আমার তৈরি মুচমুচে পিঠা রেসিপি
বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে এসেছি মুচমুচে মজাদার পিঠা রেসিপি নিয়ে।মুচমুচে মজাদার পিঠা রেসিপি খেতে আমার খুব ভালো লাগে। এই রেসিপি গুলো বাজারে অনেক পাওয়া যায়। তবে সেগুলো স্বাস্থ্যকর নয়। তবে আমি এই মুচমুচে পিঠা রেসিপি খেতে খুবই পছন্দ করি। যার কারণে এই রেসিপিটা আমি শিখে নিয়েছি। তাই আজকে আপনাদের মাঝে আমার প্রিয় রেসিপি তৈরি করে শেয়ার করলাম। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। সত্যিই খেতে খুবই মজাদার হয়েছিল।
উপাদান | পরিমাণ |
---|---|
আটা | ১/২ কাপ। |
বেসন | ১/২ কাপ । |
চিনি | ১/২ কাপ । |
কালোজিরা | পরিমানমতো। |
হলুদ | পরিমানমতো। |
লবণ | পরিমানমতো। |
তেল | ৩০০ গ্রাম। |
- মচমচে মজাদার পিঠা রেসিপি তৈরি করার জন্য, প্রথমে আমি আটা, বেসন এবং অন্যান্য উপকরণ দিয়ে মুচমুচে পিঠা রেসিপি গোলা তৈরী করে নিলাম।
- তারপরে কড়াইয়ের মধ্যে তেল গরম করে নিলাম এবং এই পিঠা রেসিপি তৈরি করার জন্য, একটি ফ্রেম ব্যবহার করতে হয়। আমি এই গোলার মধ্যে ফ্রেম দিয়ে গোলা মাখিয়ে কড়াইয়ে মধ্যে তেলে দিয়ে দিলাম।
- গরম তেলের মধ্যে এই ফ্রেমের সাহায্যে আমি অনেক গুলো পিঠা দিয়ে দিলাম।তারপর তেলের মধ্যে ভালো করে ভাজতে লাগলাম। যত ভালো করে ভাজা হবে ততো খেতে মজাদার হবে।
- তারপরে গরম তেলের মধ্যে আমি ভালো করে ভেজে মুচমুচে এই পিঠা রেসিপি তৈরি করে নিলাম। তারপরে আমি এগুলো আস্তে আস্তে একটি পাত্রে নামিয়ে নিলাম। এভাবে আমি এই সুস্বাদু মজাদার মুচমুচে পিঠা রেসিপি তৈরি করে নিলাম।
মচমচে পিঠা রেসিপি খেতে খুবই মজাদার হয়েছিল। আমি নিজ হাতে তৈরি করেছি তাই আমার খুবই ভালো লেগেছে। সত্যিই সুস্বাদু পিঠা রেসিপি আমার অনেক বেশি প্রিয়, তাই আমি এই রেসিপিটি তৈরি করা শিখেছি। আর এটি খেতে খুবই মজাদার ছিলো। আসলে বানাতে অনেক সময় লাগলেও খেতে সময় লাগে না। কারণ খুবই অল্প সময়ের মধ্যে যেন এগুলো খাওয়া হয়ে যায়। তাই এই রেসিপি আমি আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম। আশা করছি আমার রেসিপি দেখে আপনাদেরও শিখতে পারবেন।
আজ এখানেই শেষ করছি। অন্য কোন একদিন ভিন্ন ধরনের কনটেন্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হব। ততক্ষন পর্যন্ত আপনারা সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন, আল্লাহ হাফেজ।
ফোনের বিবরণ
ক্যামেরা | রেডমি |
---|---|
ধরণ | আমার তৈরি মুচমুচে পিঠা রেসিপি। |
ক্যমেরা মডেল | Note 6pro |
ক্যাপচার | @mohamad786 |
অবস্থান | সিরাজগঞ্জ- বাংলাদেশ |
আমার নাম মোঃ ফয়সাল আহমেদ ।আমি বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগে সিরাজগঞ্জ জেলায় বসবাস করি। আমি বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি। আমি আমার জন্মভূমিকে খুবই ভালোবসি ।আমি সর্বদাই গরীব-দুঃখীদের সেবায় নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে চাই। আমি ফটোগ্রাফি করতে খুব ভালোবাসি এবং নতুন সৃজনশীলতার মাধ্যমে কিছু তৈরি করতে আমার খুবই ভালো লাগে।এই ছিল আমার সংক্ষিপ্ত পরিচয়, আপনারা সবাই আমার পাশে থেকে আমাকে সাপোর্ট দিয়ে উৎসাহিত করবেন, ধন্যবাদ সবাইকে।
