নাটক রিভিউ- কষ্টের নাম মায়া ||Drama Review||
আসসালামু আলাইকুম
আসসালামু আলাইকুম
শুভ রাত্রি ভালোবাসার আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি পরিবার। সবার সুসাস্থ্য কামনা করে শুরু করছি আমার আজকের ব্লগ। দিন দিন চারদিকের পরিবেশ কেমন যেন ঘোলাটে হয়ে আসছে। কোন কিছুতেই এখন আর ভালো লাগে না। সারাক্ষন শুধু ভিতরে অস্থিরতা কাজ করে। কেন যেন চারপাশের মানুষগুলো কে মেকি মনে হয়। জানিনা এটা কি একা আমার সমস্যা নাকি অন্য সবার। তবে এত কিছুর মাঝেও যখন এতটুকু বিশ্রামের সময় পাই তখন যেন মনটা ভরে উঠে এক ঝাকঁ ভালো লাগা আর প্রশান্তির আমেজে। আর ঠিক তখনই চোখ ভুলাই ইউটিউবের পর্দায় কোন একটি ভালো লাগার মত নাটক দেখার জন্য। কিন্তু আজ কেন যেন হাজার টি নাটক দেখেও একটি নাটকও ভালো লাগলো না। তারপরও সবগুলোর মাঝ হতে একটি নাটক আজ আপনাদের মাঝে রিভিউ করার চেষ্টা করলাম। আশা করি আমার আজকের নাটকের রিভিউ পড়ে আপনাদেরও নাটকটি দেখার ইচ্ছে জাগবে।
নাম | কষ্টের নাম মায়া |
---|---|
পরিচালক | পথিক সাধন |
রচনা | পথিক সাধন |
অভিনয় | তৌসিফ মাহবুব, সাদিয়া আয়মান, শিল্পী সরকার অপু এবং আরও অনেকে |
দৈর্ঘ্য | ৪১মিনিট ৩৭ সেকেন্ড |
মুক্তির তারিখ | এপ্রিল/২০২৩ |
ধরন | নাটক |
ভাষা | বাংলা |
দেশ | বাংলাদেশ |
প্রচার | মাছরাঙা টিভি |
★ তৌসিফ মাহবুবু-রাতুল
★সাদিয়া আয়মান- মায়া
নাটকের মূল চরিত্র হলো রাতুল এবং মায়া। রাতুল একটি বেসরকারি আইটি ফার্মে চাকরি করে । রাতুলের পরিবারে তার মা এবং এক বিশ্ব প্রেমিক ভাই আছে। আর অন্যদিকে রাতুল বিয়ে করতে ভয় পায়। রাতুল চায় সিঙ্গেল থেকে জীবন পার করতে। কিন্তু রাতুলের মা প্রতিনিয়ত রাতুলের বিয়ের জন্য রাতুলকে চাপ দিচ্ছে। এইদিকে রাতুলের ভাই ও পেরেশানিতে আছে। কারন রাতুল বিয়ে না করলে তো আর সে বিয়ে করতে পারবে না। অন্যদিকে মায়া তার বাবার আদরের একমাত্র মেয়ে। বলতে গেলে ধনীর ঘরের দুলালী। মায়ার পৃথিবীতে মা নেই। শুধু মায়া এবং তার বাবাই আছে এই পরিবারে।
নাটকের প্রথম দৃশ্যে দেখা যায় যে, এক রাতে রাতুল একটি রাইড শেয়ারে চড়ে। তখন রাইড শেয়ারের সেই ভদ্র লোকের সাথে রাতুলের অনেক গল্প হয়। রাতুল সেই রাতে মায়াকে বিয়ে করা উপলক্ষ্যে ড্রিংকস্ করে। সে রাইড শেয়ারের ড্রাইভার কে রাত্রবেলায় ড্রাইভিং করার কারন জিজ্ঞেস করলে ড্রাইভার রাতুল কে বলে, বউয়ের ভয়ে রাত করে ড্রাইভিং করে। আর দিনে ঘুমায়। বিয়ে করে সে অনেক যন্ত্রণায় আছে। এসব শুনে রাতুল তাকে বলে যে আগামী কাল সে মায়া কে বিয়ে করতে যাচেছ এবং রাতুল ড্রাইভার সাহেবের অনুরোধে তার কাছে মায়া কে বিয়ে করার পুরো গল্প শেয়ার করে। যা নাটকে কল্পনায় দেখানো হয়।
একদিন রাতুল নার্সারীতে ফুল গাছের চারা কিনতে গেলে সেখানে মায়াও যায়। কিন্তু রাতুল ফুল গাছ না চিনায় মায়ার সাহায্য চায়। তখন মায়া রাতুল কে সাহায্য করে। এমনকি রাতুল কে মায়া অপরাজিতা গাছের কিছু বীজও দেয়। তখন রাতুল মায়ার ফোন নাম্বার চেয়ে নেয়। কারন ফুল গুলো বড় হলে সে মায়াকে ফুল গাছের ছবি তুলে পাঠাবে। রাতুলের যত্নে কিছুদিনের মধ্যে তার ফুল গাছে ফুল ফোটে। তখন রাতুল তার ফুলের ছবি তুলে মায়া কে পাঠায়। মায়া রাতুলের