বাবুর জন্য শপিং এ একদিন। (লাইফস্টাইল পোস্ট )
১৫ পৌঁষ , ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
৩০ ই ডিসেম্বর ২০২৩ খৃস্টাব্দ ।
আজ রোজ শনিবার
আ মার বাংলা ব্লগের সকল বাংলাভাষী সদস্যগনকে আমার সালাম এবং আদাব। সবাই কেমন আছেন ? আশা করি, সবাই মহান সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে অনেক ভালো আছেন। আমি ও আপনাদের দোয়ায় এবং মহান সৃষ্টিকর্তার রহমতে অনেক ভাল আছি। সবাইকে আন্তরিকভাবে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের ব্লগ
শীতকাল কিন্তু ঢাকায় কোন শীত নেই, ঘরে তো রীতিমত গরম লাগে।মাঝে মাঝে ফ্যান ছাড়তে মন চায় কিন্তু বাচ্চাগুলোর জন্য পারি না।যাই হোক কাল রাতে পোস্ট করতে বসেছিলাম,কিন্তু কখন যে ঘুমিয়ে গিয়েছিলাম নিজেও জানি না,তাই আজকে সকাল সকাল বসে পরেছি পোস্ট করার জন্য।
আজকে আমি একটি লাইফস্টাইল পোস্ট করবো।বেশ কিছু দিন আগে বাবুর জন্য কিন্তু কসমেটিক কিনতে গিয়েছিলাম।কসমেটিক বলতে বাবুর লোশন, অলিভ অয়েল, ক্রিম,শ্যাপু,বডি ওয়াস ইত্যাদি। আসলে বাচ্চাদের যে কত কিছু লাগে তার হিসেব নেই।কোনটা দিব তাই ভেবেপাচ্ছিলাম না।আগে তো বেশির ভাগ বাচ্চাদের জনসনের ব্যান্ডের জিনিসপত্র ব্যবহার করা হতো এখন তেমন একটা ব্যবহার হয় না,এখন কুডুমো ব্যান্ড বেশি চলে।
বাবু কে আমার মায়ের কাছে রেখে আমি আর আমার বোন চলে গেলাম বাসার কাছাকাছি একটি শপিং মলে। বাচ্চার আইটেম জিজ্ঞাসা করাতে তারা কুডুমু আর ডি না ব্যান্ডের বাচ্চাদের আইটেম দেখালো। আমার কাছে কুডুমু তার বেশ ভালো লেগেছে। দোকানদার জিনিস পত্র দেখছিলো এই ফাঁকে আমি বেশ কিছু ছবি তুলে নিলাম। দোকান তা বেশ গুছানো এবং বড় । আর অনেক আইটেম আছে। বাবুর জন্য ব্র্যান্ড দেখলাম কিন্তু ভালো লাগলো না।
বড়দের ও ছোট দের জন্য অনেক ব্যাগ আছে ,যদিও আমি ব্যাগ কিনবো না তাও দেখছিলাম আর ছবি তুলে নিলাম।
এইখানে লিপ বাম ,লিপিস্টিক ,পাউডার আরো নানান কিছু। আমি বাবুর জন্য চুড়ি দেখছিলাম কিন্তু ওর সাইজের কিছু পেলাম না।
এই খানে বাচ্চাদের বিভিন্ন বার্থডে আইটেম আছে। বিভিন্ন গিফট আইটেম ও আছে।
ঘড়ি ও আছে বাচ্চা এবং বড়দের।
যাইহোক আজকেএই পর্যন্তই ছিল। আশাকরি আপনাদের ভালো লেগেছে । আর ভালো লাগলে অবশ্যই একটি কমেন্ট করতে ভুলবেন না।
আবার আসবো অন্য কোনো দিন ,অন্য কোন ব্লগ নিয়ে ,সেই অব্দি ভালো থাকবেন ,সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশায়।
এতক্ষন সাথেই থাকার জন্য ধন্যবাদ
device | Galaxy A13 |
---|---|
Location | Dhaka |
link | source |
আমি রাহিমা খাতুন নেভি। আমি সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর উপর B.S .C করেছি। আমার ভালো লাগে নতুন নতুন জিনিস দেখতে এবং শিখতে।আমার বাংলা ব্লগের সাথে সকল নিয়ম কানুন মেনে থাকতে চাই।
ডিসকর্ড লিংক:
