"আমার বাংলা ব্লগ" প্রতিযোগিতা-৩২||কার্ডবোর্ড দিয়ে ছনের কুঁড়েঘর তৈরি
আসসালামু আলাইকুম/নমস্কার
আমি@monira999। আমি একজন বাংলাদেশী। আজকে আমি "আমার বাংলা ব্লগ" কমিউনিটির চলমান প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে যাচ্ছি। "আমার বাংলা ব্লগ" কমিউনিটির আয়োজিত প্রতিযোগিতা মানেই নতুন কিছু। তাইতো আমি এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য কার্ডবোর্ড ব্যবহার করে সুন্দর ভাবে ছনের কুঁড়েঘর তৈরি করার চেষ্টা করেছি। আসলে প্রতিযোগিতা এলেই মাথায় বিভিন্ন রকমের চিন্তা এসে ভিড় করে। অনেক ভাবনা চিন্তা করার পর আমার এই সুন্দর ছনের কুঁড়েঘর তৈরি করতে ইচ্ছে করছিল। তাইতো অনেক চেষ্টার পর কার্ডবোর্ড দিয়ে ছনের কুঁড়েঘর তৈরি করে ফেললাম। জানিনা কেমন হয়েছে। তবে কার্ডবোর্ড দিয়ে ছনের কুঁড়েঘর তৈরি করতে আমার প্রায় ৬ ঘণ্টা সময় লেগেছে। অনেকটা সময় ব্যয় করতে হয়েছে। হয়তো সেই তুলনায় দেখতে খুব একটা ভালো হয়নি। তবুও এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আমার তৈরি করা কার্ডবোর্ড দিয়ে ছনের কুঁড়েঘর আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করতে যাচ্ছি।
কার্ডবোর্ড দিয়ে ছনের কুঁড়েঘর তৈরি🏠:
প্রত্যেকটি মানুষের জীবনে কিছু কিছু ভালোলাগা থাকে। আর সেই ভালোলাগা থেকেই হয়তো কল্পনায় আমরা অনেক দূর হারিয়ে যাই। আসলে গ্রামীণ প্রকৃতি আমার সব সময় ভালো লাগে। আর গ্রামীন প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য যেমন ভালো লাগে তেমনি গ্রামীণ ঘরবাড়িগুলোও দেখতে ভালো লাগে। তাইতো আমি এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য কার্ডবোর্ড দিয়ে ছনের কুঁড়েঘর তৈরি করার চেষ্টা করেছি। অনেকটা সময় নিয়ে এই কাজগুলো করার চেষ্টা করেছি। আসলে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আমরা সব সময় ভিন্ন কিছু তৈরি করার চেষ্টা করি। তেমনি আমিও চেষ্টা করেছি ভিন্ন কিছু তৈরি করে আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য। জানিনা আপনাদের কাছে কতটা ভালো লাগবে। এই প্রজেক্টটি তৈরি করতে আমার অনেকটা পরিশ্রম হয়েছে। তবে তৈরি করার পর ঘরে সাজিয়ে রাখতে আমার ভীষণ ভালো লেগেছে। এবার চলুন দেখে নেয়া যাক কিভাবে আমি কার্ডবোর্ড দিয়ে ছনের কুঁড়েঘর তৈরি করেছি এবং কি কি উপকরণ ব্যবহার করেছি।
প্রয়োজনীয় উপকরণ:
১. কার্ডবোর্ড।
২. কালো কাগজ।
৩. ধান।
৪. ছন।
৫. বাঁশের কাঠি।
৬. গুনা।
৭. সুপার গ্লু।
৮. আঠা।
৯. কাঁচি।
১০. পোস্টার রং।
১০. তুলি।
১২. পেন্সিল।
ধাপ সমূহ:
ধাপ-১
কার্ডবোর্ড দিয়ে ছনের কুঁড়েঘর তৈরি তৈরি করার জন্য প্রথমে কার্ডবোর্ড সুন্দর করে কুঁড়েঘরের আকৃতি অনুযায়ী কেটে নেওয়ার চেষ্টা করেছি। এরপর সামনের দিকের অংশে দরজা ও জানালার চিত্র অঙ্কন করার চেষ্টা করেছি।
ধাপ-২
এবার কালো কাগজ কেটে নিয়ে আঠা দিয়ে লাগিয়ে দিয়েছি। এরপর চারপাশে সাদা রঙের ব্যবহার করার চেষ্টা করেছি।
ধাপ-৩
