চালের কণা ভাজির মজাদার রেসিপি।
সবাই কেমন আছেন?
আশাকরি আপনারা সবাই সৃষ্টিকর্তার রহমতে ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও তার রহমতে ভালো আছি। আজকে আমি আপনাদের মাঝে একটি নতুন রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছি। রেসিপিটি হলো চালের কণা ভাজির মজাদার রেসিপি😋। এটি পারফেক্ট ভাবে রান্না ভাত তৈরি করতে পারলে রেসিপিটি টেস্ট বোঝা যায়। রেসিপিটি খেতে বেশ সুস্বাদু ছিলো৷ এই চালের ভাজিকে আমরা আঞ্চলিক ভাষায় বুদ্দা ভাজি বলি। পেঁয়াজ কাঁচামরিচ, লবন ও নারিকেল দিয়ে এই রেসিপি তৈরি করা হয়, আপনারা চাইলে সামান্য চিনি ব্যবহার করতে পারেন । তাই এটি আপনাদের সাথে এই ইউনিক রেসিপি শেয়ার করতে চলে আসলাম। তো কথা না বাড়িয়ে চলুন রেসিপিতে যাওয়া যাক।
| আমি নিচে রেসিপিটি তৈরির পদ্ধতি ধাপে ধাপে বর্ণনা দিয়েছি। আশা করি এটি আপনাদের ও ভালো লাগবে। |
|---|
- চালের কণা
- পেঁয়াজ কুঁচি
- কাঁচামরিচ
- নারিকেল
- লবন
- তেল
- প্রথমে আমি চুলায় একটি পাতিল বসিয়ে দিলাম ও পরিমান মতো তেল দিয়ে দিলাম। তাটপর পেঁয়াজ কুঁচি দিয়ে দিলাম।
- এখন কাঁচা মরিচ কুচি দিয়ে দিলাম।
- এখন পাতিল এর মধ্যে চালের কণাগুলো দিয়ে দিলাম।
- এখন দুই মিনিট তেল ও পেঁয়াজকুঁচির সাথে চালের কণাগুলো ভেজে নিলাম।
- এখন কিছু কোড়ানো নারিকেল পাতিল এর মধ্যে দিয়ে দিলাম।
- এখন এক কাপ পানি দিয়ে দিলাম। তারপর সবগুলো উপকরণ ভালোভাবে মিশিয়ে নিলাম।
- ছয় থেকে সাত মিনিট ভেজে নেওয়ার পর এটি এখন চুলা থেকে নামিয়ে নিলাম।
রেসিপিটি এখন সম্পূর্ণ তৈরি।
| আশা করি আপনাদের সকলের কাছে আমার আজকের এই রেসিপির পোস্টটি ভালো লেগেছে। কেমন লেগেছে তা অবশ্যই মন্তব্য করে জানাবেন। ভুলক্রটি হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। |
|---|
ইউনিক একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন। এভাবে চালের কনা ভেজে কখনো খাওয়া হয়নি। তবে যে কোন রেসিপিতে নারকেল ব্যবহার করলে খেতে বেশ ভালো লাগে। এই রেসিপিটিও খেতে নিশ্চয় সুস্বাদু হয়েছে। এভাবে একদিন বাসায় ট্রাই করে দেখব। মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
কখনো সুযোগ পেলে অবশ্যই তৈরি করে দেখবেন।
খুবই দারুণ একটি রেসিপি। যেকোনো ধরনের ঝাল ঝাল ভর্তা দিয়ে খেতে ভালো লাগে।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
এভাবে খেতে দারুন লাগে, আজকে আপনি আমাদের মাঝে বেশ ইউনিক একটা রেসিপি শেয়ার করতে চলেছেন।যখন তরকারি থাকে না বাসায়, তখন এটি রান্না করে খেয়ে থাকি 😅দারুন ভাবে জমে উঠে। আপনি আজকে আমাদের মাঝে চালের কণা ভাজির মত রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছেন, বেশ ভালো লাগলো। প্রয়োজনীয় উপকরণ গুলি অনেক সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন আমাদের মাঝে। প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর করে উপস্থাপনা করেছেন। আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।
