প্রতিযোগিতার ৩য় সপ্তাহ -ঐতিহ্যবাহী খাবারের রিভিউ
প্রিয় ব্লগারবৃন্দ,
স্টিম ফর ট্রেডিশন কমিউনিটির সকলকে সদস্যকে জানাই আমার ছালাম এবং অন্যান্য জাতীর প্রতি রইলো ভালবাসা। সকলেই কেমন আছেন? আশা করি ভাল আছেন। আমিও আল্লাহর তায়ালাও অশেষ রহমতে আলহামদুলিল্লাহ ভাল আছি। আজকে আমি স্টিম ফর ট্রেডিশন কমিউনিটি থেকে আয়োজিত তয় সপ্তাহে ঐতিহ্যবাহী খাবার প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করতে যাচ্ছি। আশা করি সকলেই আমার পোস্টটি পড়বেন।
আমরা সাধারণভাবে ঐতিহ্যবাহী বা ঐতিহ্যগত খাবার বলতে বুঝি যে খাবার গুলো আদিকাল থেকে বা প্রজন্ম থেকে আধুনিকতার প্রজন্মের হাত ধরে এখনও সময়ের সাথে খাবার গুলো জনপ্রিয়তা অর্জন করে আছে সেই খাবার গুলোকে ঐতিহ্যবাহী খাবারে অন্তভূক্ত করি। ঐতিহ্যবাহী খাবার গুলো আমরা বাড়িতে রান্না করে থাকি। আবার দেখা যায় গ্রামগঞ্জের হাট-বাজার বা বড় বড় রেস্তোরাঁ বা রেস্টুরেন্টে এসব ঐতিহ্যবাহী খাবার পাওয়া যায়। ঐতিহ্যবাহী খাবার সম্পর্কে আমার মন্তব্য।
প্রথম ফটো নিমকপড়া |
|---|
নিমকপারা ঐতিহ্যবাহী খাবারে পড়ে। আমাদের দেশে বিশেষ করে গ্রামগঞ্জের হাট বাজারে বসে এই সব খাবার পাওয়া যায়। নিমকপারা সকলের প্রিয় খাবার। নিমকপারা হাট বাজারে পাওয়া যায় এই খাবারের মূল্য ২০ টাকা করে একটি পলিথিনে বিক্রি করে। এই নিমকপারা সাধারণত ময়দা,কালো জিরা, লবন, এসব উপকরণের সাহায্যে নিমকপারা বানিয়ে দোকানদারা বাজারে নিয়ে এসে বিক্রি করে।
 |
|---|
দ্বিতীয় ফটো খাগড়াই |
|---|
খাগাড়াই গ্রাম-গঞ্জের হাট বাজারের একটি অন্যতম খাবার। এই খাগড়াই আমাদের সকলের প্রিয় খাবার। এই খাগড়াই সাধারণত চিনি বা গুড়ের তৈরি করা হয়। আমি বিশেষ ভাবে লক্ষ করে দেখেছি বর্তমানে চিনির খাগড়াই তেমন পাওয়া যায় না। তবে গুড়ের তৈরি খাগড়াই সব সময় পাওয়া যায়।এই খাগড়াই গ্রামাঞ্চলে বাড়িতে নিয়ে এসে বিক্রি করে। খাগড়াই ৩০ টাকায় ২৫০ গ্রাম দিয়ে থাকে।এই আমাদের গ্রামাঞ্চল বা শহরের মানুষের প্রিয় খাবার।এই খাগড়াই উনিশ দশকের শুরু থেকেই এখন পর্যন্ত বাজারে খাবারেড় তালিকায় রয়েছে।
 |
|---|
তৃতীয় ফটো চানাচুর |
|---|
আমাদের দেশে বিভিন্ন রকমের উৎসব অনুষ্ঠানে দেখা যায় চানাচুর মাখা দোকান। চানাচুর মাখা গ্রামগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী খাবারের মধ্যে অন্যতম। এই চানাচুর মাখা সকলের প্রিয় খাবার। এই চানাচুর মাখা দেখা যায় হাটে-বাজারে কিংবা চানাচুরওয়ালা দোকান নিয়ে এই মজাদার খাবার বিক্রি করে। তবে এই চানাচুর মজাদার ও স্বাদে ভরপুর হওয়ার কারন হচ্ছে চানাচুরে অনেক রকমের মশলা দিয়ে থাকে। তাই এই খাবারটি অনেক মজাদার হয়।
 |
|---|
এই ছিলো আমার ৩য় সপ্তাহের ঐতিহ্যবাহী খাবারের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ। আসলেই ঐতিহ্যবাহী বা ঐতিহ্যগত খাবার আমাদের বাড়িতে, রেস্টুরেন্টে, হাট-বাজার ইত্যাদি জায়গায় পাওয়া যায়। আমার পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাদের সকলকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
খুব সুন্দর ভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে লেখেছেন, আপনার নিমক পরা আর খাগড়াই এর ছবি গুলা দেখে আমাকে খুব খাওয়ার ইচ্ছে করতেছে, খুব সুন্দর একটা পোস্ট করেছেন আমাদের মাঝে, আপনার পোস্ট পরে আমি ওনেক কিছু যানতে পারলাম
আপনাকে ধন্যবাদ
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
আমার কাছে সবগুলো খাবার অনেক ভালো লাগে। গ্রামে থাকার সময় এগুলো খেতাম। ভালোই লাগত।ধন্যবাদ আপু।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
গ্রামের ছোট বাচ্চাদের প্রিয় খাবার খাগড়াই ও নিমকপড়া। আমারও প্রিয় খাবার নিমকপড়া। আপনি অনেক সুন্দর ছবি তুলে পোস্ট করেছেন। আপনার পোস্টি দেখে অনেক কিছু জানতে পারলাম।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
এগুলো তো গ্রামের ঐতিহ্য বাহী হাটের খাবার। ছবিগুলো দারুণ তুলেছেন আপি। খাবারগুলো কিন্তু লোভনীয় আছে। সুন্দর লিখেছেন আপি।
অসংখ্য ধন্যবাদ
এগুলো সব আমাদের ঐতিহ্যবাহী খাবার। আপনি অনেক সুন্দরভাবে সবকিছু আমাদের কাছে তুলে ধরেছেন।নিমকপরা খেতে বেশ মজাদার।
আপনার তোলা ছবি গুলো সত্যি অসাধারন হয়েছে আপু।নিমকি গুলো দেখতে খুব ভালো দেখাচ্ছে। যারা মিষ্টি খায় না তারা নিমকি অনাহাসে পছন্দ করে থাকে। ধন্যবাদ এতো সুন্দর পোষ্ট করার জন্য
আপু আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
We expected you to be friendly and active in the Steem For Tradition Community. We appreciate your effort. Thank you for sharing your beautiful content with us ❤️.
আপনাকে ধন্যবাদ জানাই খাবারে পোস্ট করার জন্য। চানাচুর ও খাগড়ায়ে আপনি তথ্য তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ জানাই এত সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ছবিগুলো বেশ অনেক সুন্দর হয়েছে
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।
এসব খাবার দেখলেই তো খেতে ইচ্ছা করে। যখন হাটে যাই তখন মাঝে মাঝে কিনে নিয়ে আসি, ভালো লাগে খেতে। পোস্ট কোয়ালিটি অনেক ভালো।