প্রকৃতি ঘেরা সুবর্ণগ্রাম ঘুরে আসার দ্বিতীয়পর্ব
আসসালামু আলাইকুম
আসসালামু আলাইকুম
কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই অনেক ভালো আছেন। আমিও কিন্তু আপনাদের ভালোবাসা আর দোয়া নিয়ে ভালো আছি। আর ভালো আছি বলেই আজও আপনাদের অনুপ্রেরণায় আমার আরও একটি পোস্ট নিয়ে চলে এলাম। আমরা এই পৃথিবীতে চলার পথে প্রতিনিয়ত জীবনের সাথে যুদ্ধ করে চলেছি। আর এই যুদ্ধ করতে করতে আমরা যেন হাপিয়ে ও ক্লান্ত হয়ে পড়েছি। আর এই হাপিয়ে পড়ার মধ্যে সবচেয়ে বেশী প্রভাব পড়ে মনের উপর।আর তাই মাঝে মাঝে মনে হয় মনটাকে যদি একটু প্রশান্তি দিতে পারতাম। আর এই মনকে প্রশান্তি দিতে হলে চাই প্রকৃতির কিছু আনন্দের মাঝে নিজেকে নিয়ে কিছুটা সময় কাটাতে। আমি আবার ভ্রমণ বিলাসী। আর তাইতো মাঝে মাঝে হারিয়ে যেতে মনে চায় কোন অপূর্ব মনোমুগ্ধকর প্রকৃতির মাঝে। তাই এবারও হারিয়ে গেলাম কোন এক মন ছুঁয়ে যাওয়া রিসোর্টে ভ্রমন করতে।
হ্যাঁ আমার প্রিয় সহযাত্রী বন্ধুগন আবারও আপনাদরে মাঝে আমার আরও একটি ভ্রমণ পোস্ট নিয়ে এলাম। আসলে ঘুরতে আমি খুবই পছন্দ করি। ইচ্ছে হয় প্রতিদিন ঘুরে বেড়াই। কিন্তু আমি প্রতিদিন ঘুরে বেড়াতে চাইলেতো আর হবে না।পরিবার পরিজন সংসার কাজকাম সুস্থতা সময় সবকিছুর একটা ব্যাপার আছে। হ্যাঁ আমি যদি পাখি হতাম তাহলে পৃথিবীর সকল পছন্দের জায়গাগুলো উড়ে উড়ে ঘুরে দেখতে পারতাম। পাখি হলে কোন কিছুর বাধা ছিল না। তবে পাখি হলেতো আবার আপনাদের সাথে এই ঘুরে বেড়ানোর অনুভূতিগুলো শেয়ার করতে পারতাম না। তাই শুকরিয়া মহান আল্লাহ আমাকে যেইভাবে বানিয়েছে। হ্যাঁ চাইলেইতো আর প্রতিদিন ঘোরা যায় না। তবে আমি প্রচুর ঘুরতে যাই ঈদ ছাড়াও প্রতি শুক্রবার আসলেই ঘুরতে যাওয়া হয়।
এবার আসুন দেখি এবার আপনাদের জন্য কোন রিসোর্টের ভ্রমণ পোস্ট নিয়ে হাজির হলাম। গত রোজার ঈদে যদিও আমার ভালো কাটেনি অসুস্থ ছিলাম। শুকরিয়া ঈদের পর একটু সুস্থ হয়ে গিয়েছি। তাই আপুরা বলল যে সূবর্ণগ্রাম ঘুরতে যাবে। অবশ্য এই সুবর্ণগ্রাম আমাদের অনেক আগে যাওয়ার কথা ছিল। আমার জন্য যাওয়া হয়নি। কারন যে যেখানে ঘুরতে যাবে সর্ব প্রথম আমাকে জিজ্ঞেস করবে। কিন্তু আমি ভেবেছিলাম যে জায়গাটা দেখতে তেমন সুন্দর না। তাই আমি আপত্তি জানিয়ে ছিলাম। এরপর এবার রোজার ঈদে আবার বলল যে সুবর্ণগ্রাম যাব কিনা? ভেবে বললাম যে যাব। কারন ঘুরতে যেহেতু যাবো, এক জায়গায় না একজায়গায় ঘুরতে যেতে তো হবে। আমরা তো আর একদিন বেড়াবো না। তাই ভাবলাম এবার সুবর্ণগ্রাম যাব।