নাটক রিভিউ-মিথ্যা বলা বারণ|
আসসালামু আলাইকুম/নমস্কার
আমি@monira999। আমি একজন বাংলাদেশী। আজকে আমি "আমার বাংলা ব্লগ" কমিউনিটিতে একটি নাটক রিভিউ শেয়ার করতে যাচ্ছি। নাটক দেখতে আমার খুবই ভালো লাগে। যখন সময় পাই তখন নাটক দেখার চেষ্টা করি। বিশেষ করে আমার পছন্দের নাটকগুলো রিভিউ শেয়ার করার চেষ্টা করি। তেমনি আজকে আমি একটি নাটক রিভিউ নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হয়েছি। আশা করছি আমার শেয়ার করা নাটক রিভিউ সবার কাছে ভালো লাগবে।
নাম | মিথ্যা বলা বারণ |
---|---|
প্রযোজক | আনোয়ারুল হুদা টিটু |
পরিচালনা | হামেদ হাসান নোমান |
প্রধান সহকারী পরিচালক | জিসান |
অভিনয়ে | জিয়াউল ফারুক অপূর্ব,সাফা কবির ও আরো অনেকে |
দৈর্ঘ্য | ৪৭ মিনিট |
মুক্তির তারিখ | ৩০ জুন ২০২৩ |
ধরন | ড্রামা |
ভাষা | বাংলা |
দেশ | বাংলাদেশ |
চরিত্রেঃ
- জিয়াউল ফারুক অপূর্ব- নাহিদ
- সাফা কবির- নীলা
নাটকের শুরুটাই মিথ্যে দিয়ে শুরু হয়। নাটকের নায়ক নাহিদ সিএনজি ওয়ালার সাথে মিথ্যা কথা বলে টাকা বাঁচানোর চেষ্টা করে। এরপর অফিসে ঢোকার সময় দারোয়ানের কাছে জেনে নেয় বস কি কালারের শার্ট পড়েছে। এরপর বসকে বলে সে অনেকক্ষণ আগে এসেছে। এরপর থেকে শুরু হয় তার চাপাবাজি। অফিসের বিভিন্ন কাজে ফাঁকি দেওয়া আর বসকে ভুলভাল বুঝিয়ে সে দিন পার করছিল। প্রত্যেকটি ক্ষেত্রে এসে মিথ্যার আশ্রয় নিচ্ছিল। নিজের কাজের দোষ অন্যের উপর চাপানোর চেষ্টা করছিল। এরপর আবার বসকে খুশি করার জন্য অনেক অনেক মিথ্যা বলে সবকিছু হ্যান্ডেল করার চেষ্টা করছিল। এমনকি অফিসের সুন্দরী কলিককে দিয়েও নিজের কাজ হাসিল করার জন্য মিথ্যা কথা বলেছিল যে তার ভাই হসপিটালে আছে। এবার পরের দিন তো আবারোও মিথ্যে নাটক নিয়ে অফিসে চলে আসে। হাত ব্যান্ডেজ করে বসের সামনে গিয়ে বসে এবং বলে গতকাল রাতে তাকে ছিনতাইকারি ধরেছিল এবং অফিসের ফাইলপত্র ছিনিয়ে নিতে গিয়েছিল। এরপর সে মারামারি করে সবটা বাঁচিয়েছে। এবার ইশারা ইঙ্গিতে বুঝানোর মাধ্যমে নাহিদ অফিস থেকে গাড়ি আশা করছিল। অফিসের বস বিষয়টা খুব একটা খেয়াল করেনি। তিনি অনেক সহজ সরল ভাবে সবটা বিশ্বাস করেছেন এবং অফিসের পক্ষ থেকে তাকে গাড়ি দেওয়া হয়েছে।
এভাবে একটার পর একটা মিথ্যা বলে সবকিছু করার চেষ্টা করছিল নাহিদ। এর মাঝে সে তার গার্লফ্রেন্ডের সাথে দেখা করতে যায়। সেখানে গিয়েও মিথ্যা নাটক সাজায়। লাল রঙের গোলাপ ফুল কিনে এরপর রং মেরে কালো গোলাপ বানায়। এবার তার গার্লফ্রেন্ডকে খুশি করার জন্য সেই কালো গোলাপ তাকে দেয় এবং বলে তার এক ভাইকে দিয়ে সে বিদেশ থেকে এই গোলাপ আনিয়েছে। তার গার্লফ্রেন্ডের সাথে সে মিথ্যে বলে। নাহিদের গার্লফ্রেন্ডের নাম হল নীলা। এরপর তার গার্লফ্রেন্ড জানায় সে তার বাবার সাথে তাকে পরিচয় করিয়ে দিতে চায়। নাহিদ নীলার সাথে নীলাদের বাসায় যায়। নীলার বাসায় গিয়ে নাহিদ নীলার বাবাকেও মিথ্যে ভুলভাল বোঝানোর চেষ্টা করে। একের পর এক মিথ্যে বলতে থাকে। নাহিদের বাবা প্লেন ক্রাশ করে মারা গিয়েছে আর মা গাড়ির ভেতরে থাকা গ্যাস সিলিন্ডার বাস্ট হয়ে মারা গিয়েছে এসব মিথ্যে গল্প বানাতে থাকে এবং বলতে থাকে। অন্যদিকে নাহিদের সরলতা দেখে নীলার বাবা নাহিদকে পছন্দ করে এবং নীলার জন্য প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র থেকে শুরু করে সবকিছুই দিতে চান। নাহিদ তো মনে মনে খুশি হয়। একের পর এক মিথ্যা বলে সবকিছু হেন্ডেল করার চেষ্টা করে।
