জেনারেল রাইটিং-দ্রব্যমূল্যর ঊর্ধ্বগতি ও মধ্যবিত্ত মানুষ||
আসসালামু আলাইকুম/নমস্কার
আমি @monira999 বাংলাদেশ থেকে। আজকে আমি ভিন্ন ধরনের একটি পোস্ট আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে চলে এসেছি। আমাদের মত মধ্যবিত্ত মানুষদের গল্প গুলো একেবারেই আলাদা। দ্রব্যমূল্যের এই ঊর্ধ্বগতির বাজারে দুমুঠো খেয়ে বেঁচে থাকাটা যেন অনেক কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাই তো আজকে আমি দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও মধ্যবিত্ত মানুষদের নিয়ে কিছু কথা আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করতে যাচ্ছি। আশা করছি আমার এই পোস্ট সবার ভালো লাগবে।
দ্রব্যমূল্যর ঊর্ধ্বগতি ও মধ্যবিত্ত মানুষ:
Source
মধ্যবিত্ত মানুষ মানেই পেটে ক্ষুধা আর বুকে হাহাকার। তবুও হাসিমুখে বলে ভালো আছি। হয়তো মধ্যবিত্ত মানুষদের বুকে চাপা কষ্ট নিয়েও হাসিমুখে বলতে হয় এইতো আছি বেশ। এভাবেই হয়তো বেঁচে আছে অনেকে। সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে সবকিছুর দাম বেড়ে যাচ্ছে। সেই সাথে বেড়ে যাচ্ছে সংসার খরচ। সাধ্যের মধ্যে সবাই হয়তো একটু ভালো থাকার চেষ্টা করছে। কখনো ভালো আছে কখনো বা আড়ালে গিয়ে হতাশায় চোখের জল ফেলছে। হয়তো কাউকে কিছু বলার নেই। হয়তো এভাবেই নিজেকে মানিয়ে নিতে হবে। কিংবা মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করতে হবে। মধ্যবিত্ত মানুষদের মাঝে তৈরি হওয়া সেই আতঙ্ক হচ্ছে দ্রব্যমূল্যে উর্ধ্বগতি। সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে বেড়ে যাচ্ছে সবকিছু দাম। আজকাল সবকিছুই যেন সাধারণ মানুষের সাধ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে। ছোটবেলায় দেখতাম বাজারে অনেক বড় মাছ পাওয়া যেত। যখন দেখতাম বাবা চাচারা বড় বড় মাছ নিয়ে বাড়ি ফিরতেন। তখন সবাই দৌড়ে চলে যেত কিন্তু এখন সেই স্বপ্নগুলো যেন শুধুই স্মৃতির পাতায়। হয়তো এই দ্রব্যমূল্যের বাজারে নিজের পরিবারের মুখে ভালো খাবার তুলে দেওয়া বেশ কঠিন হয়ে পড়েছে।
হয়তো মধ্যবিত্ত কোন বাবা-মায়ের আদরের সেই ছোট্ট ছেলেটা কদিন থেকে বায়না করছিল মাছের ঝোল খাবে। ছোট ছোট মাছ খেতে তার ভীষণ সমস্যা। গলায় কাঁটা ফুটে যাবে এই ভয়ে সে ছোট মাছ খেতে পারে না। কিন্তু বাবা মা যে বড্ড বেশি নিরুপায়। বাবা যে তার মধ্যবিত্ত। তার যে সাধ্য নেই তাকে বড় মাছ কিনে খাওয়াবে। হয়তো তার বাবুসোনাটাকে বোঝানোর চেষ্টা করে। কিন্তু ভেতরে ভেতরে সেই বাবা-মায়ের হৃদয়টা ক্ষত বিক্ষত হয়ে যায়। কখনো মুখ ফুটে বলতে পারে না। এমনকি সন্তানের আড়ালে গিয়ে দু চোখের জল মুছে। এরই নাম হয়তো মধ্যবিত্ত। হয়তো এই দ্রব্যমূল্যের বাজারে তাদের মুখে ভালো-মন্দ জোটে না। হয়তো এভাবেই দিন পার করছে তারা। কখনো হতাশায় কখনো বা যন্ত্রণায়। কখনো বা প্রিয়জনের মুখে পছন্দের খাবার না তুলে দিতে পারার তীব্র ব্যথা নিয়ে দিন পার করছে তারা। কারণ তাদের যে সব সইতে হবে। তারা যে মধ্যবিত্ত।