দেখতে তো হবে রিসোর্টটি কেমন। দূর থেকে কোনকিছু অনুমান করা ঠিক না। আর এই ভেবেই চলে গেলাম সুর্বণগ্রাম। আজ আপনাদের সাথে এর দ্বিতীয় পর্ব শেয়ার করতে চলে এলাম।
প্রথম পবে আপনারা দেখেছেন আমরা কিভাবে সুবর্ণগ্রামে যাচ্ছিলাম । আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করবো। সুবর্ণগ্রাম গিয়ে পৌঁছালাম ও কিভাবে কি করলাম। আসলে সুবর্ণগ্রামটি এত সুন্দর একটি জায়গা আপনারা না গেলে বুঝতেই পারবেন না। বিশেষ করে সেখানের লেকটি দেখতো আপনারা মুগ্ধ হয়ে যাবেন। আর বেশী কথা বাড়চ্ছি না। কারন ভ্রমণ পোস্ট যেহেতু এক এক এপিসোড করে শেয়ার করবো তাই এই পোস্টের মাধ্যমে আপনারা সব জানতে পারবেন। তাহলে চলুন দেখে আসি আজ ভ্রমণ পোস্টে কি কি করলাম।
এরপর আমরা গিয়ে পৌঁছালাম সেই কাঙ্খিত সুবর্ণগ্রামে। আর গিয়ে প্রথমে বাহিরে থেকে দেখেই আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। আর ভাবলাম বাহিরেই অনেক সুন্দর ভেতরের রিসোর্টটি দেখতেও নিশ্চই আরও সুন্দর হবে। কিন্তু ভেতরে যে যাব গিয়েতো আর বের হবো না। ভেতরে খাবার কোন ব্যবস্থা আছে কিনা তাও জানি না। তাই ভাবলাম যে আগে বাহির থেকে খেয়ে নেই। কারন টিকেট কেটে ভেতরে গেলে আর বের হতে পারবো না। কারন বের হলে আবার পূনরায় টিকেট কেটে ঢুকতে হবে। আবার বাহির থেকেও কোন খাবার নিয়ে ভেতরে প্রবেশ করাও যাবে না। তাই বাহিরে দাড়িঁয়ে খাবার হোটেল খুঁজতে থাকলাম। আমরা যখন গিয়ে পৌঁছালাম তখন ২.৩০ বেজে গেছে। তখন ওখানে কোন ভালো হোটেল দেখা যাচ্ছিল না। আর যাও দোকান ছিল সবগুলো বন্ধ। চারিদিকে দেখছি কোন হোটেল নেই। যাও একটি চোখের সামনে আছে ভেতরে গিয়ে ভালো লাগলো না। কিন্তু এতক্ষনে যে সবার ক্ষিধে পেয়ে গেছে। আর বেলাও অনেক হয়েছে। তাই ঢুকে পরলাম হোটেলটিতে।
