মন চায় ঘুরতে অজানাকে জানতে ঐতিহাসিক আহসান মঞ্জিল ভ্রমণ। ১০%
আজকে আপনাদের মাঝে শেয়ার করব বাংলাদেশের ঐতিহাসিক একটি স্থান সেটি হলো আহসান মঞ্জিল। আহসান মঞ্জিল পুরান ঢাকার বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত। আহসান মঞ্জিল হলো বাংলাদেশের দর্শনীয় স্থান গুলোর মধ্যে অন্যতম । আহসান মঞ্জিল টি এখন বাংলাদেশের একটি জাদুঘর হিসেবে পরিচিত। এখানে ঢুকলেই দেখতে পাবেন অনেক পুরাতন পুরাতন জিনিস আসবাবপত্র ও তৈরিকৃত অনেক কিছু।প্রতিষ্ঠাতা নবাব আব্দুল গণি। তিনি তার পুত্র খাজা আহসানউল্লাহর নামানুসারে এর নামকরণ করেন। আহসান মঞ্জিলের নির্মাণ কাজ শুরু হয় ১৮৫৯ খ্রিস্টাব্দে এবং শেষ হয় ১৮৭২ খ্রিস্টাব্দে। তাহলে আর কথা না বাড়িয়ে আমাদের ভ্রমণ কাহিনী টা শুরু করা যাক। আমরা পুরান ঢাকার রাজপথ দিয়ে বুড়ি গঙ্গার ধার ধরে হাঁটতে হাঁটতে এগোতে থাকি আহসান মঞ্জিল এর দিকে। এটি বুড়িগঙ্গা নদীর পাশে অবস্থিত। হাঁটতে হাঁটতে হঠাৎ হঠাৎ দেখা মেলে আহসান মঞ্জিল এর প্রাচীর দেখেই বোঝা যাচ্ছিল এটা অনেক বছর আগের তৈরি। তারপর আমরা মেইন গেটের দিকে এগোতে থাকি। পথের ওখানে গিয়ে দেখি মানুষের প্রচুর ভিড়। ভিড় থাকার প্রধান কারণ হলো তারা টিকিট নেবে আর এখানে একটি আলাদা সিস্টেম ছিল সেটা হল টিকিট অনলাইনে কাটতে হবে সরাসরি কোনো টিকিট দেওয়ার ব্যবস্থা নেই।
https://www.ahsanmanzilticket.gov.bd/
টিকিট ক্রয়ের ওয়েবসাইট
আর ঐখানে কিছু ছেলেরা টিকিট কেটে দেওয়া নিয়েও অনেক বড় ব্যবসা করছে। অনলাইনে টিকিটের মূল্য 20 টাকা আর যারা টিকিট কেটে দিচ্ছে তারা একটি টিকিট 40 টাকা করে নিচ্ছে। যারা অনলাইন সম্পর্কে বেশি ধারণা নেই তারা 20 টাকার টিকিট 40 টাকা দিয়ে কেটে প্রবেশ করছে।
আমাদের টিকিট।
Device : Realme 7
What's 3 Word Location :
https://w3w.co/lifted.flush.known
আমরা তিনজন ছিলাম তাই অনলাইনে প্রবেশ করে তিনটা টিকিট 60 টাকা এবং দুই টাকা ভ্যাট মোট 62 টাকা দিয়ে টিকিট ক্রয় করে ভিতরে প্রবেশ করি।
প্রবেশের পর
Device : Realme 7
What's 3 Word Location :
https://w3w.co/lifted.flush.known
প্রবেশ করতেই প্রথমে চোখ পড়বে আহসান মঞ্জিল এর প্রথম বিল্ডিং। বিল্ডিং দেখেই মনে হবে অনেক পুরানো আসলেই এটা অনেক পুরাতন আর দেখতেও অনেক সুন্দর ডিজাইন করা এ ধরনের ডিজাইন সচরাচর কোথাও দেখা যায় না। আহসান মঞ্জিলের প্রবেশপথ সামনে থাকলেও দর্শনার্থীদের জন্য আহসান মঞ্জিলের পিছন দিক থেকে আহসান মঞ্জিল এর ভিতরে প্রবেশ করতে হয়।
সম্মুখ দৃশ্য।
Device : Realme 7
