ফটোগ্রাফি|| সকাল ও রৌদ্রজ্জ্বল দুপুরের কিছু মূহুর্ত।
![]() |
---|
Hello Everyone,
সকলকে স্বাগতম আমার আজকের ফটোগ্রাফি লেখাটিতে। বেশ ব্যস্ততার মধ্য দিয়ে বর্তমান প্রতিটি দিন পার করছি। তার মধ্যেও ভালো থাকার চেষ্টা করছি। আশা করি আপনারা ভালো আছেন।
![]() |
---|
![]() |
---|
আমার বড় সাইজের বাগদার প্রতি একটা আকর্ষণ রয়েছে। সকাল সকাল এই বড় সাইজের বাগদা গুলো দেখে আর লোভ সামলাতে পারলাম না। তাই যে লোকটি বিক্রি করতে নিয়ে এসেছে, তার কাছ থেকে কিনে ফেললাম। ১৫-১৬টিতে ১কেজি ওজন। এই বড় আকৃতির জন্য এটা মূল্য রয়েছে প্রায় ১০০০ টাকার মতো করে প্রতি কেজি।
![]() |
---|
আপনারা দেখতে পারছেন যে কালো রঙের পর্দা দিয়ে চায়ের দোকান ঢেকে রাখা হয়েছে। এটার কারণ বর্তমান পবিত্র মাহে রমজানের মাস। বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ধর্ম হচ্ছে ইসলাম, তাই এই ইসলামপ্রিয় ভাইদের অর্থাৎ ধর্মপরায়ণদের জন্য এই সুব্যবস্থা।
বাংলাদেশে ইসলাম ধর্ম ছাড়াও অন্যান্য ধর্মাবলম্বীরা রয়েছে। এবং অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের সুবিধার্থে এ ব্যবস্থা করা হয়েছে। যাহাতে অন্য ধর্মাবলম্বীরা তাদের প্রয়োজনীয় নাস্তা করার জন্য বা প্রয়োজনীয় কাজে অন্যান্য দোকানে তাদের প্রয়োজনীয় দ্রব্য সামগ্রী ক্রয় ও বিক্রয় করতে পারেন।
তবে আমার দেখা এমনও কিছু কিছু এলাকা রয়েছে এই পবিত্র মাহে রমজানের সময় ইফতারি তৈরির সময় শুধুমাত্র দোকানপাট খোলা হয়। যেমন বিশেষ করে বাংলাদেশের তৃতীয় বৃহত্তম উপজেলা মোড়েলগঞ্জ এটার একটি নামকরা বাজার হচ্ছে সন্ন্যাসী বাজার। যেখানে এ বিষয়টি আমি নিজেই পরিদর্শন করেছি। অর্থাৎ আমি এটাই বলতে চাচ্ছি যে বছরের অন্যান্য সময় মত সকল দোকান পাঠ সচরাচর খোলা থাকে না এই পবিত্র মাহে রমজানে।
![]() |
---|
কিন্তু হঠাৎ করে একটু মনটা খারাপ হলো। দেখলাম আকাশ যেন একরাশ কষ্ট নিয়ে মুখটা ভারী করে আছে। অর্থাৎ আকাশে সাদা ও কালো মেঘের ঘনঘটা। যেহেতু একটু দূরের পথে যাচ্ছি তাই দুশ্চিন্তা হচ্ছে।
![]() |
---|
![]() |
---|
এরপর যখন আমরা গাড়িটা পরিবর্তন করব তখনই একটি নদী বা খাল পার হতে হয়। এই খালের উপর দিয়ে যে শহরটি রয়েছে তার ওপর উঠতেই একটা নতুন জিনিস চোখে পড়ল।
যদিও এটার নাম আমি অনেকবারই শুনেছি আমার বাবা ও দাদুর কাছে কিন্তু নিজের চোখে কখনো দেখার সুযোগ হয়ে ওঠেনি।
দেখুন এই খালের পাশে জাল টা নিয়ে রাখা হয়েছে এটাকে বলা হয় "চরপাটা"। এটি হচ্ছে মাছ ধরার জন্য এক প্রকার ফাঁদ।
জোয়ারের সময়ে খালের জল ফুলে ওঠে আর এটার প্রতি বাদ এর উপর পর্যন্ত উঠে যায়। ঠিক তখনই এই জাল নৌকাতে করে নিয়ে জেলেরা খুবই সুন্দর ভাবে স্থাপন করে এই খালের উপকূলের অর্থাৎ তীরের দিকে।
যখন আবার ভাটা হবে তখন জল শুকিয়ে যাবে এবং ওই উপরের অংশে যে মাছগুলো উঠবে সেগুলো জালে আটকে রয়ে যাবে। মাছ ধরার এই পদ্ধতিটা কিন্তু সত্যিই দারুন।
![]() |
---|
![]() |
---|
এরপর ক্লাস শেষ করে বাড়ি ফেলার পালা। এখানে যে দুইটি ফটোগ্রাফি আপনারা দেখতে পাচ্ছেন একটি আমাদের স্থানীয় একটি বড়বাজারের মধ্যকার রাস্তার। এই বাজারটিতে সবসময়ের জন্য অনেক মানুষের সমাগম থাকে।