ছবি পেয়ে তাকে ফোন দেয়। সেই থেকে তাদের ফোনে কথা হয়। দেখা হয়। এক সময়ে তাদের মধ্যে ভালো বাসার সম্পর্ক হয়ে যায়। এমন কি রাতুলের জন্য মায়া রান্না করেও তার অফিসে পাঠায়। এদিকে রাতুলের মা রাতুল কে বিয়ে দেওয়ার জন্য উঠে পরে লাগে। কিন্তু রাতুল পরিস্কার জানিয়ে দেয় যে সে বিয়ে করবে না। এ কথা শুনে রাতুলের ভাই বলে তাহলে আমাকে বিয়ে দিয়ে দাও। কিন্তু যেহেতু তার ভাই বেকার তাই তার মা তাকে বিয়ে করাবে না।
মা রাতুল কে বিয়ের জন্য চাপ দেয় এ কথা রাতুল মায়া কে বললে মায়াও রাতুল কে বিয়ের জন্য চাপ দেয় । কিন্তু রাতুল মায়াকে বুঝায় যে, প্রেমের মানেই তো বিয়ে নয়। রাতুল বিয়ে করবে না। এভাবেই সারা জীবন প্রেমে করবে। এ কথা শুনে মায়া বেশ রাগ করে। পরে রাতুল মায়ার রাগ ভাঙ্গায়। এদিকে মায়ার বাবার সাথে মায়া বেশ ফ্রি। বাবা মায়া কে বিয়ের কথা বললে মায়া তাকে রাতুল এর কথা বলে। তখন মায়ার বাবা রাতুল কে বাসায় যেতে বলে। মায়া রাতুল কে বাসায় যেতে বললে রাতুল প্রথমে যেতে না চাইলেও মায়ার চাপে পরে বাসায় যেতে রাজি হয়। কিন্তু রাতুল আর মায়াদের বাসায় যায় না। এমন কি ফোনও ধরে না। এতে করে মায়া ও তার বাবা বেশ চিন্তায় পরে যায়। এরপর মায়া রাতুল কে বহুবার ফোন দিলেও রাতুল মায়ার ফোন ধরে না।
একদিন মায়া রাতুল এর সাথে দেখা করে। তখন রাতুল মায়া কে বলে, সে মায়া কে অনেক ভালোবাসে। কিন্তু রাতুল মায়া কেন কাউকেই বিয়ে করতে পারবে না। এ কথা শুনে মায়া বেশ রাগ করে এবং রাতুল কে ১৫ দিনের চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেয়। মায়া আগামী ১৫ দিনের মধ্যে বিয়ে করে রাতুল কে দেখিয়ে দিবে। তবে মায়া অনেক কষ্ট পায় এবং তার বাবাকে সব খুলে বলে। এদিকে রাতুল মায়া কে ফোন দিলে মায়া রাতুল কে এড়িয়ে যায় এবং অন্য জায়গায় বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেয়। তবুও আর একবার রাতুল কে মায়া ফোন করে । কিন্তু রাতুল এবারও মায়া কে ফিরিয়ে দেয়। এদিকে রাতুলের এই অবস্থা দেখে মায়া অন্য একটি ছেলের সাথে এনগেইজমেন্ট করে ফেলে। দশদিন পর সেই ছেলেটির সাথে মায়ার বিয়ে। এরই মধ্যে মায়া তার এনগেইজমেন্টের ছবি রাতুল কে পাঠায়। এমন কি তার বিয়ের শপিং এর ছবিও পাঠায়। রাতুল শুধু এগুলো দেখে।
এদিকে বিয়ের পাচঁদিন থাকতে মায়া রাতুলকে বেশ আবেগ মাখা কন্ঠে ফোন করে। অনেক কথা বলে রাতুল কে। কিন্তু রাতুল এবার ও মায়া কে ফিরিয়ে দেয়। মায়া অনেক কান্নাকাটি করে। এদিকে রাতুলও মন খারাপ করে। কয়েকদিন রাতুল মায়া কে ফোন করলে মায়া কে ফোনে আর পাওয়া যায় না। মায়া কে না পেয়ে রাতুল দিনে দিনে ভেঙ্গে পড়ে। মায়া কে ছাড়া রাতুলের কোন কিছুই ভালো লাগে না। এবার রাতুল ও কান্না করে। সে বুঝতে পারে যে তার মায়া কে ছাড়া চলবে না। তখন সে তার এক বন্ধুর মাধ্যমে মায়ার নতুন নম্বর যোগাড় করে। এবার রাতুল মায়া কে ফোন করে। মায়া কে ফিরে আসার জন্য অনুরোধ করে এবং মায়া কে বিয়ে করার আশ্বাস দেয়। কিন্তু মায়া কোন কিছুতেই রাজি হচিছলো না। অবশেষে রাতুলের কষ্টে গলে গিয়ে পরদিন কাজী অফিসে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেয়।
