ছোটবেলর কিছু মজার স্মৃতি। (পর্ব :১)
আমি @rahimakhatun
from Bangladesh
আজ সোমবার
১7ই জুলাই ২০২৩ ।
|
---|
আমার বাংলা ব্লগের সকল বাংলাভাষী সদস্যগনকে আমার সালাম এবং আদাব। সবাই কেমন আছেন ? আশা করি, সবাই মহান সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে অনেক ভালো আছেন। আমি ও আপনাদের দোয়ায় এবং মহান সৃষ্টিকর্তার রহমতে অনেক ভাল আছি। সবাইকে আন্তরিকভাবে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের ব্লগ
source
ছোট বেলার সকল মানুষের অনেক মজার স্মৃতি রয়েছে, যা আসলে ভুলার নয়।মাঝে মাঝে ছোটবেলার কথা মনে পরলে বেশ আবেগপ্রবণ হয়ে যাই।বেশ ইচ্ছে করে যদি আগের দিনগুলো ফিরে পেতে পারতাম।আসলে আমাদের যদি এমন একটা ম্যাজিক থাকতো ছোটবেলাটা ফিরে পাওয়ার তাহলে সবাই কম বেশি ছোটবেলাকে ফিরে পেত চাইতো।
আজ আমি আপনাদের সাথে আমার ছোটবেলার মজার স্মৃতি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো।আগে যখন স্কুলে পরতাম তখন বার্ষিক পরীক্ষার পর আমরা বেশ কিছু দিন ছুটি পেতাম। বার্ষিক পরীক্ষা শেষ হওয়া মানেই পুরনো ক্লাস ছেড়ে নতুন ক্লাসে উঠা।সে অন্যরকম একটা মজা।যাই হোক বার্ষিক পরীক্ষা শেষ হলে আমরা সব কাজিনরা একসাথে হতাম।
প্রথমে আমার গ্রামের কাজিন আসতো ঢাকাতে,তারপর আমরা যেতাম মামার বাসায়।ঐখানে কিছু দিন থেকে তারপর আসতো আমাদের বাসায়।আমাদের একটা কাজিন ছিলো একটু বড় ও একসাথে ভাত মেখে তারপর সবাই কে লোকমা তুলে খাইয়ে দিত বেশ ভালো লাগতো।মাঝে রাগারাগি হতো আবার আমরা মিলে যেতাম।
এখন তো সময়ের অভাবে যে যার মত আছে।বছরে একবার দেখা হলে হয় তাও খুব কম সময়ের জন্য।যাই হোক আমরা তারপর সবাই মিলে যেতাম গ্রামে ছোট মামার বাসায়।যদিও আমার মামার বাড়ি আর দাদার বাড়ি প্রায় কাছাকাছি তাই আমরা দুই জায়গায় বেশ আদর আপ্যায়ন পেতাম। আমাদের নিয়ে মাঝে মাঝে টানাটানি লেগে যেত।যেহেতু মামার বাড়িতে সমবয়সী কাজিন ছিলো তাই ঐখানেই বেশি থাকা হতো।
যাই হোক একবার আমরা সব কাজিন রা মিলে সন্ধ্যার গিয়েছিলাম আমার দাদার বাড়ি ,ঐখানে গল্প করতে করতে বেশ গেলো আসতে আসতে রাত আটটা গ্রামে আটটা মানেই অনেক রাত আমরা দুই জন দুই জন করে হাঁটছি সামনে পিছনে করে। এর মধ্যে সামনে দুই কাজিন লুকিয়ে ছিল আমরা দেখি নি ,আমার দাদার বাড়ি থেকে নানার বাড়ি আসতে আবার একটি বড় কবরস্থান পরে। আমরা কবর কাছাকাছি আমাদের সামনে আবার আরো দুই কাজিন তো সামনের যে কাজিনরা বাঁশ জারের পিছনে লুকিয়ে ছিল।
আজকের পর্ব এই পর্যন্তই ছিল। আশাকরি আপনাদের ভালো লেগেছে আজকের পর্বটি। আর ভালো লাগলে অবশ্যই একটি কমেন্ট করতে ভুলবেন না।
আবার আসবো অন্য কোনো দিন ,অন্য কোন ব্লগ নিয়ে ,সেই অব্দি ভালো থাকবেন ,সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশায়।
আজ আমি আপনাদের সাথে আমার ছোটবেলার মজার স্মৃতি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো।আগে যখন স্কুলে পরতাম তখন বার্ষিক পরীক্ষার পর আমরা বেশ কিছু দিন ছুটি পেতাম। বার্ষিক পরীক্ষা শেষ হওয়া মানেই পুরনো ক্লাস ছেড়ে নতুন ক্লাসে উঠা।সে অন্যরকম একটা মজা।যাই হোক বার্ষিক পরীক্ষা শেষ হলে আমরা সব কাজিনরা একসাথে হতাম।
প্রথমে আমার গ্রামের কাজিন আসতো ঢাকাতে,তারপর আমরা যেতাম মামার বাসায়।ঐখানে কিছু দিন থেকে তারপর আসতো আমাদের বাসায়।আমাদের একটা কাজিন ছিলো একটু বড় ও একসাথে ভাত মেখে তারপর সবাই কে লোকমা তুলে খাইয়ে দিত বেশ ভালো লাগতো।মাঝে রাগারাগি হতো আবার আমরা মিলে যেতাম।
