Movie Review ||Dipu Number Two-দীপু নাম্বার টু||
আমার দেখা বাংলাদেশি কিশোর চলচ্চিত্রের মধ্যে সবচেয়ে অন্যতম একটি চলচ্চিএের নাম দীপু নাম্বার টু।এই চলচ্চিত্রটি আমি 2006 সালের দিকে যখন ক্লাস থ্রিতে পড়তাম ঐ টাইমে আমার বড় আব্বুর সাথে দেখেছি। দীপু নাম্বার টু মূলত ১৯৯৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি বাংলাদেশী চলচ্চিত্র। এই চলচ্চিত্রটি রাষ্ট্রীয় অনুদানে নির্মিত একটি চলচ্চিত্র।দীপু নাম্বার টু মুহাম্মদ জাফর ইকবালের রচিত একটি কিশোর উপন্যাস। এই উপন্যাসটি সর্বপ্রথম কিশোর বাংলা গ্রন্থাগারে ১৯৮৪ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। মুহাম্মদ জাফর ইকবালের ১৯৮৪ সালের দিপু নাম্বার 2 নামের কিশোর উপন্যাস অবলম্বনে দীপু নাম্বার টু চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করা হয়। ১৯৯৬ সালে এই চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করেন বাংলাদেশের বিখ্যাত চলচ্চিত্রকার মোরশেদুল আলম।
বুলবুল আহমেদ - দীপুর বাবা
ববিতা - দীপুর মা (মিসেস রওশন)
•অরুণ সাহা - দীপু
•শুভাশীষ - তারিক
আবুল খায়ের - স্কুল শিক্ষক
গোলাম মুস্তাফা - জামসেদ চাচা
ডলি জহুর - তারিকের মা
শাফকাত - সাজ্জাত
ফরহাদ - বাবু
মাশফিক - টিপু
পিয়াল - রফিক
ফয়সাল - মিঠু
মিলন - রাশেদ
শিমন - দিলু
জ্যোতি - বিলু
শাশ্বত - শিশু চরিত্রে
নিম্মা - শিশু চরিত্রে
রিতু - শিশু চরিত্রে
সংগীতসম্পাদনাঃ
দীপু নাম্বার টু চলচ্চিত্রের সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন বাংলাশের বিখ্যাত সঙ্গীত পরিচালক সত্য সাহা ।
এই চলচিএটিতে দীপুর বাবা একজন সরকারি চাকরি করেন। তার বাবার চাকুরিতে বদলির কারণে প্রতিবছর দীপুকে তার স্কুল বদলাতে হয়।সংসারে দুজন ব্যক্তি। বাবা ও দীপু। দীপু জানে ওর মা নেই।
এরই ধারাবাহিকতায় দিপু ক্লাস এইটে নতুন একটি স্কুলে ভর্তি হয়। স্কুলে প্রথম দিনই দিপু স্কুলে দেরিতে যায়। এই জন্য স্যার প্রথমে দিপুকে আসতে মানা করে কিন্তু দিপু বলে দেশের আমাকে যে আসতে হবে ক্লাসের ভিতর। দিপু ক্লাসে ঢোকার পর স্মারকে অনেক প্রশ্ন জিজ্ঞেস করে। এগুলো হচ্ছে যে দিপু এর আগে কোন স্কুলে পড়াশোনা করত ওর বাবা কি করে ওর আম্মু কি করে আরো কি কি কাজ করে এই প্রশ্নগুলো।আর ত্রিপুরা ভর্তি হয় স্কুলের একটি নিয়ম ছিল সে যখন কোন নতুন স্টুডেন্ট এই স্কুলে ভর্তি হবে তখন থাকে পাঁচ মিনিটে লেকচার দিতে হবে। স্যার দিপুকেও লেকচার দিতে বলে।
