ছেলের জন্মদিন।
২২ ই জৈষ্ঠ্য ১৪৩০ বঙ্গাব্দ ।
৬ ই জুন ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ ।
|
---|
বেশ কিছু দিন বলতে মে মাসের দশ তারিখে।খুব সম্ভবত দিনটি ছিলো শুক্রবার। তো সে শুক্রবারে তার বাবার আবার পরীক্ষা ছিলো তাই সেই দিন আমরা তেমন কিছুই করতে পারিনি।আমার ছেলের বায়না তার একটা কেক এনে দিতে হবে।আসলে আমি জন্মদিন পালন করি না, শুধুমাএ ওকে একটা ওর মনের মত করে একটা কেক এনে দেই,আর ও কেক কাটে এটাই।ওর তেমন কোন চাহিদা নেই এটা করতে হবে ঐটা করতে হবে এগুলো নিয়ে।
প্রত্যেক বছর একটা কেক এনে দিলেই সে খুশি।পর পর গত দুই বছর জন্মদিন রোজাতে পরেছিলো তাই তেমন একটা প্ল্যান ছিলো না,তাই এবার ওর অনেক আগ থেকেই বায়না একটা কেক এনে দিতে হবে আর মোম আনতে হবে।তবে আমি কেক আনতে রাজি হয়েছি কিন্তু মোম আনবো না এটা বলে দিয়েছিলাম।
সেখানে গিয়ে তো দোকান খুঁজে পাচ্ছি লাম না।ফোন দিলাম পরিচিত ভাইয়ার কাছে দোকানটা কোথায় তিনি লোকেশন বলে দিলো। আর দোকানে গিয়ে তার পরিচয় বলতে বলেছিলো, তার পরিচয় ভালো কেক পাওয়া যাবে।যাই হোক আমরা দোকান টা পেলাম তারপর সেখানে ভাইয়ার কথা বলাতে তারা ভালো ভালো কেক দেখালো দেখানোর পরে আমি দুইটা কেক অর্ডার করলাম।একটা ভ্যানিলা আর আরেকটা চকলেট। অবশ্য টাকা কিছুটা কম রেখেছে।খুঁজে পেতে পেতে আমাদের দেরি হওয়াতে সন্ধ্যা হয়ে গেলো।তারপর কেক কিনে আমরা বাসার উদ্দেশ্যে রওনা হলাম।
তারপর আর কি দুইজন দুই কেক পেয়ে বেশ খুশি। আমার বোনের ছেলে আবার দেখেছে তার নাম লিখে এনেছি কিনা। কেক এর রিভিউ বলতে গেলে চকলেট এর চেয়ে ভ্যানিলার টা বেশ ভালো ছিলো।
যাইহোক আজকেএই পর্যন্তই ছিল। আশাকরি আপনাদের ভালো লেগেছে । আর ভালো লাগলে অবশ্যই একটি কমেন্ট করতে ভুলবেন না।আবার আসবো অন্য কোনো দিন ,অন্য কোন ব্লগ নিয়ে ,সেই অব্দি ভালো থাকবেন ,সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশায়।
এতক্ষন সাথেই থাকার জন্য ধন্যবাদ
device | samsung SM-A217F |
---|---|
Location | Dhaka |
Photograpy | cake |
link | location |
আমি রাহিমা খাতুন নেভি। আমি সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর উপর B.S .C করেছি। আমার ভালো লাগে নতুন নতুন জিনিস দেখতে এবং শিখতে।আমার বাংলা ব্লগের সাথে সকল নিয়ম কানুন মেনে থাকতে চাই।
ডিসকর্ড লিংক:
https://discord.gg/VtARrTn6ht
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
যদিও ছেলের জন্মদিন মে মাসের ১০ তারিখে ছিল তারপরেও জানাই জন্মদিনের অনেক অনেক শুভেচ্ছা।জন্মদিন আমিও করিনা।আমার ছেলের জন্মদিন মে মাসের ৬ তারিখে।আপু আপনার ছেলের চাহিদা তো কমই।শুধু কেক পেলেই তুষ্ট। আমার ছেলে শুধু কেক পেলে তুষ্ট নয়।তার পছন্দের খাবার রান্না করে দিতে হয়।যাক কেকের দোকান দূরে হলেও গিয়ে এনে ভালো ই করেছেন।যেহেতু বোনের ছেলে ও আছে তাই তার কথা ভেবেও আর একটি কেক নিয়েছেন। আপনার অনুভূতি গুলো পড়ে ভালো লাগলো। ছেলে দুজন খুব খুশি হয়েছে জেনে ভালো লাগলো। দুজনের জন্য রইলো অনেক শুভেচ্ছা।