জেনারেল পোস্ট :বিদ্যুৎ
আমি @rahimakhatun
from Bangladesh
২৬ এ জুন ২০২৩ খৃস্টাব্দ ।
আজ রোজ মঙ্গলবার
আ মার বাংলা ব্লগের সকল বাংলাভাষী সদস্যগনকে আমার সালাম এবং আদাব। সবাই কেমন আছেন ? আশা করি, সবাই মহান সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে অনেক ভালো আছেন।
আমাদের দৈনিক জীবনে বিদ্যুৎ এর ভূমিকা অপরিসীম। চাইলে বিদ্যুৎ ছাড়া চলা যায় না।মানব জীবনে প্রতিটি ক্ষেএে বিদ্যুৎ প্রয়োজন।আমাদের এখানে নাকি সারাদিন বিদ্যুৎ থাকবে না,তাই তাড়াতাড়ি ভোরে উঠেই কনটেন্ট লিখে পোস্ট করা।সারাদিন বিদ্যুৎ না থাকলে নানা রকম সমস্যা।
ফোনে চার্জ থাকলেও সকল কার্যক্রম বন্ধ। কারন বিদ্যুৎ না থাকলে ওয়াইফাই বন্ধ, আর ওয়াইফাই না থাকলে তো সকল কাজ বন্ধ। তাছাড়া পানির অপর নাম জীবন এই পানিও তোলা হয় এই বিদ্যুৎ দিয়ে।এ ছাড়া ঢাকা শহরে প্রায় সব জায়গাতে এখন গ্যাস থাকে না যার জন্য প্রায় সবাই ইলেকট্রিক পন্য উপর ডিপেন্ডেবল। আমাদেরও রান্না বান্না ইলেকট্রনিক চুলা কিংবা ওভেনের মাধ্যমে রান্না করে খাওয়া হয়।শীতকাল গোসল কিংবা আর নানা প্রয়োজনে গরম পানি দরকার হয় তার জন্য ও বিদ্যুৎ প্রয়োজন হয়।তাছাড়া ভরা বাড়িতে ট্যাংকি ভরে রাখলেও একটু পরে পানি শেষ হয়ে যায় তার জন্য বিদ্যুৎ দরকার।আসলে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে বিদ্যুৎ এর ভূমিকা অপরিসীম। বিদ্যুৎ ছাড়া চলতে অনেক কষ্ট ।
বিদ্যুৎ ছাড়া খাওয়া বন্ধ। দেখা যায় যে দিন বিদ্যুৎ থাকে না ঠিক সেইদিনই বাহিরে খাবারের দোকানগুলোতে অনেক ভীর থাকে অনেক সময় খাবার ও পাওয়া যায় না।তাছাড়া এখন শীতকাল দেখে গরম লাগে না তাই ফ্যান কিংবা এসির প্রয়োজন হয় না।যার জন্য কিছুটা হলেও স্বস্তি। আসলো ঢাকাতে একদিনই বিদ্যুৎ ছাড়া চলা বেশ কষ্টকর।আসলে আস্তে আস্তে আমরা অনেক বিদ্যুৎ উপর নির্ভরশীল। তাও বিদ্যুৎ থাকবে জানা থাকলে কিছু কিছু কাজ এগিয়ে রাখা যায়।যে দিন জানতে না পারি যে বিদ্যুৎ থাকবে না সে দিন খুব মুশকিল হয়।অনেক সময় খাবারের পানি টুকুও পাই না।ইদানিং খেয়াল করা যায় প্রায় সময় বিদ্যুৎ ঠিক করার কথা বলে প্রায় সারাদিন বিদ্যুৎ বন্ধ থাকে।
বেশ কিছু দিন আগে আমরা জানতে পারিনি যে বাসায় সারাদিন বিদ্যুৎ থাকবে না, তারপর যখন সকাল নয়টায় বিদ্যুৎ চলে গেলো আসে না আসে না পরে গেলাম মহামুশকিলে। কারন পানি নাই তাই খাবার পানি নেই তাছাড়া রান্না বান্না করতে পারিনি যার জন্য খাওয়া বন্ধ। ঘরে আমার ছোট বাচ্চা ও তো ক্ষুদায় ছটপট করছে নিয়ে গেলাম খাবারের দোকানে সেখানেও মানুষের ভীরে খাবারের সর্ট।পরেছিলাম সেদিন মহা মুশকিলে।
যাই হোক পরিশেষে একটি কথা বলতে চাই ,আসলে পৃথিবীকে বসবাসের যোগ্য করতে আমাদের প্রচুর পরিমানে গাছ লাগাতে হবে। পরিবেশ টাকে দূষণ মুক্ত করতে হবে। আজ এই অব্দি, আবার আসবো অন্য কোনো ব্লগ নিয়ে ,সেই অব্দি ভালো থাকবেন ,সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশায় শেষ করছি।