এবার গ্রামীন ঐতিহ্য ফুটিয়ে তোলার জন্য এবং গ্রামীণ সৌন্দর্য ফুটিয়ে তোলার জন্য সাদা রং দিয়ে দরজা জানালায় ডিজাইন করার চেষ্টা করেছি। যাতে করে গ্রামীণ ঘরবাড়ি গুলো সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করা যায়।
ধাপ-৪
এবার অন্য একটি কুঁড়েঘর তৈরি করার জন্য সুন্দরভাবে কাগজ কেটে নিয়েছি।
ধাপ-৫
একই পদ্ধতি অনুযায়ী দরজা, জানালার অংশ তৈরি করে নিয়েছি এবং রঙের ব্যবহার করেছি। যাতে করে দেখতে ভালো লাগে।
ধাপ-৬
এবার কুঁড়েঘর তৈরি করার জন্য কিছু ছন সংগ্রহ করেছি এবং কেটে নেওয়ার চেষ্টা করেছি।
ধাপ-৭
এবার ছোট ছোট বাঁশের অংশ সুন্দরভাবে রং করে নিয়েছি। বাঁশের ছোট ছোট অংশগুলো দিয়ে ঘরের ছাউনি তৈরি করবো।
ধাপ-৮
এবার ঘরের ছাউনি তৈরি করার জন্য বাঁশের ছোট অংশগুলো প্রস্তুত করার চেষ্টা করেছি। এরপর উপর দিয়ে ছন বিছিয়ে দিয়েছি।
ধাপ-৯
এবার ঘরের ছাউনি শক্ত করে বেঁধে নেওয়ার জন্য গুনা ব্যবহার করার চেষ্টা করেছি। এজন্য প্রথমে গুনা কেটে নিয়েছি।
ধাপ-১০
গুনা বাঁধার সময় বেশ ঝামেলায় পরতে হয়েছিল। বারবার খুলে যাচ্ছিল। যদিও এই কাজগুলো করার অভিজ্ঞতা নেই। তবুও শক্ত করে গুনাগুলো বেঁধে নিয়ে সুন্দর ভাবে ছাউনি তৈরি করার চেষ্টা করেছি।
ধাপ-১১
এবার ঘরের ছাউনি গুলো সুন্দরভাবে প্রস্তুত করার জন্য দুই পাশের বাড়তি অংশ কেটে নেওয়ার চেষ্টা করেছি।
ধাপ-১২
এবার আমি বাড়ির আঙিনা প্রস্তুত করার চেষ্টা করেছি। এজন্য আমি একটি কার্ডবোর্ডের উপর কালো কাগজ লাগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছি।
ধাপ-১৩
এবার ঘর তৈরি করার জন্য প্রতিটি অংশ সুন্দর করে প্রস্তুত করার চেষ্টা করেছি। এখানে আমি সুপার গ্লুর ব্যবহার করেছি।
ধাপ-১৪
খুব সাবধানতার সাথে সুপার গ্লুর ব্যবহার করে ঘর গুলো প্রস্তুত করে নেওয়ার চেষ্টা করেছি। দুটো ঘর সুন্দরভাবে প্রস্তুত করেছি।
ধাপ-১৫
ঘর প্রস্তুত করা হয়ে গেলে এবার ঘরের ছাউনি উপরের অংশে লাগিয়ে দেওয়ার জন্য সুপার গ্লুর ব্যবহার করেছি।
ধাপ-১৬
এবার উঠোনের চারপাশের অংশে বেড়া দেওয়ার জন্য এবং সুন্দর করার জন্য কিছু কাগজ ডিজাইন করে কেটে নিয়েছি।
ধাপ-১৭
গ্রামের বাড়ি গুলোর উঠোনের একপাশে খড়ের গাদা থাকবে না তা কি করে হয়। তাইতো আমি ছন দিয়ে খড়ের গাদা তৈরি করার চেষ্টা করেছি।
ধাপ-১৮
এবার সুন্দর করে একটি ছোট্ট কুলা তৈরি করার চেষ্টা করেছি। প্রথমে পেন্সিল দিয়ে কুলাটি অঙ্কন করে নিয়েছি। এরপর ধীরে ধীরে কাটার চেষ্টা করেছি।
ধাপ-১৯
কুলাটি সুন্দরভাবে কাটা হয়ে গেলে এবার রঙের ব্যবহার করেছি। যাতে করে কুলাটি দেখতে ভালো লাগে।
ধাপ-২০
এবার কুলার মাঝের অংশে আঠা লাগিয়েছি। এরপর আঠার উপরে কিছু ধান লাগিয়ে দিয়েছি। যাতে করে ধান খুলে না যায়।
ধাপ-২১
এবার ধানগুলো রং করে দিয়েছি। যাতে করে দেখতে আকর্ষণীয় হয়। এরপর একটি পাত্রের মধ্যে ধান রাখা আছে এরকম একটি পাত্র তৈরি করে উঠোনের এক সাইডে বসিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছি।
ধাপ-২২