What's 3 Word Location :
https://w3w.co/lifted.flush.known
আমরা আগে আহসান মঞ্জিল এর সামনের দিকে যাই তারপর সিঁড়ি দিয়ে উপরের দিকে উঠে কিন্তু ওই দিক দিয়ে ঢুকতে দিলো না তারা বলে দিল পিছন দিক দিয়ে ঢুকতে। তাই আমরা সামনের দিকটাতে কিছু সময় ঘুরাঘুরি করি এবং আহসান মঞ্জিল এর প্রথম বিল্ডিং এর কিছু ছবি উঠায়। তারপর আমরা ভাবি আহসান মঞ্জিলের ভিতরটা আগে ঘুরে আসি তাই আমরা আহসান মঞ্জিলের পিছন দিকে চলে যায় এবং আহসান মঞ্জিল এর ভিতরে প্রবেশ করি।
জোরা সিঁড়ি।
Device : Realme 7
What's 3 Word Location :
https://w3w.co/lifted.flush.known
ভিতরে প্রবেশ করতে দেখা মেলে অনেক পুরাতন ব্যবহৃত জিনিসপত্র তারপর দেখতে পাই ।সে সময়ে দোতালায় ওঠার জন্য অনেক আধুনিক সিঁড়ি এগুলো সাধারণত বাংলা সিনেমায় দেখতাম কিন্তু এই সিঁড়ি দিয়ে পর্যটকের' ওঠার কোনো অনুমতি নেই আমরা শুধু সিঁড়িটা দেখে অন্য রুমে চলে যায়।
হাতির মাথার কংকাল
Device : Realme 7
What's 3 Word Location :
https://w3w.co/lifted.flush.known
অন্য রুমে গিয়ে দেখা মেলে অনেক কিছু তারমধ্যে উল্ল্যেখযোগ্য হলঃ আমরা দেখতে পাই হাতির মাথার কঙ্কাল যা দেখে আমি রীতিমত অবাক। কারণ এর আগে কখনো হাতির মাথার কঙ্কাল দেখিনি। আর কেমন হয় এটার কোন ধারণা ছিল না। এখানে আসার পর এগুলো দেখে অনেক ভাল লাগছিল মনে হচ্ছিল এই বুঝি অনেক অজানা বিষয় জানতে পারছি।
হাতির দাঁতের তৈরি জিনিস।
Device : Realme 7
What's 3 Word Location :
https://w3w.co/lifted.flush.known
তারপর আরো দেখতে পাই হাতির দাঁত দিয়ে তৈরি করা অনেক ধরনের জিনিস যেমন পাখা লাঠি আরো অনেক জিনিস যার নাম আমার জানা নেই। সে সময়ে তৈরি হাতির দাঁত দিয়ে। এগুলো দেখে অনেক অবাক লাগছে । কারণ স্বচক্ষে হাতির দাঁতের তৈরি অনেক জিনিস দেখতে পেলাম ।
ডাইনিং টেবিল।
Device : Realme 7
What's 3 Word Location :
https://w3w.co/lifted.flush.known
আমরা সিঁড়ি বেয়ে আস্তে আস্তে দোতালার দিকে এগোতে থাকে মোটামুটি মানুষের অনেক ভিড় ছিল তারপর দোতলাতে গিয়ে প্রথমেই দেখা মেলে অনেক বড় জায়গা জুড়ে রয়েছে তাদের ডাইনিং টেবিল। ডাইনিং টেবিল দেখে মনে হচ্ছিল তারা সবাই একসাথে খেতে বসতো হয়তো তাদের রীতি ছিল এটা। ডাইনিং টেবিলটা এত বড় যে আমি আগে কখনো এতো বড় ডাইনিং টেবিল দেখিনি। ডাইনিং টেবিলের উপর এখনও সাজিয়ে রেখেছে তাদের ব্যবহৃত আসবাবপত্র। দুই পাশ দিয়ে রয়েছে সারি সারি চেয়ার দেখতেও বেশ ভালো লাগছে।
ফটো ফ্রেমে আহসান মঞ্জিল।
Device : Realme 7