কিন্তু মিথ্যের একটা সীমা থাকা উচিত। এরপর একদিন হঠাৎ করে তার শিক্ষকের সাথে নাহিদের দেখা হয়। শিক্ষক হলো বাবার মত। আর সেই মানুষটির সাথেও নাহিদ মিথ্যা কথা বলে। পেনশনের টাকার জন্য সেই শিক্ষক দ্বারে দ্বারে ঘুরছিলেন। কোনভাবেই নিজের প্রাপ্য টাকা পাচ্ছিলেন না। এরপর নাহিদ তাকে বলেন মন্ত্রী তার মামা হন এবং তার কাছে যেতে বলেন। কিন্তু সেই শিক্ষক যখন মন্ত্রীর কাছে যান তখন মন্ত্রীর এক আত্মীয়ের মাধ্যমে জানতে পারেন নাহিদ সবটাই মিথ্যা বলেছে এবং তারা নাইদকে চেনেনা। নাহিদের এই ব্যবহারে এবং মিথ্যা বলার কারনে সেই শিক্ষক অনেক কষ্ট পান এবং নাইদদের কাছে গিয়ে বলে যে সে যেন মিথ্যা বলা ছেড়ে দেয়। কারণ সে কখনোই ভাবতে পারেনি তার ছাত্র এতটা মিথ্যা কথা বলতে পারে। এই ব্যাপারটি ঘটে যাওয়ার পর থেকে নাইদ কেন জানি নিজেকে পাল্টাতে চেষ্টা করে। সে আর কোনভাবেই মিথ্যে বলতে পারছিল না। এবার শুরু হয়ে যায় অন্য রকমের গল্প। নাহিদ যেখানেই মিথ্যা কথা বলতে যায় সেখানেই সব সত্য কথা বেরিয়ে আসে। এমনকি নিজের বসের সামনেও নাহিদ বসের সম্পর্কে খারাপ কথা বলতে থাকে। এভাবে তাদের মিটিং এর মাঝে নাহিদ বলতে থাকে তার বস একটা চিটিংবাজ লোক এবং মানুষকে ঠকায়। এই কথাগুলো শুনে নাইদের বস ভীষণ রেগে যায় এবং তাকে বেরিয়ে যেতে বলে
এরপর নাইদ যখন নীলার সাথে দেখা করতে যায় সেখানে গিয়েও সব সত্যি কথা বলতে থাকে। সে বলে নীলার রান্না সবচেয়ে বাজে। আর নীলার বাবাকে নাহিদ যা কিছু বলেছে সবটাই মিথ্যা ছিল। সে আসলে গরিব ঘরের সন্তান। ছোটবেলার বাবা মারা যাওয়ার পর অনেক কষ্টে মানুষ হয়েছে। আর ইচ্ছে করে সে নীলার বাবাকে মিথ্যা বলেছে এবং প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো আদায় করার চেষ্টা করেছে। নাইদের এই ব্যবহারে নীলা ভীষণ কষ্ট পায়। এরপর নাইদ যেখান থেকে চলে যায়। নাহিদা আর কোনভাবেই মিথ্যে বলতে পারছিল না। তাই তো সে সত্যের পথে চলার চেষ্টা করছিল। এরপর সে নিজের অফিসে গিয়ে বসকে অনুরোধ করে যে তাকে আর একবার সুযোগ দেওয়ার জন্য। এবার নাহিদ সততার সাথে সবকিছু হ্যান্ডেল করার চেষ্টা করে। এর ফলে সবাই অনেক খুশি হয়। অন্যদিকে নাহিদের গার্লফ্রেন্ড নীলা নিজের ভুল বুঝতে পারে এবং নাইদের সাথে দেখা করতে চলে আসে। নীলা নাহিদকে বলে সে যেন এভাবেই সারা জীবন সত্য কথা বলে আর মিথ্যে কথা বলা তার জন্য একেবারেই বারণ। এভাবেই নাটকটি শেষ হয়।