আর এভাবেই রাতুল ড্রাইভার সাহেবের কাছে মায়ার সাথে তার বিয়ে ঠিক হওয়ার ঘটনা খুলে বলে। রাতুল এবার ড্রাইভার সাহেব কে জিজ্ঞেস করে মায়া কে কি তার বিয়ে করা ঠিক হবে নাকি। ড্রাইভার সাহেব বলে ভাই আমি তো বিয়ে করে ধরা খাইছি। এখন আপনি কি করবেন আপনি বুঝবেন। আমি আপনাকে কি বলবো। তারপর ড্রাইভার সাহেব রাতুল কে তার বাসায় নামিয়ে দেয়।
এদিকে মায়া তার বন্ধুদের নিয়ে কাজী অফিসে দাড়িঁয়ে থাকে। কিন্তু রাতুল আসে না। এদিকে মায়া রাতুল কে ফোন করেও ফোনে পায় না। অবশেষে মায়া রাতুলদের বাসায় এসে রাতুল কে কলার ধরে কাজী অফিসে নিয়ে যায়। এসব দেখে রাতুলের মা অবাক হয়ে যায়। তখন মায়া রাতুলের মা কে বলে আমাদের আজ বিয়ে করার কথা ছিল। আপনার ছেলে কয়েক ঘন্টা ধরে আমাকে কাজী অফিসে দাড় করিয়ে রেখেছে। আমরা আজ বিয়ে করবো। এখন আপনি বলেন মা আপনার কি কোন আপত্তি আছে? রাতুলের মা আর ভাই হাসতে হাসতে না সম্বোধন করে মাথা নাড়ে। এরপর রাতুল কে জোড় করে ধরে নিয়ে যাওয়া হয় কাজী অফিসে। রাতুল অনেক মাফ চেয়ে ও কোন মাফ পাননি। রাতুল চিৎকার করতে থাকে আমাকে মাফ করে দাও, আমি বিয়ে করবো না। হি হি হি। আর এর মধ্য দিয়েই শেষ হয়ে যায় নাটক কষ্টের নাম মায়া।
নাটকটির মধ্য কিছু হাসি রহস্যের মধ্য দিয়ে পরিচালক বুঝাতে চেয়েছেন যে প্রকৃত ভালোবাসা সত্যিকারের অর্থে ভোলা যায় না। যেমন রাতুল হাজার চেষ্টা করেও মায়া কে ভুলতে পারেনি। পারেনি মায়া কে ছাড়া থাকতে। তবে নাটকটির মধ্যে যে বিয়ের ভয় দেখানো হয়েছে এটা কিন্তু বাস্তবেও অনেক ছেলেদের মধ্যে বিরাজমান। কিন্তু আমার বেশ ভালো লেগেছে যে, সারাজীবন প্রেম করে কাটিয়ে দিবে কিন্তু বিয়ে করবে না। কেমন একটি হাস্যকর বিষয় বলেন তো। হি হি হি।
আজ এখানেই শেষ করছি। আবার আসবো নতুন কোন পোস্ট নিয়ে নতুন ভাবে আপনাদের কাছে। কেমন লাগলো আপনাদের কাছে আমার আজকের ব্লগটি ? আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের আশায় রইলাম। সবাই ভালো থাকবেন ।
আপনি অনেক সুন্দর একটা নাটকের রিভিউ পোস্ট করছেন। আপনার করা নাটকের এই রিভিউ আমার অনেক ভালো লেগেছে। এখানে নায়ক নায়িকা অনেক সুন্দর অভিনয় করেছে যা আমার অনেক ভালো লেগেছে। নাটকের সম্পূর্ণ কাহিনীটা আপনার রিভিউর মাধ্যমে জানতে পেরে সত্যি অনেক ভালো লাগলো।
আপু আমার করা নাটক রিভিউটি আপনার বেশ ভালো লেগেছে জেনে মুগ্ধ হলাম। ধন্যবাদ সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
তৌফিক আমার ফেভারিট একজন অভিনেতা সেই সাথে সাদিয়া আয়মান আপুকেও বেশ চমৎকার লাগে, দুজন খুব একটা নাটক করে না একসাথে তবে এই নাটকটা আপনার রিভিউ দেখে কিন্তু বেশ ভালই লাগলো, সময় পেলে এই নাটকটা দেখার চেষ্টা করব।
আমারও তাদের দুজন কে বেশ ভালো লাগে। সুন্দর এবং উৎসাহ মূলক মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
খুবই সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ করেছেন আপনি। এই নাটকটি আমি এখনো দেখিনি৷ তবে আপনি এখানে লিঙ্ক দেওয়ার কারণে আমি এই লিংক থেকে এ নাটকটি দেখে নেওয়ার চেষ্টা করব৷ এই নাটকের যে নায়িকা রয়েছে সাদিয়া আয়মান তার নাটক আমি সব সময় দেখি৷ তার এই নাটকটিও আমি দেখে নিব।