আসলে শহরগুলো তে এরকমই হয় যদি একদিন বিদ্যুৎ না থাকে তাহলে যেন অনেক সমস্যা তৈরি হয়ে যায়। তবে গ্রামের ক্ষেত্রে এ বিষয়টা একটু ভিন্ন। কারণ গ্রামগুলোতে এখনো অতটা পরিমাণ বিদ্যুতের উপর নির্ভরশীল হয়ে ওঠেনি। যাইহোক খারাপ লাগলো যে কয়েকদিন আগে আপনাদের ওখানে যে সারাদিন বিদ্যুৎ থাকবে না সেটা আপনারা জানতেন না তাই অনেক কষ্ট হয়েছিল। সত্যি বলতে যদি কখনো বিদ্যুৎ না থাকার এনাউন্সমেন্টটা মিস করে যায় তাহলে সেদিন অনেক কষ্ট হয়ে যায়। আমিও একদিন শহরে গিয়ে এই বিষয়টা ফেস করেছিলাম। যাইহোক ধন্যবাদ আপনাকে এই সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আমরা সব সময় বিদ্যুৎ পাই কিন্তু বিদ্যুতের ছাড়া যে আমাদের জীবন অচল তা কোনদিন দুই এক ঘন্টার জন্য বিদ্যুৎ না থাকলে বোঝা যায়। বিশেষ করে সব থেকে বেশি সমস্যা হয় পানির জন্য যদি হুট করে এরকম চলে যায়। যখন অনেক বেশি বিদ্যুৎ যায় তখন আমি মোবাইলে ডাটা কিনে রাখি। তা না হলে নেট ছাড়া খুবই সমস্যায় পড়তে হয়। যাই হোক আপু ভালো লাগলো আপনার লেখাটি পড়ে।
আমাদের এখানে সবসময় বিদ্যুৎ থাকে। তবে মাঝেমধ্যেই বিদ্যুৎ চলে যায়৷ পাঁচ দশ মিনিটের জন্য যখন বিদ্যুৎ চলে যায় তখন অনেক হতাশ হয়ে যাই, আজকে আর আসবে কিনা৷ এমনও অনেকদিন হয়েছে যে সকালবেলা বিদ্যুৎ চলে গিয়েছে একেবারে সন্ধ্যায় সে বিদ্যুৎ আবার ফিরে এসেছে৷ সারাদিন খুবই কষ্ট হয় ঐদিন৷ সেদিন যেন মোবাইলের চার্জও তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যায়৷ একই সাথে যেদিন বিদ্যুৎ থাকে না সেদিন পানিও থাকে না৷ বিদ্যুৎ চলে যাওয়ার পরে মনে আসে যে যদি আগে পানি উঠিয়ে রাখতাম৷
খুবই ভালো লাগলো আপনার এই পোস্টটি পড়ে৷ অসংখ্য ধন্যবাদ এরকম সুন্দর পোস্ট শেয়ার করার জন্য৷
আসলে আমাদের এই দিকে গতকালকে বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ ছিল দিনের বেলায়। যার কারণে পুরো দিনে কোন কাজ করতে পারিনি শুধু পোস্ট করেছিলাম। আমরা নিজেরাও একেবারে বিদ্যুতের জন্য কোন কিছু করতে পারছিলাম না। বিদ্যুতের কারণে ওয়াইফাই ও ছিল না আবার ঘরে পানি ছিল না। আসলে বিদ্যুৎ আমাদের জন্য অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আপনাদের ওখানে বিদ্যুৎ থাকবে না বলে সকাল সকাল পোস্ট করে দিয়েছেন দেখে ভালো লাগলো। পুরোটা খুব সুন্দর করেই লিখেছেন।
বাহ্ দারুন করে আপনি দেখছি বিদ্যুৎ এর বিশ্লেষণ তুলে ধরলেন আমাদের মাঝে। সত্যি কিন্তু আমরা বিদ্যুৎ ছাড়া অচল। আর এখন তো ডিজিটাল যুগ, এ সময়ে কিন্তু আমাদের প্রত্যেকের জীবনেই বিদ্যুৎ এর চাহিদা অনেক। ফোনে চার্জ দেওয়া, অনলাইনে কাজ করা, এমন কি পানির বিষয়টিও বিদ্যুৎ এর উপর নির্ভরশীল। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর করে পোস্টটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আমাদের এদিকে কালকে পুরো দিন কারেন্ট ছিল না, তবে আজকে রয়েছে কারেন্ট। আসলে কারেন্ট না থাকলে বেশিরভাগ মানুষের অনেক বেশি ক্ষতি হয়। বিশেষ করে যারা শহরে থাকে তাদের একটু বেশি ক্ষতি হয়। সকল কাজ একেবারেই বন্ধ হয়ে যায়, এই কারেন্টের কারণে। আপনাদের তো দেখছি অনেক বেশি সমস্যা হয়। কারণ কারেন্টের সাথেই আপনাদের সব কিছু যুক্ত রয়েছে। আমাদের তো ওয়াইফাই এবং পানির ব্যাপারটা বেশি হয় কারেন্ট না থাকলে। ওয়াইফাই এর কারণে কোন কাজ করা যায় না আর পানির কারণে পানি খেতেই পারি না।
আসলে বিদুৎ ছারা আমরা অচল।প্রতি টি পদে পদে বিদুৎ দরকারী। বিদুৎ এক ঘন্টাও যদি না থাকে তাহলে সব কিছুই অন্ধকার মনে হয়।রান্নাবান্না, বিনোদন, জল ওঠানো,ফোনে চার্জ, গরম জল সব কিছুতেই বিদুৎ দরকার।খুব সুন্দর কথা বলেছেন আপনি যে বেশি বেশি গাছ লাগাতে হবে।সত্যি পরিবেশ দূর্ষণ মুক্ত করতে হলে প্রচুর পরিমাণ গাছ লাগাতে হবে।