প্রাচীন নিদর্শন || শখের ছবিওয়ালা -পর্ব: ২০
আসসালামু আলাইকুম
আমি @sajjadsohan from 🇧🇩.
০৭ অক্টোবর, শনিবার ।
শখের ছবিওয়ালা
শখের ছবিওয়ালা❇️📸🎈♨️ - পর্ব: ২০
আ মার বাংলা ব্লগের সকল সদস্যকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা। আশা করি সবাই ভাল আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় ভাল আছি। আমার তোলা কিছু ছবি আমি আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করব, আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
দীর্ঘ আট মাস পর আবার ফটোগ্রাফি পোস্ট নিয়ে আসলাম। ভাই বোনেরা মিলে বেশ অনেকদিন আগে বঙ্গবন্ধু সামরিক জাদুঘরে গিয়েছিলাম, সেখানকার কিছু ছবি আজকে তুলে ধরার চেষ্টা করব।
ছবিগুলো বেশ অনেক আগের, যখন কম্পিউটারের ফাইল খুলে কিছু ছবি ডিলিট করার চেষ্টা করছিলাম তখনই দেখলাম অনেক ফটোগ্রাফি জমে আছে যা দীর্ঘ কয়েক মাস ফটোগ্রাফি পোস্ট না করায় জমা হয়ে গেছে। এটা বৌদ্ধ ধর্মের একটা মূর্তি, খুব অল্প সময়ের জন্য ঘুরছিলাম তাই লেখাগুলো খুব একটা পড়া হয়নি।
এটা হচ্ছে গোলাবারুদ আমরা অনেকেই দেখেছি যুদ্ধের সময় এই জিনিসগুলো ব্যবহার করতেন, প্রথম ছবিতে দেখা যাচ্ছে বেশ সুন্দর ভাবে এটা কি স্থাপন করা হয়েছে, দ্বিতীয় ছবিটা দেখতে পাচ্ছেন ডামি পুতুল দিয়ে বোঝানো হচ্ছে কিভাবে এটা লোড করতে হয়।
এই ভাস্কর্যের মাধ্যমে প্রাচীনকালের ধনুক ব্যবহারকারীরদেরকে প্রদর্শন করা হয়েছে, বলে তো তারা পেশীর শক্তি ধারা লোহার এই ধনুকধুলো ব্যবহার করত। আত্মরক্ষা কিংবা যুদ্ধে জয় লাভ করার জন্য ধনুকের অনেক ব্যবহার রয়েছে।
মোটামুটি একটা মাঝারি সাইজের তরোয়াল বলা যেতে পারে, এটা ছোটও না আবার খুব বেশি বড়। হয়তোবা সাড়ে পাঁচ ফুটের বেশি উচ্চতা যাদের তারা এই তরোয়ালটি ব্যবহার করতে পারবেন। এর ওজন সম্পর্কে ধারণা নেই, তবে তরোয়াল টা খুব ভালো লাগে যুদ্ধে সবথেকে বেশি ব্যবহার করা হতো এই অস্ত্রটি।
এটাও একটা ধনুক, এটা হয়তো খুব দূরে নিক্ষেপ করা যেত না তবে কাছাকাছি দূরত্বে এটা ব্যবহার করা যায়। এই ধনুকটি কিন্তু দেখতে খুবই সুন্দর এর মধ্যে অনেক চমৎকার কিছু নকশার কাজ রয়েছে, এখন হয়তো এটা ব্যবহার অযোগ্য তবে কোন একটা সময় এইটা অনেক দামি একটা ধনুক ছিল বলে মনে হচ্ছে।
প্রথমে যে বন্দুকটা দেখতে পাচ্ছেন এটা বেশ আধুনিক মনে হচ্ছে, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এটা বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি শাহাবুদ্দিন আহমেদ কে উপহার দিয়েছিল,তারপর পরবর্তী সময় থেকে এই বন্দুকটি সংরক্ষণ করা হয়েছে।
