কুহু র দিদিভাইয়ের জন্মদিনে আমরা সবাই
নমস্কার সবাইকে।কেমন আছেন সবাই। আশা করি ভালো আছেন।আমিও ভালো আছি ভগবানের কৃপায়। আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করব কুহু র দিদিভাইয়ের জন্মদিনে আমরা সবাই মিলে কেমন মজা করলাম সেই মুহূর্ত টা।
এখন আপনারা ভাবতে পারেন কুহু র দিদিভাই মানে হয়তো আমার বড় মেয়ের কথা বলছি।কিন্তু না এটা কুহু র মায়ের বান্ধবীর মেয়ে মানে আমার বান্ধবীর মেয়ের জন্মদিনের কথা বলছি। মেয়েটির নাম জুম।ওর বয়স আট বছরে পড়ল এবার।আমার বান্ধবী র আসলে আমার থেকে একটু বড়।আর তাই ওর মেয়ে ও আমার মেয়ের থেকে বড়।আমাদের বয়সের একটু পার্থ্যক থাকলেও আমাদের মনের অনেক মিলে।আর তাই তো জুমের মা আমার বেস্টফ্রেন্ড।যাই হোক ফিরে আসি মেইন ট্রেক এ।
গত বৃহস্পতিবার ছিল জুম সোনার জন্মদিন। আমি সকাল থেকেই তাড়াতাড়ি করে বাড়ির কাজ সারছিলাম যদিও বা অনুষ্ঠান ছিল রাতে।তবুও বাড়ির কাজ সেরে যত তাড়াতাড়ি ওদের বাড়ি যেতে পারি তাহলে জুমের মাকে একটু সাহায্য করা যাবে আর কি।বিকেল প্রায় শেষ,কুহু বুড়ি ঘুম থেকে উঠলে ওকর রেডি করে বেড়িয়ে পড়লাম জুমদের বাড়ির উদ্দেশ্য। ওদের বাড়ি অবশ্য আমার বাড়ি থেকে ১০মিনিটের দুরুত্বে।যেয়ে দেখি ওর মা প্রায় সব কিছু রেডি করে ফেলেছে।শুধু বেলুন লাগানো বাকি।আমি ও আর দেরি না করে চঠ করে দেয়ালে বেলুন গুলো লাগিয়ে দিলাম।কিছু ক্ষনের মধ্যেই নেমন্ত্রিত লোকজন সবাই চলে আসলো। তারপর জুম সোনাকে তার বন্ধু-বান্ধবীসহ সোফায় বসিয়ে কেক কাটা হলো।
তারপর একে একে সবাই জুম সোনাকে আশীর্বাদ দিতে লাগলো। কুহুবুড়িকে অবশ্য জুমের পাশে বসানোই গেল না। তাই ছবিতেও ও নেই।
আশীর্বাদ পর্ব মিটিয়ে সবাই খাওয়া দাওয়ায় ব্যস্ত হয়ে গেল। সবাই মিলে হই-হুল্লোড় করে খেতে খেতে আর সেটার ছবি নেওয়া হয়নি। তারপর মনে পড়ল আমাদের বান্ধবীদেরই ছবি তোলা হয়নি। তাই চটপট দাঁড়িয়ে গেলাম তিনজন একটা সেলফি নিতে।
সেলফি তোলা শেষ হলে বিদায় নিলাম ওদের থেকে। রাতও হয়ে গিয়েছিল অনেক। যাক সবশেষে সবাই মিলে জুমের বার্থডে উপলক্ষে খুব মজা করলাম। আজ এ পর্যন্তই লিখছি। আপনারা ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন।
প্রথমে জানাই জন্মদিনের শুভেচ্ছা। জন্মদিনে উপলক্ষে আপনারা দেখি বেশ কিছু শুভ কর সময় কাটিয়েছেন যা দেখে বেশ ভালো লাগলো। আপনা পরিবারের জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ ভাইয়া।জী সবাই মিলে বেশ আনন্দ করেছি।আপনার পরিবারের জন্য ও রইলো শুভ কামনা।ভালো থাকবেন।