সুস্বাদু পুডিং বানানোর রেসিপি
আসসালামু আলাইকুম
আমার প্রিয় বাংলা ব্লগ এর সকল ভাই ও বোনেরা কেমন আছেন? নিশ্চয় মহান সৃষ্টিকর্তার রহমতে সবাই বাড়ির সকল সদস্যকে নিয়ে ভালো আছেন সুস্থ আছেন। আমিও আল্লাহর অশেষ রহমতে এবং আপনাদের সকলের দোয়ায় ভালো আছি, সুস্থ আছি।সকলকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে শুরু করছি।
সুস্বাদু পুডিং বানানোর রেসিপি
![]() | ![]() | ![]() |
---|
১.ডিম
২.দুধ
৩.চিনি
ধাপ-১
![]() | ![]() | ![]() |
---|
প্রথমে আমি দুটি ডিম নিয়েছি। তারপর ডিম দুটি ভেটিয়ে নিয়েছি। এখন চিনি দিয়ে ভালো করে মিক্সড করে নিয়েছি।
ধাপ-২
এখন ডিম গুলিয়ে নিয়েছিলাম তার ভিতরে দুধ নিয়ে আবারো মিশিয়ে নিয়েছি।
ধাপ-৩
![]() | ![]() |
---|
এখন একটা বাটিতে দুই চামচ চিনি দিয়ে ক্যারামেল তৈরি করে নিয়েছি। তারপর ডিম দুধের মিশ্রণ বাটিতে ঢেলে দিয়েছি।
ধাপ-৪
এখন একটা ফ্রাই প্যান নিয়েছি। তারপর ফ্রাই প্যানের ভিতরে পানি দিয়ে পুডিং এর বাটি বসিয়ে দিয়েছি।
ধাপ-৫
![]() | ![]() |
---|
এখন ঢাকনা দিয়ে ৩০ মিনিট ঢেকে নিয়েছি। ফিরে এলাম 30 মিনিট পর। আমার পুডিং একেবারে রেডি।
ধাপ-৬
![]() | ![]() |
---|
এখন একটা প্লেটে তুলে নিলাম। তারপর বাটি থেকে প্লেটে তুলে কেটে পরিবেশন করব। আসলে পিস করে কাটার পরে ছবি তুলার আগে বাচ্চাদের খাওয়া শেষ। আশাকরি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।
আজ এখানেই বিদায় নিচ্ছি। আবার দেখা হবে অন্য কোন ব্লগে অন্য কোন লেখা নিয়ে। সেই পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।
আপু এমন লোভনীয় রেসিপি তৈরি করলে তো বাচ্চাদের হুরোহুড়ি লেগেই যাবে। কেননা পুডিং খেতে বেশিরভাগ বাচ্চারাই ভীষণ পছন্দ করে। তাই পুডিং তৈরি হয়ে যাওয়ার সাথে সাথেই তাদের খাওয়ার ধুম পড়ে যায়। যাইহোক আপু, আপনার তৈরি পুডিং দেখে আমারইতো পুডিং খাওয়ার ভীষণ ইচ্ছে হচ্ছে। পুডিং তৈরির প্রতিটি ধাপ শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।
জি ভাইয়া বাচ্চারা খাওয়ার জন্য অস্হির হয়ে পড়ে, ধন্যবাদ আপনাকে।
ঠিক বলেছেন আপু শীতের বিকেল পাওয়া মুসকিল। আর বাড়িতে তৈরি যে কোন খাবারই সাস্থ্যসন্মত হয়।আপনার পুডিং তৈরির প্রণালী ভীষণ সুন্দর হয়েছে। পুডিংটি ভীষণ লোভনীয় লাগছে। অনেক সুস্বাদু হয়েছে তা ফটোগ্রাফি দেখেই বোঝা যাচ্ছে। ধন্যবাদ আপু ভীষণ সুন্দর একটি পুডিং রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
জি আপু অনেক লোভনীয় ছিল, ধন্যবাদ আপু।
আপু আপনার এই পুডিং দেখে আমার অনেক আগের কথা মনে পড়ে গেল। একটা সময় যখন ঢাকায় থাকতাম তখন এই পুডিং খেয়েছিলাম। আমার এক বড় আপু আদর করে ভালবেসে এটা খাওয়াইছিল। আপনি খুব চমৎকার ভাবে এটি তৈরি করেছেন। তৈরি ধাপ গুলো খুব সুন্দর করে আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
জি ভাইয়া অনেক মজার ছিল পুডিং, ধন্যবাদ ভাইয়া পোস্ট পড়ে মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