https://discord.gg/VtARrTn6ht
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
শুধু ঢাকা শহরে না এ বছরে সব এলাকাতেই শীত তুলনামূলক অনেকটা কম। যাইহোক বাবুকে রেখে শপিং করতে গিয়েছিলেন আর সেখানে গিয়ে অনেক ছবিও তুলেছিলেন যেগুলো শেয়ার করেছেন। হ্যাঁ দোকানের ছবিগুলো দেখে বোঝা যাচ্ছে বেশ গোছানো।
শীত কম বলতে বলতে আজকে শীত একটু বেড়েছে। হা হা।ধন্যবাদ আপনাকে
একদম ঠিক বলেছেন আপু শীত প্রায় চলে যাওয়ার সময় হলেও ঢাকায় এখনো সেরকম ভাবে শীত পরেনি। অবশ্য এই ওয়েদারটাই বেশ ভালো লাগছে। যাইহোক বাচ্চাদের জন্য আসলেই বিভিন্ন ধরনের জিনিসের প্রয়োজন পড়ে।কোডোমো এর প্রোডাক্ট গুলো বাচ্চাদের জন্য বেশ ভালো। বাচ্চার জিনিস কিনতে গিয়ে অনেক ঘোরাফেরা করেছেন দেখছি। ভালো লাগলো দেখে।
এটা এই ওয়েদার টা ভালো লাগছে শীত ও না গরম ও না।একটু ছুটি পেলে যা হয়,তাই এই সুযোগে ঘুরে নিলাম তা না হলে ঘরেই থাকা লাগে।ধন্যবাদ
জী আপু আগে বাচ্ছাদের জন্য জনসন ব্যান্ডের জিনিসপত্র গুলো ব্যবহার করা হতো, এখন কুডুমো ব্যান্ড সহ আরো অনেক নতুন নতুন ব্যান্ড বের হয়েছে। আপনি যে শপে গেলেন সেখানে তো অনেক প্রডাক্ট দেখলাম। বাবুকে ফেলে এসে বাবুর জিনিষ পত্র নিতে আসলেন,বাবুর পছন্দের কোন মূল্য নেই,হা হা হা। ধন্যবাদ।
হুম এখন জনসন টা কমে গিয়েছে, কোডোমো টা একটু বেশি ব্যবহার করা হয়।ধন্যবাদ আপনাকে
আসলে গ্রাম অঞ্চলের প্রচুর শীত পড়লেও ঢাকা শহরে খুব একটা বেশি শীতের দেখা নেই রাতের বেলা মাঝে মাঝে ফ্যান চালাতে হয়। বাবুকে রেখে আপনি আর আপনার বোন বাসার কাছাকাছি একটা শপিংমলে গিয়েছিলেন বাবুর জন্য কিছু কেনাকাটা করতে দেখে ভালো লাগলো। শীতের সময়ের ত্বক ভালো রাখার জন্য অবশ্যই এগুলোর অনেক বেশি প্রয়োজন। কেনাকাটার মুহূর্তটা আমাদের মধ্যে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।।
হুম শুনেছি গ্রামে নাকি অনেক শীত পরেছে আসলে শীতের ফিল পেতে হলে গ্রামে না গেলে নয়।ধন্যবাদ আপনাকে
দোকানটি বেশ সুন্দর আপু। তবে বাচ্চাদের জন্য নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের সব সময় দরকার হয়। আপনি অনেক সুন্দর সুন্দর কেনাকাটা করলেন
সেই সাথে অনেক সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করলেন। ধন্যবাদ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আসলেই বাচ্চাদের অনেক কিছু প্রয়োজন হয়। ধন্যবাদ আপনাকে
ঠিক বলেছেন আপু বাচ্চাদের কেনাকাটা যেনো শেষই হয়না। কত কি যে লাগে। এখন আমরা কোনো দোকানে গেলে কেনাকাটা না করলেও ফটোগ্রাফি করতে ভুলিনা আপু। আপনি কেনাকাটার পাশাপাশি বেশ কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন আর সেই মহূর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আসলেই মার্কেটে গেলে শুধু কিনতেই ইচ্ছে করে।ধন্যবাদ আপনাকে পোস্ট টি দেখার জন্য।