কাস্টার্ড তৈরির রেসিপি।
আজ - ১২ই, বৈশাখ |১৪৩০ বঙ্গাব্দ, | গ্রীষ্ম-কাল |
আসসালামু-আলাইকুম। আদাব - নমস্কার। মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, আশা করি সবাই ভাল আছেন।
আজ আমি আপনাদের সাথে কাস্টার্ড তৈরির রেসিপি শেয়ার করব।

কেমন আছেন সকালে? আশা করি ভালো আছেন। আমি আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। আজ আমি চলে এসেছি অত্যন্ত মজাদার এবং হেলদি একটি রেসিপি নিয়ে। ডেজার্ট আইটেম গুলোর মধ্যে বাসায় তৈরি করা যায় এমন সহজ এবং মজাদার একটি ডেজার্ট আইটেম হচ্ছে কাস্টার্ড। কাস্টার্ড তৈরির প্রক্রিয়াটি আমার কাছে খুবই সহজ লাগে এবং খেতেও এবং খেতেও দারুন এছাড়াও এখানে বিভিন্ন ধরনের ফ্রুট থাকায় এটি বেশ হেলদি একটি খাবার। আর এখন যেহেতু গরম তাই ঠান্ডা ঠান্ডা এই কাস্টার্ড খেতে কিন্তু বেশ ভালই লাগে। যাইহোক চলুন কিভাবে আমি কাস্টার্ড তৈরি করেছি তাদের সাথে শেয়ার করছি।
প্রয়োজনীয় উপকরণঃ
- তরল দুধ ।
- কাস্টার্ড পাউডার ।
- লবণ।
- চিনি ।
- কলা।
- আঙ্গুর ।
- পেঁপে ।
- আপেল।

প্রস্তুত প্রণালীঃ
ধাপ-১ঃ
- প্রথমে এক কেজি তরল দুধ নিয়ে নিব ।
এবার দুধ গুলোকে গরম করে ঘন করে নিব এবং এর মধ্যে এক কাপ পরিমাণ চিনি দিয়ে দিব। এরপর দুই চিমটি লবণ দিয়ে দিব।

ধাপ-২ঃ
এরপর একটি বাটিতে অল্প দুধ নিয়ে নেবে এবং ওই দুধগুলোর উপর ছয় চা চামচ কাস্টার্ড পাউডার দিয়ে দিব।

ধাপ-৩ঃ
এবার ভালোভাবে দুধগুলোতে কাস্টার্ড পাউডার গুলো মিশিয়ে নিব।

ধাপ-৪ঃ
এবার সম্পূর্ণ দুধ গুলোতে গুলে রাখা কাস্টার্ড পাউডার গুলো দিয়ে দিব এবং খুব ভালোভাবে নেড়ে চেড়ে ছয় থেকে সাত মিনিট দুধগুলোকে জাল দিয়ে ঘন করে নিব।

ধাপ-৫ঃ
যখন দুধগুলো অনেকটাই ঘন হয়ে আসবে তখন এটিকে একটি বাটিতে নামিয়ে নিব।

ধাপ-৬ঃ
এবার পছন্দ মতো কিছু ফল নিয়ে নিয়েছি।

ধাপ-৭ঃ
এবার ফলগুলো খোসা ছাড়িয়ে ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিয়ে

ধাপ-৮ঃ
এবার কেটে রাখা ফলগুলোর সাথে কাস্টার্ড মিক্স করলেই তৈরি হয়ে যাবে এই কাস্টার্ডটি।
সকলকে ধন্যবাদ।

Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
| 250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
VOTE @bangla.witness as witness

OR













কাস্টার্ড আমাদের সকলের প্রিয়। এই খাবারটি শরীরের জন্য ভীষণ উপকারী। বিভিন্ন রকমের ফ্রুট দিয়ে কাস্টার্ড তৈরি করেছেন দেখে ভালো লাগলো। দেখেই বুঝতে পারছি খেতে অনেক মজার হয়েছিল। দারুন একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
কাস্টার্ড তৈরির রেসিপিটি বেশ ইউনিক একটি রেসিপি। আমি কখনো বাসায় এই রেসিপি তৈরি করিনি তবে আপনার রেসিপিটি দেখে একদিন চেষ্টা করবো। খুব সুন্দরভাবে আটটি ধাপের মাধ্যমে রেসিপিটি আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন।
"কাস্টার্ড" এই শব্দটাই প্রথমবার শুনলাম আমি। আজকের শেয়ার করার রেসিপিটি সম্পূর্ণই ইউনিক লাগলো আমার কাছে। নতুন একটি রেসিপি শিখতে পেরে বেশ ভালো লাগছে। রেসিপিটিতে বিভিন্ন ধরনের ফল রয়েছে যা নিঃসন্দেহে একটি হেলদি রেসিপি দেখেই বোঝা যাচ্ছে ।
কাস্টার্ড আমার খুব পছন্দের একটি খাবার। যদিও বাসায় তৈরি করে কখনও খাওয়া হয়নি। তবে আপনার রেসিপিটা দেখে মনে হচ্ছে বাসায় তৈরি করে খেতে পারবো। এই গরমে এমন রেসিপি খাওয়ার মজাই আলাদা। রেসিপিটা দেখতে বেশ লোভনীয় লাগছে ভাইয়া। এত মজাদার একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
কাস্টার্ড তৈরির রেসিপি দেখে খুবি ভালো লেগেছে। খুবি সুন্দর ভাবে ধাপে ধাপে উপস্থাপন করেছেন। দেখে শিখতে পারলাম,
এটা আমার কাছে লোভনীয় রেসিপি কারন আমি কাস্টার্ড খেতে ভীষণ পছন্দ করি। আর বেশ কিছু ফল দিয়ে তৈরি করাতে এটা ভীষণ পুষ্টিকর খাবার। অনেক ধন্যবাদ ভাই ধাপে ধাপে চমৎকার রেসিপি আমাদের সাথে ভাগ করে নেয়ার জন্য।
এই গরমে কাস্টার্ড,ফালুদা খুব মজা লাগে খেতে।আমি বাসায় প্রায়ই বানাই কাস্টার্ড ।সবাই খুব পছন্দ করে। মজার রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
আপনি খুব সহজেই কাস্টার্ড তৈরি করেছেন।আপনার কাস্টার্ড তৈরির প্রক্রিয়া দেখে অনেক ভালো লেগেছে।ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর রেসিপি পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
সকাল সকাল ডেজার্ট আইটেমটি দেখেই লোভ লেগে গেল।এটা বেশ স্বাস্থ্যকর খাবার।তবে মনে হচ্ছে খুব সহজেই তৈরি করা সম্ভব।বেশ লোভনীয় ও সুস্বাদু খেতে হবে মনে হচ্ছে, ধন্যবাদ ভাইয়া।
বেশ কয়েকটি সুস্বাদু ফলের সমন্বয়ে কাস্টার্ড তৈরি করেছেন আপনি। আপনার কাস্টার্ড তৈরীর প্রক্রিয়াটি খুবই চমৎকার ছিল। বিশেষ করে ফলগুলোর খোসা ছাড়িয়ে কুচি কুচি করে কেটে নেওয়াটা আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। নিশ্চয়ই কাস্টার্ড খেতে অনেক মজাদার ছিল।