What's 3 Word Location :
https://w3w.co/lifted.flush.known
তারপর আমরা সবাই হেঁটে হেঁটে অন্য প্রান্তে একটি রুমে যায় ।এখানে যে কতগুলো রুম আছে সেগুলো আমার গুনা হয় নি তাই বলতে পারলাম না। ওই রুমে প্রবেশ করতেই দেখা মেলে পুরা আহসান মঞ্জিলের নকশা করা কাঠের তৈরি ছোট্ট একটি বাড়ি। আর পাশের দেওয়ালে টানানো আছে ফটো ফ্রেম এর মাধ্যমে তার পুরা বাড়ির রঙিন ছবি। সেটাও দেখতে অনেক ভাল লাগছিল পুরা বাড়িটি একসাথে দেখা অনেক ভালো লাগার একটি বিষয় কারণ আমরা সম্পূর্ণ দৃশ্য নিজের চোখে একেবারে দেখতে পারিনি।
টাইপিং মেশিন।
Device : Realme 7
What's 3 Word Location :
https://w3w.co/lifted.flush.known
এরুম ওরুম ঘুরতে ঘুরতে হঠাৎ দেখা মেলে সে যুগের টাইপিং মেশিন। এই মেশিনগুলো আমি সাধারণত অনেক আগের পুরাতন সিনেমাগুলোতে দেখেছি আর সেদিন আমার স্বচক্ষে দেখার ভাগ্য হয়েছিল। মেশিনটি দেখলেই বোঝা যায় এর বয়স কত। এটি এখন পর্যটকদের আকর্ষণ করার জন্য এই আহসান মঞ্জিলে রেখে দিয়েছে।
বংশ পরিচয় ও নওয়াব সলিমুল্লাহ।
Device : Realme 7
What's 3 Word Location :
https://w3w.co/lifted.flush.known
ঘুরাঘুরি শেষ প্রান্তে একটি কক্ষে দেখা মেলে তার বংশ পরিচয়। বংশ পরিচয় টা এতো বড় যে আমার মুখস্ত করতে অনেক দিন সময় লাগবে। এই বংশ পরিচয় গুলোর মাঝে দেখতে পায় তাদের অনেক ইতিহাস ।তাদের একের পর এক রাজত্ব করার দিনগুলো আর সেই সাথে সে কক্ষ রয়েছে তাদের অনেক ছবি ।তারমধ্যে নওয়াব সলিমুল্লাহ অন্যতম। তার ছবিটা দেখতে পেয়ে আমি ফোনে তুলে নিয়ে আসি।
সামনের সৌন্দর্য।
Device : Realme 7
What's 3 Word Location :
https://w3w.co/lifted.flush.known
আমরা ঘুরতে ঘুরতে শেষ প্রান্তে চলে আসি এবং বাইরে যে পথে রয়েছে সেটা দিয়ে বের হয়ে দোতালার বারান্দা তে চলে আসি। এই বারান্দাতে দাঁড়িয়ে বুড়িগঙ্গার অপরূপ সৌন্দর্য দেখা যায় আর বারান্দাতে দাঁড়িয়ে দেখা যায় তার বাড়ির সামনে অনেক ধরনের গাছ যা মনমুগ্ধকর।
বিল্ডিংএর কিছু ছবি।
Device : Realme 7
What's 3 Word Location :
https://w3w.co/lifted.flush.known
তারপর আমরা দোতলা থেকে সিঁড়ি দিয়ে নেমে এসে আহসান মঞ্জিলের এই বিল্ডিং এর কিছু ছবি উঠায় ।তারপর আমরা বাম সাইডে আরেকটি বিল্ডিং রয়েছে ওদিকে প্রবেশ করি। এই বিল্ডিং থেকে ওই বিল্ডিংয়ে ওই সময় প্রবেশ করার জন্য কাঠ দিয়ে তৈরি একটি রাস্তা তৈরি করে ।যা এ বিল্ডিং এর দোতালায় থেকে ওই বিল্ডিং এর দোতালায় গিয়ে পৌঁছায় এটা এখন পর্যটকদের জন্য বন্ধ করে দিয়েছে এখানে পর্যটক যাওয়ার অনুমতি নাই।