আসলে বাজারে আমরা যত মজাদার রেসিপি খাই না কেন এই রেসিপিগুলো স্বাস্থ্যসম্মত হয় না। আর নিজে তৈরি করার মধ্যে অনেকটাই ভালো লাগা কাজ করে এবং স্বাস্থ্যসম্মত হয়। তাই আপনার পুডিং রেসিপি দেখেই অনেক ভালো লাগলো। সুন্দরভাবে ধাপে ধাপে শেয়ার করেছেন।দেখে শিখতে পারলাম।
জি ভাইয়া বাসায় তৈরি পুডিং কেন সব কিছুই অনেক স্বাস্হ্যসম্মত হয়। ধন্যবাদ ভাইয়া।
আসলে আপু শীতের দিনে বিকালে আসরের আজান দিলেই দিন শেষ। তাই সময় খুজে পাওয়া যায় না। পুডিংটা দারুন ছিল। আমি নিজেও কয়েকবার খেয়েছি। পাফেক্ট কালার হয়ছে। ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ ভাইয়া
একদম ইউনিক একটি রেসিপি আজকে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপু। আপনার এই সুন্দর রেসিপি তৈরি করা দেখে কি আমার অনেক ভালো লেগেছে। পাশাপাশি শিখতেও পারলাম জানতেও পারলাম কিভাবে এই পুডিং তৈরি করতে হয়।
আপনার ভালো লেগেছে জেনে অনেক ভালো লাগলো, ধন্যবাদ ভাইয়া।
পুডিং রেসিপিটি আমার কাছে কিন্তু খুবই ভালো লাগে আপু। আপনার শেয়ার করা এই রেসিপিটি দেখে জিভে জল চলে এলো 🤤। এটা ঠিক কথা বলেছেন আপু বাইরের খাবারের চেয়ে বাড়িতে খাবার করে খাওয়া অনেক স্বাস্থ্যসম্মত হয়। যাইহোক, গতকালকে আপনি আপনার মেয়েদের জন্য এত সুন্দর একটি রেসিপি তৈরি করেছেন যা দেখে বেশ ভালো লাগলো।
বাড়ির তৈরি যে কোন খাবার স্বাস্থ্যসম্মত হয়। তবে আজকে আপনি অনেক সুন্দর করে পুডিং এর রেসিপি করেছেন। তবে পুডিং খেতে ছোট বড় সবাই অনেক পছন্দ করে। তবে বাচ্চাদের এই ধরনের পুডিং বানিয়ে খাওয়ালে তারা অনেক খুশি হয়। তবে আপনার মেয়ের কারণে আমরা এত সুন্দর একটি মজার পুডিং রেসিপি দেখতে পেলাম। সত্যি বলতে আপনার রেসিপিটি দেখে আমার জিভে জল এসে গেল। খুব সুন্দর করে মজাদার পুডিং এর রেসিপি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।
পুডিং খেতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। আমি নিজেও মাঝেমধ্যে এভাবে বাড়িতে পুডিং বানিয়ে থাকি। তবে আজকে আপনি অনেক সুন্দর করে ডিম, দুধ এবং চিনি দিয়ে সুস্বাদু একটি পুডিং রেসিপি করেছেন। তবে এই ধরনের পুডিং সবাই কম বেশি খেতে অনেক পছন্দ করে। সত্যি বলতে আপনার পুডিং রেসিপি দেখে আমার খেতে অনেক মন চাইতেছে। এত সুন্দর করে পুডিং রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
এটা জেনে খুবই ভালো লাগলো যে মাঝে মাঝেই আপনি বাচ্চাদের এ ধরনের রেসিপি তৈরি করে খাওয়ান আর যেহেতু বাচ্চারা খেতে চেয়েছে তাই আপনি এই রেসিপিটি তৈরি করেছেন জেনে ভালো লাগলো। আসলে শীতের সময়ের দিন কখন কিভাবে চলে যায় অনেকে বুঝতেই পারে না কারণ এ সময়ে দিন খুবই ছোট হয়ে যায়। মজাদার একটি পুডিং রান্নার রেসিপি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন দেখেই বোঝা যাচ্ছে সুস্বাদু ছিল, শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।