ধুন্দল ও কাতলা মাছের মজাদার রেসিপি।
সবাই কেমন আছেন?
আশাকরি আপনারা সবাই সৃষ্টিকর্তার রহমতে ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও তার রহমতে ভালো আছি। আজকে আমি আপনাদের মাঝে একটি নতুন রেসিপি নিয়ে হাজির হয়েছি। রেসিপিটি হলো কাতলা মাছের সাথে ধুন্দলের মজাদার রেসিপি😋। ধুন্দলের সাথে বড় মাছ হলে এটি পারফেক্ট ভাবে রান্না করে তৈরি করতে পারলে রেসিপিটি টেস্ট বোঝা যায়। আর তাছাড়া এটি আমাদের দেশের জন্য খুবই উপকারী একটি শক্তি। এটি আমাদের দেহের হাড় এবং দাঁতের মাড়ি শক্ত করে । তাছাড়া বিভিন্ন উপকারিতা ও রয়েছে ।
রেসিপিটি খেতে বেশ সুস্বাদু ছিলো৷ তাই এটি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চলে আসলাম। তো কথা না বাড়িয়ে চলুন রেসিপিতে যাওয়া যাক।
আমি নিচে রেসিপিটি তৈরির পদ্ধতি ধাপে ধাপে বর্ণনা দিয়েছি। আশা করি এটি আপনাদের ও ভালো লাগবে। |
---|
- ধুন্দল
- কাতল মাছ
- আলু
- হলুদের গুড়োঁ
- মরিচের গুঁড়ো
- জিরার গুঁড়ো
- রসুন বাটা
- পেঁয়াজ কুঁচি
- কাঁচামরিচ
- লবন
- তেল
- প্রথমে আমি মাছগুলোর মধ্যে হলুদের গুঁড়ো ও লবণ মেখে নিলাম।
- এখন চুলায় একটি পাতিল বসিয়ে দিলাম। পাতিলে পরিমান মত তেল দিয়ে দিলাম। তারপর মাছের টুকরাগুলো দিয়ে ভালোভাবে ভেজে নিলাম।
- এখন পাতিলের মধ্যে পেঁয়াজ কুচি ও কাঁচা মরিচ কুচি দিয়ে দিলাম।
- তারপর মশলার সবগুলো উপকরণ দিয়ে দিলাম।
- এখন সামান্য পানি দিয়ে দিলাম। সবগুলো উপকরণ মিক্স করে নেওয়ার পর ধুন্দল ও আলু দিয়ে দিলাম।
- তারপর ভেজে নেওয়া মাছগুলো দিয়ে দিলাম আবার।
- তারপর ৬ থেকে ৭ মিনিট রান্না করে ঝোল শুকিয়ে নিলাম।
রেসিপিটি এখন সম্পূর্ণ তৈরি।
আশা করি আপনাদের সকলের কাছে আমার আজকের এই রেসিপির পোস্টটি ভালো লেগেছে। কেমন লেগেছে তা অবশ্যই মন্তব্য করে জানাবেন। ভুলক্রটি হলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। |
---|
ধুন্দুল এবং মাছের আপনি একটি চমৎকার রেসিপি শেয়ার করেছেন আমাদের মাঝে। বিশেষ করে এটি খেতে খুবই টেস্টি এবং সুস্বাদু হয়ে থাকে।
তবে আপনি একটি কথাকে ভালো বলেছেন আর তা হলো এটি আমাদের দাঁতের মাড়িকে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে। তাছাড়াও এই রেসিপিটার বেশ আরো কিছু শক্তিশালী গুন রয়েছে যা আমাদের শরীরের পক্ষে বেশ ভালো কাজ দেয়।
চমৎকার সব উপকরণের সাহায্যে আপনি বেশ ভালো মানের একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন। ধন্যবাদ আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের মাঝে এত চমৎকার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
তবে ম্যাডাম আপনার রেসিপিতে মনে হয় ট্যাগ ব্যবহার করা হয়নি 📈
জি এই রেসিপি খেতে খুবই টেস্টি এবং সুস্বাদু হয়ে থাকে।
ট্যাগ দিতে ভুলে গিয়েছিলাম। ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
কাতলা মাছ পুষ্টি গুণে ভরপুর একটি মাছ।আর এই সুস্বাদু মাছের মজাদার রেসিপি করেছেন।খুব লোভনীয় লাগছে রেসিপিটি। ধুন্দল খুব সুস্বাদু একটি সবজি।দুই সুস্বাদযুক্ত সবজি ও মাছ দিয়ে মজাদার রেসিপি শেয়ার করেছেন আপনি আমাদের সাথে ধন্যবাদ।
জি কাতলা মাছ পুষ্টি গুণে ভরপুর একটি মাছ। তাছাড়া খেতেও বেশ সুস্বাদু।
