রাজহাঁসের খোঁজে অভিযান।
হ্যালো বন্ধুরা।
আসসালামু আলাইকুম।
কেমন আছেন সবাই? আজ দারুন একটি অভিজ্ঞতা শেয়ার করবো আপনাদের সাথে। বিষয় হলো রাজহাঁস খোঁজা অভিযান। এর আগে যখন গ্রামে ছিলাম আমরা সবাই চীনা হাঁস দিয়ে পিকনিক করেছিলাম একবার। এবার আমাদের ইচ্ছে ছিল রাজহাঁস দিয়ে পিকনিক করার। প্রতিবার চাঁদ রাত্রে পিকনিক করলেও এবার চাঁদ রাত্রে কোন পিকনিক করিনি একবারে ঈদের ৫-৬ দিন পরে পিকনিকের প্ল্যান করলাম। এখন রাজহাঁস খুঁজতে যেতে হবে আমাদের।
পিকনিকটা করবো আমরা বাজারেই। সবকিছু বাজারেই পাওয়া যাবে শুধুমাত্র রাজহাঁসটা আমাদের বাহির থেকে কিনতে হবে। এজন্য আমরা বেরিয়ে পড়লাম রাজহাঁসের খোঁজে। দুটো বাইক নিয়ে পাঁচজন বেরিয়ে পড়লাম। আমাদের সাথের একজন বলল সে এক জায়গায় রাজহাঁস দেখেছে তো সেই জায়গাতেই আমরা প্রথমে গেলাম। ওখানে নাকি ওর সাথে কথাও হয়েছে এর আগে যে তারা রাজহাঁস বিক্রি করবে৷ কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো আমরা যাওয়ার পর শুনলাম তারা নাকি রাজহাঁস গুলো বিক্রি করে দিয়েছে ইতিমধ্যেই।
কি আর করার আমরা আশেপাশে এলাকায় আরো খুঁজতে লাগলাম। একটু পরপরই যার সাথে দেখা হচ্ছিল তাকে জিজ্ঞেস করতেছিলাম আশেপাশে কোন রাজহাঁস আছে কিনা। আমরা যেখান থেকে ইতিমধ্যে চলে আসলাম সবাই সেই জায়গার কথাই বলতেছিল যে ওইখানে গেলে পাবেন কিন্তু আমরা তো ওখান থেকে ব্যর্থ হয়ে ফিরেছি। আমরা তো অনেক ঘুরি এলাকায় আপনারা জানেন, বিশেষ করে গত বছর সবসময় ঘুরে বেড়াতাম আমরা। বহু পোস্ট শেয়ার করেছি আপনাদের সাথে। আমাদের বাংলা ব্লগ কমিউনিটির অনেক ইউজার যারা এখন আর নেই তারা আমার ওই পোস্টগুলো অনেক পছন্দ করত। আমারও শেয়ার করতে খুব ভালো লাগতো। যাইহোক যেটা বলতেছিলাম, এত ঘুরাঘুরি করার পরেও এই রাস্তায় আমরা কখনোই আসিনি আগে, এমন একটা রাস্তায় ঢুকে গেলাম রাজহাঁস খুঁজতে খুঁজতে। তবে এলাকাটা বেশ ভালো লাগলো।
অনেকদূর যাওয়ার পর এক বৃদ্ধ লোক বলল এই এলাকায় আপনারা আর রাজহাঁস পাবেন না। আপনারা চরে চলে যান, সেখানে পেতে পারেন। আসলে আমরা চেয়েছিলাম যে কোথাও না পেলে তারপরে চরে যাব। আমাদেরও এমনটাই প্ল্যান ছিল। কারণ চরের প্রত্যেকটা বাড়িতেই পশুপাখি, গরু ছাগল, হাঁস মুরগি পালন করে। এজন্য ওখানে পাওয়ার চান্স অনেক বেশি। আমরা চরের রাস্তায় নামার আগে একটা দোকানে বসে চা খেয়ে নিলাম সবাই।
এ রাস্তায় বহুদিন আগে চরে এসেছিলাম একবার ফটোগ্রাফি করতে। এই এলাকার চরের পরিবেশটা সত্যি আমার কাছে দারুন লাগে। নতুন রাস্তা হয়েছে। দারুণ পরিবেশ দূপাশে। আর এখন তো ভুট্টা উঠানোর সময় অনেক বাড়ির উঠানে ভুট্টা নেড়ে দেওয়া আছে যেগুলো দেখতে খুবই ভালো লাগে। এসব দেখতে দেখতে আমরা অনেক দূর পথ পাড়ি দিয়ে ফেললাম। এরপর একটা জায়গায় এসে দাঁড়ালাম। সেখানে একটা প্রাইমারি স্কুল ছিল। চরের মধ্যে প্রাইমারি স্কুল, শিক্ষাদান করা হচ্ছে ব্যাপারটা ভালই লাগে।
