ফুটফুটে এক জীবনের মৃত্যু!
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
গতকালকে রাতে একটু শুয়ে শুয়ে অবসর সময়ে পোস্ট স্ক্রল করছিলাম ফেসবুকে তো হঠাৎ করে একটা পড়তে আমার চোখ আটকে যায় ভর্তি ছিল একজনের শেয়ার করা পোস্ট এবং যে শেয়ার করেছে সে শুধুমাত্র একটি লাইন তাতে আমার চোখে আটকে গিয়েছিল এবং লাইনটি হলো, এই মেয়েটি বোধহয় ইতিমধ্যেই সুইসাইড করেছে আর যদি কোন সম্ভাবনা থেকেও থাকে তাও আমার জানা নেই কেউ যদি এই মেয়েটির পরিচিত থাকেন তাহলে অবশ্যই তার সাথে দ্রুত যোগাযোগ করুন।
এই লেখাটি পড়ার পরে আমি অনেকটা উৎসাহ এবং উদ্দীপনা নিয়ে মূল পোস্টটি পড়া শুরু করলাম অর্থাৎ যে পথটি শেয়ার করা হয়েছিল এবং দেখলাম যে খুব ছোট একটা মেয়ের লেখা অর্থাৎ আমার চেয়ে ছোট হবে মেয়েটা তো মেয়েটা আসলে একটি সুইসাইড নোট লিখেছে হয়তো তার ভালোবাসার মানুষ কোন কারনে তাকে ছেড়ে চলে গিয়েছে অর্থাৎ আর লেখা পড়ে যা বুঝলাম সেটা হচ্ছে তার ভালোবাসার মানুষকে প্রচন্ড ভালোবাসে কিন্তু হুট করে তার ভালোবাসার মানুষ বদলে গিয়েছে শুধু বদলে গিয়েছে তা নয় সেই মানুষটি হয়তো খুব দ্রুত অন্য কাউকে নিজের জীবন সাথী করার পদক্ষেপ নিয়েছে।
আর ঠিক এই ব্যাপারটি ওই মেয়েটি মানতে পারেনি অথচ এটা সুইসাইড মোটে এটাই লিখেছে যে অন্য কারো কাছে তার ভালোবাসা যাবে কিংবা যা তার পাওয়ার কথা ছিল সেটা অন্য কেউ পাবে এটা সে কোনভাবেই মানতে রাজি নয় তাই সে পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে চলে গিয়েছে এবং ওই পোস্টের কমেন্টের পরিচিতরা সবাই বলছে যে তাকে বারবার কল দেওয়া হচ্ছে কিন্তু তার ফোন।
এই ব্যাপারটি দেখে আসলে আমার এত বেশি কষ্ট লেগেছে কারণ এই যে প্রেম ভালোবাসা গুলো মানুষ করে কিন্তু ভালো থাকার জন্য কিন্তু তাতেই যদি আসলে এভাবে করে নিজের জীবন দিয়ে দিতে হয় তাহলে আমি মনে করি এসব ভালোবাসার সম্পর্কে না জড়ানোই ভালো। কারণ এই ধরনের সম্পর্কে জড়ানোর পরে যদি এরকম একটা ইন্সিডেন্ট হয়ে যায় তাহলে সত্যিই কিছু বলার থাকে না অন্তত ভালোবাসার জন্য কাউকে মরতে হবে এমন ভালোবাসা সত্যিই কখনো প্রয়োজন হয় বলে আমি মনে করি না।