নাটকটি মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যে সীমাবদ্ধ। কিন্তু এই নাটকটির মাঝে অনেক শিক্ষনীয় বিষয় আছে। আসলে আমরা এই পৃথিবীতে অনেক রকমের মানুষ বাস করি। আমরা সব সময় অন্যকে দোষারোপ করি এবং মিথ্যে কথা বলে নিজের স্বার্থ হাসিল করার চেষ্টা করি। এমনকি নিজের স্বার্থের জন্য বানিয়ে বানিয়ে মিথ্যা বলি এবং নিজের সততা নষ্ট করি। কিন্তু সবশেষে সততাই সবচেয়ে সুন্দর হয়। আমরা যদি সততার সাথে চলি তাহলে হয়তো সফলতা আনতে কষ্ট হবে। কিন্তু সেই সফলতাটা অনেক বেশি সুন্দর হবে। জানিনা এই নাটক রিভিউ আপনাদের কাছে কেমন লেগেছে তবে নাটকটি দারুন ছিল। আপনারা চাইলে দেখে নিতে পারেন।
এই নাটকটার রিভিউ পোস্ট পড়ে ভালোই শিক্ষা অর্জন করলাম। আসলে আমরা অনেকেই রয়েছি যারা মিথ্যা বলে থাকি নিজেদের স্বার্থ হাসিল করার জন্য। আসলে আমরা সততার সাহায্যে সফলতা আনতে চাই না। কিন্তু সব সততার সাহায্যে যদি সফলতা নেই তখন তাতে সৌন্দর্য সব থেকে বেশি থাকে। যদিও সততার সাথে সফলতা আনা অনেক বেশি কষ্টের। কিন্তু চেষ্টা করতে তো বাধা নেই। মিথ্যা বলা বারণ কবিতাটির রিভিউ পড়ে খুব ভালো লেগেছে। অনেক সুন্দর করে কবিতাটা লিখেছেন।
আমার শেয়ার করা নাটক রিভিউ পড়ে আপনি শিক্ষা অর্জন করেছেন জেনে ভালো লাগলো। নাটকটি অনেক শিক্ষনীয় ছিল। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু মতামতের জন্য।
আপু অপূর্বের নাটক আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। তার অভিনয় নাটকের মধ্যে খুবই সেরা। তার অভিনীত অনেক নাটক দেখেছি তবে আজ আপনি যে নাটকটি শেয়ার করেছেন এটি এখনও দেখা হয়নি। কাহিনীটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো।
অপূর্ব আমার খুবই প্রিয় অভিনয়শিল্পী। এই নাটকটি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। আপনার মন্তব্যের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।
মিথ্যা বলা বারণ নাটকটার রিভিউ পোস্ট পড়ে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আসলে সততা এমন একটা জিনিস, সততা দিয়ে যেকোনো কাজে সফলতা খুব কম আসে। সততা দিয়ে সফলতা আনতে অনেক বেশি কষ্ট হয়। এই নাটকটাতে নায়ক নায়িকা দুজনে অনেক ভালো অভিনয় করেছে। অপূর্বের নাটক আমার কাছে দেখতে খুব ভালো লাগে এমনিতে। এটিও অন্য গুলোর থেকে একেবারে কম ছিল না।
ঠিক বলেছেন ভাইয়া সততা এমন একটা জিনিস যেটা হয়তো নিজের কাজের মাধ্যমে অর্জন করতে হয়। এই নাটকটি সত্যি অনেক ভালো ছিল। ভাইয়া আপনার মূল্যবান মতামতের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
মিথ্যা বলা বারণ নাকটি থেকে আমাদের শিক্ষা নেওয়া উচিত। আসলে মিথ্যা কথা বলে বেশিদিন পার পাওয়া যায় না। প্রথমের দিকে অপূর্ব যদিও মিথ্যা কথা বলতো। তবে শেষের দিকে যখন সত্য কথা বলে তখন কিন্তু আরো বেশি ভালো লেগেছিলো। অনেক সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে আপু।
ঠিক বলেছেন ভাইয়া এই নাটকটির মাধ্যমে আমাদের শিক্ষা নেওয়া উচিত। এই নাটকটি গুরুত্বপূর্ণ সবার জন্য। আমার কাছে মনে হয় আমাদের সবার সত্য বলা উচিত। অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
মিথ্যা বলা বারণ নাটকের রিভিউ পড়ে খুব ভালই লাগলো। অপূর্ব এবং সাফা করিমের নাটক আমার অনেক ভালো লাগে। আমি এখনো পর্যন্ত এই নাটকটি দেখি নাই। নাটকের কাহিনী পড়ে সত্যিই অসাধারণ লাগলো। মিথ্যে দিয়ে তাদের পরিচয় হয়েছে। নাটক টি দেখার চেষ্টা করব ধন্যবাদ আপনাকে।
