মুড়ির মোয়া তৈরির রেসিপি।
আজ - ২৭শে আশ্বিন |১৪৩০ বঙ্গাব্দ, | শরৎকাল |
আসসালামু-আলাইকুম। আদাব - নমস্কার। মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, আশা করি সবাই ভাল আছেন।
কেমন আছেন সকালে? আশা করছি ভালো আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। আজকে আমি আপনাদের সাথে খুবই মজার একটা রেসিপি শেয়ার করব। শীতকাল আসতে আর বেশি দেরি নেই। আর এই শীতকালে সবথেকে জনপ্রিয় একটি খাবার হচ্ছে মোয়া। একেক অঞ্চলে আসলে এই জিনিসটি একেক নামে পরিচিত কেউ এটিকে মোলা বলে আবার কেউ মোয়া আবার আমরা এটিকে বলি মোল্লা । নাম যাই হোক না কেন খাবারটি কিন্তু সকলেরই বেশ প্রিয়। যাইহোক আজকে ঘরে তৈরি সেই মোয়া রেসিপিই শেয়ার করব। এটি তৈরি করতে খুবই সহজ এবং খেতে মজা।
প্রয়োজনীয় উপকরণঃ
- মুড়ি ।
- গুড়।
- নারকেল ।
প্রস্তুত প্রণালীঃ
ধাপ-১ঃ
- প্রথমে গুড় এবং নারকেল নিয়ে নিব।
ধাপ-২ঃ
এরপর একটি কড়াইতে পানি নারকেল ও গুড় দিয়ে দিব।
ধাপ-৩ঃ
একবার গুড়টিকে অল্প জ্বালে গলিয়ে নিব।
ধাপ-৪ঃ
গুড়টিকে সম্পূর্ণভাবে গলিয়ে নিব।
ধাপ-৫ঃ
এরপর গুড় ও নারকেল গুলোকে জ্বাল করতে করতে অনেকটাই আঠাল হয়ে আসবে ।
ধাপ-৬ঃ
যখন আঠালো হয়ে আসবে তখন এর মধ্যে মুড়িগুলো দিয়ে দিব।
ধাপ-৭ঃ
একবারে চুলার জ্বাল নিভিয়ে দিয়ে গুড় এবং মুড়ি গুলোকে খুব ভালোভাবে মিশিয়ে আলাদা একটি পাত্রে নামিয়ে রাখবো।
ধাপ-৮ঃ
এরপর গরম গরম অবস্থাতে মুড়িগুলো দিয়ে মোয়ার শেপ তৈরি করে নিব।
সকলকে ধন্যবাদ।
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
হায় হায় ভাইয়া এটা কি রেসিপি দিলেন গো। দেখে তো মাথা ঘুরে গেল। আবার ছেলে বেলার কথাও মনে হয়ে গেল। কত যে খেয়েছি ছেলেবেলায় এই খাবার তার হিসাব নেই। আপনার রেসিপি কিন্তু অনেক সুন্দর হয়েছে। দেখেই মনে হচেছ অনেক মজার ছিল। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
ভাই আজকে বেশি ইউনিক একটি রেসিপি আপনার থেকে পেলাম। বাড়িতে শীতের সময় অনেক মুড়ির মোয়া খেয়েছি তবে নারিকেল দিয়ে মুড়ির মোয়ার রেসিপি আজ পর্যন্ত কখনো দেখিনি। ভাই আপনার মুড়ির মোয়ার রেসিপিটি দেখে অনেক লোভ যাচ্ছে। যখন ছোট ছিলাম বাড়িতে মুড়ির মোয়া বানালে পকেটে সবসময় একটা মুড়ির মোয়া থাকতোই। অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য এই রেসিপিটা। এখনো প্রায় আমাদের পরিবারে এই রেসিপি তৈরি করা হয়ে থাকে বেশ ভালো লাগলো খুব সুন্দর ভাবে মুড়ি আর গুড় দিয়ে তৈরি করেছেন মোয়া। একদম ছোট থেকে দেখে আসছি দাদির হাতে পরে মা চাচীদের হাতে, বানিয়ে খেতে দিত আমাদের এখন অবশ্য খুব কম সংখ্যক বাড়িতে এগুলো তৈরি করতে দেখা যায় তবে আজও ভুলি নাই সে অতীতের স্মৃতিগুলো। আজকে আপনার এই পোষ্টের মধ্য দিয়ে পুনরায় ফিরে পেলাম সে অতীতের ভালোলাগার মুহূর্তগুলো, যখন দাদি আম্মা তৈরি করে দিত আমাদের। অনেক অনেক খুশি হলাম ভাইয়া সুন্দর এই রেসিপি দেখতে পেরে।
ঠিক বলেছেন ভাইয়া এই শীতকালের সবথেকে জনপ্রিয় একটা খাবারের নাম হচ্ছে মুড়ির মোয়া। বিশেষ করে যদি খেজুরের গুড় দিয়ে এই ধরনের মুড়ির মোয়া তৈরি করা যায় তাহলে সেটা খেতে খুবই ভালো লাগে।
ভাইয়া আপনি সুন্দর একটা পোস্ট শেয়ার করেছেন। শীত কালে এই মুড়ির মোয়া বেশি চলে।মুড়ির মোয়া আমার অনেক পছন্দের। এই মোয়া আমাদের সবার জনপ্রিয় একটি খাবার।আপনি সুন্দর ভাবে রেসিপি টি শেয়ার করেছেন। আপনাকে অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
ছোটবেলায় নানার বাসায় গেলে মুড়ির মোয়া খেতাম একটা করে প্রতিদিন। আবার ও মনে পড়ে গেল শৈশবের কথা। মুড়ির মোয়া খেতে এত দারুন লাগে ভাইয়া। আপনি অনেক সুন্দর করে আমাদের মাঝে পরিবেশন করেছেন যা আমরা সহজেই বাসায় বানিয়ে নিতে পারবো। বেশি ভালো লাগলো খুব সুন্দর বর্ণনা দিয়েছেন। শুভকামনা রইল ভাইয়া
ভাইয়া এই মুড়ির মোয়া দেখে তো আমার জিভে জল চলে এলো। সামলাতে পারছিনা আসলেই এই মোয়াগুলো খেতে খুবই স্বাদ লাগে, শীতকালে মোয়া গুলো বেশি মারা হয়ে থাকে। তবে যেহেতু আপনি মোয়া মেরেছেন তাই পার্সেল করে পাঠিয়ে দিতে ভুলবেন না । ধন্যবাদ আপনাকে পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
আপনি খুব লোভনীয় মুরির মোয়া রেসিপি শেয়ার করেছেন।রেসিপি দেখে মনে হচ্ছে খেতে খুব ভালো ছিল।রেসিপি তৈরির প্রক্রিয়া শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন। এটা দেখে যে কেউ সহজেই রেসিপিটি তৈরি করে নিতে পারবেন।ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।