ছোট্ট মেয়েটা পাশের বাড়ির মাংস পোলাও এর ঘ্রাণ পেয়ে তাকিয়ে আছে ওই বাড়ির দিকে। তার মায়ের চোখ যেন ছলছল করছে। হয়তো সেই ছোট মেয়েটাকে এক টুকরো মাংস খাওয়ানোর সাধ্য তার নেই। হয়তো আদর ভালোবাসায় তার মেয়েটিকে ভরিয়ে রাখতে পারে সে। কিন্তু মেয়ের মুখে এক টুকরো মাংস তুলে দেওয়া তার কাছে আজ বিলাসিতা। যেখানে দুবেলা ভাতের জোগাড় করতেই হিমশিম খেতে হয় সেখানে মাংস পোলাও খাওয়াতো স্বপ্নের ব্যাপার। হয়তো কারো কাছে হাত পাতার মত অবস্থা তাদের নেই। কারণ তারা যে মধ্যবিত্ত। না পারছে কারো কাছে চেয়ে খেতে না পারছে নিজেরা কিছু কিনতে। এভাবেই হয়তো মধ্যবিত্তদের না বলা গল্প গুলো সবার কাছে অজানাই রয়ে যায়।
বর্তমান দ্রব্যমূল্যের বাজারে হয়তো মাছ-মাংস কেনা মধ্যবিত্ত মানুষদের সাধ্যের বাহিরে চলে যাচ্ছে। কিন্তু সবজি দিয়ে যে দুবেলা ভাত খাবে এটাও যেন আজ তাদের কাছে কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। সবজির বাজার আর মাছ বাজারের মধ্যে তারা কোন পার্থক্য খুঁজে পায় না তারা। দ্রব্যমূল্যের এই ঊর্ধ্বগতি মধ্যবিত্ত মানুষদেরকে সবদিক থেকে আহত করেছে। না পারছে নিজেকে টিকিয়ে রাখতে না পারছে পরিবারকে ভালো রাখতে। কখনো আড়ালে গিয়ে চোখের জল ফেলছে। কখনো বা ধিক্কার জানাচ্ছে নিজের জীবনকে। কখনো বা নতুন আশায় বেচেঁ আছে। কখনো বা হতাশার অন্ধকারে ডুবে যাচ্ছে। এভাবেই হয়তো এই দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বাজারে টিকে আছে হাজারো মধ্যবিত্ত মানুষ। হয়তো তাদের কষ্টগুলো প্রকাশ করতে পারেনা। হয়তো তাদের না বলা কথাগুলো কেউ বুঝতে পারে না। কিন্তু আমরা যারা মধ্যবিত্ত মানুষ তারা এই কষ্টগুলো উপলব্ধি করতে পারি। আমরা সবাই হয়তো নিজের মতো করে বেঁচে থাকার লড়াই করছি। কিংবা নিজেকে ভালো রাখার লড়াই করছি। কারণ লড়াই করেই তো আমাদের বাঁচতে হবে। আমরা যে মধ্যবিত্ত মানুষ।
জানিনা আমার লেখাগুলো আপনাদের কাছে কেমন লেগেছে তবে মাঝে মাঝে লেখালেখি করতে ভালো লাগে বর্তমান সময়ের পরিস্থিতির উপর ভিত্তি করে আমি এই লেখাগুলো লেখার চেষ্টা করেছি আশা করছি আমার এই পোস্ট সবার ভালো লেগেছে।
আমি মনিরা মুন্নী। আমার স্টিমিট আইডি নাম @monira999 । আমি ইংরেজি সাহিত্যে অনার্স ও মাস্টার্স কমপ্লিট করেছি। গল্প লিখতে আমার ভীষণ ভালো লাগে। মাঝে মাঝে পেইন্টিং করতে ভালো লাগে। অবসর সময়ে বাগান করতে অনেক ভালো লাগে। পাখি পালন করা আমার আরও একটি শখের কাজ। ২০২১ সালের জুলাই মাসে আমি স্টিমিট ব্লগিং ক্যারিয়ার শুরু করি। আমার এই ব্লগিং ক্যারিয়ারে আমার সবচেয়ে বড় অর্জন হলো আমি "আমার বাংলা ব্লগ" কমিউনিটির একজন সদস্য।