জি ভাইয়া সময় করে নাটকটি দেখে নিবেন। আমার তো বেশ ভালো লেগেছে। আশা করি আপনারও ভালোই লাগেবে। ধন্যবাদ সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
এখন আসলেই আপু সবকিছু ঘোলাটে হয়ে গিয়েছে! শহরে তো আমার একদমই ভালো লাগেনি এ কয়েকমাস। গ্রামে এসে শান্তি পেলাম। যাক,
সাদিয়া আয়মানের সবকটি নাটক এ পর্যন্ত আমার কাছে ভালো লেগেছে। এই নাটকটিও দেখেছি। উপভোগ করার মতো একটি নাটক ছিল।
সত্যি ভাইয়া নাটকটি উপভোগ করার মত ছিল। ধন্যবাদ সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
আমার তো নাটকটি বেশ পছন্দ হয়েছে। ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
তৌসিফ নাটক আমি আগে অনেক দেখতাম। তার নাটক আমার কাছে খুবই ভালো লাগতো। এখন সময়ের অভাবে তেমন একটা নাটক দেখা হয় না। নাটকের উপরে অনেক ভালো লাগলো। যদি কখনো সময় হয় অবশ্যই নাটুকে দেখবো।
ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর একটি মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
তৌসিফ মাহাবুব অনেক ভালো একজন অভিনেতা তার প্রায় সবগুলো নাটকই অনেক সুন্দর হয়। তার অভিনীত কষ্টের মায়া নাটকটি আপনি খুবই সুন্দরভাবে রিভিউ করেছেন।আপনার ভিডিও দেখে মনে হচ্ছে নাটকটা খুবই ভালো ছিল।এত সুন্দর একটি নাটকের রিভিউ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপু।
তৌসিফ মাহাবুবের নাটক আমারও কিন্তু বেশ ভালো লাগে। যাই হোক সুন্দর একটি মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য শুভ কামনা রইল।
সাদিয়া আয়মান এর নাটক আমি ভীষণ পছন্দ করি। তার অভিনয় অনেক সুন্দর ভালো লাগে। ভালোবাসা গুলো অদ্ভুত। এধরনের ভালোবাসার নাটক আমি দেখতে ভীষণ পছন্দ করি। এই নাটকটি এখনো দেখা হয়নি পরে দেখে নিবো।
আমারও সাদিয়া আয়মানের নাটক দেখতে বেশ ভালো লাগে। যদিও আমি বেশি একটা তার নাটক পাই না। ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
আপনি এখন অনেক সুন্দর নাটকের রিভিউ পোস্ট করে থাকেন যেগুলো আমার অনেক ভালো লাগে। আর আপনার করা নাটকের রিভিউ অনেক সুন্দর হয়। কষ্টের নাম মায়া নাটকটার রিভিউ অনেক সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন আপনি। রিভিউর মাধ্যমে সম্পূর্ণ টা জানতে পেরে অনেক ভালো লেগেছে। সময় পেলে অবশ্যই নাটকটা দেখার চেষ্টা করব।
ভাইয়া আমার নাটক রিভিউ গুলো আপনার কাছে বেশ ভালো লাগে জেনে অনেকটা মুগ্ধ হলাম। এভাবেই চিরদিন পাশে থাকবেন আশা করি। ধন্যবাদ সুন্দর একটি মন্তব্য করার জন্য।
আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে দারুন একটি নাটক রিভিউ এর মাধ্যমে শেয়ার করেছেন। আপনার শেয়ার করা নাটকটি আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। কিন্তু নাটকটা এখনো আমার দেখা হয়নি আসলে অল্প কিছুদিন হলো মুক্তি পেয়েছে চেষ্টা করব খুব দ্রুত নাটকটি দেখার জন্য। এমনিতেই সাদিয়া আয়মান এর অভিনয় আমার কাছে বেশ ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটি নাটক রিভিউ এর মাধ্যমে শেয়ার করার জন্য।
ভাইয়া তাড়াতাড়ি দেখে ফেলেন নাটকটি। বেশ মজার নাটকটি। ধন্যবাদ সুন্দর একটা মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।