ড্রিংকস রেসিপিঃ তরমুজের শরবতের মজাদার রেসিপি।
সবাই কেমন আছেন?
আশাকরি আপনারা সবাই সৃষ্টিকর্তার রহমতে ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও তার রহমতে ভালো আছি।
আজকে আমি আপনাদের মাঝে একটি নতুন ড্রিংকস রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছি। রেসিপিটি হলো তরমুজের শরবতের মজাদার রেসিপি। সারাদিন রোজা রাখার পর ঠান্ডা একটু ড্রিংকস খেতে খুবই ইচ্ছে করে। আর আমাদের উচিত প্রচুর পরিমানে পানি পান করা। সাদা পানি কতটুকুইবা খাওয়া যায়। তাই ভিন্নভিন্ন দিনে ভিন্ন ভিন্ন স্বাদের শরবত/জুস তৈরি করলে ভালোই হয়। আমি গতকাল তরমুজের জুস তৈরি করেছিলাম। রৌদ্রময় দিন হলে এসব ড্রিংকসের প্রতি চাহিদাও বেশি থাকে। ড্রিংকস রেসিপিটি খেতে বেশ সুস্বাদু ছিলো৷ তাই এটি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চলে আসলাম। তো কথা না বাড়িয়ে চলুন রেসিপিতে যাওয়া যাক।
আমি নিচে রেসিপিটি তৈরির পদ্ধতি ধাপে ধাপে বর্ণনা দিয়েছি। আশা করি এটি আপনাদের ও ভালো লাগবে। |
---|
- তরমুজ
- লেবু
- লবন
- চিনি
- প্রথমে আমি তরমুজ কেটে নিলাম ও ভিতরের বিচি গুলো আলাদা করে নিলাম।
- এখন আমি তরমুজগুলোকে ব্লেন্ডারের মগে দিয়ে দিলাম ও তরমুজের সাথে পরিমান মতো চিনি দিয়ে দিলাম।
- এখন পরিমান মতো লবন দিয়ে দিলাম।
- এখন এক টুকরো লেবুর রস সাথে অ্যাড করে দিলাম।
- এখন আমি ঠান্ডা পানি দিয়ে দিলাম। তারপর ২ মিনিট ব্লেন্ড করে নিলাম।
- এখন পরিবেশন এর জন্য প্রস্তুত করে নিলাম।
আশা করি আপনাদের সকলের কাছে আমার আজকের এই রেসিপির পোস্টটি ভালো লেগেছে। কেমন লেগেছে তা অবশ্যই মন্তব্য করে জানাবেন। ভুলক্রটি হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। |
---|
আমি জান্নাতুল নাঈম। আমার ইউজার আইডির নাম @naimuu. আমি একজন বাংলাদেশী। আমি একজন বাঙালি হিসেবে গর্ববোধ করি। বাংলায় লেখালেখি করতে আমার বেশ ভালো লাগে। ব্লগিং করতে আমার বেশ ভালো লাগে। বাংলায় লেখালেখি পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে ভালো লাগে। ভিন্ন ভিন্ন রেসিপি অর্থাৎ ইউনিক রেসিপি তৈরি করতে আমার বেশ ভালো লাগে। বিভিন্ন ধরনের হাতের কাজ অর্থাৎ আঁকাআকি করতেও ভালো লাগে। ফটোগ্রাফি আমার অনেক বড় একটি সখ। আমি পড়াতে বেশ ভালোবাসি। স্টুডেন্টদের সাথে বেশ ভালো সম্পর্ক আমার। নিজের সুপ্ত প্রতিভা গুলো প্রকাশ করার জন্যই মূলত ব্লগিং করি।
আজকে প্রচন্ড গরম পড়েছে । গরমে এই ধরনের শরবত রেসিপি সবাই খেতে ইচ্ছা পোষণ করে। আমি আজকে বেলের শরবত তৈরি করে খেয়েছি । আপনি দেখছি খুব সুন্দর করে তরমুজের শরবত রেসিপি তৈরি করেছেন। দেখে অনেক ভালো লাগলো। আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
