আমি আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে আসলাম চাটমোহর ভ্রমণ করতে যাওয়ার অনুভূতি। আসলে ভ্রমণ করার এই মুহূর্তগুলো অসাধারণ ছিল। বড় ভাইদের সাথে নিয়ে আমি ভ্রমন করতেছিলাম। সেখানে রাজবাড়ী ছিল। আর এই রাজবাড়ীতে ভ্রমণ করার মূল উদ্দেশ্যে আমরা গিয়েছিলাম। রাজবাড়ির দৃশ্যগুলো দেখতে পেয়ে খুবই ভালো লাগলো। আমরা চাটমোহর ভ্রমণ করে গিয়েছিলাম ট্রেনে করে। আর ট্রেন ভ্রমণের সেই মুহূর্তটা অসাধারণ ছিল। তো বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদের মাঝে ভ্রমণ কাহিনী ও ফটোগ্রাফি নিয়ে এসেছি। আশা করছি ভ্রমণের মুহূর্তের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আপনাদের ভালো লাগবে। তো বন্ধুরা চলুন ফটোগ্রাফি গুলো দেখা শুরু করা যাক।
আসলে পুরনো ঐতিহ্যময় জায়গা ভ্রমণের উদ্দেশ্য জ্ঞান অর্জন করার জন্য।আর দেখলে খুবই ভালো লাগে।এই পুরানো ঐতিহ্যময় দৃশ্যগুলো দেখতে গিয়ে আমরা সেই জায়গার ইতিহাস সম্পর্কে অনেক গুলো তথ্য জানতে পারি। তাই আমাদের ইতিহাস জানার জন্য হলেও ভ্রমণ করার গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ভ্রমণ না করলে আমরা সেই জায়গা সম্পর্কে জানতে পারবো না। আমাদের বাংলাদেশে অনেক স্মৃতিময় জায়গা রয়েছে এবং ঐতিহ্যময় এই পুরনো রাজবাড়ীগুলো রয়েছে। এই রাজবাড়ীতে যদি আমরা ভ্রমণ করি, তাহলে সেই সম্পর্কে আমরা অনেক তথ্য জানতে পারবো। তাই আমাদের ইতিহাস জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই আমরা চাটমোহর এসেছি। এই রাজবাড়ীর সৌন্দর্যময় কিছু মুহূর্ত দেখার জন্য, আর পুরনো ঐতিহ্যময় সেই ইতিহাস জানার জন্য।
চাটমোহর এসে আমরা প্রাচীন ঐতিহাসিক একটি মসজিদে আসলাম। এটি প্রাচীন ইতিহাসের ঐতিহ্যকে ধরে রেখেছে। আর এই ভবনটি দেখতে পেয়ে খুবই ভালো লাগলো। কারণ পুরনো ঐতিহ্যবাহী দৃশ্য দেখলে খুবই ভালো লাগে এবং এই সম্পর্কে অনেকতথ্য জানতে পারা যায়। এই পুরনো মসজিদ নিয়ে অনেক তথ্য রয়েছে। ব্রিটিশরা যখন বাংলা শাসন করত তখন এটি নির্মিত। তাই এই সম্পর্কে আমরা অনেক তথ্য জানতে পারলাম এখানকার মানুষের কাছ থেকে।
আমরা আসলে ট্রেনে করে ভ্রমণ করেছি। যার কারণে ট্রেন ভ্রমণের মুহূর্ত অনেক আনন্দের ছিল। কয়েকজন বড় ভাইকে সাথে নিয়ে এই ভ্রমণটা করেছি। যখন ট্রেনে করে ভ্রমণ করে চাটমোহর স্টেশনে নামলাম। তখন খুবই ভালো লাগলো। এই এলাকার আশেপাশে প্রকৃতির দৃশ্যগুলোর মাঝে এই ইস্টিশনটি। সত্যি চারপাশে দৃশ্য ও রেল লাইনের এই রাস্তা দিয়ে হাঁটতে পেরে তখন অনেক বেশি ভালো লাগতেছিল।
রেল ইস্টিশনের পাশে একটি অনেক বড় খেলার মাঠ ছিল।এই মাঠে এসে দেখতে পেলাম শিশুরা খেলাধুলা করছে। আসলে সবুজ ঘাসের উপরে এরকম মাঠ দেখলে খেলতে খুবই ইচ্ছা করে। তাই এলাকার শিশুরা খেলাধুলা করছে এবং আমরাও এই মাঠে কিছু মুহূর্ত উপভোগ করলাম। আসলে এই মাঠ দিয়ে দৃশ্য দেখতে পেয়ে খুবই ভালো লাগলো। আর এই সবুজ প্রকৃতির মাঝে মাঠের মাঝে কিছুক্ষণ বসে আড্ডা দিলাম। সত্যি পরিবেশটা অসাধারণ ছিল।
বড় ভাইদের সাথে চাটমোহর ভ্রমণ করার মুহূর্ত আমার খুবই ভালো লেগেছে, কারণ ট্রেনে ভ্রমণ করে এসেছি। আর এই ভ্রমণের মুহূর্তগুলো অসাধারণ ছিল। কারণ সকলেই একসাথে অনেক আনন্দের সাথে গিয়েছিলাম এবং চাটমোহরে গিয়ে ঐতিহ্যবাহী রাজবাড়ী ইতিহাস সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পেরেছি। বিশেষ করে এই রাজবাড়িতে এসে রাজবাড়ির অনেক ইতিহাস সম্পর্কে জানতে পারলাম। আর সেই মুহূর্তগুলোই আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম। আসলেই রাজবাড়ীর ইতিহাস সম্পর্কে আমাদের প্রত্যেকের জানা উচিত। কারণ এগুলো আমাদের প্রাচীন ইতিহাস। আর এই ইতিহাস সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করতে ভ্রমণ করা আমাদের উচিত।এই সব জায়গাতে ভ্রমণ করলে সেখানকার ইতিহাস সম্পর্কে জানতে পারা যায়।তো বন্ধুরা আজকে আপনাদের সাথে আমার ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করলাম। |
প্রত্যেকটা ছবি তোলার লোকেশন এবং ডিভাইসের নামঃ
Location
Device:Poco X2
আজ এখানেই শেষ করছি। অন্য কোন একদিন ভিন্ন ধরনের কনটেন্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হব। ততক্ষন পর্যন্ত আপনারা সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন, আল্লাহ হাফেজ।
ফোনের বিবরণ
ক্যামেরা | রেডমি পোকো x2 |
ধরণ | ❝ ফটোগ্রাফি❞ |
ক্যমেরা মডেল | Poco X2 |
ক্যাপচার | @mohamad786 |
অবস্থান | সিরাজগঞ্জ- বাংলাদেশ |
আমার পরিচয়
আসলে প্রাচীন ইতিহাস আমাদের জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে আজকে এই পোষ্টটি শেয়ার করেছেন। আপনারা অনেক সুন্দর জায়গায় ভ্রমণ করেছেন এবং সেই জায়গার ইতিহাস সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। আর ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।