রেসিপি:বৃষ্টির দিনে ভুনা খিচুড়ি রান্না।
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@md-razu বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ -১৯ আষাঢ় |১৪৩১ বঙ্গাব্দ|বুধবার |বর্ষাকাল |
আমি রাজু আহমেদ।আমার ইউজার নাম @md-razu।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।
তাহলে চলুন শুরু করি
চলুন আজ একটা সহজ এবং মজাদার রান্নার রেসিপি আপনাদের দেখাই। । আশা করি, এই রান্নাটা প্রায় সকল দেশের মানুষই খেতে পারবে। হা হা হা। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে, খাবার না পেলে একজন মানুষকে যে খাবার দেবেন সেই খাবারি সে খেতে বাধ্য।
ফটো এডিটর দিয়ে বানানো।
সুস্বাদু খিচুড়ি রান্না।
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ
- চাউল
- মসুরের ডাউল
- পেঁয়াজ বাটা পরিমাণ মতো
- রসুন বাটা পরিমাণ মতো
- হলুদ গুঁড়া
- মরিচের গুঁড়া
- কাঁচা মরিচ ফালি
- মশলা
- তৈল পরিমাণ মতো
- পানি পরিমাণ মতো
রান্নার ধাপ
ধাপ:-১:কড়াইতে তেল গরম করে এলাচি, দারুচিনি, লং দিয়ে দিই।
ধাপ:-২:পেঁয়াজ কুঁচি দিয়ে ভাঁজুন, কাঁচা মরিচ, আদা ও রসুন বাটাও দিয়ে দিন। আগুন মাধ্যম আঁচে চলবে। লবন দিতে ভুলবেন না।
ধাপ:-৩:কিছুক্ষনের মধ্যেই এমন অবস্থায় এসে যাবে। চুলার ধার ছেড়ে যাবেন না। কাঠের খুন্তি দিয়ে নাড়িয়ে নিতে হবে।পরিমাণ মতো পানি দিয়ে দিন।
ধাপ:-৪:এবার হলুদ ও মরিচের গুড়া দিন। ভাল করে কষিয়ে নিন।
ধাপ:-৫:তেল উঠে এই অবস্থায় এসে যাবে।
ধাপ:-৬:এবার ধুয়ে রাখা মুশরীর ডাল দিয়ে দিন। এবং একটু কষিয়েই পানি দিয়ে দিন। পানি পরিমান মতো দিতে হবে, ডাল বুঝে।
ধাপ:-৭:এবার মাধ্যম আঁচে রেখে ঢেকে দিন। মাঝে মাঝে ঢাকনা সরিয়ে দেখুন বা নাড়িয়ে দিন।
ধাপ:-৮:ডাল নরম হয়ে গেলে, পানি ঝরিয়ে রাখা চাউল দিয়ে দিন।
ধাপ:-৯:এমন দেখাবে। ভাল করে মিশিয়ে নিন।
ধাপ:-১০: ১০-১৫ মিনিটে এমনি হয়ে যাবে। নাড়িয়ে উপরে নিচে করে দিন।
ধাপ:-১১:যদি দেখেন, চাল শক্ত রয়ে গেছে তা হলে সামান্য পানি ছিটিয়ে দিতে পারেন। পানি না লাগলেই ভাল।
ধাপ:-১২:ব্যস, পাতিল সহ খাবারের টেবিলে নিয়ে যেতে পারেন। আপনার বাসা, আপনার টেবিল, আপনার পরিবারের সবাই তো হা হা হা… কেহ কিছু বললে, নিশ্চয় আপনার ব্যাখ্যার অভাব থাকবে না।
ধাপ:-১৩:বৃষ্টির দিনে এমন ভুনা খিচুড়ি হলে আর কি লাগে।সাথে যদি একটু মুরগীর মাংস ভুনা থাকে তাহলে তো কোন কথাই নাই।ডিম ভাজি থাকলেও চলবে।
আমার পরিচয়
আমি মো: রাজু আহমেদ, আমি একজন ছাত্র। আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যালে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং এ লেখাপড়া করছি। আমি একজন ভ্রমণ প্রিয় মানুষ। প্রকৃতির মাঝে ঘুরে বেড়াতে ভীষণ পছন্দ করি। আমি ফটোগ্রাফি করতে, রান্না করতে, বই পড়তে, কবিতা পড়তে, খেলাধুলা করতে খুবই পছন্দ করি।স্টিমিট প্ল্যাটফর্মের আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে কাজ করতে অনেক স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি।