স্যার বলে যে ছাত্র নতুন ভর্তি হয় তাকে প্রথমে পাঁচ মিনিট করে লেকচার দেয়। দিপু লেকচার দিতে অস্বীকৃতি জানায় বলে পারিনা। স্যার বলে না পারলে পাঁচ মিনিট দাঁড়িয়ে থাকতে হবে। পরে দিপু বলে ঠিক আছে চেষ্টা করি। দিপু লেকচার শুরু করে। সপ্তম শ্রেণীতে বগুড়া জিলা স্কুলে, ষষ্ঠ শ্রেণীতে চিটাগং কলেজিয়েট স্কুলে, পঞ্চম শ্রেণীতে বান্দরবান হাই স্কুলে। স্যার বলেন তুই কি প্রত্যেক বছর স্কুল পাল্টাস নাকি। দিপু বলে আমার বাবা প্রতিবছর নতুন জায়গায় যায় তাই আমাকে স্কুল বদলাতে হয়। দিপু 5 মিনিটের লেকচার শেষ করে। স্যার জিজ্ঞেস করে তার বাড়িতে কে কে আছে। দিপু বলে বাবা আছে আর কেউ নেই মা মারা গেছে। স্যার দিপুর নাম জিজ্ঞেস করে। দিপু বলে আমিনুল আলম। এটা ছাড়া আর কোন নাম আছে কি তোর। বাসায় আমাকে বাবা দিপু নামে ডাকে। স্যার বলে এই ক্লাসে তো আরেকজন দিপু আছে তাহলে তো দুইটা দীপু হয়ে গেল আজ থেকে। এই টাইমে স্যার মাথায় হাত দিয়ে বলে তাহলে এখন কি করব তখন ক্লাসের ভিতর থেকে কয়েকজন স্পেন্ট বলেন স্যার নাম্বারিং করে দিন। তখন চার বলে ক্লাসে যে আছে ও হচ্ছে দীপু নাম্বার ওয়ান। আর তোর নাম "দিপু নাম্বার টু"।
দিপুর প্লাসে দ্বীপপুর একটি সহপাঠী আছে তার নাম হচ্ছে তারিখ সে ছেলেটা ভালো না বখাটে টাইপের সে সিগারেট খাই স্কুলে এসে প্যাকটিস এর সময় সেদিকে পায়েল অ্যাঙ্গেলে দেয় এজন্য দিপু এবং তারিখের মধ্যে ছোটখাটো কিছু ঝামেলা হয়। এরপর তারেক বলে যে তোকে আমি দেখে নেব এর কয়েকদিন পরে স্কুলে একটি ক্লাস ফোর এবং অন্যটি ক্লাসের মাঝি এ ফুটবল খেলায় তারিখ ক্যাপ্টেন হতে চায় কিন্তু দিপু বলে যে ক্যাপ্টেন সেই হবে যে ভালো ফুটবল খেলে। কিন্তু তারিখে কথা বোঝে না সে বলে যে আমি দলের মধ্যে সবচেয়ে বড় তাই ক্যাপ্টেন আমি হব। এই নিয়ে তারেক এবং দিপুর মধ্যে দ্বন্দ্ব আরো বেড়ে যায় দিপু খেলার মাঠ থেকে তার বাড়ি ফিরছিল ফুটবল খেলে পথের মাঝখানে তারেক দিপুকে থানায় এবং ওর সাথে খারাপ ব্যবহার করে তারেকের সাথে আরো দুজন তার বন্ধু ছিল এ তিনজন মিলে তারেক দিপুকে অনেক মারে একটা পর্যায়ে দিপু মাটিতে লুটিয়ে পড়ে।