একবার আমি এই গ্রামীন প্রকৃতির সৌন্দর্য ও ছনের কুঁড়েঘর আরো বেশি আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য একটি গাড়ি তৈরি করার চেষ্টা করেছি। এই গাড়িগুলো সাধারণত গরু দ্বারা পরিচালিত হয়। আমি যখন এই অংশটি তৈরি করেছি তখন গরুগুলো মাঠে ঘাস খেতে চলে গিয়েছিল।😃
ধাপ-২৩
এবার আমি গরুর গাড়ি সুন্দর করে সেটিং করে নেওয়ার চেষ্টা করেছি। এরপর রঙের ব্যবহার করে আকর্ষণীয় করে তোলার চেষ্টা করেছি।
ধাপ-২৪
এবার গাড়িতে কিছু ঘাস রাখার জন্য ঘাস তৈরি করার চেষ্টা করেছি। এজন্য আমি ছনের ব্যবহার করেছি এবং রঙের ব্যবহার করেছি। সবুজ রং করে সুন্দর করে ঘাস তৈরি করার চেষ্টা করেছি।
ধাপ-২৫
এবার চারপাশের বেড়া তৈরি করার জন্য সুন্দর করে কেটে রাখা কাগজগুলোর ব্যবহার করেছি এবং সুপার গ্লু দিয়ে লাগিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছি। এরপর গেট তৈরি করার চেষ্টা করেছি।
শেষ ধাপ
এবার আমার তৈরি করা এই ছনের কুঁড়েঘর আরো বেশি আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য বিভিন্ন অংশে লাল রঙের ব্যবহার করেছি এবং ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছি। এভাবেই এই ডাই প্রজেক্টটি সম্পূর্ণরূপে শেষ করেছি।
উপস্থাপনা:
কার্ডবোর্ড দিয়ে কোন কিছু তৈরি করার অভিজ্ঞতা আমার ছিল না। প্রথমবারের মতো এই ধরনের কাজগুলো করার চেষ্টা করেছি। অনেক সময় নিয়ে কাজগুলো করতে হয়েছে। অনেকটা সময় নিয়ে এই কাজগুলো করার ফলে সারা রাত হাতের ব্যথায় ঘুমাতে পারিনি। তবে এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে পেরে সব কষ্ট সার্থক হয়েছে। আসলে প্রতিযোগিতা মানেই নতুন কিছু। তাইতো আমিও চেষ্টা করেছি কার্ডবোর্ড দিয়ে ছনের কুঁড়েঘর তৈরি করে আপনাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য। আশা করছি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে।
ভিডিওগ্রাফি লিংক :
https://youtube.com/shorts/1G2oYStlD4A?feature=share
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক অভিনন্দন জানাই আপু। কার্ড বোর্ড ও ছন দিয়ে কুঁড়ে ঘরের দৃশ্য টি অসাধারণ লেগেছে আমার কাছে। কার্ড বোর্ড দিয়ে এতো সুন্দর জিনিস তৈরি করতে তো অনেক সময়য়ের প্রয়োজন হয় কারন এগুলো তে আমরা অভ্যস্ত নই তাই এই কাজ গুলো করতে অনেক সময় লাগে এবং পরবর্তী সময়ে শারীরিক যন্ত্রণার স্বীকার হয়ে পড়ি। আপু আপনার কষ্ট স্বার্থক হয়েছে যখন আপনার পুরো কাজটি খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করতে পেরেছেন।আসলেই অসাধারণ হয়েছে। অনেক অনেক শুভকামনা রইলো আপু।
ঠিক বলেছেন আপু প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আমরা অনেক সময় নিয়ে কাজ করার চেষ্টা করি। আসলে হয়তো আমরা সব সময় এই কাজগুলো করতে অভ্যস্ত নই। তাইতো বেশ সমস্যায় পড়ে যাই। অনেক ধন্যবাদ আপু আপনার মতামত তুলে ধরার জন্য। আপনার জন্যও শুভকামনা রইল।
বেশ ইউনিক একটি ডাই প্রজেক্ট তৈরি করেছেন আপু। আমি তো মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে রইলাম। ছনের ঘর, খড়ের গাদা, কুলা এবং অন্যান্য সবকিছু বেশ যত্নের সাথে তৈরি করেছেন আপু। এটা করতে নিঃসন্দেহে দীর্ঘ সময় লেগেছে। আর হাতের ব্যাথায় ঘুমুতে পারেননি জেনে খারাপ লাগলো 😕। যাক প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য ধন্যবাদ জানাই।
