ফোটোগ্রাফি : ইকো পার্কে একটা সন্ধ্যা কাটানো
আজকে বেশি কিছু লেখার টাইম নেই মোটেও । রাতে খাবো এখন । খুব খিদে পেয়েছে । গতকাল আমাদের টিনটিন বাবুর ডে আউট ছিল । উইথ হিজ ম্যাডাম । টিনটিনবাবুর ম্যাডাম প্রত্যেক সপ্তাহে ৫ দিন পড়াতে আসেন । মাঝে মাঝে ম্যাডামকে নিয়ে এমন করেই আমরা বেড়াতে বের হই । তো, কাল গিয়েছিলাম কলকাতা তথা সমগ্র এশিয়ার সর্ব বৃহৎ ইকো পার্ক আমাদের লেকটাউন স্থিত "ইকো পার্ক" । আপনারা জানেন যে প্রায়শই আমরা ইকো পার্কে বেড়াতে যাই ।
আমাদের বাড়ি থেকে ইকো পার্কের দুরুত্ব খুব বেশি হলে তিরিশ মিনিটের পথ মোটে । তো গতকাল বিকেল সাড়ে চারটা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে সাতটা অবধি ছিলাম আমরা পার্কে । তো, চলুন আর কথা না বাড়িয়ে শেয়ার করি ফটোগ্রাফ গুলো ।
পার্কের মেইন গেটে টিনটিনবাবু, তনুজা আর টিনটিনবাবুর ম্যাডাম
তারিখ : ১৭ জুলাই ২০২২
সময় : বিকেল ৪ টা ৪০ মিনিট
স্থান : ইকো পার্ক, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
ইকো পার্কে ফুলের সমারোহ
তারিখ : ১৭ জুলাই ২০২২
সময় : বিকেল ৪ টা ৪০ মিনিট
স্থান : ইকো পার্ক, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
ইকো পার্কে টিনটিন, আমি আর তনুজা
তারিখ : ১৭ জুলাই ২০২২
সময় : বিকেল ৫ টা ১০ মিনিট
স্থান : ইকো পার্ক, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
ফুল আর বনপরী
তারিখ : ১৭ জুলাই ২০২২
সময় : বিকেল ৫ টা ১০ মিনিট
স্থান : ইকো পার্ক, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
ফোয়ারা আর জলপরী
তারিখ : ১৭ জুলাই ২০২২
সময় : বিকেল ৫ টা ২০ মিনিট
স্থান : ইকো পার্ক, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
ইকো পার্কের মধ্যে মাস্ক গার্ডেন । এমন অদ্ভুত অদ্ভুত গার্ডেন ৪০টির মতো আছে পার্কে ।
তারিখ : ১৭ জুলাই ২০২২
সময় : বিকেল ৫ টা ৪০ মিনিট
স্থান : ইকো পার্ক, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
ইকো পার্কের মধ্যে আরেকটি গার্ডেন । মিস্ট গার্ডেন । হাতি আর জিরাফের স্ট্যাচু আছে ।
তারিখ : ১৭ জুলাই ২০২২
সময় : বিকেল ৫ টা ৫০ মিনিট
স্থান : ইকো পার্ক, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
ইকো পার্কের মধ্যে এটি একটি টেরাকোটা মন্দিরের আদলে করা বিল্ডিং । কিছু ফটো তুললাম এখানে । দারুন স্নিগ্ধ প্রকৃতির রূপ প্রত্যক্ষ করলাম ।
তারিখ : ১৭ জুলাই ২০২২
সময় : সন্ধ্যা ৬ টা ২৫ মিনিট
স্থান : ইকো পার্ক, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
সন্ধ্যায় কিছু পিক তুললাম । বিশাল লেকের পাড়ে সন্ধ্যেটা এনজয় করলাম বেশ ।
তারিখ : ১৭ জুলাই ২০২২
সময় : সন্ধ্যা ৭ টা ২০ মিনিট
স্থান : ইকো পার্ক, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত ।
ক্যামেরা পরিচিতি : OnePlus
ক্যামেরা মডেল : EB2101
ফোকাল লেংথ : ৫ মিমিঃ
APPENDIX
প্রতিদিন ১০০ ট্রন করে জমানো এক সপ্তাহ ধরে - ২য় দিন (100 TRX daily for 7 consecutive days :: DAY 02)
আমার শখ : প্রতিদিন ১০০ ট্রন করে জমানো এক সপ্তাহ ধরে
টার্গেট ০১ : ৭০০ ট্রন স্টেক করা
সময়সীমা : ১৭ জুলাই ২০২২ থেকে ২৩ জুলাই ২০২২ পর্যন্ত
টাস্ক ০২ : ১০০ ট্রন ডিপোজিট করা আমার একটি পার্সোনাল TRON HD WALLET এ যার নাম Tintin_tron