ধন্যবাদ সবাইকে
>>>>>|| এখানে ক্লিক করেন ডিসকর্ড চ্যানেলে জয়েন করার জন্য ||<<<<<
আল্লাহ হাফেজ
VOTE @bangla.witness as witness
OR
তাহলে চলুন শুরু করি
চলুন আজ একটা সহজ এবং মজাদার রান্নার রেসিপি আপনাদের দেখাই। । আশা করি, এই রান্নাটা প্রায় সকল দেশের মানুষই খেতে পারবে। হা হা হা। তবে মজার ব্যাপার হচ্ছে, খাবার না পেলে একজন মানুষকে যে খাবার দেবেন সেই খাবারি সে খেতে বাধ্য।
ফটো এডিটর দিয়ে বানানো।
device:redmi note 10
প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ |
---|
- চাউল
- মসুরের ডাউল
- পেঁয়াজ বাটা পরিমাণ মতো
- রসুন বাটা পরিমাণ মতো
- হলুদ গুঁড়া
- মরিচের গুঁড়া
- কাঁচা মরিচ ফালি
- মশলা
- তৈল পরিমাণ মতো
- পানি পরিমাণ মতো
রান্নার ধাপ |
---|
ধাপ:-১:কড়াইতে তেল গরম করে এলাচি, দারুচিনি, লং দিয়ে দিই।
ধাপ:-২:পেঁয়াজ কুঁচি দিয়ে ভাঁজুন, কাঁচা মরিচ, আদা ও রসুন বাটাও দিয়ে দিন। আগুন মাধ্যম আঁচে চলবে। লবন দিতে ভুলবেন না।
ধাপ:-৩:কিছুক্ষনের মধ্যেই এমন অবস্থায় এসে যাবে। চুলার ধার ছেড়ে যাবেন না। কাঠের খুন্তি দিয়ে নাড়িয়ে নিতে হবে।পরিমাণ মতো পানি দিয়ে দিন।
ধাপ:-৪:এবার হলুদ ও মরিচের গুড়া দিন। ভাল করে কষিয়ে নিন।
ধাপ:-৫:তেল উঠে এই অবস্থায় এসে যাবে।
ধাপ:-৬:এবার ধুয়ে রাখা মুশরীর ডাল দিয়ে দিন। এবং একটু কষিয়েই পানি দিয়ে দিন। পানি পরিমান মতো দিতে হবে, ডাল বুঝে।
ধাপ:-৭:এবার মাধ্যম আঁচে রেখে ঢেকে দিন। মাঝে মাঝে ঢাকনা সরিয়ে দেখুন বা নাড়িয়ে দিন।
ধাপ:-৮:ডাল নরম হয়ে গেলে, পানি ঝরিয়ে রাখা চাউল দিয়ে দিন।
ধাপ:-৯:এমন দেখাবে। ভাল করে মিশিয়ে নিন।
ধাপ:-১০: ১০-১৫ মিনিটে এমনি হয়ে যাবে। নাড়িয়ে উপরে নিচে করে দিন।
ধাপ:-১১:যদি দেখেন, চাল শক্ত রয়ে গেছে তা হলে সামান্য পানি ছিটিয়ে দিতে পারেন। পানি না লাগলেই ভাল।
ধাপ:-১২:ব্যস, পাতিল সহ খাবারের টেবিলে নিয়ে যেতে পারেন। আপনার বাসা, আপনার টেবিল, আপনার পরিবারের সবাই তো হা হা হা… কেহ কিছু বললে, নিশ্চয় আপনার ব্যাখ্যার অভাব থাকবে না।
ধাপ:-১৩:বৃষ্টির দিনে এমন ভুনা খিচুড়ি হলে আর কি লাগে।সাথে যদি একটু মুরগীর মাংস ভুনা থাকে তাহলে তো কোন কথাই নাই।ডিম ভাজি থাকলেও চলবে।
আমি মো: রাজু আহমেদ, আমি একজন ছাত্র। আমি বর্তমানে সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটিতে মেকানিক্যালে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং এ লেখাপড়া করছি। আমি একজন ভ্রমণ প্রিয় মানুষ। প্রকৃতির মাঝে ঘুরে বেড়াতে ভীষণ পছন্দ করি। আমি ফটোগ্রাফি করতে, রান্না করতে, বই পড়তে, কবিতা পড়তে, খেলাধুলা করতে খুবই পছন্দ করি।স্টিমিট প্ল্যাটফর্মের আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে কাজ করতে অনেক স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি।
ধন্যবাদ সবাইকে
VOTE @bangla.witness as witness OR