এবং এই লোকসমাগমের পিছনে অনেক কারণ রয়েছে। এটাকে একপ্রকার ব্যবসায়িক এলাকা ও বলা যেতে পারে। এখানে রয়েছে অনেকগুলো স্বায়ত্তশাসিত অর্থাৎ মালিকানাধীন মেডিকেল।
তারপর মাছের বড়বাজার। কখনো সুযোগ হলে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করবো বাজারের সেই চিত্রগুলো।
![]() |
---|
![]() |
---|
এরপর দুপুর হতে না হতেই আমার রৌদ্রজ্জ্বল আকাশ। এবার মনে হচ্ছে আকাশটা অনেক আনন্দে রয়েছে।
আসলে আমাদের জীবন যেমন চলমান প্রকৃতি এমনকি সৃষ্টিকর্তার প্রত্যেকটি সৃষ্টি এরকম চলমান প্রতিক্রিয়ার মধ্য দিয়ে বয়ে চলে। সবকিছু সবসময় একরকম থাকে না। মাঝেমধ্যেই আমরা বিভিন্ন পরিবর্তন লক্ষ্য করতে পারি।
যাইহোক, আজ আমি আমার লেখাটি এখানেই সমাপ্ত করছি। সকলকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমার লেখাটি পরিদর্শন করার জন্য।
দিদি, অসম্ভব সুন্দর আপনার ফটোগ্রাফি, সেই সাথে বিষয়গুলোও খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন।
ধন্যবাদ ভাই।
দিদি আপনি কিন্তু কিছুদিন পরপর এই গলদা চিংড়ির ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করেন। আমাদের লোভটা বাড়িয়ে দেন। একদিন কিন্তু জেদ করে আপনার বাড়িতে চলে যাব।
যাইহোক সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত অসম্ভব সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আপনি শেয়ার করেছেন। আমাদের সাথে নদীর ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। চায়ের দোকানের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। গলদা চিংড়ি ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। এক কথায় আপনার পোস্ট করে বেশ ভালো লাগলো। অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আমাদেরকে উপহার দেয়ার জন্য। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল, ভালো থাকবেন।
দিদি এতো বড় বড় চিংড়ি কোথায় পাইলেন ৷ আমি এতো বড় চিংড়ি মাছ আজকে প্রথম দেখলাম এবং দেখে খুবই ভালো লাগলো ৷ তার সাথে আপনার দুপুরের প্রতিটা ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর ছিল ৷
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ দিদি আমাদের মাঝে এতো সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য ৷
Hola 🙂
Tu post ha sido votado por @colombiaoriginal dentro del marco de Make Noise Project Week 44, que impulsa @alejos7ven.
Sigue con el buen trabajo.
Te invitamos a seguir las redes sociales para Steem y Steemit:
Si no lo has hecho, Te invitamos a votar por @cotina y @bangla.witness como Witness, sino sabes como hacerlo, podrías revisar esta publicación: https://steemit.com/hive-113376/@colombiaoriginal/colombia-original-apoyando-a-cotina-como-witness.
We stopped by to tell you that we have come to vote for your publication.🙂