আর ওই টাইমে দিপুর স্যার ঐ রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছিলেন। হঠাৎ দিপুকে রাস্তায় পড়ে থাকতে দেখে তারপর দিপুকে ওদের বাসায় পৌঁছে দেয়। পরেরদিন দিপুকে সব বন্ধুরা দেখতে আসে। দিপু যেদিন স্কুলে আসে সেদিন তারেক দিপুকে বলে যে তার ভুল হয়ে গেছে। তারপরও তারেকের উপর থেকে দিপুর রাগ কমেনি বরং তারেককে মারবে বলে দিপু বলে। স্কুলের ফুটবল প্রাক্টিস শেষে দিপু তারিখ এবং নান্টু পানির ট্যাংকের উপরে উঠে। নান্ট আর নিচে নামতে পারে না কান্নাকাটি করতে থাকে। তারেক নিচে নেমে যায়, একটা দড়ি নিয়ে আসে কিছুক্ষণ পরে। দিপুকে বলে সে নান্টুকে পিঠে বেঁধে দেওয়ার জন্য। পরে তারিখের পিঠে নান্টুকে ভালোভাবে বেঁধে দেয় তারেক সিঁড়ি বেয়ে আস্তে আস্তে নেমে আসে এবং খুব ক্লান্ত হয়ে যায়।
আজকের এই ঘটনার পর তারেকের উপর থেকে দিপুর রাগ কমে যায়। তারপর সবাই যার যার বাসায় চলে যায়। পরদিন স্কুলে তারেক অনুপস্থিত থাকে। ছুটি শেষে দিপু নান্টুকে জিজ্ঞেস করে তারেক স্কুলে আসেনি নান্টু বলে না। দিপুর বাবা দিপুকে বলে আজকে তোকে একটা কথা বলব। দিপুর বাবা বলে তুই জানতি তোর মা মারা গেছে, সেটা ঠিক না তোর মা এখনো বেঁচে আছে সে আমেরিকাতে থাকে । দিপুর মা-বাবার মধ্যে ছাড়াছাড়ি হয়ে যাওয়ার পর দিপুর মা আমেরিকায় চলে যায়। দিপুকে বাবার কাছে রেখে যায়। কিন্তু এই ঘটনাটি দিপুর বাবা দিপুকে আজও বলেনি।দীপুর বাবা বলে তোর মা কয়েক দিনের জন্য দেশে এসেছে। তোর সাথে দেখা করতে চায়। তোর মা আগামীকাল রাতে আবার অ্যামেরিকা চলে যাবে। আবার কখনো আসবে কিনা জানিনা। যাবি তোর মার সাথে দেখা করতে।দীপু তার মায়ের কথা শুনে অঝরে কাঁদতে শুরু করে।ঐ দিনই রাতে দিপু তার বাবার অনুমতি নিয়ে তার মায়ের সাথে দেখা করার জন্য ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়।
রাতে ট্রেনে করে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেয় দিপু। সকালে ট্রেন ঢাকায় পৌঁছে যায় তারপর একটা রিক্সা করে দিপু তার মায়ের বাসায় যায়।দিপুর প্রথমে দেখা হয় তারা মায়ের বাড়ি একজন কেয়ারটেকারের সাথে সে কেয়ারটেকারকে বলে দেশে বিশেষ রোশনারা সাথে দেখা করতে চাই। সেখানে দিপুর মায়ের সাথে দেখা হয়। দিপুর আম্মু দীপুকে জড়িয়ে ধরে অঝোরে কাঁদতে থাকেন।এরপর দীপুর মা তার ছোট দুই ভাই বোনের সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়। তারপর দিপু এবং দিপুর মা বাইরে ঘুরতে বের হয়, রেস্টুরেন্টে খাওয়া দাওয়া করে।
দীপু তার মায়ের সাথে চিড়িয়াখানায় ঘুরতে যায়।সেখানে দীপু তার আম্মুর সাথে ছবি ওঠে।দীপু আম্মু তাকে একটি দুরবিন কিনে দেয়।
