নাটোরের লালপুরে ভ্রমণ করতে গিয়েছিলাম আমাদের কলেজ থেকে। আসলে শিক্ষা সফরে গিয়েছিলাম বন্ধুদের সবার সাথে। আর এই শিক্ষা মুহূর্ত খুবই আনন্দের সাথে উপভোগ করেছি। আসলে প্রতি বছর জানুয়ারি ফেব্রুয়ারি মাসে হাজারো মানুষ শিক্ষা সকলে বের হয়। আসলে শিক্ষার্থীদের জন্য এই ভ্রমণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ভ্রমন করলে সেই শিক্ষার্থীরা সেই জায়গা সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারে। এতে তাদের জ্ঞানের বিকাশ বেড়ে। যায় যার কারণে শিক্ষার্থীদের জন্য সত্যি গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। তাই প্রত্যেকটা স্কুল কলেজ থেকে শিক্ষা সফর যাওয়া হয়।আমরাও বন্ধুদের সাথে সেই শিক্ষা সফরে গিয়েছিলাম নাটোরে লালপুর, গ্রীন ভ্যালি পার্কে। এই পার্কের মুহূর্তগুলো আপনাদের সাথে গত পর্বে শেয়ার করেছিলাম। আজকে দ্বিতীয় পর্ব নিয়ে এসেছি। আশা করছি দ্বিতীয় পর্বের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আপনাদের ভালো লাগবে।

গত পর্বে আপনাদের সাথে শেয়ার করেছিলাম পার্কের ভেতরে প্রবেশ করার মুহূর্ত পর্যন্ত। আজকের পার্কের ভিতরে প্রবেশ করলাম সেই মুহূর্তের ফটোগ্রাফি গুলো নিয়ে আসলাম। আসলে পার্কের ভিতর প্রবেশ করে আমি যেন অবাক হয়ে গেলাম, কারণ এত সুন্দর লাগতেছিল সেই পার্কের দৃশ্য। আমি অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে রইলাম পার্কে এই অপরূপ ফুলের রাস্তা টির দিকে।চারদিকে ফুল মাঝখানে রাস্তাৃ সবাই হেঁটে যাচ্ছে আমি অবাক দৃষ্টিতে দেখতে ছিলাম।

বিভিন্ন রকমের ফুলের গাছ এখানে দেখতে পেলাম। আর এই ফুল গুলোর মধ্যে আমি পাতাবাহারি অপরূপ সৌন্দর্যময় ডিজাইনের ফুলগুলো দেখতে পেলাম। আসলে পাতা বাহারি এই দৃশ্য গুলো দেখতে খুবই ভালো লাগলো। মানুষের তৈরি এই ফুলের বাগানের দৃশ্যটি দেখে যেন খুবি ভালো লেগেছে আমার। তাই আমি ফটোগ্রাফি করতে লাগলাম।

পাতাবাহারি অনেক ডিজাইনের গাছ এই পার্কের ভিতরে ছিল। তার মধ্যে দেখতে পেলাম গোল গোল বলের মতো পাতার অপরূপ সৌন্দর্যময় দৃশ্যগুলো। এই দৃশ্যগুলো দেখতে পেয়ে খুবই ভালো লাগলো। আসলে এগুলো লোহা দিয়ে তৈরি করে উপরে এই পাতা বাহারি গাছেগুলো লাগানো হয়েছে। তাই দৃশ্যটি দেখে আমার খুবই ভালো লাগলো। আর এই দৃশ্যগুলোর কারণে পার্কের অপরূপ সৌন্দর্যময় দৃশ্য যেন ফুটে উঠেছে।

আসলে মানুষ কৃত্রিমভাবে এত সুন্দর করে প্রকৃতির দৃশ্য ফুটিয়ে তুলতে পারে সেটা যেন এই পার্কের ভিতরে এসে তা প্রমাণ হলো। ফুল দিয়ে খুবই সুন্দরভাবে এই পার্কের ভিতরে দৃশ্যগুলো ফুটিয়ে তুলেছে।গাছের অপরূপ সৌন্দর্যময় দৃশ্য তারা তৈরি করে দিয়েছে। তারপর দেখতে পেলাম চারপাশে পাতা বাহারি সুন্দর দৃশ্য এবং মাঝখান দিয়ে হেঁটে যাওয়ার রাস্তা। এই দৃশ্যটি দেখতে খুবই ভালো লাগলো এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন এই পার্কের ভিতর কোথাও নোংরা দেখতে পায়নি।

পার্কের ভিতরে ফুলের অপরূপ সুন্দরময় দৃশ্যগুলো দেখতে পেয়ে খুবই ভালো লাগলো। কারণ ফুলের অনেক সুন্দর সুন্দর ডিজাইন ছিল। তার মধ্যে দেখতে পেলাম নৌকা বানিয়েছে আর এই নৌকার ভিতর অনেক রকমের ফুলের গাছ লাগানো হয়েছে।তারপরে এটি গেট রয়েছে এই গেটের ভিতর দিয়ে প্রবেশ করলাম। সেখানে ফুল দিয়ে তৈরি করা ছিলো গেট।যা দেখে খুবি ভালো লেগেছে আমার।

তারপরে পার্কের ভিতর একটি হাতির ভাস্কর্য দেখতে পেলাম। এই হাতির ভাস্ক্রিটি দেখে আমার খুবই ভালো লাগলো এবং সেখানে গিয়ে দেখতে পেলাম অনেক মানুষই ভিড় জমিয়েছে। তারা এই দৃশ্যগুলো দেখছে, আমি গিয়ে ফটোগ্রাফি করলাম। আর পার্কের ভিতর হাজার হাজার মানুষ যেন ছোট ছোট করছেন।