গরমে এই ধরনের শরবত রেসিপি সবাই খেতে ইচ্ছা পোষণ করে। সারাদিন রোজা রাখার পর এমন এক গ্লাস ঠান্ডা শরবত খেলে সব ক্লান্তি দূর হয়ে যায়।
আপনি আজকে আমার খুব পছন্দের একটি শরবতের রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছেন। এরকম ঠান্ডা ঠান্ডা এক গ্লাস শরবত ইফতারে থাকলে আর কি লাগে বলুন। আর তরমুজের শরবত এমনিতেই ভীষণ পুষ্টিকর আর খেতেও দারুন লাগে। আপনি বেশ গুছিয়ে প্রতিটি ধাপ উপস্থাপন করেছেন এবং পরিবেশনের জায়গাটা দুর্দান্ত ছিল। অনেক ধন্যবাদ আপু চমৎকার রেসিপি পোস্ট আমাদের সাথে ভাগ করে নেয়ার জন্য।
ঠিক বলেছেন এরকম ঠান্ডা ঠান্ডার গ্লাস শরবত হলে ইফতারিতে গিয়ে আর কিছু লাগে৷ আমি তো ইফতারিতে ঠান্ডা শরবত পানি খেয়েই তৃপ্তি মিটাই পরে আর খাবার খেতে পারি না।
আপু ঠিক সাদা পানি তেমন বেশি খাওয়া যায় না তার পরিবর্তে যদি এমন ঠান্ডা ঠান্ডা জুস হয় তাহলে খুব ভালো হয়। সারাদিন রোজা রাখার পর এমন এক গ্লাস ঠান্ডা শরবত খেলে সব ক্লান্তি দূর হয়ে যায়। আমিও গতকাল বানিয়ে ছিলাম আর তরমুজের শরবত খেতে খুবই ভালো লাগে। শরবত তৈরি করার পদ্ধতি খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন। ধন্যবাদ মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
সাদা পানি তেমন বেশি খাওয়া যায় না তার পরিবর্তে যদি এমন ঠান্ডা ঠান্ডা জুস হয় তাহলে খুব ভালো হয়। আর সারাদিন রোজা রাখার পর এমন এক গ্লাস ঠান্ডা শরবত খেলে সব ক্লান্তি দূর হয়ে যায়।
আজকে তরমুজের শরবত খেয়েছিলা।ম দিনটা বেশ কঠিন যা ছিল খেতেও ভীষণ ভালো লাগছিল। আপনি বেশ দারুন দক্ষতায় তরমুজের মজাদার রেসিপি তৈরি করেছেন। এই ধরনের শরবত গুলি খেতে ভীষণ ভালো লাগে। প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও তরমুজে পানি রয়েছে।
এটা ঠিক সাদা পানি আর কতটুকুই খাওয়া যায় তাই এভাবে ড্রিঙ্কস বানিয়ে খেলে তৃপ্তি পাওয়া যায়। বেশ ভালো লাগে এটি।
যদিও তরমুজের দাম অনেক কম এখন। কিছুদিন আগে তো তরমুজের বাজারে আগুন লেগে গিয়েছিল। এই গরমের সময় ইফতারে তরমুজের জুস খুবই উপকারী একটি খাবার। তরমুজের জুস পানি শূন্যতা রোধে সাহায্য করে। আপনি আজ খুবই সুন্দর ভাবে তরমুজের জুস তৈরি পদ্ধতি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। যা দেখে শিখে নিতে পারলাম।
জি কিছুদিন আগে তো তরমুজের বাজারে আগুন লেগে গিয়েছিল। আর এই গরমের সময় ইফতারে তরমুজের জুস খুবই উপকারী একটি খাবার। তরমুজের জুস পানি শূন্যতা রোধে সাহায্য করে অনেক বেশি।
