কুমড়ো বড়ি আর ফুলকপি দিয়ে মাছের ঝোল।
কুমড়ো বড়ি আর ফুলকপি দিয়ে মাছের ঝোল। প্রায় প্রতিটা বাঙালির ঘরেই এই তরকারিটি রান্না হয়।অনেকে এই খাবারটি খেতে পছন্দ করে আবার অনেকে পছন্দ করে না। কিন্তু এই তরকারিটি এভাবে রান্না করে খেলে আশা করি সবারই পছন্দ হবে।ফুলকপি শীতকালীন সবজি।সেইসাথে কুমড়ো বড়ি ও শীতকালে খুবই জনপ্রিয়। তাই শীতকালে এই কুমড়ো বড়ি আর ফুলকপি দিয়ে মাছের ঝোলের তরকারি এবং সাথে গরম ভাত খেতে অনেক মজা লাগে।তাহলে চলুন কুমড়ো বড়ি আর ফুলকপি দিয়ে মাছের ঝোল রেসিপিটি আপনাদের সাথে শেয়ার করি।
উপকরণ সমূহ :
১.ফুলকপি
২.মাছ।
৩.কুমড়ো বড়ি
৩.পেঁয়াজ বাটা,মরিচ বাটা,জিরা বাটা
৪.লবন,হলুদ, ধনিয়ার গুঁড়া, লাল মরিচের গুড়া।
৫.সরিষার তেল।
প্রস্তুত প্রণালী :
প্রথম স্টেপে শুকনো কড়াইয়ে জিরা ভাজি করে নামিয়ে নিতে হবে।তারপর সেই কড়াইয়ে সরিষার তেল দিয়ে কিছু পেঁয়াজ এবং রসুন ভাজি করতে হবে।এই দুইটা জিনিস মিক্সড করে ভালো করে ব্লেন্ড করে নিতে হবে।
এখন ধুয়ে রাখা মাছ গুলো লবন, হলুদ,এবং মরিচের গুড়া লাগিয়ে ভালো করে ভাজি করতে হবে।
তারপর হালকা তেল দিয়ে কুমড়ো বড়ি গুলোও হালকা লাল করে ভেজে নিতে হবে।সেইসাথে ফুলকপি গুলোও লবণ হলুদ দিয়ে হালকা ভেজে নিতে হবে।
এরপর কড়াইতে আরো কিছু তেল দিয়ে বাটা মশলা গুলো এবং গুড়া মশলা গুলো দিয়ে ভালো করে কষিয়ে নিতে হবে। মশলাগুলো কষানোর পর ভেজে রাখা ফুলকপি দিয়ে এবং পরিমানমতো পানি দিয়ে কষিয়ে নিতে হবে।
কষানোর পর হালকা গরম পানি দিয়ে পানি উতলানোর পর ভেজে রাখা মাছ এবং বড়ি দিয়ে কিছুক্ষণ জাল করে নিতে হবে।
তারপর তরকারি নামানোর কিছুক্ষন আগে ভাজা জিরা এবং পেঁয়াজ, রসুন বাটা দিতে হবে। এই পর্যায়ে যদি তরকারিতে লবন কম মনে হয় তাহলে লবন দিতে হবে। তারপর কিছুক্ষন পর নামিয়ে নিলেই রেডি কুমড়ো বড়ি আর ফুলকপি দিয়ে মাছের ঝোল।
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
কুমড়ো বড়ি ও মাছের ঝোল খেতে খুবই ভালো লাগে। এর সাথে আবার ফুলকপি দিয়েছেন। অনেক মজাদার একটি রেসিপি তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। কুমড়ো বড়ি আমার খুবই প্রিয়। মাছ দিয়ে কুমড়ো বড়ি খেতে খুবই ভালো লাগে। অনেক মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভাইয়া। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
কুমড়ো বড়ি এবং ফুলকপি দিয়ে আপনি অনেক চমৎকার ভাবে একটি মজাদার এবং লোভনীয় একটি রেসিপি আমাদের সকলের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। আপনার তৈরি এই রেসিপিটি দেখেই বোঝা যাচ্ছে অনেক সুস্বাদু এবং লোভনীয় হয়েছিল। মাছ রান্নার মধ্যে কুমড়ো বড়ি মিশ্রন করলে সেই রেসিপিটি খেতে খুবই সুস্বাদু লাগে। বিশেষ করে শীতকালে কুমড়ো বড়ির আলাদা একটা স্বাদ পাওয়া যায়। এত মজাদার এবং লোভনীয় একটু রেসিপি আমাদের সকলের মাঝে চমৎকারভাবে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