অনেক ঘোরাঘুরি করার পর বিকেলে স্টেশন পর্যন্ত এগিয়ে দিয়ে আসেন দিপুকে। যখন দীপুর আমা্মু দিপুকে ট্রেনে রেখে যাওয়ার পর দীপু কান্না করে।তখন এক আন্টি দীপুকে বলে আবার যখন স্কুল ছুটি হবে তখন তুম আবার তোমার আম্মুর সাধে দেখা করতে আসবে।আন্টিটি তো জানে না যে এটাই হইত দীপুর শেষ দেখা তার আম্মুর সাথে।
এর পরের দিন দিপু স্কুলে যায়।সে তার বন্ধুদের কাছ থেকে জানতে পারে তারেক কয়েকদিন যাবত স্কুলে আসেনা,দিপু তারেকের খোঁজ করতে থাকে। এরপর একদিন তারেকের বাড়িতে দিপু যায়।তারেক একটি বস্তিতে থাকে। আর তারেকের মা অসুস্থ এলাকার মানুষ তারেকের মাকে পাগল বলেও ডাকে।তারেকের বাবা কাঠ মিস্ত্রি কাজ করে।সবমিলিয়ে ওরা অনেক গরিব। তারেক দিপুকে দেখে বলে যে তুই কেন এখানে এসছিস।এরপর ওদের দুইজনের মধ্যে তারেকের পরিবার আর দিপু মায়ের সাথে দেখা করা নিয়ে অনেক কথা হয়। তারেক দীপুকে কাগজে মোড়ানো একটা জিনিস উপহার দেয়।
সেটা হলো বহু প্রাচীন আমলের একটা চিতা বাঘের কালো মূর্তি। দিপু মূর্তিটি বাসায় নিয়ে আসে। ঐ মূর্তিটি দিপুর বাবার চোখে পড়ে।এটা দেখে ওর বাবাবলে এটাতো অনেক মূল্যবান। ওর বাবা দীপুকে জিজ্ঞেস করে এটা কোথায় পেয়েছ সে।তখন দিপু বলে তারেক আমাকে এটি উপহার দিয়েছে। পরেরদিন দুপুরে স্কুল ছুটি হলে। তারেক দিপুকে পাহাড়ি বনের মধ্যে নিয়ে যায়। তারা কিছু দুর গিয়ে পাহাড়ের ভিতর একটা গুহা দেখতে পারে।তারেক দিপুকে বলে এখানে সে সাপের-মনি খুঁজতে আসে।আর বলে সে যদি একটা সাপের মনি পেয়ে যায় তাহলে সে তো বড়লোক হয়ে যাব। তারপর সে তার মায়ের চিকিৎসা করতে পারবো। এরপর সে পাহাড়ের গুহায় একটা মোমবাতি জ্বালিয়ে এবং ছুরি হাতে নিয়ে দুজন ভিতরে প্রবেশ করে। গুহার ভিতরে খোঁড়াখুঁড়ি করার জন্য। তারপর সাবল দিয়ে তারা মাটি খুড়তে থাকে। সেদিন সন্ধ্যাবেলা আবার তারা বাসায় চলে আস।ঐ দিন দিপু বাসায় তার বাবার বন্ধু আসে। দিপুর বাবার বন্ধুটি চিতাবাঘের ভাস্কর্যটির দেখে এবং লোকটি দিপুকে প্রশ্ন করে সে কোথায় পেয়েছে মূর্তিটি। দিপু বলে তার এক বন্ধু তাকে দিয়েছে কিন্তু কোথায় সে মূর্তিটি পেয়েছে এইটা সেটা সে বলতে পারবে না। লোকটি দিপুকে বলে এটা অনেক দামি জিনিস, এটা প্রাচীন মায়া সভ্যতার একটি নিদর্শন। তারা এই পত্নতাত্তিক নিদর্শন গুলো তারা অনেকদিন ধরে খুজতেছে। এর পরেরদিনই স্কুলের অন্য বন্ধুরা দিপুকে জিজ্ঞেস করে তারা স্কুল ছুটির পর কোথায় যায়। তুই আর তারেক পাহাড়ে কি করিস। আমাদেরকে বল। দিপু বলে বলা যাবে না, আগে তারেক কে জিজ্ঞেস করতে হবে। এরপরে তারেকের সাথে কথা বলে দিপু বলে ঠিক আছে বলব, তবে আজ রাত বারোটার সময় ডাকবাংলোর মোড়ে সবাইকে আসতে হবে।