দ্বিতীয় যে ছবিটা দেখতে পাচ্ছেন এটা খানিকটা হাতে তৈরি নরমাল পিস্তলের মত, এটাকে কি পিস্তল বলে সেটা ঠিক মন নেই তবে লোকাল এরিয়াতে এই ধরনের হাতে তৈরি করা পিস্তল ব্যবহার করা দেখা যায়।
| পোষ্টের ধরন | ফটোগ্রাফি |
|---|---|
| ফটোগ্রাফার | @sajjadsohan |
| লোকেশন | https://w3w.co/sweetened.posting.again |
| ডিভাইস | Xiaomi Redmi Note 10 Pro Max |
আমি সাজ্জাদ সোহান
আমি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এর একজন শিক্ষার্থী। আমি ঢাকাতে বসবাস করি। আমি ট্রাভেল করতে অনেক ভালোবাসি, এছাড়া অবসর সময়ে মুভি দেখি, ফটোগ্রাফি করি, গান করি। আমি একটু চাপা স্বভাবের তাই কম কথা বলি কিন্তু আমি একজন ভালো শ্রোতা। ভালোবাসি নতুন জিনিস শিখতে, মানুষকে ভালবাসি তাই মানুষের সহযোগিতায় এগিয়ে আসি।
.gif)
| 250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
অসাধারণ ভাই, আপনার ফটোগ্রাফি মাধ্যমে অনেক কিছুই দেখতে পেলাম। বৈচিত্র্যময় ধনুক দেখে খুব ভালো লাগলো। ডামি পুতুল দিয়ে লোড করানো দৃশ্য বেশ চমৎকার। প্রাচীন নিদর্শনের ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
আপনি তো অসংখ্য ধন্যবাদ চমৎকার একটি মন্তব্য করার জন্য, আপনার ভালো লেগেছে খুবই খুশি হলাম
আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে আমরা খুব সুন্দর সুন্দর জিনিস দেখতে পেলাম। এই ধরনের প্রাচীন নিদর্শন আজকাল দেখা যায় না। দেখে মনে হচ্ছে এগুলো অনেক আগের। আপনার পোস্টের মাধ্যমে বেশ কিছু পুরাতন প্রত্নতাত্ত্বিক জিনিস দেখার সৌভাগ্য হয়েছে। ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর পোস্ট উপহার দেওয়ার জন্য।
এগুলো দেখার একমাত্র উপায় হচ্ছে জাদুঘরে যেতে হবে, আমাদের ঢাকায় অনেকগুলো জাদুঘর রয়েছে। প্রায় প্রতিটি জেলায় দর্শনীয় অনেকগুলো জাদুঘর থাকে, আপনার অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান মতামত দেয়ার জন্য।
জ্বি ভাই ঠিক বলেছেন। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন
দীর্ঘ আট মাস প্রায় অনেকটা সময় পরে ফটোগ্রাফি পোস্ট করলেন। বঙ্গবন্ধু সামরিক জাদুঘর থেকে তোলা ফটোগ্রাফি গুতো দারুণ ছিল। ভাস্কর্য কামান তলোয়ার বন্ধুক সবকিছুই ছিল আপনার এই ফটোগ্রাফি তে। অনেক সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন। বঙ্গবন্ধু সামরিক জাদুঘরে ঢুকলেই বাইরের রুমেই এগুলো দেখা যায়। ধন্যবাদ আপনাকে।।
হঠাৎ করেই নিজের ব্লগিং পোস্টগুলো ঘাটাঘাটি করছিলাম, তখন মনে হল পূর্বে আমি দুইটা পোস্ট করতাম যেগুলো এখন আর করা হয় না তার মধ্যে একটা ছিল ফটো, তারপর ঘেটে ঘেটে বের করলাম অনেক আগের পোস্ট, সেইখান থেকে আবার সিরিয়াল শুরু করলাম এখন থেকে আবার পোস্ট করব।