ঐতিহ্যবাহী পোস্ট:- হাত দিয়ে জাল তৈরি করা জেলেদের একটি পেশা।
হ্যালো বন্ধুরা আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করছি ভাল আছেন সকলের সুস্বাস্থ্য কামনা করতেছি। আজকে আমি একটি ঐতিহ্যমূলক পোস্ট করব আর এই পোষ্ট হলো একজন জেলের জাল গাথার দৃশ্য সম্পর্কে। আশা করি আপনাদের সবাইকে ভাল লাগবে আমার পোস্ট অবশ্যই মন্তব্য করবেন।
এরপর তৈরি করা জাল গুলোকে তারা বাজারে বিক্রি করে থাকে। আবার এমনও এলাকা রয়েছে যেখানে বাণিজ্যিকভাবে জাল তৈরি করা হয় এবং সেগুলোকে বাজারে বিক্রি করা হয়। আপনারা যে ছবিগুলো দেখতে পাচ্ছেন সেগুলো হলো আমাদের এলাকায় নদীর পাড়ে তোলা কয়েকটি ছবি। গত কয়েকদিন আগে আমি আমাদের এলাকায় নদীর পাড়ে গিয়েছিলাম। তখন আমি দেখি যে আমার পরিচিত একজন দাদু তিনি রাস্তার ধারে বসে জাল তৈরি করতেছেন।তার জাল তৈরি করা দেখে আমি প্রথমে সেখানে বসলাম।
তারপর আমি তার জাল তৈরি করা ছবি তুলতে লাগলাম।এ সময় আমি দেখলাম যে তিনি প্রায় অর্ধেক জাল তৈরি করে ফেলেছেন।আমি তাকে বললাম যে জাল তৈরি করা কেমন লাগে তোমাকে? তিনি আমাকে বললেন যে তাকে নাকি জাল তৈরি করতে অনেক ভালো লাগে।আসলে তিনি প্রায় ২০ থেকে ৩০ বছর ধরে এই পেশায় নিয়োজিত।তিনি একজন জেলে মানুষ তিনি সাধারণত বাড়িতে বসে বসে জাল তৈরি করেন। মাঝে মাঝে গরু চরানোর জন্য নিয়ে আসেন নদীর পাড়ে তখন তিনি জাল নিয়ে আসেন এবং এখানে বসে বসে জাল তৈরি করেন।
আমি দেখলাম যে তিনি একটি হাতে কাঠি নিয়েছেন।কাঠির নাম অবশ্য আমি জানিনা। কাঠিতে অনেকগুলো সুতো রয়েছে। তিনি সেই কাঠি দিয়ে জালের ফুটোগুলোর এক একটি ঘর তৈরি করতেছেন। তার জাল গাথা দেখে অনেক ভালো লাগতেছিল। এ সময় আমরা অনেক গল্প করতেছিলাম আগের।
যেহেতু তিনি নিজে একজন জেলে তাই তার জন্য জাল লাগে। তিনি তার নিজের জাল বাজারে না কিনে নিজেই তৈরি করে থাকেন। তিনি আমাদের এলাকায় জাল তৈরির জন্য বিখ্যাত ।তার সংসারের চাহিদা মেটায় এই জাল বিক্রি করে।
You can also vote for @bangla.witness witnesses
আমাদের দেশের মানুষ মাছ খেতে অনেক বেশি ভালোবাসে। বিশেষ করে গ্রামের মানুষ মাছ ধরাকে পেশা হিসেবে গ্রহন করেন। মাচজ ধরার জন্য জাল গাথার এমন দৃশ্য গুলো আমাদের এলাকায় অনেক বেশি দেখতে পাওয়া যায়। ওনার জাল বুননের অবিজ্ঞতা অনেক বেশি কাজী ভাই। আপনি অনেক সুন্দর লিখেছেন।
ধন্যবাদ আপনাকে।
X social media share link
https://twitter.com/kazirahul25804/status/1699025897624588701?t=MXfHyuU2wpZa-aKLqF1e9g&s=19
জাল তৈরি করার অনেক সুন্দর একটি বিস্তারিত আলোচনা আপনি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। জেলেদের নেশা এবং পেশাই হলো মাছ ধরা। এবং আপনি যে জাল সম্পর্কে লিখেছেন এটি হলো হাত দিয়ে পাক মারা জাল। এই জাল গুলো আগে হর হামেশাই দেখা যেত কিন্তু এখন আর এর ব্যবহার তেমনটা দেখা যায় না। ধন্যবাদ আপনাকে এরকম সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সকলের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
ধন্যবাদ আপনাকে।
