চাল কুমড়ার চাক ভাজি রেসিপি
আসসালামু আলাইকুম
চাল কুমড়ার চাক ভাজি রেসিপি
১.চাল কুমড়া
২.কাঁচা মরিচ
৩.পিঁয়াজ
৪.হলুদ ও মরিচের গুঁড়ো
৫.লবন ও তেল
ধাপ-১
প্রথমে আমি একটি চাল কুমড়া গাছ থেকে কেটে খোসা ছাড়িয়ে ধুয়ে নিয়েছি।
ধাপ-২
তারপর চাল কুমড়োকে এভাবে চাক চাক করে কেটে নিয়েছি। এখন হলুদের, মরিচের গুঁড়ো ও লবন দিয়ে দিয়ে দেব ।
ধাপ-৩
এখন ভালো করে হাত দিয়ে মিশিয়ে নেব। তারপর চুলাই একটি কড়াই বসিয়ে দেব।
ধাপ-৪
কড়াই হালকা গরম হয়ে আসলে তেল দিয়ে দেব। তেল গরম হয়ে আসলে মাখিয়ে রাখা চাল কুমড়া গুলো দিয়ে দেব। তারপর ঢাকনা দিয়ে ঢেকে হালকা জ্বালে কিন্তু সময় রান্না করে নেব।
ধাপ-৫
এখন ঢাকনা খুলে চাল কুমড়া গুলো উল্টিয়ে দেব। এভাবে হয়ে আসলে নামিয়ে নেব।
ধাপ-৬
চাল কুমড়া গুলো তুলে নিয়ে সেই তেলে কেটে রাখা মরিচ ও পেঁয়াজ দিয়ে দেব। মরিচ পিয়াজ ভাজা হয়ে গেলে চাল কুমড়ার উপরে দিয়ে দেব।ব্যস এভাবেই তৈরি হয়ে গেল আমার চাল কুমড়ার চাক ভাজি রেসিপি।
আজ এখানেই বিদায় নিচ্ছি। আব৭দেখা হবে অন্য কোন ব্লগে অন্য কোন লেখা নিয়ে। সেই পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।
চাল কুমড়োর জালি দিয়ে সুন্দর একটা রেসিপি আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন।চাল কুমড়ো দিয়ে ইলিশ মাছ খেতে আসলে অনেক সুস্বাদু। তবে আমিও কোনদিন চাল কুমড়োর জালি দিয়ে ভাজি খাই নাই। আপনি দারুণ ভাবে এই রেসিপি আপনাদের মাঝে তুলে ধরছেন। আপনার রেসিপি যে কেউ ফলো করলে রান্না করতে পারবে।আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটা রেসিপি পোস্ট করার জন্য।
জি ভাইয়া রেসিপি দেখে যে কেউ তৈরি করতে পারবে, ধন্যবাদ আপনাকে।
চাল কুমড়ার চাক ভাজি খেতে দারুন লাগে। আমিও মাঝে মাঝে তৈরি করে খেতে পছন্দ করি। আপনি রেসিপিটি বেশ গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন। উপস্থাপনা দারুন ছিল 👌
জি ভাইয়া খেতে অনেক মজা লাগে, ধন্যবাদ আপনাকে।
আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন চাল কুমড়ার চাক ভাজি রেসিপি। আসলে এই রেসিপি গরম ভাত দিয়ে খেতে বেশ মজা লাগে। আমাদের বাড়িতে চাল কুমড়া গাছ রয়েছে তাই বাড়িতে গেলে প্রায় সময় এই রেসিপি খাওয়া হয়। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর ভাবে রেসিপি তৈরীর পদ্ধতি শেয়ার করার জন্য।
জি ভাইয়া বাড়িতে গিয়ে খাবেন অনেক ভালো লাগে, ধন্যবাদ আপনাকে।
ইলিশ মাছ চাল কুমড়ো দিয়ে রেসিপি প্রস্তুত করলে হেব্বি কম্বিনেশন হয় খেতে খুব মজা।
আজ আপনি চাল কুমড়ার চাঁদ ভাজি করেছেন এরকম ভাজি মাঝে মাঝেই খাওয়া হয় আমার তো খুব ফেভারেট। বিশেষ করে গরম গরম খিচুড়ি ভাত হলে তো এর সাথে কোন কথাই নেই।
প্রস্তুত প্রণালী দারুণভাবে উপস্থাপন করেছেন শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য।
প্রশংসনীয় মতামতের জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
চাল কুমড়া এভাবে চালচাক করে ভাজলে খেতে খুবই মজা লাগে।এটি আমার অনেক প্রিয় একটি খাবার। আজকে আপনার তৈরি চাল কুমড়া ভাজি দেখে আমার খেতে খুব ইচ্ছা করছে। কারণ অনেকদিন হয়ে গেল আমি এমন ভাবে চালকুমড়া ভাজি খায় না। যাই হোক ধন্যবাদ জানাচ্ছি এত সুন্দর ভাবে চাল কুমড়া ভাজি রেসিপি তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য
মজাদার এই চাল কুমড়োর চাক ভাজি রেসিপি অনেক শুনেছি আপু তবে কখনো তৈরি করতে পারেনি। আজ মনে হচ্ছে আপনার পোস্ট দেখে আমি বাসায় তৈরি করতে পারবো। রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে
জি আপু তৈরি করে খাবেন অনেক ভালো লাগবে, ধন্যবাদ আপু।
আপু আপনি আজকে খুব সুন্দর একটি তরকারির চাকভাজি করেছেন। চাল কুমড়া এভাবে ভাজি করে খেতে বেশ ভালো লাগে। অবশ্য মাঝে মাঝে চাল কুমড়ো আলু দিয়ে একত্রে ভাজি করে খেলেও অনেক ভালো লাগে। সুন্দর একটি রেসিপি তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
জ্বী ভাইয়া চাল কুমড়া এভাবে ভাজি করে খেতে অনেক ভালো লাগে ধন্যবাদ ভাই মন্তব্যের জন্য।
চাল কুমড়া চাক ভাজি খেতে ভীষণ ভালো লাগে আপু। এখন চাল কুমড়োর সময় আর এই রেসিপিটি প্রায়ই খাওয়া হয়। অনেক সুন্দর ভাবে ধাপে ধাপে রেসিপিটি অনেক সুন্দর ভাবে ধাপে ধাপে রেসিপিটি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন আপু। ধন্যবাদ আপু।
জি আপু অনেক ভালো লাগে এভাবে ভাজি খেতে, ধন্যবাদ আপনাকে।
ইউনিক একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপনি। চাল কুমড়ার চাক ভাজি এভাবে তৈরি করে কখনো খাওয়া হয়নি। দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে খুবই মজা হয়েছে। এভাবে একদিন ট্রাই করে দেখব। সুস্বাদু ও মজাদার একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
জি আপু এভাবে খেয়ে দেখবেন অনেক ভালো লাগে, ধন্যবাদ আপু।
ঠিক বলছেন আপু চাল কুমড়া দিয়ে যদি ইলিশ মাছ রান্না করা হয় খেতে অনেক ভালো হয়। আপনি তো চাল কুমড়া দিয়ে আজকে চাক ভাজি করলেন। দেখে তো লোভ সামলানো যাচ্ছেনা আপু। আমি নিশ্চিত এই রেসিপি খেতে অনেক মজার হবে। অনেক মজার একটি রেসিপি শেয়ার করলেন আপনার ঝা থেকে শিখা। ধন্যবাদ আপু আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
জি আপু অনেক মজা লাগে, জি আপু আমার জা মাঝে মাঝে ভাজি করে খায়।ধন্যবাদ আপনাকে।