সুস্থ থাকাটা প্রয়োজন।
আজ - ১লা কার্তিক ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, হেমন্ত-কাল |
আসসালামু-আলাইকুম। আদাব - নমস্কার। মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, আশা করি সবাই ভাল আছেন।
ছবি এখান হতে নেওয়া হয়েছে।
এখন দেখা যায় দিনের এক একটা সময় এক একটা ওয়েদার যেমন দুপুরের দিকে একটু গরম লাগলে ভোরবেলা দিকে একটু ঠান্ডা আর এই গরম এবং ঠান্ডা দুইটা মিলেই গন্ডগোলটা পাকিয়ে যায়। আসলে মানুষ কখনোই পুরা একটি মাস সমান ভাবে কাটাতে পারে না। কিছুদিন সুস্থ থাকবে আর কিছুদিন অসুস্থ থাকবে। আসলে প্রত্যেকটা মানুষের ক্ষেত্রে আমি এমনটা হতে দেখেছি। আমি নিজেও এমন, কিছুদিন সুস্থ থাকলেও আর কিছুদিন বিনা কারণেই অসুস্থ বোধ করে । আর এই সমস্যাটা বাচ্চাদের খুব বেশি হয়ে থাকে।
আগেকার সময় আসলে জ্বর, সর্দি, কাশি এগুলো খুবই সাধারণ কিছু বিষয়ে তবে বর্তমানেও জ্বর সর্দি কাশি গুলো এখন অনেকটাই ভয়ের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। কারন আমাদের সাথে সাথে এগুলো ও এখন অনেকটা এডভান্স হয়ে গিয়েছে। তাই এখন এই সাধারণ বিষয়গুলো নিয়েও অনেকটাই চিন্তিত থাকতে হয়। আসলে হাসপাতাল গুলোতে জায়গা নেই রোগীদের কারণে। কারণ এত এত মানুষ অসুস্থ যে হাসপাতালগুলোতে সিট খালি পাওয়া যাচ্ছে না। তবে আমরা যারা সুস্থ আছি, ভালো আছি তারা বুঝতে পারছি না । কিন্তু বর্তমানে পরিস্থিতি এখন খুব একটা ভালো নয় ঘরে ঘরে মানুষ অসুস্থ। তবে সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রার্থনা করি যেন প্রত্যেককেই ভালো থাকে সুস্থ থাকে। কারণ সুস্থ থাকাটাই সবকিছুর ঊর্ধ্বে।
আসলে সময় যত যাচ্ছে দিন যাতে গড়াচ্ছে আমরা মানুষরা তত বেশি দুর্বল হয়ে পড়ছি। আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেকটাই কমে যাচ্ছে। একটু অসুস্থতা আমাদের কাবু করে দিচ্ছে। মনের জোর হারিয়ে ফেলছি। জীবনটা কেমন যেন ফ্যাকাসে হয়ে যাচ্ছে, রঙিন সেই দিনগুলোর মত যেন জীবনটাকে আর নতুন করে ফিরে পাচ্ছি না। চোখে মুখে সেই রঙিন জীবনটা যেন ফেলে এসেছি অনেক আগেই। জীবনে বাস্তবতায় কাছে যত একটু একটু এগোচ্ছি ততই যেন চোখে মুখের রঙিন সে স্বপ্নগুলো একটু একটু করে কমতে শুরু করেছে। জীবনের সময়গুলো যেন চলে যাচ্ছে খুব দ্রুত। শুধুমাত্র আমরা এ সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে চলতে পারছি না। সময়ের সাথে চলতে গিয়ে পিছিয়ে পড়ছি বারবার। তারপরও সময়ের পিছে পিছে আমাদের চলতে হচ্ছে।
যাই হোক আজ আর বেশি কথা বাড়াচ্ছি না। এখানেই বিদায় নিচ্ছি। সকলে ভালো থাকবেন নিরাপদে থাকবেন। এবং আশেপাশে মানুষদের নিরাপদে রাখবেন। তো দেখা হচ্ছে পরবর্তী দিন অন্য কোন বিষয় নিয়ে আল্লাহ হাফেজ।
সকলকে ধন্যবাদ অনুচ্ছেদ টি পড়ার জন্য।
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
সত্যি বলেছেন ভাই যতো দিন যাচ্ছে ততোই শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আস্তে আস্তে কমে যাচ্ছে। আর এটা হচ্ছে আমাদের পরিবেশ আর ভেজাল খাদ্যের কারণে। বর্তমানে আবহাওয়া পরিবর্তনের কারণে শরীরে ঠান্ডা, জ্বর, কাশি এগুলো বাসা বাঁধছে। তাই এই সময় অবশ্যই সবাইকে একটু সাবধানে থাকা উচিত। বেশ সুন্দর একটি সতর্কতামূলক পোস্ট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
আজকে হেমন্ত মাস আপনার পোস্টের মাধ্যমেই জানলাম।একদম ঠিক বলেছেন আপনি,এই সময়টাতে মানুষের অসুস্থতা বেড়ে যায় কারণ আবহাওয়ার পরিবর্তন।রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আসলেই আমাদের কমে যাচ্ছে এর জন্য দায়ী আমাদের খাদ্যে ভেজাল আর অনিয়মিত লাইফস্টাইল।ভালো লেগেছে পোস্টটি।ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
ওয়েদার পরিবর্তনের কারণে ঘরে ঘরে অসুস্থতা অনেকটা বৃদ্ধি পেয়েছে। আমরা যে পরিমাণে ভেজাল খাবার খাচ্ছি প্রতিনিয়ত, এতে করে আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আরও কমে যাবে সামনে। আগের দিনের মানুষেরা এতো অসুস্থ হতো না এবং চিকিৎসা বিজ্ঞানও এতো উন্নত ছিলো না। আগে বেশিরভাগ মানুষ মারা যেতো জ্বর ঠান্ডা এবং কলেরায় আক্রান্ত হয়ে। কিন্তু এখন যে কতো ধরনের বড় বড় রোগ হচ্ছে মানুষের, যা একেবারে অকল্পনীয়। যাইহোক যথাসম্ভব সবাইকে পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে এবং সচেতন থাকতে হবে, যাতে করে সুস্থ থাকা যায়। এতো গুরুত্বপূর্ণ একটি টপিক নিয়ে পোস্ট শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
হেমন্তকাল চলে এসেছে।আবহাওয়ার চেঞ্জ। এ সময়টাতে নানা রকমের অসুখ-বিসুখ ঘরে ঘরে দেখা যায়। আমাদের সকলের সাবধানতা অবলম্বন করে সুস্থ থাকতে হবে।সুন্দর আর সময় উপযোগী একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন ভাইয়া। ধন্যবাদ আপনাকে।