গ্রামে একজন সাধারণ ফেরিওয়ালা ওই খবর সেই খবর ভাংরির খবর
স্টিম ফর ট্রেডিশন কমিউনিটির সকল সদস্যকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও হৃদয় নিংড়ানো ভালবাসা। সকলেই কেমন আছেন? আশা করি সকলেই ভাল আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে আলহামদুলিল্লাহ ভাল আছি। আগেকার সময়ে থেকে এখন পর্যন্ত এই ভাংরির দোকান বা গ্রামে গ্রামে ঘুরে ফেরিওয়ালা দোকান নিয়ে আজকে পোস্ট সাজিয়েছি।
আমি সাধারণ একজন ফেরিওয়ালা আপনাদের গ্রামে এসেছি বুজতেই পারছেন। আমার হচ্ছে ওই খবর ভাংরির খবর যত রকমের আর্বজনা দিতে পারবেন নগদ টাকা দিয়ে নিতে পারবো। কাইস ভাংঙ্গা, বোতল ভাংঙ্গা, টিন ভাংঙ্গা, থালি ভাংঙ্গা,প্লাস্টিকের বলতি ভাংগা,চমরার জুতা,সেন্ডেল জুতা, ইত্যাদি যত রকমের আর্বজনা আছে বাড়ি পরিস্কার করে নিয়ে আসেন আমরা আছি। এই উক্তিটির মাধ্যমে একজন সাধারণ ফেরিওয়ালা বা ভাংরির দোকান গ্রামে গ্রামে আসে। এই পেশায় অনেক মানুষ নিয়োজিত তারা জীবিকা নির্বাহ করে।
আগেকার সময়ে দেখা গেছে অনেক ফেরিওয়ালা তারা পায়ে হেঁটে ভাংরির দোকান নিয়ে ব্যবসা করেছেন। আমরা ছোট বেলায় এই পায়ে হেঁটে আসা ফেরিওয়ালার ক্ষুদ্র ভাংরির দোকানে অনেক রকমে বাড়িতে থাকা ভাংগরি দিয়ে খাবার খেতাম। বিশেষ করে আমরা গুড়ের তৈরি কটকটি খাবার নিয়ে খেতাম। তবে বর্তমান সময়ে এই ফেরিওয়ালা বা ভাংরির দোকান গুলো অনেক উন্নত। তারা আর পায়ে হেঁটে ভাংগরির ব্যবসা করে না। এখন তাদের অনেক উন্নতি হয়েছে অটোভ্যান করে তারা ভাংরির দোকান গ্রামে গ্রামে এসে বাড়িতে পড়ে থাকা যাবতীয় জিনিস গুলো নিয়ে বিক্রি করে তাদের জীবিকা নির্বাহ।
ভাংরির ব্যবসা অনেকেই অনেক ভাবে করে থাকেন।তবে গ্রামগঞ্জে থেকে মাল সংগ্রহ করে এসে যারা এই ব্যবসাটি করেন তারা প্রকৃত পক্ষে হকার হিসেবে বিবেচিত। এই গ্রাম্য হকার বা ফেরিওয়ালা গ্রামে গ্রামে ঘুরে স্বল্প দামে এবং পাইকারি দামে মাল নিয়ে বিক্রি করে। এই ভাংরির দোকান গুলো সারাদিন গ্রামে ঘুরে যা বেচা৷ বিক্রি করে তা হাটে ভাংগরির দোকানে পাইকারি দামে দিয়েও দিন শেষে তাদের ৫০০- ১০০০ টাকা উপার্জন করে জীবিকা নির্বাহ করে। আমার ব্লগটি পরিদর্শন করার জন্য আপনাদের সকলকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
You can also vote for @bangla.witness witnesses
আপনার ক্যাপশনটা কিন্তু দারুন হয়েছে। ভাঙ্গরি ওয়ালারা গ্রামের প্রতিদিনই আসেন।দ্বারা বিভিন্ন ফেলে দেওয়া জিনিসপত্র কিনে নিয়ে যান। পাশাপাশি ছোল, বাদাম, মুড়ি মাখা এসব বিক্রি করেন। সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে।
গ্রামের ফেরিওয়ালা সম্পর্কে অনেক সুন্দর লিখছেন ভাই, এরা অনেক কষ্ট করে তাদের জীবন সংগ্রাম পরিচালনা করে। এরা গ্রামে গ্রামে গুরে ভাংড়ি জিনিসপত্র কিনে। তারপর সেগুলা বিক্রি করে। অনেক ধন্যবাদ ভাইএত সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ ভাই।
অসাধারণ একটি পোস্ট করেছেন ভাইয়া। আমরা সচরাচর এইসব দোকানপাটের সম্মুখীন হয়। বিভিন্ন ধরনের খাবার এই দোকানে পাওয়া যায় আমরা ভাঙ্গির মাধ্যমে নিয়ে থাকি। ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে।
আমাদের গ্রামের এলাকায় এই সকল ফেরিওয়ালা দেখা যায় বেশ ভালোই।এনারা সারাদিন এভাবে ভ্যান চালিয়ে বিভিন্ন রকমের জিনিস সংগ্রহ করে সেগুলো বিক্রি করে তাদের জীবিকা নির্বাহ করেন।
গ্রামের ফেরিওয়ালা নিয়ে দারুণ লিখেছেন ভাই। তারা গ্রামে গ্রামে ঘুরে বুট,বাদাম,আচাঁর,চানাচুর ইত্যাদি বিক্রি করে। কেউ টাকা দিয়ে ক্রয় করে। আবার কেউ ভাংড়ি দিয়ে ক্রয় করে। আপনি গ্রামের সাধারণ ফেরিওয়ালা নিয়ে খুব সুন্দর একটা পোস্ট করেছেন ভাই। ধন্যবাদ
We expected you to be friendly and active in the Steem For Tradition Community. We appreciate your effort. Thank you for sharing your beautiful content with us ❤️.
এসব ফেরিওয়ালা আগে তেমন দেখা যেত না, বেশ কয়েক বছর হল বাংলাদেশের প্রায় সব জায়গাই এদের দেখা যায়। পুরাতন জিনিসগুলো তারা ক্রয় করে বিক্রি করে থাকে।অসাধারণ একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন ভাই শুভকামনা রইল