THE DIARY GAME : 04/09/2020 --- with a Rickshaw puller
সকল স্টীম মেম্বারগন ,আশা করি সবাই ভালো আছেন । এটা আমার স্টীম ডাইরি গেইম এ ২য় পোস্ট ।
Thumbnail image
আজ ফজরের আযান দিলে আমি ঘুম থেকে উঠে নামাজ পড়ে নি। তারপর আমি আমার ভাস্তে কে কল দেয়। আজ দুইজন মিলে হাঁটাহাঁটি শুরু করলাম।এটা আমাদের প্রতিদিনের কাজ ই বলা চলে ।
প্রথমে আমরা গোপাল পুর আছাই মোড় মানে আমার বাসার কাছ থেকে শুরু করলাম। তারপর পিয়ার পুর থেকে সোজা বংশীতলা মোর পর্যন্ত দৌড়ালাম ।তারপর ডানে মোড় নিয়ে সোজা জোতপাড়া মোড় পর্যন্ত হাটি।জোতপাড়া গ্রামের মধ্য দিয়ে সোজা চলে যায় শৈলগাড়ি গ্রামে। শৈলগাড়ি গ্রাম থেকে চলে যাই রাজ্জাক মোড় এ।সেখান থেকে আবার পিয়ারপুর চলে আসলাম ।এখানে এসে আমরা চা হাউজে ঢুকি। সেখান থেকে আমরা দুজন চা পান করলাম।অতঃপর বাসাইয় চলে আসলাম।
আজকে টোটাল ১৫-২০ কিমি হাঁটা চলা করলাম।বাসায় এসে কিছু পুশ-আপ +কিছু ডাম্বেল মারলাম।এরপর সোজা পুকুরে গিয়ে গোছল সেরে ফেললাম। বাসায় এসে সকালের নাস্তা কমপ্লিট করে রেস্ট নিলাম।
অবশেষে পড়ালেখা শুরু করলাম।তোমরা তো জানয় যে আমার পড়ালেখা শেষ হয়েছে। তাই প্রথমে ১ ঘন্টা পর্যন্ত ইংরেজি+গনিত পরলাম।এবং কিছু সময় রেস্ট নিলাম।
এটা ছিল আমার সকালের কাজ।
ছোট্ট ছেলেটি পূজোর জন্য ধোতরা ফুল তুলছিল।
পাঠের কাটি সাজানোর সুন্দর উপায় যা ১ম বার দেখলাম।
- গ্রামের মধ্যে সুন্দর একটি মসজিদ।
- রাস্তায় আমরা চাচা ভাস্তে।
- করেনার মধ্যেও চলছে পড়ালেখা।
- মালিক ছাড়া একা ঘোড়াটি।
- সুন্দর বিকাল সাথে রিক্সাওয়ালা।
যোহরের আজান দিলে মসজিদে গিয়ে নামাজ আদায় করলাম । অতঃপর বাসায় ফিরে আসলাম এবং বাসায় এসে দুপুরের খাবার খেলাম। তারপর কিছু সময় ফ্রী ফায়ার গেম টা খেল্লাম। এর পর ফোন রেখে ছোট্ট একটু ঘুমিয়ে নিলাম।যখন আসরের আজান দিল তখন ফ্রেশ হয়ে অযু করে নামাজে গেলাম । নামাজ শেষে কয়েকজন মিলে পাশের গ্রামে রিস্কায় চড়ে চা খেতে গেলাম। সন্ধ্যা পর্যন্ত সবাই মিলে আড্ডা দিলাম ওখানেই মাগরিবের নামাজ আদায় করলাম। অতঃপর বাসাই ফিরে আসলাম।
এটা ছিল দুপুর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ।
বাসায় এসে কিছু সময় বাংলা সাহিত্য ,বাংলাদেশ বিষয়বলি পরলাম। ঈশার আজান দিলে মসজিদে গিয়ে নামাজ আদায় করে বাসায় ফিরে রাতের খাবার খেলাম। আবারও কিছু সময় বই নিয়ে বসলাম। এখন নিজের ডিপাট্মেন্ট পড়লাম এবং আন্তর্জাতিক বিষয়বলি পড়লাম। এরপর কিছু সময় ফ্রী ফায়ার + ক্লাশ অফ ক্লান্স খেলছিলাম,এর মধ্যে আমার নিজের একটা ছাগল সানা ছিল যেটা হটাত অসুস্থ হয়ে মারা যায়।যার জন্য আমি নিজে অনেক কষ্ট পেয়েছি।
অতঃপর রাত ১২ঃ৪৫ এর দিকে আমি ঘুমাতে যায়।
Thanks to @rex-sumon to invite me on steemit.
অনেক দিন পর এমন ঘোরার গাড়ি দেখলাম।
পাটের কাঠিকে আমাদের এলাকায় পাট খড়ি বলা হয় এবং এটা আগুন জ্বালাবার কাজে ব্যবহৃত হয়। শুধু আগুন জালানো না অনেক কাজেই এই পাট খড়ি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। আপনি আমাদের মাঝে পাটখড়ির যেই ছবিটা শেয়ার করেছেন এটা অসাধারণ এবং খুব সুন্দর করে সাজিয়ে রাখা হয়েছে এগুলো। ঘোড়াটির মালিক কোথায় গেছে?
#onepercent #bangladesh