আমার শেয়ার করা নাটক রিভিউ পড়ে আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো। অপূর্ব এবং সাফা কবিরের নাটক আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। আপনি সময় পেলে এই নাটকটি দেখতে পারেন আপু।
অপূর্ব এবং সাফা করিমের নাটক আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। তবে অপূর্ব নাটক আমি বেশি দেখে থাকি।মিথ্যা বলা বারণ নাটকের রিভিউ পড়ে অনেক ভালোই লাগলো। আসলে এখনো পর্যন্ত নাটকটি আমার দেখা হয় নাই। অবশ্যই নাটকটি দেখার চেষ্টা করব। নাটকের রিভিউ লেখা খুব চমৎকার হয়েছে। মিথ্যা বলা বারণ নাটক টি উপস্থাপনা করার জন্য ধন্যবাদ।
অপূর্ব আমার অনেক পছন্দের অভিনয়শিল্পী। তাইতো সময় পেলেই নাটক দেখার চেষ্টা করি। এই নাটকটি কয়েকদিন আগেই রিলিজ হয়েছে। আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে ভাইয়া। মূল্যবান মতামতের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
বাংলাদেশের নাটকগুলো অনেক শিক্ষণীয় ও মজার হয়।আমি সময় পেলে মাঝে মাঝেই দেখি নাটকগুলো।আপনি সুন্দর রিভিউ করেছেন আপু।জীবনে সততার ফল অনেক মিষ্টি হয়।যেটা থেকে আত্মতৃপ্তি মেলে কিন্তু মিথ্যা কথা অনেক সম্পর্কে ফাটল ধরায়।ধন্যবাদ আপু।
ঠিক বলেছেন আপু বাংলাদেশের কিছু কিছু নাটক খুবই শিক্ষনীয় এবং মজার। এই নাটকটি ভীষণ শিক্ষনীয় ছিল। আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছিল। ধন্যবাদ আপু মন্তব্যের জন্য।
বাহ্! দারুণ একটি নাটকের রিভিউ শেয়ার করেছেন আপু। অপূর্বর নাটক বরাবরই আমার ভীষণ ভালো লাগে। যদিও এই নাটকটি এখনো দেখা হয়নি আমার। আমাদের সবার উচিত সদা সত্য কথা বলা। কোনো পরিস্থিতিতে মিথ্যার আশ্রয় নেওয়া ঠিক না। সময় করে এই নাটকটি দেখার চেষ্টা করবো। যাইহোক এতো চমৎকার একটি নাটকের রিভিউ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আমার শেয়ার করা নাটক আপনার ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো। মিথ্যের আশ্রয় নেওয়া সত্যি অনেক খারাপ অভ্যাস। তাইতো সততার সাথে চলা উচিত।
ঠিক বলেছেন আপু, আমাদের সবার উচিত সততার সাথে চলা। সেটা যতই কঠিন হোক না কেনো। সুন্দর ফিডব্যাক দেওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।
অপূর্ব আর সাফা কবিরের দারুন একটি নাটক আজ আপনি আমাদের মাঝে রিভিউ করে দেখাতে সক্ষম হয়েছেন। যে নাটকটি সত্যি অনেক রোমান্টিক এবং জনপ্রিয় আজ সেই জনপ্রিয় নাটকটা আমাদের মাঝে খুব সুন্দর ভাবে সাজিয়ে গুজিয়ে পোস্ট করেছেন। ভালো লাগলো আপনার এই সুন্দর নাটক রিভিউ পোস্ট।
অপূর্ব এবং সাফা কবিরের জনপ্রিয় এই নাটকটি আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছিল। তাইতো রিভিউ শেয়ার করেছি। অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া মতামত প্রকাশের জন্য এবং উৎসাহ দেওয়ার জন্য।
বাংলা সিনেমা না দেখলেও বাংলা নাটকগুলো প্রতিনিয়ত দেখা হয়। আর অপূর্বর নাটক হলে তো কোনো কথাই নেই। আপনার শেয়ার করা নাটকের রিভিউটি পড়ে বেশ ভালো লেগেছে।সময় পেলে নাটকটি দেখার চেষ্টা করব।