বাংলাদেশের ঐতিহ্য এবং ফসলের সৌন্দর্য

আসসালামুয়ালাইকুম,
স্টিম ফর ট্রাডিশনাল কমিটির সকল সদস্যদের জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা। আশা করি আপনারা সকলেই ভাল আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। গ্রাম বাংলার ফসলের জমি বাড়ি।আমাদের গ্রামবাংলায় প্রতিবছর বিভিন্ন ধরনের ফসল উৎপাদন করা হয় কৃষিজমি বাড়িতে। বিভিন্ন রকম ঋতুতে বিভিন্ন রকম ফসল উৎপাদন করা যায়।

আমাদের দেশও পুরা পৃথিবীতে 80 ভাগেরও বেশি উৎপাদন করা হয় যা আমাদের খাদ্য বস্ত্র গৃহ নির্মাণ সামগ্রী, ঔষধ পানীয় রাবার ইত্যাদি অন্যান্য সামগ্রী যোগায়। আমাদের দেশে প্রতিবছর রপ্তানির জন্য যে ফসল উৎপাদন করা হয়, তাকে অর্থকরী ফসল বলা হয়। খাদ্য ফসল পৃথিবীর মানুষের প্রধান খাদ্যের প্রধান যোগানদার। দৈনন্দিন জীবনে আমাদের প্রতিনিয়ত প্রচুর পরিমাণে খাদ্যের প্রয়োজন হয়ে থাকে। আমরা ফসল উৎপাদন করি আমাদের খাদ্যের যোগান করার জন্য এবং রপ্তানী করার জন্য বাইরের দেশে। আমাদের খাদ্য ঘাটতি পূরণ করার জন্য আমরা প্রতি বছর অনেক ধরনের ফসল উৎপাদন করে থাকি প্রধানত। আমাদের দেশে সরিষা চাষ গতবছরের থেকে এবছর একটু বেশি সরিষা হচ্ছে তেল জাতীয় খাবার।

সরিষা বীজ ছিটানোর 10 থেকে 15 দিনের মধ্যে আমরা সবজি হিসেবে গ্রহণ করতে পারি। বাংলাদেশে প্রধান ও সবচেয়ে বড় চাষ হচ্ছে ধান চাষ।আমাদের দেশে প্রায় ৮০ ভাগ লোক কৃষি কাজ করে থাকে। গ্রাম গঞ্জের প্রধান অর্থনৈতিক উৎস হচ্ছে কৃষি চাষ কাজ। আর গ্রামগঞ্জে কৃষি কাজ বলতে বোঝায় ধান উৎপাদন। গ্রামগঞ্জে প্রায় প্রতিটি বাড়ির কৃষক রয়েছে। আর আমাদের দেশে প্রতিবছর প্রচুর পরিমাণে ধান উৎপাদন করা হয়। গ্রামগঞ্জের প্রায় প্রতিটি বাড়ির বাড়ির মানুষ এই কৃষি কাজে যুক্ত থাকে সারাদিন। আর বাংলাদেশের ধানের পরে অতি গুরুত্বপূর্ণ চাষ হচ্ছে গম।গম বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের অপেক্ষায় শুষ্ক এলাকায় রবি মৌসুমে নামে পরিচিত।

আমাদের দেশে ধানের পাশাপাশি প্রায় প্রতি বছর প্রচুর পরিমাণে গম উৎপাদন হয়। যা আমাদের অর্থনৈতিক ভাবে সচল রাখে। আবার রপ্তানি ফসলের মধ্যে হচ্ছে পাট চাষ। ভুট্টা চাষ আমাদের দেশে প্রতি বছরই প্রায় হয়ে থাকে। ভুট্টা চাষ আমাদের অর্থনৈতিক ভাবে সাহায্য করে। ভুট্টা দানাদার জাতীয় ফসল। ভুট্টা চাষ আমাদের দেশে প্রায় কম বেশী হয়ে থাকে। ধন্যবাদ সবাইকে এতক্ষণ আমার পোস্টটি পড়ার জন্য।