সমাজের সবচেয়ে খারাপ অনুভূতির মানুষগুলো হলো মধ্যবিত্ত পরিবারের। না পারে কাউকে বলতে না পারে মুখ ফুটে সইতে! পণ্য দ্রব্যের উর্ধ্বগতির বাজারে এখন যেন টিকে থাকাই কঠিন হয়ে পরছে। আমি একজন মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে, আমি জানি আমার পরিবার কেমন অনুভব করে।
ঠিকই বলেছেন আপু আজকাল গ্রুপের দাম অনেক বেড়ে গিয়েছে। যেখানে মধ্যবিত্তরা খুবই কষ্টের দিন কাটাচ্ছে কিন্তু মানুষের মাঝে হাসি মুখে বলছে ভালো আছি। ধন্যবাদ আপু বাস্তবে পরিণতি সম্পর্কে এমন একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে মধ্যবিত্ত মানুষগুলো আরো বেশি সমস্যার মধ্যে পড়েছে। ভাইয়া আপনার মন্তব্য পড়ে অনেক ভালো লাগলো। চেষ্টা করেছি বাস্তবতা তুলে ধরার জন্য। ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া।
খুবই সুন্দর ও তাৎপর্যপূর্ণ পোস্ট লিখে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।আসলে বর্তমানে মধ্যবৃত্ত মানুষ যে সমস্যা মধ্যে জীবন যাপন করছে তা ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। তাদের শুধু দুচোখ জলই যেন একমাত্র সম্বল।বর্তমানে জিনিসপত্রে যে হারে দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে।মাছ-মাংস তো দূরের কথা চাল-ডাল,শাক সবজি,এমনকি যারা বাসা ভাড়া দিয়ে থাকেন। তাদের সেই টাকা যোগাড় করাই তো মুশকিল।নিরবে নিবৃত্তে কয়েক বেলাও না খেয়ে অনেকের কাটছে। কাউকে কিছু বলতে পারছে না।লোকলজ্জা জন্য।ধনী লোকের কোন সমস্যা নেই।যারা গরীব তারা যেকারো কাছেই হাত পাততে পারছে। আর যারা মধ্যবৃত্ত মানুষ তারা শুধু নিরবে চোখের জল ফেলে দীর্ঘশ্বাস ফেলছে।অসংখ্য ধন্যবাদ আপু,দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও মধ্যবিত্ত মানুষের অবস্থা এত সুন্দর করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ঠিক বলেছেন ভাইয়া বর্তমানে মধ্যবিত্ত মানুষগুলো অনেক সমস্যায় দিন পার করছে। তারা হয়তো কাউকে কিছু বলতে পারেনা। তবে নীরবে চোখের জল ফেলে।
ঠিকই বলেছেন আপু। সকল নিত্যপণ্যের দাম যে হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে মধ্যবিত্তের এখন টিকে থাকাই দায় হয়ে উঠেছে। আর প্রশাসনের সে দিকে খেয়াল নাই। মাছ মাংসের দামের সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ডিম ,সব্জি। কোন অদৃশ্য সুতার তানে দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে নিত্য পণ্য দ্রব্য। কখন যে প্রশানের উদ্যোগ দেখবো!
