটগুলো একটা পলিব্যাগে দেয়া হয় এবং সেটা সাধারণ পলিব্যাগ নয়। এমন একটা পলিব্যাগ যেটা পানির সংস্পর্শে আসার সাথে সাথে ডিস্ট্রয় হয়ে যাবে। মজার বিষয় হলো সেমিনার থেকে বের হওয়ার সময় প্রচুর বৃষ্টি এবং জুম্মার দিন। অনেকেরই ব্যাগ ছিড়ে গেছে বৃষ্টির পানির ফোঁটা লাগার সাথে সাথে, যাই হোক নামাজ শেষে ভরপুর খাওয়া দাওয়া হল সেটাও এখান থেকেই দেয়া হয়েছে। ভয়ের বিশেষ ছিল সেদিন একটা সম্মেলন ছিল এবং আমরা সেই পল্টনেই অবস্থান করছিলাম। যাইহোক চমৎকার একটা দিন কাটল এবং সেফটির সাথে আমরা বাসায় আসতে পেরেছি।

_{আমি সাজ্জাদ সোহান
আমি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এর একজন শিক্ষার্থী। আমি ঢাকাতে বসবাস করি। আমি ট্রাভেল করতে অনেক ভালোবাসি, এছাড়া অবসর সময়ে মুভি দেখি, ফটোগ্রাফি করি, গান করি। আমি একটু চাপা স্বভাবের তাই কম কথা বলি কিন্তু আমি একজন ভালো শ্রোতা। ভালোবাসি নতুন জিনিস শিখতে, মানুষকে ভালবাসি তাই মানুষের সহযোগিতায় এগিয়ে আসি।}

|| Join the Discord Server for more Details ||

---

---

VOTE @bangla.witness as witness

OR

SET @rme as your proxy

---