ভাইয়া আমি চেষ্টা করেছি ভিন্ন কিছু তৈরি করার জন্য। তবে এই কাজটি করতে আমার অনেক সময় লেগেছে। এমনিতেই কিছুদিন আগে থেকে হাতের সমস্যা হয়েছে। এখনো পুরোপুরিভাবে ঠিক হয়নি। তার মধ্যে টানা দীর্ঘক্ষণ কাজ করার পর হাতের ব্যথায় ঘুমাতে পারিনি রাতে। যাই হোক আপনাদের মন্তব্য গুলো আমার সব কষ্ট দূর করে দিবে।
আপু প্রতিযোগিতার জন্য আপনি এমন একটি ডাই প্রজেক্ট তৈরি করেছেন যা দেখে বলার মতো ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না। এত সুন্দর আর ইউনিক হয়েছে যা বলে বুঝানো যাবেনা। আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। একদম গ্রাম বাংলার খুব সুন্দর দৃশ্য তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর ও ইউনিক ডাই প্রজেক্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আপু আমি চেষ্টা করেছি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য ইউনিক কিছু তৈরি করার জন্য। গ্রাম বাংলার সৌন্দর্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো আপু। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছেন দেখে ভাল লাগল। অনেক সুন্দর একটি গ্রামীণ চিত্র নিজের কাজের মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলেছেন। এখানে অনেক ধরনের ম্যাটেরিয়ালস আপনি ব্যবহার করেছেন। অনেকগুলো ধাপে কাজটি সম্পন্ন করেছেন এবং খুব সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। আমার কাছে কুড়েঘর কুলা ধান এগুলো দেখতে খুব ভাল লাগছে। খুব ইউনিক একটি ডাই তৈরী করেছেন। ধন্যবাদ আপু।
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ দেখে আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো। সত্যি ভাইয়া অনেক ধরনের জিনিস ব্যবহার করতে হয়েছে। যাতে করে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য সুন্দর করে তুলে ধরতে পারি। সবমিলিয়ে আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
কার্ডবোর্ড দিয়ে ছনের ঘর তৈরি করার দারুণ একটা পদ্ধতি আজকে আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপু। আপনার এই পোস্টের মাধ্যমে আপনি গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য পেয়ে তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন। আশা করি আপনি এই প্রতিযোগিতায় ভালো একটা স্থান অর্জন করতে সক্ষম হবেন।
ভাইয়া আমি চেষ্টা করেছি সুন্দর ভাবে ঘর তৈরি করার জন্য। গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। যাতে করে দেখতে ভালো লাগে। আপনার মন্তব্য এবং অনুপ্রেরণা অনেক ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ আপনাকে।
আগেকার মানুষ এইভাবে কুঁড়েঘর তৈরি করে বসবাস করত। সেই দৃশ্যমান বাড়ি গুলোর স্মৃতি খুব সুন্দর করে কার্ডবোর্ড ব্যবহার করে তৈরি করেছেন দেখতে খুবই সুন্দর লাগছে। বিশেষ করে ডিজাইন করা অনেক সময় ব্যয় করে নিজের দক্ষতার প্রমাণ দিয়ে কাজটি সম্পন্ন করেছেন আপু। তাছাড়া এত সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন অনেক ভালো লাগলো।