এখন তো সময়ের অভাবে যে যার মত আছে।বছরে একবার দেখা হলে হয় তাও খুব কম সময়ের জন্য।যাই হোক আমরা তারপর সবাই মিলে যেতাম গ্রামে ছোট মামার বাসায়।যদিও আমার মামার বাড়ি আর দাদার বাড়ি প্রায় কাছাকাছি তাই আমরা দুই জায়গায় বেশ আদর আপ্যায়ন পেতাম। আমাদের নিয়ে মাঝে মাঝে টানাটানি লেগে যেত।যেহেতু মামার বাড়িতে সমবয়সী কাজিন ছিলো তাই ঐখানেই বেশি থাকা হতো।
যাই হোক একবার আমরা সব কাজিন রা মিলে সন্ধ্যার গিয়েছিলাম আমার দাদার বাড়ি ,ঐখানে গল্প করতে করতে বেশ গেলো আসতে আসতে রাত আটটা গ্রামে আটটা মানেই অনেক রাত আমরা দুই জন দুই জন করে হাঁটছি সামনে পিছনে করে। এর মধ্যে সামনে দুই কাজিন লুকিয়ে ছিল আমরা দেখি নি ,আমার দাদার বাড়ি থেকে নানার বাড়ি আসতে আবার একটি বড় কবরস্থান পরে। আমরা কবর কাছাকাছি আমাদের সামনে আবার আরো দুই কাজিন তো সামনের যে কাজিনরা বাঁশ জারের পিছনে লুকিয়ে ছিল।
এতক্ষন সাথেই থাকার জন্য ধন্যবাদ
device | samsung SM-A217F |
---|---|
Location | Dhaka |
ডিসকর্ড লিংক:
https://discord.gg/VtARrTn6ht
JOIN WITH US ON DISCORD SERVER
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
আপু আপনার টাইটেলে ভুল রয়েছে আশা করছি ঠিক করে নিবেন।
আসলে ছোটবেলার সেই দিনগুলো মনে পড়লে ইচ্ছে করে সেই ছোটবেলায় ফিরে যেতে। ছোটবেলার দিনগুলো ছিল সব থেকে অন্যরকম। আমাদের সবার জীবনের ছোটবেলার অনেক স্মৃতি জড়িয়ে রয়েছে বেশিরভাগ স্মৃতি মজার। আপনার কাজিনরা বাঁশ ঝাড়ের পেছনে লুকিয়ে যাওয়ার পরে কি হয়েছিল তা তো জানতে পারলাম না। আশা করছি খুব শীঘ্রই পরবর্তী পর্ব নিয়ে হাজির হবেন এবং শেয়ার করবেন কি হলো তা।
আসলে ই ছোটবেলাটা এমন ভাবে কেটেছে যে আমরা সেই স্মৃতিগুলো একেবারেই ভুলতে পারিনা। বেশিরভাগ সময় ছোটবেলার সেই স্মৃতিগুলো আমাদের মনে পড়ে যায়। তখন ইচ্ছে করে ছোটবেলায় ফিরে যেতে কিন্তু এটা কখনো সম্ভব না। আসলে কোন জাদু দিয়ে যদি ছোটবেলায় ফিরে যাওয়া যেতো তাহলে বেশিরভাগ মানুষ চলে যেত। ছোটবেলায় আপনার মজার ঘটনাটা পড়ে ভালো লেগেছে। তবে পরবর্তীতে কি হলো তা জানার আগ্রহ একটু বেশি জেগেছে। আশা করছি খুব তাড়াতাড়ি পরবর্তী পর্ব শেয়ার করবেন। সে পর্যন্ত অপেক্ষায় থাকলাম।
শৈশবের কিছু অনুভূতি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার স্মৃতি গুলো পড়ে খুব ভালো লাগলো। আপনার পোস্টটি পড়ে আমারও শৈশবের অনেক ঘটনা মনে পড়ে গেলো। আসলে ছোটকালে খালাতো মামাতো ভাই-বোনেরা সবাই মিলে কত যে আনন্দ করেছি তার কোন হিসেব নেই। এত সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
আসলে শৈশবে সবার জীবনেই কিছু মধুর স্মৃতি থাকে যা পরবর্তীতে মনে পড়লে বেশ খারাপ লাগে । শত চেষ্টা করেও আর সেই দিনগুলো ফিরে পাওয়া সম্ভব নয় । আপনার শৈশবের কিছু কথা পড়ে ভালো লাগলো ।ধন্যবাদ।
ছোটবেলার স্মৃতি গুলো অনেক মধুর হয়ে থাকে আপু। যে স্মৃতিগুলো আর ফিরে পাওয়া কখনোই সম্ভব নয় শুধু স্মৃতি স্মরণ করে একটু পস্তাতে হয়। আর বাস্তব অভিজ্ঞতা সেই দিনগুলো যেন এতটা মধুর লাগে শুধু আফসোস ছাড়া কিছুই করার থাকেনা। আপনার লাইফের ফেলে আসা কিছু মুহূর্তের দারুন অনুভূতিটা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।