রাত বারোটার সময় ওর সব বন্ধুরা ডাকবংলার কাছে চলে আসে। এরপর দিপু আর তারেক সবাইকে পাহাড়ের কথা বলে। এরপর তারা সবাইমিলে ঐ রাতেই পাহাড়ের গুহার উদ্দেশ্যে রওনা দেয়।সেখানে যেয়ে তারা দেখতে পারে যে চোরাকারবারিরা পাহাড়ের গুহার ভিতরে ঢুকে আছে এবং একজন বাইরে গুহার মুখ পাহারা দিচ্ছে। তাদের মধ্যে তারেক গুহার ভিতরে কয় জন আছে দেখতে যায়। দেখতে গিয়ে তারে ধরা খায়। তারপর দিপু আর ওর বন্ধুরা মিলে বাইরের লোকটিকে আটকে রাখে।এরপর গোহার মুখ থেকে দিপু বন্দুক হাতে নিয়ে চোরাকারবারীদের উদ্দেশ্যে বলে তারেককে ছেড়ে দেওয়ার জন্য। কিন্ত তারা বলে বন্দুক পেলে তারেকে ছেড়ে দিব। দিপু তাদেরকে তারেককে ছেড়ে দেওয়ার কথা বলে।
তারা তারেককে তারা ছেড়ে দেয় তারেক উপরে উঠে আসতে ধরে এবং উপর থেকে চোরাকারবারীদের উপর পাথর ফেলে দেওয়া হয়। এরপর দিপুর বন্ধুদের মধ্যে থেকে একজনকে পুলিশকে খবর দিতে বলা হয়।
এরপর দিপুর বাবা পুলিশ নিয়ে আসে। পুলিশ আসে চোরাকারবারীদের ধরে নিয়ে যায়। এখান থেকে প্রাচীন সভ্যতার অনেক ভাস্কর্য সেখান থেকে উদ্ধার করা হয়। তাই সরকার কিশোরদের সাহসিকতার জন্য 25 হাজার টাকা পুরস্কার দেয়। তারেকের সব বন্ধুরা মিলে সেই টাকাটা তারেককে দেয়। কারন তারেকের মা অসুস্থ তাই সবাই টাকাটা তারেককে দিয়ে দেয় যাতে ও ওর মাকে চিকিৎসা করতে পারে। তারেকের মা ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে ওঠে। আজকে ৪ ডিসেম্বর দিপুর এখানে শেষ দিন কারন ওর বাবার যে বদলির নোটিশ চলে এসছে। অন্য জায়গায় চলে যেতে হবে ওকে। তাই আজ দিপুর মনটা অনেক খারাপ। প্রত্যেক বছরের ন্যায় এবারও দিপুর নতুন জায়গায় যেয়ে নতুন স্কুলে ভর্তি হতে হবে। যেটা দিপুর মোটেও ভালো লাগে না। তবে ক্লাস এইট এর এই বছরটা দীপুর চিরজীবন স্মরনে থাকবে।
মুভিটির IMDB রেটিং-8.9 Out of 10
বাংলাদেশের কিশোর চলচ্চিত্র এর মধ্যে দিপু নাম্বার টু চলচ্চিত্রটি আমার কাছে সবচেয়ে ভালো লেগেছে। এই চলচ্চিএ আমাদের অনেকেরই জীবনের ছোট ছোট অনেক ঘটনার সাথে মিলে যায়। আর এই মুভিটি আমাদের ছোট ইমোশন গুলাকে মনে করাই দেয়।
★★★STEEMBANGLADESH★★★
Thanks so much for reading my post.
Valo review korcen
Thank you....