এতদিন আমার বাবু টা অসুস্থ ছিলো , কাল থেকে আমার ছেলেটার ভীষণ জ্বর।শনিবার থেকে ওদের ক্লাস পরীক্ষা। কেমনে কি করবো বুঝতে পারছি না।প্রতিদিনের মত নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি।বেশ কিছু দিন গিয়েছিলাম স্কুল ফ্রেন্ডের সাথে দেখা করতে।আসলে আমরা সুযোগ পেলেই দেখা করার চেষ্টা করি।আসলে সেই ছোটবেলা থেকে একসাথে পড়েছি।কতশত স্মৃতি ফ্রেন্ডদের সাথে।তাই সুযোগ খুঁজি আমরা দেখা করার জন্য।আসলে সবসময় সবার সুযোগ হয় না।প্ল্যান করতে করতে চলে যায় প্রায় একমাসের উপর।একজনের হয় তো আরেকজনের হয় না।গতবছর একবার দেখা করেছিলাম সেইদিন ছিলো ১৪ ফেব্রুয়ারিতে। এই বছর ভেবেছিলাম দেখা করবো কিন্তু দেখা করতে পারিনি হঠাৎ আমার বাবু অনেক অসুস্থ হওয়ার জন্য পরে যখন সুস্থ হলো তখন সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নিলাম দেখা করবো কিন্তু কিসের আর করতে পারলাম না।পরে যখন সিদ্ধান্ত নিলাম দেখা করবো কিন্তু কারো সময় হচ্ছে তো কারো সময় হচ্ছে না পরে আমরা তিনজন মিলে দেখা করতে গেলাম। এবার বাসা থেকে একটু দূরে দেখা করার সিদ্ধান্ত নিলাম। পরে ওরা আমার বাসার সামনে আসলো তারপর আমি আর বাবু মিলে রেডি হয়ে বের হলাম। তিনজন এক অটো করে রেস্টুরেন্টে এর পাশাপাশি চলে গেলাম । রাস্তা পার গয়ে রেস্টুরেন্টে গেলাম। তারপর আমরা বসলাম ।
রেস্টুরেন্টে এর ডেকোরেশন টা বেশ ভালো ছিলো।এমন কি দেওয়ালের পেইন্টিন টা ও বেশ ভালো ছিলো।ছবি তোলার জন্য একদম পারফেক্ট। কিন্তু আমি অন্যদের ছবি তুলেছি আমার নিজের ছবি তুলে নি।
উপরের লাইটিং তা বেশ ভালো ছিল। দড়ি দড়ি তারপর মাঝখানে মাঝখানে লাইট।
আমরা প্রথমে চাওমিন এবং কোল্ড কফি অর্ডার করেছিলাম। খাবার ও বেশ ছিল ,তারপর আমরা চিকেন ফ্রাই অর্ডার করেছি। খাবার যদিও বেশ ভালো ছিল কিন্তু পরিমানে কম ছিল। দাম ও মোটামুটি বেশ ভালোই। খুব কম ও না আবার অনেক বেশি না।
খুব বেশি আজ লিখতে পারবো না,আমার ছেলেটা বেশ অসুস্থ। আসলে এখন প্রায় প্রতিটু ঘরে ঘরে জ্বর এর রোগী রয়েছে। ভাইরাল ফিভার বলে কথা।আপনার আমার বাচ্চাদের জন্য দোয়া করবেন,যেন তারা খুব তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠে।
আজ আর নয়। আবার আসবো নতুন কোনো ব্লগ নিয়ে ,সেই পযর্ন্ত ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশায় শেষ করছি।
ধন্যবাদ সবাইকে
device | Galaxy A13 |
Location | Dhaka |
photograpy | bride and groom |
link | (Source)
|
আমার পরিচয়
আমি রাহিমা খাতুন নেভি। আমি সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর উপর B.S .C করেছি। আমার ভালো লাগে নতুন নতুন জিনিস দেখতে এবং শিখতে।আমার বাংলা ব্লগের সাথে সকল নিয়ম কানুন মেনে থাকতে চাই।
প্রথমেই আপনার বাবুর সুস্থ্যতা কামনা করছি।বিয়ের পর সব মেয়েদের একই অবস্থা। বন্ধুদের সাথে দেখা করা আড্ডা দেয়ার সময় হয় না। একজনের হয়তো অন্য জনের হয় না।তাই বেশ দেরীতে সবার সাথে দেখা হয়। মাঝে মাঝে এভাবে সবার সাথে দেখা হলে বেশ ভালো লাগে। মনটা ফ্রেশ হয়ে যায়। নতুন করে কাজ করার উৎসাহ পাওয়া যায়। সময় বের করে সবার সাথে আড্ডা ও খাওয়া দাওয়া করেছেন দেখে বেশ ভালো লাগলো।সুন্দর মুহূর্ত শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপু।
আসলে আপু এখন প্রায় প্রতিটি ঘরে ঘরে বাচ্চারা অসুস্থ হয়ে পড়ছে।সত্যি বলতে সিজন চেঞ্জ তাই হয়তো এমন হচ্ছে, তবে আমাদের সবারই একটু সাবধানে থাকতে হবে। দোয়া করি বাবুরা তারাতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠবে। তবে হাজার ব্যস্ততার মধ্যে বন্ধুদের সাথে সময় দিয়েছেন জেনে অনেক ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপু সুন্দর কাটানো মূহুর্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপু প্রথমত বলবো যে অনেক দিন পর পরিচিত মানুষদের সাথে সময় অতিবাহিত করতে অনেক ভালো লাগে ৷ আবার যদি হয় স্কুল ফ্রেন্ডের তাহলে তো কথাই নেই ৷ যা হোক রেস্টুরেন্টে ডেগারেটর খাবার দাবার সবমিলে দারুন ছিল ৷ ভালো লাগলো আপু স্কুল ফ্রেন্ডের সাথে অনেক সুন্দর একটা সময় অতিবাহিত করেছেন ৷
বন্ধুদের সাথে রেস্টুরেন্টে খুব সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করেছেন। আসলে বন্ধুদের সাথে কাটানো অনুভূতিগুলো সত্যি খুব অসাধারণ হয়ে থাকে। এই মুহূর্ত গুলো জীবনের পাতায় স্মৃতি হয়ে রয়ে যাবে। বন্ধুদের সাথে কাটানো কিছু অনুভূতি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
আপনার বাবু খুব দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠুক সৃষ্টিকর্তার কাছে এই আশাবাদ ব্যক্ত করি।
এখন আবহাওয়া পরিবর্তন হওয়ার জন্য প্রায় প্রতিটা পরিবারে এই জ্বর ঠান্ডা দেখা যাচ্ছে। যাইহোক আপনার বাবুর জন্য সুস্থতা কামনা করছি। অনেক দিন পর ফ্রেন্ডের সাথে রেস্টুরেন্টে খেতে গিয়ে বেশ চমৎকার সময় অতিবাহিত করেছেন দেখে ভীষণ ভালো লাগলো। এভাবে ফ্রেন্ডের সাথে রেস্টুরেন্টে খাওয়ার মজাটাই আলাদা। ধন্যবাদ আপনার সাথে শেয়ার করার জন্য।