সত্যি আপু যেভাবে সব কিছুর দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে তাতে করে মধ্যবিত্ত মানুষদের টিকে থাকা অনেক কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। সবকিছুই সাধ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে।
দেশে এক প্রকার নীরব হাহাকার চলছে হয়তো এই বিষয়গুলো অনেকের জানা রয়েছে কিন্তু মুখ খুলে কেউ কখনো প্রকাশ করছে না। যেখানে এক কেজি চালের মূল্য আর এক কেজি তরকারির কিনতে গেলে ই দিনের ইনকামের টাকা শেষ হয়ে যায় সে ক্ষেত্রে মধ্যবিত্ত ফ্যামিলির জন্য বেশ কঠিন মুহূর্ত এটা। জানিনা কবে দেশের মানুষ আর্থিক দিক থেকে সচ্ছলতা বোধ করবে। তবে সুন্দর একটা বিষয়ে আজ আপনি আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন জনসচেতনতা বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে তাই ভালো লাগলো।
সত্যি ভাইয়া আপনি দেশে নীরব হাহাকার চলছে। কখনো কেউ প্রকাশ করতে পারে না। হয়তো নীরবে কাঁদে কিংবা দীর্ঘশ্বাস ফেলে। অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া মন্তব্যের জন্য।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে আজ আলোচনা করেছেন আপু। সত্যিই দিন দিন দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে মধ্যবিত্ত মানুষরা খুবই অসহায় হয়ে পড়ছে। মধ্যবিত্তরা নিজের সম্মানের দিকে তাকিয়ে পারে না কারো কাছে হাত পাততে। মুখ বুজে সব কিছু সহ্য করতে হয় মধ্যবিত্তদের। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু, দ্রব্যমূল্যর ঊর্ধ্বগতি ও মধ্যবিত্ত মানুষ নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
সত্যি আপু মধ্যবিত্ত মানুষগুলো নিজের সম্মানের দিকে তাকিয়ে কারো কাছে হাত পাততে পারেনা। আবার নিজের প্রয়োজন মেটাতেও পারে না। হয়তো অনেক কষ্টে তারা দিন পার করছে। কারণ তারা যে মধ্যবিত্ত।
বর্তমান দ্রব্যমূল্যের দাম অনেক বেশি যার কারণে মধ্যবিত্ত মানুষগুলো চাইলেও অনেক কিছু করতে পারছে না ঠিকমতো খেতে পারছে না। বর্তমান বাজারে মাছ-মাংস কেনার কথা অনেকেই ভুলেই গেছে। দ্রব্যমূল্যের দাম চাহিদার তুলনায় অনেক বেশি। অনেক ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটি টপিক আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
ঠিক বলেছেন আপু সব কিছুর দাম বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে মধ্যবিত্ত মানুষগুলো চাইলেও অনেক কিছু কিনতে পারেনা। হয়তো অনেক কিছু কেনা তাদের সাধ্যের বাইরে।
এমন একটা অবস্থা তৈরি হয়েছে মানুষের যে অধিকার পুষ্টিকর প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার সেটাও সাধ্যের বাইরে। যেমনটা আপনার লেখায় ফুটে উঠেছে। এটা একেবারে নির্মম একটা সত্য যেটা কেউ অস্বীকার করতে পারবে না। দ্রব্যমূল্যের এই উর্ধগতিতে আর যাইহোক সাধারণ মানুষ ভালো নেই। কারণ তারা তাদের খাবারের মৌলিক অধিকার পূরণে ব্যর্থ। চমৎকার লিখেছেন আপু।।
প্রতিনিয়ত যেভাবে দ্রব্যমূল্যর ঊর্ধ্বগতি বাড়ছে। তাতে করে মধ্যবিত্ত এবং নিম্ন মধ্যবিত্ত লোকজন বেঁচে থাকা সত্যি খুব মুশকিল হয়ে পড়েছে। দ্রব্যমূল্যর ঊর্ধ্বগতির কারণে সাধারণ মানুষ এখন দিশেহারা। আয়ের সাথে খরচের কোন মিল রাখতে পারছে না। শিশু খাদ্য এবং নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের অত্যাধিক দাম বৃদ্ধি। এত করে সাধারণ মানুষের খুবই কষ্ট হচ্ছে। দ্রব্যমূল্যর ঊর্ধ্বগতি নিয়ে আপনার অনুভূতি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
বর্তমানে পণ্যদ্রব্য দাম এত ঊর্ধ্বমুখী যে, মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে। আর এই পরিস্থিতির সবথেকে বেশি দুর্দশা অবস্থা হলো মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্ত মানুষের। বর্তমান আমাদের দেশে অনেক মানুষ হয়েছে যারা পাশের বাড়ির গোশত রান্না হলে তাকিয়ে তাকিয়ে দেখে। যদিও সেই বাড়ির লোকদের কেনা সামর্থ্য নেই। নিজের সন্তানের মুখে এক টুকরো গোস্ত না তুলে দেওয়ার ব্যথা সেই বাবা আমায় বোঝেন,যে বাবা মা সন্তানের জন্য মাসে পর মাস চলে যায় এক টুকরো গোশত তুলে দিতে পারে না মুখে। জানিনা পণ্যদ্রব্যের এই ঊর্ধ্বগতির চেষ্টা কোথায়।
ঠিক বলেছেন ভাইয়া বর্তমানে দ্রব্যমূলের দাম অনেক বেশি। আর মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাহিরে চলে যাচ্ছে। এই সময় নিজেকে টিকিয়ে রাখা কিংবা পরিবার নিয়ে ভালো থাকা অনেকের কাছেই কঠিন হয়ে পড়েছে।