তরমুজের শরবত দেখেই খেতে ইচ্ছা করছে। আসলে ইফতারের সময় এই এক গ্লাস তরমুজে শরবত কতটা উপকার দেয়, কতটা যে তৃষ্ণা মেটায়। সেটা আজকে খেয়ে বুঝেছি। আজকে আমিও তরমুজের শরবত তৈরি করেছিলাম।
আসলে ইফতারের সময় এই এক গ্লাস তরমুজে শরবত কতটা উপকার দেয়, কতটা যে তৃষ্ণা মেটায় সহজে।
এখন যেহেতু রমজান মাস আর প্রচন্ড গরম পরছে যার কারণে ইফতার করার মুহূর্তে এরকম এক গ্লাস তরমুজের শরবত খুবই জরুরী। তরমুজের শরবত খেতে খুবই ভালো লাগে আর সাথে যদি একটু আইস যুক্ত করে দেওয়া হয় তাহলে তো আর কোন কথাই নেই। ধন্যবাদ আপনাকে তরমুজের শরবতের রেসিপিটি আমাদের মধ্যে চমৎকারভাবে শেয়ার করার জন্য।
এই প্রচন্ড গরমে সন্ধ্যা ইফতারিতে এইরকম একগ্লাস শরবত খেলে পরে শরীর একদম ঠান্ডা হয়ে যাবে। আইস ছিল না ভাইয়া, ঠান্ডা পানি ব্যবহার করেছিলাম ।
গরমের দিনে এমনিতেই মানুষের শরীরে জলের চাহিদা বেড়ে যায় আর রোজা রাখার পর তো আরো বেশি জল পান করা জরুরি হয়ে যায়।একদম ঠিক বলেছেন আপনি সাদা জল আর কতো টুকুই বা খাওয়া সম্ভব। তার চেয়ে এই ভালো সুন্দর স্বাস্থ্যকর যেকোনো ধরনের শরবত বানিয়ে খাওয়া। আপনি তরমুজ দিয়ে চমৎকার সুস্বাদু করে শরবত বানিয়েছেন এবং তা তৈরি পদ্ধতি আমাদের সাথে শোয়ার করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর শরবত রেসিপিটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
গরমের দিনে আমাদের সকলের দেহের পানির চাহিদা একটু বেশিই থাকে। আর আমাদের সকলের উচিত পর্যাপ্ত পরিমাণে খুব বেশি করে পানি খাওয়া৷ এটা ঠিক করেছেন সাদা পানি আর কতটুকুই খাওয়া যায় তাই এভাবে ড্রিঙ্কস বানিয়ে খেলে তৃপ্তি পাওয়া যায়।
তরমুজ লেবু দিয়ে খুব মজাদার একটি শরবতের রেসিপি করেছেন। তরমুজের সাথে লেবু দেওয়াতে একটু টকটক লাগবে খেতেও বেশ ভালো লাগবে। সারাদিন রোজা রাখার পর এইরকম এক গ্লাস শরবত খেলে প্রাণটা
জুড়িয়ে যাবে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত মজাদার একটি শরবতের রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
তরমুজে লেবু দেওয়াতে শরবতের মধ্যে খুব ভালো একটি ফ্লেভার ছিল। সারাদিন রোজা রাখার পর এরকম এক গ্লাস শরবত খেলে মন একদম চাঙ্গা হয়ে যায়।
তরমুজের জুস আমার ভীষণ পছন্দ। এই গরমে তরমুজের জুস পান করলে সারা শরীর সতেজ করে দেয়।আপনি খুব সুন্দর করে তরমুজের জুসের রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু।অনেক ধন্যবাদ জানাই আপনাকে চমৎকার এই জুসের রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।
ঠিক বলেছেন তরমুজের জুস পান করা মানে সারা শরীর সতেজ হয়ে ওঠা। সারাদিনের ক্লান্তি কিছুটা হলেও দূর হয় বেশ ভালো লাগে এটাই।