হাত দিয়ে জাল তৈরি করা জেলেদের একটি পেশা।তবে জেলে ছাড়াও গ্রামের সাধারণ মানুষেরা জাল তৈরি করে থাকে।এক প্রকার কাঠি দিয়ে জাল তৈরি করে।শখের বশে অনেকেই মাছ ধরে।আমি অনেকজনকে জাল তৈরি করতে দেখেছি,জাল দিয়ে মাছ ধরতে দেখেছি কিন্তু তারা এসব শখের বশে করে থাকে।আপনি আপনার এক দাদু আর তার জাল বুনা সম্পর্কে সুন্দর করে তুলে ধরেছেন।এমন দৃশ্য দেখতে আসলেই অনেক ভালো লাগে।আপনি অনেক সুন্দর উপস্থাপনা করেছেন হাত দিয়ে জাল তৈরি করা নিয়ে।আপনার ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর হয়েছে।ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ আপনাকে।
আমার এক কাকু এভাবে আগে জাল তৈরি করত ছোটবেলায় অনেক দেখেছি। যখন জাল তৈরি করত,তখন মাঝেমধ্যে যেয়ে দেখতাম । খুব সুন্দর জাল তৈরি করতে পারতো, তো এখন আর জাল তৈরি করেনা জাল তৈরি করা বাদ দিয়ে দিছে। হাত দিয়ে জাল তৈরি করা নিয়ে খুব সুন্দর লিখেছেন। পোস্টটি খুব সুন্দর ভাবে সাজিয়ে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করছেন, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ আপনাকে।
হাত দিয়ে জাল বুনা এটি একটি পুরাতন ঐতিহ্য, গ্রাম অঞ্চলের মানুষ অবসর সময়ে জাল বনে থাকে। গাছ তলায় বসে বসে এরা জাল বুনে। আমার এলাকায় এরকম জাল বুনতে দেখা যায়। আপনি অনেক সুন্দর একটা পোস্ট করছেন ভাই। অনেক দিন পর জাল বুনা দেখতে পেলাম। দারুণ ফটোগ্রাফি করছেন। সাজিয়ে গুছিয়ে উপস্থাপন করছেন। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য
ধন্যবাদ আপনাকে।
চমৎকার একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন। তবে শুধু জেলেরাই নয় বরং সাধারণ মানুষেরা বিভিন্ন ধরনের জাল তৈরি করতে পারেন। আমার বাবাও সুতা দিয়ে এই জাল গুলো আমাদের বাড়িতে নিজ হাতে বানান। বর্তমানে জালের সুতার দামও অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। আর একটি জাল বানাতে বেশ কিছুদিন অর্থাৎ প্রায় দুই থেকে তিন মাস পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। যার ধৈর্য নেই তারা এই কাজটি কখনোই করতে পারবে না। অসাধারণ ফটোগ্রাফি করেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনি যেটার নাম জানেন না আমাদের গ্রামের ভাষায় মাকু বলা হয়। আমিও একটু করে ঝাকি জাল তৈরি করতে পারি। এবং একটি ঝাকি জাল পুরোটা তৈরি করতে অনেক দিন সময় লাগে। কিন্তু বাজারে কিনা ঝাঁকি জালের থেকে হাতে তৈরি করা ঝাকি জালের দাম একটু বেশি হয়। গ্রামাঞ্চলের অনেক মানুষের রয়েছে যারা ঝাকি জাল তৈরি করা নিজের পেশা হিসেবে নিয়েছে। ঐতিহ্যবাহী অনেক সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপনা করেছেন ভাইয়া। ধন্যবাদ আপনাকে
ধন্যবাদ আপনাকে।
গ্রাম অঞ্চলের অনেক মানুষের রয়েছে যারা হাত দিয়ে ঝাঁকি জাল তৈরি করাকে নিজের পেশা হিসাবে নিয়েছে। মূলত তারা এই জাল বিক্রি করে নিজের সংসারের কাজে লাগায়। ঝাঁকি জাল গুলো তৈরি করতে অনেক সময় লাগে। এবং হাতে তৈরি ঝাঁকি জাল গুলোর সাধারণ জালের থেকে দাম একটু বেশি হয়ে থাকে। ঝাঁকি জাল সম্পর্কে অনেক সুন্দর লিখেছেন ভাইয়া ধন্যবাদ আপনাকে।
ধন্যবাদ আপনাকে।
We expected you to be friendly and active in the Steem For Tradition Community. We appreciate your effort. Thank you for sharing your beautiful content with us ❤️.
ধন্যবাদ আপনাকে।