শীতকালীন অন্যান্য সবজি গুলোর মধ্যে ধুন্দল কিন্তু আমার অনেক প্রিয়। তাই আমি খুবই পছন্দ করে থাকি এই সবজিটাকে পূর্বে আমাদের পুকুরপাড়ে ফলানো হতো। তবে এখন আর সেভাবে লাগানো হয় না পুকুর পারে তাই এই সবজিটা মিস করি। খুবই ভালো লাগলো দারুণ এক রেসিপি আমাদের মাঝে তৈরি করে দেখিয়েছেন দেখে।
পুকুরের পাড়ে সবজি আসলেই মিস করছেন তাহলে।
ধন্দুল ও কাতলা মাছের রান্নাটি আমার ভীষণ ভালো লেগেছে। কাতলা মাছটা খেতে বরাবরই অনেক ভালো লাগে। আপনি দারুন ভাবে রান্নাটি সম্পূর্ণ করেছেন। প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর করে উপস্থাপনা করেছেন। প্রয়োজনীয় উপকরণ গুলি সঠিক মাত্রায় তুলে ধরেছেন। আপনাদের এই রেসিপি ধরন দেখে আমি শিখতে পারলাম, আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।
ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
অনেকদিন হয়েছে ধুন্দল খাওয়া হয়না। আপনি ধুন্দর ও কাতলা মাছের রেসিপি তৈরি করেছেন দেখে আমার তো খেতে ইচ্ছে করছে। এটি কিন্তু আমাদের শরীরের জন্য অনেক বেশি উপকারী। আর এটা বেশিরভাগ মানুষেরই পছন্দের। আমাদের বাড়িতে আগে প্রত্যেক বছর এই সবজি গাছ লাগানো হতো। যার কারণে খাওয়া হত। তবে এই বছর এখনো এই সবজি হয়নি। নিশ্চয়ই আপনার তৈরি করা রেসিপিটা অনেক বেশি মজাদার হয়েছিল। আমাদের মাঝে উপস্থাপনাটা সুন্দর করে তুলে ধরা হয়েছে দেখে ভালো লেগেছে।
আমাদের বাগানেও প্রতি বছর বিভিন্ন সবজি চাষ করা হয়। আর ধুন্দুলও চাষ করা হয়।
মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু। দেখতে খুবই লোভনীয় লাগছে। কাতলা মাছ ও ধুন্দুলের রেসিপিটি দেখে খুবই খেতে ইচ্ছে করছে। ধুন্দল শুটকি মাছ ও চিংড়ি মাছ দুটো দিয়ে খেয়েছি ।তবে কাতলা মাছ দিয়ে কখনো খাওয়া হয়নি। খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা দিয়েছেন। সুস্বাদু ও মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
কাতলা মাছ দিয়ে তৈরি করলেও বেশ সুস্বাদু হয় এই তরকারি। আপনাকেও ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য পড়ে বেশ ভালো লাগলো।
কাতলা মাছ শেষ কবে খেয়েছি মনে নেই। তবে ধুন্দল এর তরকারি আমার কাছে খুব ভালো লাগে। মাছ দিয়ে রান্না করলে স্বাদ আরো বেড়ে যায়। তবে আমার কাছে ধুন্দল আর মসুর ডালের কম্বিনেশন টা বেশি ভালো লাগে। খুবই সুন্দর এক সুস্বাদু রেসিপি শেয়ার করেছেন ভালো লাগলো দেখে।
আপনি কাতল মাছ খাননা?
মাসে ভাতে বাঙালি মাছ না খেলে খাবারে তৃপ্তি আসে না।
ধুন্দল এবং কাতলা মাছের মজাদার একটি রেসিপি প্রস্তুত করেছেন।
এমন রেসিপি আমারও খুব প্রিয়।
আপনার প্রস্তুত করা রেসিপির ফটোগ্রাফি এবং প্রস্তুত প্রণালী পড়ে বোঝা যাচ্ছে অনেক মজা হয়েছিল খেতে।
বাঙালি মাছ না খেলে খাবারে তৃপ্তি আসে না এটা ঠিক।
ধুন্দুল ও কাতলা মাছ দুটোই আমার খুব পছন্দ। আর এই দুটো একসাথে রান্না করলে তো কোন কথাই নেই। রেসিপিটা দেখে ইচ্ছা করছে ছবির ভিতরে গিয়ে একটু খেয়ে আসি। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।আপনার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।
হা হা হা চলে আসুন ফটোতে🤭।
হা হা হা ভাবছি চলে আসবো🤪