ধাপসমূহ :
১. ১০০ ট্রন ডিপোজিট করার পূর্বের ওয়ালেট এ আমার ব্যালান্স :
আমার ট্রন ওয়ালেট : TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx
০২. ১০০ ট্রন ডিপোজিট ইনিশিয়েটেড
০৩. ট্রানসাকশান ব্রডকাস্টেড । কনফার্মেশনের জন্য wait করছে ।
০৪. ট্রানসাকশান কনফার্মড । দেখুন Tintin_tron এ ১০০ trx ডিপোজিট হয়ে গিয়েছে ।
০৫. ১০০ trx ডিপোজিট হওয়ার ট্রানসাকশান এর আইডি :
TX ID : 59710ec1f90bcd13f8028b868d226ee98991f405043d38fc3b87e95084b90074
আজকে কেউ একজন ডোনেট করেছেন Tintin_tron ওয়ালেটে । ৫০ ট্রন । অনেক ধন্যবাদ :)
TX ID : 7e36996276a929fd21634884d0fa38286ea583d57a0a5261df7493fb69fccb51
দারুন ব্যাপার 😍
টিনটিন ম্যাডামের কাছে পড়াশোনা করছে আর আপনি মাঝে মাঝেই তাদের নিয়ে ঘুরতে যাচ্ছেন সত্যিই দারুন একটি বিষয়।
বাচ্চাদের এভাবে বাইরে ঘুরতে নিয়ে গেলে তাদের মানসিক বিকাশ ঘটে। আর জায়গাটা ভীষণ সুন্দর। আপনাদের সবগুলো ছবি দেখার মতো ছিল 🤗
দোয়া রইল পুরো পরিবারের জন্য।
টিনটিনবাবু এই বয়সেই পড়াশোনা শুরু করে দিয়েছে জেনে ভালো লাগলো। মাঝে মাঝে যদি বাচ্চাদের বেড়াতে নিয়ে যাওয়া হয় তাহলে বাচ্চারা অনেক খুশি হয়। সকলে মিলে বেড়াতে গিয়েছেন জেনে ভালো লাগলো দাদা। সকলের জন্য শুভকামনা রইলো।
খুব সুন্দর কয়েকটি ফটো দেখতে পেলাম আপনার পোস্টে। হঠাৎ করে এরকম পরিবারের সাথে সময় কাটাতে বেশ ভালই লাগে। আশা করি অনেক আনন্দ করেছেন আপনারা প্রত্যেকে। টিনটিন বাবুর জন্য অনেক ভালোবাসা রইলো।
আসলেই পার্ক টার ছবি দেখে মনে হচ্ছে বেশ সুন্দর। অনেক বড় পার্ক।টিনটিন ম্যাডামের কাছে এখনই পড়াশুনা শুরু করে দিয়েছে।যাই হোক ছবি গুলা বেশ সুন্দর। জলপরীর সাথে ফোয়ারা গুলো বেশ সুন্দর। ধন্যবাদ।
কলকাতা ইকোপার্ক ভ্রমণ সাথে অনেক গুলো ছবি । বলা যায় আজকে দাদার চোখে আমিও এখন পার্ক ঘুরে এলাম । হাতির মুর্তিটি সবগুলোর মাঝে প্রাণবন্ত লেগেছে । হাতির দুই দাঁতের উপরে ভর করে বৌদির দাঁড়িয়ে থাকার মাঝে ছিল মহারাণী অনুভব । টিনটিন বাবু ছিল প্রতিটা ছবিতেই প্রাণোচ্ছল । সব মিলিয়ে খুব ভাল লাগলো ।
এই ইকো পার্কের ছবি আগেও বেশ কয়েকটি দেখেছিলাম। খুব ভালো বুদ্ধি সপ্তাহে একদিন টিচারের সঙ্গে ঘুরতে বের হওয়া। অনেক ছবি তুলেছেন দেখছি। ঘুরতে ঘুরতে যে ক্লান্ত হয়ে গেছেন তা আপনার শেষ ছবিটা দেখেই বোঝা যাচ্ছে। সবাইকে খুব ভালো লাগছে দেখতে। বিশেষ করে বৌদি কোন কারণে অনেক খুশি ছিল মনে হয়।
টিনটিন বাবু টিচার কে নিয়ে ঘুরতে গিয়েছে বাহ বেশ মজার তো।ইকো পার্ক দেখে তো মন ভরে গেল।পানির ফোয়ারা ছিল খুবই সুন্দর।প্রতিটি ফটোগ্রাফ চমৎকার হয়েছে।আপনাকেও সুন্দর লাগছে কিন্তু আবার লোইজ্জা পায়েন না।
টিনটিন বাবু ও তার ম্যাডামকে নিয়ে আপনারা সবাই ইকোপার্কে বেড়াতে গিয়েছেন দেখে খুব ভালো লাগলো। আপনার মাধ্যমে ইকোপার্কের বেশ অনেকগুলো জায়গা আমাদের সবার ঘোড়া হয়ে গেছে। বিশেষ করে ইকো পার্কের মাস্ক গার্ডেন এর ফটোগ্রাফি গুলো দেখে খুব ভালো লাগলো। আপনাদের সুন্দর মুহূর্ত গুলো আমাদের সাথে ভাগ করে নেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
Your post was upvoted and resteemed on @crypto.defrag