ওই জায়গাটা ছোট্ট একটা বাজার মত ছিল। সেখানের একটা দোকান থেকে অল্প কিছু বিস্কুট কিনে খেলাম আমরা। আর আমাদের পিছনের বাইক ছিল একটু দূরে৷ ওরা আসতে লাগলো আর আমরা বিস্কিট খেতে খেতে একটু অপেক্ষা করলাম আর কি। আমি একটু রাস্তা থেকে নেমে গিয়ে স্কুলের ভিতরে পরিবেশটা দেখতে গিয়েছিলাম। চারিদিকে ঘেরা স্কুলটা বেশ ভালই তবে অনেক পুরনো মনে হলো। এই স্কুলটা অবশ্য আগেও যতবার এসেছি ততবারই দেখেছি, তবে ভিতরটা দেখা হয়নি কখনো। যাইহোক দাঁড়িয়ে থাকতে থাকতে আমাদের পিছনের বাইকটা চলে আসলো এরপর আমরা আরো সামনে এগোতে থাকলাম।
নদীর কোল ঘেঁষে যখন চলছিলাম তখন মুগ্ধ হচ্ছিলাম। ড্রাই নদীতে নৌকাগুলো ফেলে রাখা হয়েছে। মাটি ভেজা, তবুও ফাটাফাটা মাটিতে নৌকাগুলোর দৃশ্য খুব সুন্দর লাগছিল। আমরা এরকম নদীর কল ঘেঁষে আরো সামনে এগিয়ে যেতে লাগলো। বহুদূর যাওয়ার পর রাস্তা শরু হয়ে আসলো। আসলে আমাদের এই খোঁজাখুজি টা বেশ ভালো লাগছিল। আমরা অনেক ইনজয় করছিলাম ব্যাপারটা। অনেক খোঁজাখুঁজির পর একপর্যায়ে গিয়ে আমি একটা মহিলার কাছে জিজ্ঞেস করলাম আশেপাশে কোন বাড়িতে রাজহাঁস আছে কিনা। তিনি একটা বাড়ি দেখিয়ে দিলেন, আমরাও সেখানে চলে গেলাম। এরপর সত্যি সত্যিই পেয়ে গেলাম রাজহাঁসের পাল।
বাড়ির মেইন কর্তা বাড়িতে ছিল না। উনি মাঠে কাজ করছিলেন। বাড়ির যে মহিলা ছিল তিনি আমাদের দেখালেন। একদল রাজহাঁসের মধ্যে যেগুলো আপনারা দেখতে পারছেন ছবির মধ্যে সবগুলোই ছোট শুধুমাত্র সাদাটা আর পাশের একটা বড় সাইজের এই দুটি বাদে। ছোট গুলো বিক্রি করতে যাচ্ছিল কিন্তু বড় গুলো বিক্রি করবে না তারপরও আমরা অনেক জোরাজুরি করে রাজি করিয়েছিলাম। অনেকক্ষণ দামাদামি করার পর দাম কমিয়ে ৯০০ টাকা ফিক্সড করলাম বড় সাইজের একটার জন্য। আমরা অবশ্য বাজারে নিয়ে এসে এটা ওজন দিয়ে দেখেছিলাম ৩.৯২ কেজি।
অনেকক্ষণ খোঁজাখুঁজির পর অবশেষে রাজহাঁস পেয়ে আমরা সত্যিই অনেক খুশি ছিলাম। সত্য কথা বলতে আমরা এই পুরো ব্যাপারটাই বেশ ইনজয় করতেছিলাম। এরকম খোঁজাখুঁজি এরকম ঘুরাঘুরি এর মধ্যে একটা আনন্দ আছে। আমার সাথের একজন তো বলতেছিল আরেকটু পরে রাজহাঁস পেলে ভালো হতো, আর একটু ঘুরতে পারতাম হাহাহাহা। যাইহোক এরপর রাজহাঁসটা নিয়ে আমরা বাইক স্টার্ট দিলাম। আমার পিছনে যে বসে ছিল সে রাজহাঁসটা ধরে রাখছিল। আসলে এক হাতে ধরে রাখাটা একটু কষ্ট করছিল তাই পথে এক জায়গায় দাঁড়িয়ে বিরতি দিলাম। আর ওই হারামিটা করল কি রাজহাঁস টা রাস্তার উপর ছেড়ে দিল। রাজহাঁসটা ও প্রথমে বুঝে উঠতে পারতেছে না তাকে ছেড়ে দেয়া হয়েছে কিনা।
একটু পর যখন বুঝে ফেলছে তখন একটা দৌড় মারছিল। যাইহোক রাজহাঁস ধরা বেশি একটা কষ্ট না, আবার দুজন মিলে ধরেও ফেলল তখনই। এরপর হাত বদল করে আবার আমরা রওনা দিলাম। এবারের রাস্তা ছিল একটু বেশিই খারাপ। সামনে ইটভাটা ছিল। এখানে ট্রাক্টর চলে রাস্তাগুলোর অবস্থা খুব খারাপ হয়ে গেছে। ওভাবেই অফ রোড ড্রাইভিং করে আমরা চলে আসলাম আমাদের বাজারে।
