রেসিপি||ফুলঝুড়ি পিঠা||
ফুলঝুড়ি পিঠা
প্রয়োজনীয় উপকরণ
- চালের গুড়া
- ময়দা
- চিনি
- ডিম
- সোয়াবিন তেল
নিম্নে রেসিপি তৈরির সমস্ত প্রক্রিয়া শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত বর্ণনা করছি।
ধাপ-১
প্রথমে ময়দা,চালের গুড়া,সামান্য লবণ নিয়ে পরিমাণ মতো পানি দিয়ে মেখে নিতে হবে।তারপর ডিম এবং চিনি দিয়ে আরো কিছুক্ষণ মেখে নিতে হবে।তারপর একটি কড়াই তে পরিমাণ মতো তেল দিয়ে পিঠা তৈরির ছাঁচটি গরম করে নিতে হবে।
ধাপ-২
এবার তেল এবং ছাঁচটি গরম হয়ে গেলে বেটারের মধ্যে ডুবিয়ে তেলের মধ্যে দিয়ে দিতে হবে।তারপর ছাঁচটি আপনাআপনি খুলে আসবে পিঠা থেকে।
ধাপ-৩
এবার হালকা আঁচে পিঠা ভেজে নিতে হবে।আমি একইভাবে সবগুলো পিঠা তৈরি করে নিয়েছি
ধাপ-৪
এবার পিঠাগুলো লালচে রঙের হয়ে আসলে তেলের মধ্যে থেকে উঠিয়ে নিতে হবে ।এই পিঠা তৈরির জন্য ছাঁচ অবশ্যই গরম রাখতে হবে।এজন্য তেলের মধ্যে ছাঁচটি ডুবিয়ে রাখতে হবে সবসময়।
ধাপ-৫
এই পিঠাগুলোর বিশেষত্ব হচ্ছে ভেজে কিছুক্ষণ রেখে দিলে মুচমুচে হয়।এবার পিঠাগুলো একটি প্লেটে পরিবেশন করেছি।
রেসিপি ফটোগ্রাফির জন্য ব্যবহৃত ডিভাইস রিয়েলমি ফাইভ আই ফটোগ্রাফার @rahnumanurdisha তারিখ ২৪-১২-২০২৩
VOTE @bangla.witness as witness
OR
VOTE @bangla.witness as witness
এই পিঠা গরম গরম খেতে বেশি ভালো লাগে। আমি এই পিঠা খুব পছন্দ করি। কিন্তু অনেক দিন হয়ে গিয়েছে খাওয়া হয় না। আপনার পিঠা দেখে খেতে ইচ্ছে করছে। শীতের সময়ে বিভিন্ন ধরনের পিঠা খেতে অনেক ভালো লাগে। ধাপগুলো খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন। ধন্যবাদ মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
জি আপু,ধন্যবাদ আপনাকে।
এই ফুল পিঠা আমার কাছে অনেক বেশি সুস্বাদু লাগে। প্রতি বছর এই শীতের মৌসুমে খালাদের বাসায় গেলে এই পিঠা তৈরি করে থাকে, এই পিঠাটি খেতে অনেক বেশি সুস্বাদু লাগে। মজাদার এই পিঠার রেসিপি টা দেখেই বোঝা যাচ্ছে অনেক বেশি সুস্বাদু ছিল যদিও এ বছর এখন পর্যন্ত খাওয়া হয়নি, শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ ভাইয়া।
আপনার পিঠা দেখে মনে হচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। আসলে আপু এই পিঠা গুলোকে আমাদের এখানে জামাই পিঠা বলে। তবে নিজে কখনো তৈরি করিনি কিনে খেয়েছি অনেক, অনেক মজা লাগে। ধন্যবাদ আপু সুস্বাদু একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
জি আপু জামাই পিঠা বলা হয় এদিকেও।ধন্যবাদ আপনাকে।
কি দারুণ লাগছে ফুলঝুরি পিঠা গুলো।অসাধারণ সুন্দর যেমন সুন্দর পিঠা তেমনি সুন্দর নাম।তৈরি পদ্ধতি গুলো তো অসাধারণ। পিঠার ফটোগ্রাফি গুলো দেখেই বোঝা যাচ্ছে খুব সুস্বাদু হয়েছে খেতে।ধন্যবাদ সুন্দর মজাদার পিঠা রেসিপি টি শেয়ার করার জন্য।
জি আপু খেতে ভালো ছিল,ধন্যবাদ আপনাকে।
আমার খুব পছন্দের এই পিঠা।আমি মাঝেমধ্যে তৈরি করতাম।তবে অনেকদিন হলো তৈরি করা হয়নি।এই পিঠা তৈরি করতে খুব সাবধানেই করতে হয়,তা না হলে এগুলো ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।দারুণ রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু।
ধন্যবাদ আপু।
ফুল পিঠা আমারও খুব প্রিয়।
বিশেষ করে শীতের সকালে এবং বিকেলে রোদে বসে খেতে অসাধারণ লাগে।
আপনার ফুল পিঠা প্রস্তুতির আয়োজন এবং পিঠার ফটোগ্রাফি দেখে সত্যি লোভ হচ্ছে।
ইচ্ছে তো করছে তুলে খেতে শুরু করি।
ধন্যবাদ ভাইয়া।
ফুল পিঠা আবার খুবই পছন্দের। খেতে আমার কাছে বেশ ভালো লাগে। কয়েকদিন আগেই খাওয়া হয়েছে । পিঠাগুলো দেখে খুবই সুন্দর লাগছে। বিকালবেলা নাস্তা হিসেবে এই ফুল পিঠা খেতে আমার ভীষণ ভালো লাগে। পছন্দের একটি পিঠা রেসিপি শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
জি আপু ঠিক বলেছেন একদম,বিকেলের নাস্তায় পারফেক্ট রেসিপি এটি।ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
প্রথমেই ভেবেছিলেন এগুলো হাত দিয়ে তৈরি করে, এরপর দেখলাম বিশেষ ধরনের একটা চিমটি রয়েছে যার মাধ্যমে এটা তৈরি করা সম্ভব দারুন ছিল ফুলঝুরি নামক এই সুন্দর পিঠাটি।
জি চিমটি দিয়েই তৈরি করতে হয়।ধন্যবাদ আপনাকে।
এই পিঠাগুলো খেতে খুবই মজা লাগে।আমাদের এখানে এটাকে জামাই পিঠা বলে।আর এই পিঠা গুলো বানানোও খুব একটা কঠিন নই। জামাই পিঠা বা ফুলঝুরি পিঠার এই রেসিপিটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।
জি আপু খেতে মজা এই পিঠা।ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান মতামত এর জন্য।