👉বিশেষভাবে ধন্যবাদ সকল বন্ধুদের যারা এই পোস্টকে সমর্থন করছেন🌺🌹🌺
ভাই আপনি আজকে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপনার তৈরি মুচমুচে পিঠা রেসিপি। এই পিঠার নাম আমাদের এলাকায় জামাই পিঠ। এই পিঠা খেতে বেশ সুস্বাদু হয়। ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দরভাবে পিঠা তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
খুবই মজাদার এবং লোভনীয় মুচমুচে পিঠা রেসিপি তৈরির প্রক্রিয়া আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। দেখে বোঝা যাচ্ছে এই পিঠা রেসিপি খেতে অনেক বেশি সুস্বাদু হয়েছিল। এ ধরনের পিঠা খেতে পছন্দ করে না এরকম মানুষ খুব কমই আছে আমার কাছে খুবই সুস্বাদু লাগে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আপনি সহজ কিছু উপকরণ দিয়ে মচমচে পিঠা তৈরি করেছেন। পিঠা গুলো দেখতে বেশ লোভনীয় লাগছে। আমার তো দেখেই খেতে ইচ্ছে করছে। মাঝে মধ্যে এমন পিঠা খেতে বেশ ভালোই লাগে। রেসিপিটা দেখে খুব ভালো লাগলো ভাই। শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনার তৈরি মুচমুচে পিঠা রেসিপি দেখে খেতে ইচ্ছে করছে। এই রেসিপি পরিবেশন খুবই ভালো লেগেছে। আসলে এরকম পিঠা রেসিপি আমারও খুবই প্রিয়।
এই পিঠাগুলো খেতে হয় খুবই মজা। আমার তো খুবই ভালো লাগে। খুব সুন্দর ভাবে এই পিঠা তৈরি রেসিপি শেয়ার করেছেন।
আপনার তৈরি মুচমুচে পিঠা রেসিপি দেখেই তো খেতে ইচ্ছে করছে।আপনি বেশ সুন্দর করে পিঠা তৈরি করেছেন এবং আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন রেসিপি।ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
এই পিঠাগুলো আমার খুবই পছন্দের। আমার পছন্দের পিঠা তৈরি করার রেসিপি দেখিয়ে ভীষণ লোভ লাগিয়ে দিলেন। মুচমুচে এরকম পিঠা খেতে সবাই অনেক বেশি পছন্দ করে। আমি একটু বেশি ভালোবাসি এই পিঠাগুলো খেতে। আপনি খুবই মজাদার ভাবে পিঠাগুলো তৈরি করেছিলেন দেখে ইচ্ছে করছে খেয়ে নিতে। অনেক মজা করে খাওয়া হয়েছিল এই পিঠা দেখেই বুঝতে পারছি। উপস্থাপনাও সাজিয়ে গুছিয়ে খুবই সুন্দরভাবে করেছেন দেখে ভীষণ ভালো লাগলো।
ভাইয়া আপনি খুবই মজাদার পিঠা রেসিপি শেয়ার করেছেন। এই পিঠা খেতে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে। কিন্তু কখনো সেই ভাবে তৈরি করা হয়নি। আমি দোকান থেকে কিনে খেয়েছি খেতে খুবই সুস্বাদু। আপনার পিঠা তৈরির পদ্ধতি দেখে খুব ভালো লাগলো। ধন্যবাদ।
ভাই আপনি দারুন একটি পিঠা শেয়ার করেছেন আমাদের মাঝে। এই পিঠা খেতে খুবই চমৎকার লাগে। আমাদের এলাকায় পিঠার নাম হলো জামাই পিঠা। এই পিঠা তোর উপাদানের মধ্যে আমরা ডিম দিয়ে থাকি। আর এটা দেওয়ার ফলে পিঠা স্বাদ আর একটু বেশি বেড়ে যায়। খুবই সুন্দর একটি পিঠা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।