পুরো টাইমটা আমাদের বেশ ভালো কেটেছে। আমরা বিভিন্ন মুহূর্তের ছবি আমাদের এলাকার গ্রুপে শেয়ার করতেছিলাম আর সবাই খুব এক্সাইটেড ছিল। এই রাজহাঁসটা টা দিয়েই আমরা পিকনিক করেছি। পিকনিকের গল্প আপনাদের সাথে শেয়ার করব পরবর্তী পর্বে। আজকে এখানেই বিদায় নিচ্ছি। দেখা হবে পরবর্তী পোস্টে ইনশা আল্লাহ্। আল্লাহ্ হাফেজ।
লোকেশন:- পদ্মার চর এলাকা
ডিভাইস:- Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
VOTE @bangla.witness as witness

OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |

আচ্ছা ওটা কি ড্রাই নদী হবে নাকি রোদের তাপে ভাজা ফ্রাই নদী হবে, হা হা হা। নদীর দৃশ্যটা দেখে আমার কাছে ফ্রাই নদী মনে হলো। আহারে বেচারা হাঁসটার যে কি হবে? তবে দেখতে কিন্তু বেশ কিউট ছিলো হাঁসটা, হা হা হা।
খেতে সেই ছিল ভাই। আপনার বাড়ি আশেপাশে হলে দিয়ে আসতাম একটু।
ভাইয়া পিকনিকের জন্য রাজহাঁস কিনতে বেশ মেহনতই হলো দেখছি। কিন্তু দাম বে, কমেই কিনতে পারলেন।আগে যদিও, চাঁদরাতে পিকনিক করতেন। এবার ঈদের পরই করা হলো।খুব ভালো লাগলো আপনার অনুভূতি গুলো পড়ে। ধন্যবাদ ভাইয়া শেয়ার করার জন্য। পিকনিক কেমন হলো পোস্ট দেবেন তো?? অনেক অনেক শুভকামনা রইলো আপনার জন্য।
হ্যাঁ আপু অবশ্যই। আগামী শনিবার ইনশা আল্লাহ্ পোস্ট পাবেন।
আমরাও এবারে ঈদের পরে পিকনিক করেছি। আসলে সব বন্ধুরা যে যার মত কাজে ব্যস্ত। ঈদের ছুটিতেই সবাই একসাথে হওয়া হয়। তাই ঈদের পর আমরা সব বন্ধুরা মিলে পিকনিক করেছিলাম। অনেক মজা করে রান্না বাড়ি করে খাওয়া হয়েছিল। আপনাদের রাজহাঁস কিনতে অনেক পেরেশানি হতে হয়েছে। অবশেষে রাজহাঁসের দেখা পেলেন। নিশ্চয়ই খুব মজা করে সবাই মিলে পিকনিক করেছেন।
জি ভাই অনেক মজা হয়েছে পিকনিকে।
ভাইয়া আপনি আগে সময় পেলেই বন্ধুদের সাথে বেরিয়ে পড়তেন দূর অজানায়। কিংবা অচেনা পথে। সেই পোস্টগুলো সত্যি অনেক মিস করি। আমাদের সবার কাছেই অনেক ভালো লাগতো। যাইহোক অবশেষে রাজহাঁস খুঁজে পেয়েছেন জেনে ভালো লাগলো। তবে দামটা কিন্তু বেশ কমই পেয়েছেন। আমাদের এখানে ২০০০ টাকার কম কোন রাজহাঁস পাওয়া যায় না।
সত্যি আপু সেই দিনগুলোর কথা এখনো মনে পড়ে। আর আপনি এখনো মনে রেখেছেন জেনে ভালো লাগলো।
আসলে আমরা এখন সবাই বাইরে থাকি তো সবসময় বাড়িতে থাকা হয় না এজন্য ওরকম আর ঘোড়াও হয় না।
ভাইয়া আপনাদের রাজহাঁসের খোঁজে অভিযান পড়ে খুব ভালো লেগেছে। আপনারা তাহলে একসাথে দুটো কাজ করে নিয়েছেন। একদিকে রাজহাঁস খোঁজাও হলো আর অন্য দিকে গ্রামের এত সুন্দর সৌন্দর্যও উপভোগ করা হলো। এত খোঁজাখুঁজির পর অবশেষে রাজহাঁস পেয়ে আপনাদের পিকনিক স্বার্থক হয়েছে। হাঁসের ওজন হিসেবে মনে হচ্ছে দাম ঠিকই আছে। রাজহাঁস নিয়ে আসার সময় আপনার পিছনের জন ছেড়ে দিয়েছে শুনে অবাক হলাম আর এই হাঁস বেশি দৌড়াতে পারে না বলে তাড়াতাড়ি ধরতে পেরেছেন। রাজহাঁস পেয়ে আপনাদের পিকনিকে মনে হচ্ছে জমজমাট আয়োজন হয়েছিল।
