পার্বতীপুর শাহ্ হোটেলের ঐতিহ্যবাহী খাবারের রিভিউ
স্টিম ফর ট্রেডিশন কমিউনিটির সকল সদস্যকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও হৃদয় নিংড়ানো ভালবাসা। সকলেই কেমন আছেন? আশা করি সকলেই ভাল আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে আলহামদুলিল্লাহ ভাল আছি। শাহা হোটেলে আজকে সিংগাড়া, সমুচা আর আমিত্তি খেয়েছি। এরপর সিংগাড়া, সমুচা ও আমিত্তি বাড়িতে নিয়ে আসি।
আমাদের দেশের ঐতিহ্যবাহী খাবারগুলোর মধ্যে আমিত্তি অন্যতম।এটি একটি মিষ্টান্ন জাতীয় খাবার। জিলিপীর থেকে আমিত্তির স্বাদ তুলনামূলক বেশি। আর এগুলো দেখতেও খুব সুন্দর লাগে।আমিত্তি আমার খুব প্রিয় একটি খাবার। এটি খুব সুন্দরভাবে পেঁচিয়ে পেঁচিয়ে তৈরী করা হয়।জিলিপী তৈরী ও আমিত্তি তৈরীর সাথে যথেষ্ট পার্থক্য রয়েছে। কারণ আমিত্তি তৈরীতে ময়দার সাথে মাষকলাই গুড়া যোগ করা হয়। যার কারণে এর স্বাদও বদলে যায়। এই আমিত্তিগুলো আমি পার্বতীপুর শাহ্ হোটেল থেকে কিনেছি।এগুলোর মূল্য ১০ টাকা প্রতিপিস।অর্থ্যাৎ এগুলোর দাম হাতের নাগালের মধ্যেই।
বাইরের ভাজাপোড়ার মধ্যে সিঙ্গারা আমার সবথেকে প্রিয়।এর ভিতরে যে আলুর তরকারির পুর দেওয়া থাকে সেটি আমার খুব ভালো লাগে। অনেক জায়গায় এই আলুর তরকারিতে ছোলা ও ডিম টুকরো টুকরো করে দেওয়া থাকে।এটি খেতে আরও মজা হয়।আমাদের দেশের একটি ঐতিহ্যবাহী খাবার হল সিঙ্গারা।এগুলো রাস্তার পাশের বিভিন্ন হোটেলগুলোতে পাওয়া যায়। তাছাড়া অনেক চায়ের দোকানগুলোতেও সিঙ্গারা পাওয়া যায়। বিকেলের নাস্তা হিসেবে সিঙ্গারা খাওয়া হয়। গরম গরম সিঙ্গারা খেতে খুব ভালো লাগে। তবে এগুলো টমেটো সস দিয়েও খাওয়া যায়। দিনাজপুর নিমতলায় ১ টাকার সিঙ্গারা পাওয়া যায়। এগুলো আকারে ছোট হলেও খেতে কিন্তু দারুন মজা।পুরো সিঙ্গারাটি কড়া করে ভাজা হয় তাই খেতে বেশ মুচমুচে হয়।আমি বাজারে গেলে প্রায়ই সিঙ্গারা খাই এবং বাসার জন্য নিয়ে আসি।পরে পরিবারের সবাই মিলে খাই।
আমরা সবাই জানি সামুচা খেতে মিষ্টি হয়।কিন্তু সামুচা যদি হয় নোনতা তাহলে কেমন হবে।এমন একটি সমুচা পেয়েছি আমি পার্বতীপুর শাহ হোটেলে। যেটি শেইপ ছিল নারকেল পিঠার শেইপের মত। আর ভিতরের পুর ছিল সেমাই,সুজি ও আরও কিছু উপাদান দিয়ে।সবথেকে বড় কথা সামুচাটি খেতে সিঙ্গারার মতো নোনতা।এই আইটেমটি আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। এগুলোর দাম প্রতিপিস ১০ টাকা করে। এই আইটেমটি নতুন নিয়ে এসেছে।
ডিভাইস | ভিভো ওয়াইটুয়েন্টি |
---|---|
ফটোশুট | আইসক্রিমওয়ালা |
ক্যামরা | ১৩ মেগাপিক্সেল |
ফটোগ্রাফার | @rahul989 |
