যমুনা নদীর অপরূপ সৌন্দর্যময় দৃশ্য দেখতে খুবই ভালো লাগে। যমুনা নদীর পারে অপরূপ সৌন্দর্যময় মুক্তিযুদ্ধের একটি ভাস্কর্য তৈরি করা হয়েছে। আর এই মুক্তির সোপান ভাস্কর্যটি দেখার জন্য আজকে ছোট ভাগ্নেকে নিয়ে নদীর পাড়ে এসেছি। নদীর পাড়ে এই অপরূপ সৌন্দর্যময় দৃশ্যগুলো দেখার জন্য, আসলে নদীর পাড়ে প্রকৃতি যেন অপরূপ সৌন্দর্যময় দৃশ্য ফুটে ওঠে। তাই নদীর পাড়ে সৌন্দর্যময় কিছু মুহূর্ত উপভোগ করার জন্য নদীর পারে এসেছি বিশেষ করে ভাস্কর্যটি দেখার জন্য। নদীর পাড়ের দৃশ্য আমার খুবই ভালো লাগে।সেই মুহূর্তে ফটোগ্রাফি করেছি। তাই আপনাদের সাথে শেয়ার করছি। আশা করছি ফটোগৈাফি গুলো দেখে ভালো লাগবে।

অপরূপ সুন্দর মুক্তিযুদ্ধের এই ভাস্কর্যটি দেখে খুবই ভালো লাগলো। আসলে মুক্তিযুদ্ধের সময় অনেক স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে। সেই মুহূর্ত আর মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিগুলো আমাদের মনে করা দেয়ার জন্য এই ভাস্কর্যগুলো তৈরি করা। ভাস্কর্যের মাধ্যমে আমরা মুক্তিযুদ্ধের অনেক ইতিহাস জানতে পারি। তাই নদীর পাড়ে অনেকে ভ্রমণ করতে আসে, তারা নদীর পাড়ে আসলে দেখতে পাবে আর এখানে মুক্তিযুদ্ধের অনেক তথ্য রয়েছে।

অপরূপ সৌন্দর্যময় নদীর পাড়ে একটি বটগাছ রয়েছে। এই বট গাছের চারপাশে বসে থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। আসলে নদীর পাড়ে আসলে মন অনেক ভালো হয়ে যায়। শীতল বাতাসে মন যেন জুড়িয়ে যায়। তাই নদীর পাড়ে বসে থেকে নদীর সৌন্দর্যময় প্রকৃতি উপভোগ করার জন্য এই সুন্দর ব্যবস্থা। নদীর পাড়ে এই দৃশ্যটি আমার খুবই ভালো লেগেছে।

এই প্রকৃতির সুন্দর দৃশ্য গুলো মধ্যে অনেকে বসে গল্প করতেছিল। আসলে বিকেলবেলা এখানে আরো অনেক মানুষ আসে, কারণ বিকালের প্রকৃতির দৃশ্যগুলো আরো বেশি ভালো লাগে। নদীর শীতল বাতাস এবং চারপাশে যেন এক জাকজমক পরিবেশ তৈরি হয় এই নদীর পাড় দিয়ে।

নদীর পাড় দিয়ে অনেক সুন্দরময় হেঁটে যাওয়ার রাস্তা তৈরি করে দেওয়া হয়েছে এবং এই হেঁটে যাওয়ার রাস্তার পাশ দিয়েই অনেক গাছ লাগানো হয়েছে। আসলে এই গাছগুলো খুব যত্ন করে লাগানো হয়েছে। যখন এই গাছগুলো বড় হবে তখন নদীর পাড়ে প্রকৃতি আরো সৌন্দর্যময় হবে। বিশেষ করে নদীর পাড় দিয়ে অনেক সুন্দরভাবে শাড়ি বেঁধে গাছ লাগানো হয়েছে।

নদীর পারে অনেক সৌন্দর্যময় প্রকৃত উপভোগ করতে করতে নৌকার পাড়ে আসলাম। এখানে নৌকা ছিলো, বিকেলবেলা নৌকা এখানে অনেক চলাচল করে। ছোট ভাগ্নেকে যেন নদীর পাড়ে এসে খুবই আনন্দিত হলো। আসলে এই নদীর পাড়ের দৃশ্য দেখার জন্য বারবার আমাকে বলতেছিল। তাই ছোট ভাগ্নেকে নিয়ে ঘুরতে এসেছি। আসলে ছোটদের নদীর পাড়ে নিয়ে আসলে ওরা অনেক আনন্দের সাথে সেই মুহূর্তগুলো উপভোগ করে।

নদীর পাড়ের এই প্রকৃতির দৃশ্য মধ্যে কিছু মুহূর্ত উপভোগ করতে পেরে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। বিশেষ করে ছোট বাচ্চাদের নিয়ে আসার মধ্যে অন্যরকম একটা অনুভূতি কাজ করে। তারা অনেক খুশি হয়। আর নদীর পারে আসলে মন অনেক ভালো হয়ে যায়। তাই ছোট ভাগ্নাকে নিয়ে নদীর পারে কিছু মুহূর্ত উপভোগ করতে পেরে আমার অনেক বেশি ভালো লেগেছে।