হ্যাঁ একদম ঠিক বলেছেন। অনেক জমজমাট আয়োজন ছিল। আমি অবশ্য এটা নিয়ে আরো একটা পোস্ট করব।
ওয়াও ভাইয়া ম্যাসে থাকতে অনেক পিকনিক করেছি। আপনি পিকনিকের জন্য রাজহাঁস খুঁজতে বাইরে বের হয়েছেন। রাজহাঁস দেখতে অনেক সুন্দর। অনেক কম দামে পেয়েছেন। আমাদের এলাকায় রাজহাঁস ১৫০০ টাকার উপরে দাম। মাঝে মাঝে পিকনিক করলে মনটা অনেক ভালো থাকে। ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে উপহার দেওয়ার জন্য।
আমরা আসলেও অনেক কম দামে কিনতে পেরেছি।
প্রথমে বলি ভাই রাজহাঁসের মাংস খেতে খুবই সুস্বাদু। আমাদের এলাকায় রাজহাঁস দাম পনেরোশো টাকা পার পিস। প্রথমে ভাবলাম আপনি রাজহাঁস পান নাই। যাক পরিশেষে রাজহাঁস পেয়েছেন জেনে অনেক ভালো লাগলো। আসলে বন্ধুরা একত্রে মিলিত হয়ে পিকনিক করার আনন্দটাই অন্যরকম। এটা আপনি ঠিক বলেছেন ভাই রাজহাঁস ধরা খুবই সহজ। ভাই রাস্তা গুলো দেখে মনে হচ্ছে গ্রামের মেঠো পথ। হাঁস ধরার পুরো মুহূর্ত গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আমরা অনেক কম দামেই পেয়েছি আসলেই।
ঈদের ৫-৬ দিন পর পিকনিক করার জন্য রাজহাঁস খুঁজতে গিয়ে দেখলেন,আপনাদের ঠিক করা রাজহাঁস টি বিক্রি হয়ে গেছে।ড্রাই নদীটি অনেক ভালো লেগেছে আমার,নৌকা ছিল আবার।অনেক সুন্দর প্রাকৃতিক দৃশ্য।রাজহাঁস খুঁজতে গিয়ে অনেকটা ঘুরাঘুরি হয়ে গেছে আপনাদের।প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে পেরেছিলেন।রাজহাঁসের দাম এরকমই,ঠিকই ছিল।হাহা আমার মনে হয়,রাজহাঁসের মাথাটা হ্যাং করেছিল,তাই বুঝতে পেরেছিল না তাকে দৌড় দিতে হবে।দৌড় দিয়েছিল যদিও পরে,কিন্তু পালাতে পারেনি বেচারা।পিকনিকের পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
ঠিকই বলেছেন। ওর মাথা হ্যাং করে গিয়েছিল মনে হয়। 😄
কথায় বলে কষ্ট না করলে কেষ্ট মেলে না। পিকনিকে মজা করে রাজহাঁস খাবেন, আর কষ্ট করে রাজহাঁস খুঁজবেন না তাই কি হয়? রাজহাঁস খুঁজতে তো পুরা গ্রাম তামা তামা করে ফেললেন ভাইয়া। যাক ভাগ্যিস
অবশেষে রাজহাঁস খুঁজে পাওয়া গেল। তবে রাজহাঁস খুঁজতে যেয়ে কিন্তু ভাইয়া গ্রামের সুন্দর সুন্দর দৃশ্যগুলো বেশ ভালই উপভোগ করেছেন। এক কথায় রথও দেখা হল কলাও বেচা হল। হিহিহি
হাহাহা,, ঠিক বলেছেন। কষ্ট করে খুব মজা পেয়েছিলাম পিকনিকে।
বাহ্ ভাই চিরুনি অভিযানের মাধ্যমে রাজহাঁস খুঁজে পেয়েছেন এবং ক্রয় করতে পেরেছেন জেনে ভালো লাগলো। রাজহাঁসের মাংস দিয়ে পিকনিক ভাবা যায় 🤔 ভাবতেই অবাক লাগছে কতই না সুন্দর হয়েছিল খেতে 😋। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আপনাকে সুন্দর পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আগের দিনের পিকনিকে বেশি মজা ছিল। তুমি সেদিন আসলে খুব মজা পেতে।
হুম ভাই ঠিকই বলেছেন।