লোকেশন | দোবলগাছী,যশাই হাট,পার্বতীপুর |
ফটো তোলার সময় | দুপুর ২ টায় |
---- | ---- |
পার্বতীপুর শাহ্ হোটেলের ঐতিহ্যবাহী খাবারের রিভিউ নিয়ে অনেক সুন্দর হয়েছে পোস্ট। তবে এই পার্বতীপুর শাহ্ হোটেল দুধ চার জন্য বিখ্যাত। আমি পার্বতীপুর গেলেই এই দুধ চা খেয়ে থাকি। সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন। ধন্যবাদ ভাই।
পার্বাতিপুর উপজেলা শহরের অনেকগুলো শাখা রয়েছে তাদের হোটেলের। খাবারের মান অনেক ভালো এবং তারা সবসময় মানসম্মত খাবার বানিয়ে থাকে তারা। তাদের চায়ের অনেক সুনাম রয়েছে।আপনি অনেক সুন্দর ছবি তুলেছেন। দারুন একটি পোস্ট আমাদের উপহার দিয়েছেন অনেক ধন্যবাদ।
এই খাবারটার নাম আমিত্তি আগে জানতাম না। আমি এইটা খাইছিলাম। আর শাহ হোটেল এর শাহী জিলাপি খাইতে বেশ ভালোই লাগতো।
ধন্যবাদ।
শাহ্ হোটেল এর খাবার বেশ চমৎকার হয়।এখানকার মত খাবার এর স্বাদ অন্য কোথাও তেমন পাওয়া যায় না। শাহ্ হোটেল এর চিকেন চাপ বেশ মজাদার হয়। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি বিষয় আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন।
ধন্যবাদ আপনাকে।
শাহ্ হোটেল পার্বতীপুর এর জনপ্রিয় একটি হোটেল, যে হোটেল এর খাবার মানসম্মত। মাঝে মাঝে পার্বতীর গেলে শাহ হোটেল এ কিছু না কিছু খেয়ে আসি, আজকে আমিত্তি দেখলাম,জিলাপির নাম আমিত্তি সেটা জানা ছিলো না। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই
আপনার রিভিউ দেওয়া খাবার গুলোর মধ্যে শাহ্ হোটেলের সিঙ্গারা খেতে আমাকে অসম্ভব ভালো লাগে। মাঝে মাঝে এখন শাহ্ হোটেলে যাওয়া হয়। তবে গেলে শাহ্ হোটেলের চা মিস করি না। ধন্যবাদ ভাই সুন্দর ভাবে খাবারে রিভিউ গুলো উপস্থাপন করার জন্য।
পার্বতীপুর শাহ্ হোটেল অনেক বিখ্যাত একটি হোটেল। এখানে অনেক রকম খাবার পাওয়া যায়। সমচার ফটোগ্রাফি খুব সুন্দর হয়েছে ভাই।দেখতে অনেক দারুন দেখাচ্ছে ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি পোস্ট উপস্থাপন করার জন্য।
নাস্তা হিসেবে এদের কোনো তুলনা হয় না। এগুলো খেতে অনেক মজা লাগে।আর শাহ হোটেলের খবার গুলো অনেক মজা হয়ে থাকি।আমি পার্বতীপুর গেলে শাহ হোটেলে না খেয়ে আসতাম না। ধন্যবাদ আপনাকে
পার্বতীপুর যখন ছিলাম, এই শাহ হোটেলে অনেক খেয়েছি। শাহ হোটেলের সবগুলো খাবারই অসাধারণ। সন্ধ্যাবেলায় প্রচন্ড ভিড় থাকে।অসাধারণ রিভিউ শেয়ার করেছেন আমাদের সাথে। শুভকামনা রইল
ধন্যবাদ ভাই। 💞
কয়েকটি ঐতিহ্যবাহী খাবার নিয়ে দারুণ লিখেছেন ভাই। আমিত্তি দিনাজপুরে খেয়েছি। আর সিঙ্গারা ও সামুচা গ্রাম হাট বাজারের দোকানে খেয়েছি। ধন্যবাদ