বৃষ্টির দিন মানেই খিচুড়ি খাওয়ার দিন।আর আপনি দেখছি বৃষ্টির দিনে ভুনা খিচুড়ি রান্না করেছেন।আর তৈরি করা বৃষ্টির দিনের ভুনা খিচুড়ি রেসিপি দেখে আমার জিহ্বায় জল চলে এসেছে ভাইয়া। আপনি বেশ দারুন ভাবে রেসিপি টি সম্পন্ন করেছেন।আর আপনার তৈরি রেসিপি টি দেখে মনে হচ্ছে বেশ মজাদার হয়েছিল।
বৃষ্টির দিনে এরকম গরম গরম খিচুড়ি খেতে অনেক বেশি ভালো লাগে। আপনার খিচুড়ি রেসিপিটা দেখে ভীষণ ভালো লাগলো। খুব সুন্দর ভাবে আপনি রেসিপিটা তৈরি করেছেন। বেশ লোভনীয় লাগছে দেখতে। খেতেও নিশ্চয়ই অনেক সুস্বাদু হয়েছে। ধন্যবাদ ভাইয়া এতো সুস্বাদু এবং মজার একটা রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
বৃষ্টির দিনে ভুনা খিচুড়ি
খেতে লাগে বেশ,
সঙ্গে যদি আচার থাকে
হয় না খাওয়া শেষ।
ভুনা খিচুড়ি রেসিপি টা
হয়েছে বেশ দারুন,
কানে কানে বলেছিল
পাশে থাকা হারুন।
দারুন, দারুন, দারুন
❤️
বৃষ্টি ভেজা দিনে খিচুড়ি খেতে অনেক ভালো লাগে। আর এই সময় সব জায়গাতেই বৃষ্টি হচ্ছে। আপনি এত সুন্দর করে খিচুড়ি রান্না করেছেন আর সেই রেসিপি সবার মাঝে তুলে ধরেছেন এজন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভাইয়া। মনে হচ্ছে খেতেও দারুন হয়েছিল।
সময় উপযোগী একটি খাবারের রেসিপি শেয়ার করেছেন। আমাদের এখানে ও বেশ কয়েকদিন থেকে বৃষ্টি হচ্ছে। বৃষ্টির দিনে ভুনা খিচুড়ি খেতে অনেক বেশি মজা লাগে। আপনার খুব সুন্দর করে রেসিপি তৈরি করে দেখিয়েছেন। ভালো লাগলো আপনার তৈরি রেসিপি দেখে ধন্যবাদ আপনাকে ভাই।
বৃষ্টির দিনে ভুনা খিচুড়ি খেতে চমৎকার সুন্দর লাগে। আপনি বৃষ্টির দিনে চমৎকার সুন্দর করে ভুনা খিচুড়ি করেছেন। আপনার ভুনা খিচুড়ি দেখেই তো লোভ লেগে গেল ভাইয়া। ভুনা খিচুড়ি বন্ধন প্রণালী চমৎকার সুন্দরভাবে আমাদের সঙ্গে ভাগ করে নেয়ার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
সময় উপযোগী রেসিপি বলে যেটাকে সেটা আপনি শেয়ার করেছেন ভাইয়া।খিচুড়ি এই বৃষ্টির দিনে সবার প্রিয় খাবার।তবে আমার সারা বছরের প্রিয় খাবার এটি।ভালো লাগলো পোস্টটি।ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
খিচুড়ি খেতে আমার কাছে খুব ভালো লাগে। আজকে আপনাকে দেখে খুব সুন্দর করে খিচুড়ি রেসিপি করেছেন। তবে খিচুড়ি ছোট বড় সবাই খেতে খুব পছন্দ করে। তবে এটি ঠিক খাবার না পেলে যে কোন মানুষ যে খাবার দেবে ওই খাবার খেতে চাইবে। তবে আপনার এই রেসিপি দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। আর বৃষ্টির সময় এই ধরনের রেসিপি গুলো খেতে সবাই চায়।খিচুড়ি রেসিপি অনেক সুন্দর করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।
আমাদের কুষ্টিয়া অঞ্চলের মানুষ খিচুড়ি টা বেশি পছন্দ করে। সত্যি ভাই বৃষ্টি হলেই মনটা কেমন খিচুড়ি খিচুড়ি করে। আর সঙ্গে যদি বেগুনি ভাজা আলু ভর্তা পাওয়া যায় তাহলে তো কথায় নেই হা হা। খিচুড়ি টা বেশ দারুণ তৈরি করেছেন ভাই। প্রতিটা ধাপ চমৎকার উপস্থাপন করেছেন। সবমিলিয়ে দারুণ ছিল আপনার পোস্ট টা। ধন্যবাদ আমাদের সাথে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।।