কুমড়ো বড়ি এটা আমি কখনো দেখিনি। আপনার কাছে প্রথম দেখলাম। এটার স্বাদ কেমন সেটাও জানিনা কিন্তু আপনার রেসিপিটি দেখে মনে হচ্ছে এটা খুব সুস্বাদু একটি রেসিপি। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে এটা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। আপনার কাছ থেকে নতুন রেসিপি শিখলাম। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো ভাইয়া।
কুমড়ো বড়ি তো আমাদের এদিকে ভিশন জনপ্রিয়। সবাই খেতে পছন্দ করে। শীতের সময়ে প্রায় প্রত্যেকটা বাড়িতে কুমড়ো বড়ি দিয়ে তরকারি রান্না করতে দেখা যায়।
খুবই মজাদার একটি রেসেপি শেয়ার করেছেন। ফুলকপি ও কুমড়ো বড়ি দিয়ে মাছের ঝোল খেতে খুবই মজাদার। আপনার রান্নাটা খুবই লোভনীয় লাগছে ভাই।
মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ভাই।
শীতের দিনে বড়ি খাবার রেওয়াজ আবহমান বাংলায় যুগ যুগ ধরে চলে আসছে। খাবারের স্বাদ বাড়ানোর জন্য বড়ি ব্যবহার করা হয়। আপনার করা কুমড়ো বড়ি দিয়ে ফুলকপি মাছের ঝোল অনেক সুন্দর হয়েছে। যদিও আমার এখনো কুমড়ো বড়ি খাওয়া হয়নি। পোস্ট দেখে খেতে ইচ্ছে করছে। ধন্যবাদ ভাই একটা আনকমন রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য
হ্যাঁ ঠিক বলেছেন। কুমড়ো বড়ি জনপ্রিয়তা অনেক আগে থেকেই।
ফুলকপি আমার খুবই পছন্দের। শীতের মৌসুমে আমি প্রচুর ফুলকপি দিয়ে সবজি রান্না করি। ফুলকপি দিয়ে যেকোনো কিছু কান্না করলে আমার ভাল লাগে। খেতেও অনেক তৃপ্তি পাই। অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
শীতের সিজনের প্রথম দিকে ফুলকপি খেতে আমার বেশি ভালো লাগতো।
মাছ খেতে খুব একটা পছন্দ না করলেও কুমড়ো বড়ি এবং ফুলকপি এই দুটোই আমার খুবই প্রিয়। রান্নাটা তো জমিয়ে করেছেন দেখছি। কিন্তু সত্যি করে বলুন তো দাদা, আপনি করেছেন নাকি আমাদের বৌদির হাতের ছোঁয়ায় এত সুন্দর হয়েছে পুরো আয়োজন টা? 🥰🤔😉
🤭🤭🤭
আমি তো শুধুমাত্র হেল্প করেছি। রান্নাটা তো সেই করেছে। 😁
কুমড়ো বড়ি আর ফুলকপি দিয়ে মাছের ঝোল নামটা যেমন দারুন খেতেও মনে হয় দারুন ছিল। তবে ভাইয়া আপনার রেসিপি টা দেখে জিভে জল চলে এসেছে। কুমড়ো বড়ি আমি আপনার পোস্টে দেখেছি এবং আজকে আপনাকে রান্না করতে দেখছি। আমি এটা কখনো দেখিনি এবং কখনও খাওয়া হয়নি এটা আমার কাছে খুব ইউনিক একটা রেসিপি। আপনি অনেক সুন্দর করে আপনার রেসিপি ধাপগুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার রেসিপি কালারটা ছিল দারুণ যা দেখে রীতিমতো জিভে জল পড়ে যাচ্ছে। আমাদের সাথে এত সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনার প্রতি রইল আন্তরিক শুভেচ্ছা।
আমাদের এদিকে এটি খুবই কমন। শীতের সময় প্রায় প্রত্যেকটা বাড়িতে এই কুমড়ো বড়ির তরকারি রান্না হয়।
ওয়াও অনেক সুন্দর আপনার কুমড়ো বড়ি ও ফুলকপি দিয়ে মাছে ঝোল। দেখে মনে হচ্ছে অনেক স্বাদ হয়েছে। অনেক সুন্দর ভাবে তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
সুমন ভাই এতদিন মনে হতো রান্নার ক্ষেত্রে এই কমিউনিটিতে মেয়েদের আধিপত্যই বেশি কিন্তু এখন মনে হচ্ছে ছেলেরাও কোনো অংশে কম যায়না। এত কাজ করার পর রান্নার সময় কখন পান ভাবতেই অবাক লাগে। অসাধারণ হয়েছে আপনার এই রেসিপিটি। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।