কাঠের সিঁড়ি।
Device : Realme 7
What's 3 Word Location :
https://w3w.co/lifted.flush.known
তারপর আমরা বিল্ডিং এর সামনে মাঠে কিছু সময় বসে এবং সেখানে বসে বাদাম করায় করে বাদাম খেতে খেতে এদের ইতিহাস নিয়ে গল্প করি। ঠিক চলে আসার আগ মুহূর্তে এই পাশের বিল্ডিঙের অনেক ছবি উঠায়।
পাশের বিল্ডিংয়ের কিছু ছবি?
Device : Realme 7
What's 3 Word Location :
https://w3w.co/lifted.flush.known
আহসান মঞ্জিল একটি ইতিহাসের নাম প্রবেশ করলে আপনি ২০০-৩০০ বছর আগের অনেক ইতিহাস সম্পর্কে জানতে পারবেন কারণ এখানে রয়েছে অনেক আগের ব্যবহৃত অনেক জিনিস এবং অনেক ধরনের ইতিহাসের গল্প রয়েছে অনেক গণ্যমান্য ব্যক্তিদের ছবি। ছবির সাথে রয়েছে তাদের নাম কারণ আমরা অনেকেই নাম শুনেছি কিন্তু তাদের ছবি দেখা হয়নি এখানে আসলে আপনি সব ধরনের ছবি একসাথে দেখতে পারবেন।আমাদের সবারই উচিত এখান থেকে ঘুরে যাও আর বাংলাদেশের ইতিহাস সম্পর্কে অবগত হওয়া।
ধন্যবাদ সবাইকে দেখা হবে পরবর্তী কোন পোস্টে অন্য কোন গল্প নিয়ে।
আহসান মঞ্জিলে আমার কখনো যাওয়া হয়নি। কিন্তু যাওয়ার ইচ্ছা আছে। আপনার আজকের পোস্টটি দেখে আহসান মঞ্জিলের অনেক কিছুই দেখতে পেলাম। যা আমি নিজে গিয়ে দেখতাম। আপনি খুব সুন্দর করে প্রতিটি জিনিসের ছবি তুলেছেন এবং চমৎকার করে বর্ণনা করেছেন আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ আপনাকে আহসান মঞ্জিলের এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য।
আহসান মঞ্জিল জাদুঘর ভ্রমণ করা হয়নি তবে ইচ্ছা আছে কিছু দিনের মধ্যে যাবো ইনশাআল্লাহ। আপনার পোস্ট দেখে আমার মোটামুটি একটা ধারণা হয়ে গেল। আপনি ভ্রমণের পাশাপাশি সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছে। প্রতিটি স্থানের ছবি গুলো সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইলো ভাইজান।
শুধু ধারনা হলে হবে না ঘুরতে যেতে হবে😁।আপনার মতামতের জন্য ধন্যবাদ
একদিন তাহলে ঘুরতে নিয়ে যান
বাহ আপনি অনেক সুন্দর একটি সময় অতিবাহিত করেছেন। তবে আমি কখনো এই জায়গাটিতে ভ্রমণ করি নেই। আপনার ছবিগুলো দেখে মমে হইতেছে অনেক সুন্দর ও মনোরম একটি পরিবেশ।
আপনার সুন্দর মুহূর্তে কথা আমাদের সামনে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।
আহসান মঞ্জিল এর অসাধারন কিছু ফটোগ্রাফি আপনি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন যা দেখতে খুবই সুন্দর দেখাচ্ছে।আমিও বেশ কিছুদিন আগে আহসান মঞ্জিলে ঘুরতে গিয়েছিলাম আমার খুব ভালো লেগেছে ।ওখানে গিয়ে আহসান মঞ্জিলের ইতিহাস এবং তাদের ব্যবহৃত অনেক পুরাতন জিনিসপত্র এবং যুদ্ধের কিছু অস্ত্র সহ বিভিন্ন জিনিস দেখতে পাই যে গুলো দেখে আমার খুবই ভালো লাগে।
গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ
দীর্ঘ ১৩ বছর লাগে এই আহসান মঞ্জিল নির্মাণ করতে ভাবা যায়। এবং আহসান মঞ্জিল সম্পর্কে অনেক অজানা তথ্য জানতে পারলাম আপনার পোস্ট থেকে। এবং এটা বাংলাদেশের ঐতিহাসিক একটি জায়গা। অনেক নাম শুনেছি। আপনার পোস্টের ছবিগুলো দারুণ ছিল। এবং পোস্ট টা দারুণ হয়েছে।।
আহসান মঞ্জিলের ফটোগ্রাফি গুলো আসলেই অনেক সুন্দর ছিল। আপনি ফটোগ্রাফির পাশাপাশি খুব সুন্দর বর্ণনা দিয়েছেন এই আহসান মঞ্জিল সম্পর্কে। আহসান মঞ্জিলের বিল্ডিং এর ফটোগ্রাফির গুলো আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ আপনাকে এমন ঐতিহাসিক একটি জায়গা সম্পর্কে আমাদের সামনে উপস্থাপন করার জন্য এবং এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য অনেক শুভকামনা রইল।
আপনার ভালো লেগেছে শুনে খুশি হলাম।আপনার মতামতের জন্য ধন্যবাদ
আহসান মঞ্জিল এর আগে কখনো যাওয়া হয়নি। জায়গাটি দেখতে খুবই সুন্দর এবং মনমুগ্ধকর কর পরিবেশ ।যেটা আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে দেখতে পেলাম। এসব পুরোনো ঐতিহ্য দেখতে আমার খুবই ভালো লাগে ।আপনি জায়গাটি সম্পর্কে সুন্দর বর্ণনা দিয়েছেন যে তা থেকে অনেক ধারণা পেলাম। এত সুন্দর জায়গা সুন্দরভাবে উপস্থাপন করে তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভাইয়া আহসান মঞ্জিল ভ্রমণের পোস্টটি পড়ে আমার খুবই ভালো লেগেছে। পোস্টটি পড়ে মনে হচ্ছে আপনি খুব উপভোগ করেছেন আহসান মঞ্জিল। আহসান মঞ্জিল এর বিভিন্ন ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে খুবই সুন্দর হয়েছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি পোষ্ট আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য।
ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই, আপনি খুবই সুন্দর ঐতিহাসিক স্থান আমাদের মাঝে ছবিসহ উপস্থাপন করেছেন, এর আগে আমার দুইবার যাওয়ার সুযোগ হয়েছে আহসান মঞ্জিলে, আপনার পোষ্ট থেকে আবারও পরিদর্শন করতে সক্ষম হলাম। শুভকামনা রইল ভাই আপনার জন্য।
আপনার মতামত প্রকাশের জন্য ধন্যবাদ।
ভাইয়া খুব সুন্দর একটা ভ্রমণ হয়েছে দেখে বোঝা যাচ্ছে আহসান মঞ্জিলে কখনো যাওয়া হয়নি ইনশাল্লাহ ঢাকা গেলে যাব।
ফটোগ্রাফি গুলো খুব ভাল ছিল ভাই আহসান মঞ্জিলের।
অসংখ্য ধন্যবাদ