জি ভাইয়া যখন তরকারি থাকে না বাসায়, তখন এটি রান্না করে খেয়ে থাকি আমি। বেশ দারুন ভাবে জমে উঠে।
খুবই সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন যা দেখে খুবই ভালো লাগলো। প্রতিটি ধাপ সুন্দর ভাবে বর্ননা করেছেন যার ফলে কেউ রেসিপিটা চেষ্টা করলে করলে তার ক্ষেত্রে সুবিধা হবে। রেসিপিটা আমার কাছে ইউনিক লেগেছে। ধন্যবাদ আপু ভালো থাকবেন।
আশা করছি বাসায় তৈরি করে দেখবেন ভালো লাগবে আপনার।
জ্বি অবশ্যই আপু।
আপু আপনার চালপের কণা রেসিপিটি ভীষণ মজার একটি রেসিপি। আমরা এটাকে বউয়া বলে থাকি।তবে নারিকেল ছাড়া ই আমরা করে থাকি।এরপর যেকোনো ভর্তা দিয়ে খেতে ভীষণ মজার। আপনার রেসিপিতে নারিকেল দিলেন আরো বেশী মজার হলো। আশাকরি সবাই খুব মজা করে খেয়েছেন।ধন্যবাদ আপু মজার এই রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।
বউয়া নামটা প্রথম শুনলাম। আমি বিভিন্ন ধরনের ভর্তা দিয়ে পরিবেশন করি।
খুব মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন। এরকম কালার কনা ভাজি আমার অনেক পছন্দ। তবে অনেকদিন ধরেই এটা খাওয়া হয় না। এত সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।
আসলেই বেশ ভালো লাগে এই ধরনের রেসিপি গুলো।
আমার জন্য এই রেসিপিটি একদম ইউনিক এটা অবশ্যই ট্রাই করবো।খুব সহজভাবে রেসিপি শেয়ার করেছেন আশা করবো আমিও ঠিকঠাক পারবো।আপনার তৈরি করা খাবার দেখে বেশ লোভনীয় লাগছে নিশ্চিত এটার স্বাদও খুবই ভালো হবে। নারকেল দেওয়া যেকোন খাবার আমার বেশ পছন্দের হোক ঝাল কিংবা মিষ্টি।
যদি তৈরি করতে না পারেন অবশ্যই আমাকে স্মরণ করবেন। সব সময় পাশে পাবেন।
রেসিপিটি আসলেই অনেকটা ইউনিক লাগছে আমার কাছে। এভাবে চালের কনা ভাজির রেসিপি আমি কখনো দেখিও নাই আর কখনো নামও শুনি নাই। আপনার কাছ থেকে প্রথম দেখলাম। নতুন একটি রেসিপি দেখতে পেয়ে খুব ভালো লাগলো। শুভকামনা রইল আপনার জন্য আপু।
আমার রেসিপিটি আপনার ইউনিক লেগেছে শুনে ভালো লাগলো। আশা করি সুযোগ পেলে তৈরি করে দেখবেন।
খুব সুন্দর লোভনীয় পোস্ট। চালের কনাকে আপনাদের এলাকায় বুদ্দা ভাজা বলেন।আমাদের এলাকায় বৌ খুদা বলে থাকি আমরা। অনেক সুন্দর ও মজাদার হয় রেসিপিটি।বিশেষ করে এই বউ খুদা সচরাচর খাওয়া হয়না জন্যই এর এতো স্বাদ কারণ বউ খুদা হঠাৎ শখ করে খাওয়া হয়ে থাক। নারকেল, চিনি ওকাঁচা মরিচ লবন দিয়ে সাধারন ভাবে রান্না করলে খেতে অসাধারণ হয় রেসিপিটি। ধন্যবাদ খুব সুন্দর রেসিপিটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আপনাদের এলাকায় বৌ খুদা বলে এটি, জেনে বেশ ভালো লাগলো।
আমারো শখ করেই খাওয়া হয়ে থাকে। আপনি তাহলে টেস্ট সম্পর্কে খুব ভালো জানেন।
চালের কণা ভাজির ইউনিক একটি রেসিপি আপনি শেয়ার করেছেন আপু।রেসিপি দেখেই বুঝতে পারলাম খেতে দারুন ছিল।একদিন বাসায় ট্রাই করে দেখবো।ধন্যবাদ আপু সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ আপু।