ঠিক বলেছেন ভাইয়া আগেকার সময় মানুষ এরকম করে কুঁড়েঘর তৈরি করে বসবাস করতো। আমিও সেই গ্রামের ঐতিহ্য এবং পুরনো দিনের ঐতিহ্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। ভাইয়া আপনার মতামতের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপনাকে।
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন জানাই। কার্ডবোর্ড দিয়ে ছনের কুঁড়েঘর তৈরি করেছেন অসাধারণ হয়েছে আপু। গ্রামীণ পরিবেশ খুব সুন্দর ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। দেখে খুব ভালো লাগলো। প্রতিটি ধাপ খুব সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে তুলে ধরছেন। এত সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করার জন্য আমি চেষ্টা করেছি সুন্দরভাবে কুঁড়েঘর তৈরি করার। গ্রামীণ পরিবেশ ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করেছি। যাতে করে আপনাদের কাছে ভালো লাগে। আমি প্রতিটি ধাপ উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি ভাইয়া। তাইতো পোস্ট অনেক বড় হয়েছে। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মতামতের জন্য।
এমন আইডিয়া যে আমার মাথায় কেন আসে না। মাঝে মাঝে আপনার ব্রেইনটাকে একটু ধার দিয়েন তো আমাকে। অসাধারণ হয়েছে আপু। সেই অতীতকালের গ্রাম বাংলা কে যেন চাক্ষুষ দেখছি। অসাধারণ হয়েছে আপু। অনেক শুভ কামনা রইল।
ভাইয়া আপনার তৈরি করা প্রতিযোগিতার পোস্টটিও কিন্তু দারুন ছিল। আমরা সবাই হয়তো সবসময় ভিন্ন কিছু তৈরি করার চেষ্টা করি। আপনি আমার ব্রেন ধার নিলে আমার কাছে ভালো হবে। বিনিময়ে আপনার দারুন ব্রেন আমি পেয়ে যাব। 😍
আমার ব্রেইন নিয়ে কোন লাভ নাই। কোন কাজেরই নয়। পরে বিপদে পরবেন হাহাহাহা।
কার্ডবোর্ড দিয়ে ছনের কুঁড়েঘর তৈরি অসাধারণ হয়েছে। সত্যি আপনার এই ডাই পোস্ট দেখে মুগ্ধ হলাম। এতো সুন্দর ভাবে ধাপে ধাপে উপস্থাপন করেছেন দেখে খুবি ভালো লাগছে। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপু।
আমার তৈরি করা কুঁড়েঘর আপনার কাছে ভালো লেগেছে এবং মুগ্ধ হয়েছেন জেনে সত্যিই ভালো লাগলো। আমি চেষ্টা করেছি প্রতিটি ধাপ উপস্থাপন করার জন্য। অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া নিজের মতামত তুলে ধরার জন্য এবং উৎসাহ দেওয়ার জন্য।
আপু অনেক সুন্দর হয়েছে আপনার ডাই পোস্ট টি। আপনি কার্ড বোর্ড আর বেশকিছু উপকরন দিয়ে গ্রামীন চিত্র তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ আপু শেয়ার করার জন্য।
আপু আমি চেষ্টা করেছি কার্ডবোর্ড দিয়ে এবং বিভিন্ন রকমের উপকরণ দিয়ে গ্রামীণ চিত্র ফুটিয়ে তোলার জন্য। আসলে গ্রামের চিত্রগুলো আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। তাই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টায় কিছু করার চেষ্টা করেছি।