রেসিপি||মজাদার তালের বড়া পিঠা||
তালের পিঠা
প্রয়োজনীয় উপকরণ
- তাল -১ টি
- চালের গুড়া-৬০০ গ্রাম
- লবণ- সামান্য পরিমাণ
- চিনি-পরিমাণ মতো
- কলা-৩ টি
- সোয়াবিন তেল - পরিমাণ মতো
ধাপ-১
প্রথমে একটি পাত্রে চালের গুড়া এবং চিনি,সামান্য পরিমাণ লবণ নিয়ে নিয়েছি।তারপর কলা এবং পরিমাণ মতো চিনি আলাদা পাত্রে নিয়ে মেখে নিয়েছি।তারপর তালের মিশ্রণটি দিয়েছি।
ধাপ-২
এবার সবগুলো উপকরণ একটি পাত্রে একসাথে করে হাত দিয়ে মেখে নিয়েছি ।
ধাপ-৩
এবার কড়াইতে পরিমাণ মতো তেল দিয়েছি।তেল গরম হয়ে আসলে অল্প পরিমাণ বেটার হাতে নিয়ে বড়ার শেপে করে তেলের মধ্যে দিয়েছি।
ধাপ-৪
এবার বড়াগুলো ভেজে নিয়েছি।বড়া লালচে রঙের হয়ে আসলে উঠিয়ে নিয়েছি কড়াই থেকে।এভাবে করে পিঠা গুলো ভেজে নিয়েছি মিডিয়াম আঁচে।এভাবেই আমার পিঠা রেসিপিটি প্রস্তুত হয়েছে।
ধাপ-৫
এবার পিঠাগুলো একটি পাত্রে পরিবেশন করেছি।
রেসিপি ফটোগ্রাফির জন্য ব্যবহৃত ডিভাইস রিয়েলমি ফাইভ আই ফটোগ্রাফার @rahnumanurdisha
VOTE @bangla.witness as witness
OR
VOTE @bangla.witness as witness
তালের বড়া আমার অনেক প্রিয় একটি জিনিস। যা খেতে আমি খুবই পছন্দ করি। কিন্তু দুঃখজনক এই যে বেশ কিছুদিন হয়ে গেল আমি তালের বড়া খাইনি। আজকে আপনার তৈরি তালের বড়া দেখে আমার খেতে খুব ইচ্ছা করছে।আপনি তালের বড়া তৈরি করার পদ্ধতি আমাদের মাঝে এত সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন যে যা দেখে আমরা খুব সহজে এটি বাসায় তৈরি করতে পারব।
ধন্যবাদ ভাইয়া আপনার সাবলীল মন্তব্যের জন্য।
তালের বড়া পিঠা খেতে আমার ভীষণ ভালো লাগে আপু। আমি চেষ্টা করি প্রায় সময় তৈরি করে খাওয়ার। যে কোন সিজনেই আমার তালে রস থাকে ফ্রোজেন করে রাখি আমি। আপনি যেহেতু বেশ মজার করে তাহলে রসের পিঠা বনালেন আমাদের সাথে শেয়ার করলেন অনেক ভালো লেগেছে। রেসিপিটি দেখে অনেক ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপু আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপু।
আপু তালের বড়া আমার মনে হয় সবারই অনেক পছন্দ। আমি শুধু বর্ষাকাল নয় আপু সারাবছর তালের বড়া বানিয়ে থাকি। এই বর্ষাকালে তালের রস ফ্রিজে রেখে দেয় সারাবছর বানায়।আপনার তালের বড়া দেখে লোভ সামলানো মুশকিল। ধন্যবাদ আপনাকে সুস্বাদু একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
ও আচ্ছা।ধন্যবাদ আপু।
তালের বড়া পিঠা খেতে ভীষণ ভালো লাগে আমার। আর এই বৃষ্টির দিনে তো আরো বেশি ভাল লাগে।আপনি খুব সুন্দর ভাবে রেসিপি শেয়ার করলেন। পিঠা দেখে এখন তো খেতে ইচ্ছে করছে। দারুন মজার তালের পিঠা রেসিপি শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।
ধন্যবাদ আপু গঠনমূলক মন্তব্যের মাধ্যমে সবসময় পাশে থাকার জন্য।
তালের বড়া আমার খুবই প্রিয়। আমি কিছুদিন আগে তালের বড়া রেসিপি তৈরি করেছিলাম। আজকে আপনার রেসিপি পরিবেশন দেখেই যেন ভালো লাগলো। এই রেসিপিটি খুবই সুন্দরভাবে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
শুক্রবারে অর্থাৎ ছুটির দিনে আমরা সব সময় মজার মজার খাবার তৈরি করার চেষ্টা করি। আপু আপনার বাসায় এই মজার পিঠাটি তৈরি করা হয়েছে জেনে ভালো লাগলো। তালের বড়া পিঠা গরম গরম খেতে অনেক ভালো লাগে। দারুন লোভনীয় লাগছে আপু।
জি শুক্রবার বেশি মজার খাবার তৈরি করা হয় থাকে।ধন্যবাদ আপু।
তালের পিঠার বড়া খেতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। দেখে খুবই লোভনীয় লাগছে। যেকোনো ধরনের পিঠা খেতেই আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। রেসিপিটা দেখে আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সুস্বাদু একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ আপু আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য।
তালের বড়ার কথা আর কি বলবো। আমার খুবই পছন্দের একটি খাবার মা বাসাতে মাঝে মাঝেই তৈরি করেন। যে কোন তেলেভাজা আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। আপনি রেসিপিটি খুবই সুন্দর ভাবে ধাপে ধাপে বর্ণনা করেছেন এটা সবার বুঝতে অনেক সুবিধা হয়েছে।
ধন্যবাদ ভাইয়া গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য।
তালের বরা বানিয়ে একা একা খাওয়া কিন্তু মোটেও ঠিক না। খুব লোভ লাগছে খাওয়ার জন্য।অনেক লভনীয় একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপনি শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য
একা খাচ্ছিনা তো আপনাদের নিয়েই তো খাওয়া।ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।বানানে একটু ভুল হয়েছে ঠিক করে নিন এবং দাড়ি দেননি ভুলে।ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন মজাদার তালের বড়ার পিঠা। আসলে ছোটবেলায় সকালবেলায় ঘুম থেকে উঠে তালের বড়া খাওয়ার জন্য তাল কুড়াতে চলে আসতাম বেশ ভালো লাগতো। তাই আপনার পিঠা দেখে পুরনো দিনের স্মৃতির কথা মনে পড়ে গেল। দেখে তো মনে হচ্ছে পিঠা খেতে বেশ সুস্বাদু লাগবে। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর ভাবে তৈরি করে আমাদের মাঝে ধাপে ধাপে শেয়ার করার জন্য।
জি খেতে ভালো ছিল।ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্যের জন্য।