তারপর হোটেলে গিয়ে জিজ্ঞেস করলাম কি কি আছে খাওয়ার? হোটেল মামা বলল পোলাও, খিচুড়ী, বিরায়ানী আছে। আর এই খাবারগুলোর কথা শুনে আমরা কেউ এগুলো খেতে চাচ্ছিলাম না। কারন ঈদের পরের দিন এগুলো খাবার রুচি ছিল না কারো। আর যেই গরম পরেছিল তাই কেউ এই খাবার খেতেও চায়নি। আর কেন জানি এগুলো খেতেও ইচ্ছে করছিল না। তাই আমরা জিজ্ঞের করলাম আর কি কি আছে? মামা বলল ভাত মাংস ডাল। চেয়েছিলাম ভাজি আর ভতা খেতে। কিন্তু তাও ছিল না। মনটাই খারাপ হয়ে গেছে। কি আর করার। খেতেতো হবে। তাই নিয়ে নিলাম ভাত গোশত আর ডাল। খেতে থাকলাম। যেই গরম লাগছিল মনে হচ্ছিল যদি এসি ওয়ালা হোটেলে বসতে পারতাম। কারন অনেক খারাপ লাগছিল। আর কিছু খেতেও ইচেছ করছিল না। তাই আপু ভাইয়ারা জোড় করে খাওয়ালো। তবে হোটেলের মান ভালো ছিল না। এত সুন্দর একটি রিসোর্টের সামনে ভালো একটি হোটেল থাকলে ভালো হতো। হয়তো ছিল আমরা জানি না বা বন্ধ ছিল। আর আমরা অনেক খোঁজও করেছি। তাই এগুলোই খেয়ে নিলাম। আর খাবার পর ড্রিংকস খেয়ে একটু বাহিরে এসে দাড়িঁয়ে কয়েকটা ফটোগ্রাফি করে নিলাম। এরপর সুবর্ণগ্রামের ভেতরে প্রবেশ করতে লাগলাম।
তারপর ভেতরে যখন যাচ্ছিলাম তখন ভেতরের পরিবেশটা দেখেই অনেক ভালো লেগেছে। প্রথমে ভেতরে যেতেই অনেক বড় স্পেস এবং সুন্দর গাড়ী রাখার ব্যবস্থা আছে। আমরাতো আর গাড়ি নিয়ে যাইনি তাই গাড়ি রাখার জায়গাও প্রয়োজন হয়নি হিহিহি। তবে যদিও যাবার সময় ভেতরে দেখলাম মানুষ জন আস্তে আস্তে করে ভেতরে ঢুকছে। কিন্তু এত গাড়ি দেখে মনে হচ্ছে সবাই সকালে এসেছে সারাদিন ঘুরে ইনজয় করার জন্য। আর আমরা যখন গিয়েছি তখন ছিল প্রচন্ড রোদ। হয়তো এই রোদে মানুষ কম দেখা যাচ্ছিল। আর এভাবে করে আমরা ফটোগ্রাফি করতে করতে ভেতরে প্রবেশ করতে থাকলাম। এরপর ভেতরে যেতেই দেখলাম টিকিট কাউন্টার সেখানে গিয়ে আমাদের জন্য টিকিট কেটে নিলাম। আমরা গিয়েছি ১২ তারিখ। ঈদের পরের দিন তো টিকিট কেটে আমরা সুবর্ণগ্রামের ভেতরে দিকে যেতে লাগলাম।
ওমা যাবার সময় দেখতে পেলাম ভেতরে যাবার নিয়ম অন্য সব রিসোর্ট থেকে আলাদা। সেখানে প্রথমে একটি বিল্ডিং এর ভেতর দিয়ে যেতে হয়। আমিতো ভাবছি এই বিল্ডিং এ হয়তো জাদুঘরের মতো কোনকিছু দেখার মত আছে। পরে দেখলাম যে না এক পাশের সিঁড়ি দিয়ে নেমে আবার আরেক পাশের সিঁড়ি দিয়ে নেমে তারপর নিচে সুবর্ণগ্রাম যেটা আমার কাছে অবাক লেগেছে। একদম ভিন্ন ধরনের ব্যবস্থা। আমার ভালো লেগেছে। তো যেতে থাকলাম সিঁড়ি দিয়ে এই সাইট থেকে ঐ সাইটে। তবে আমার মনে হচ্ছিল যে ভেতরে মনে হয় খুব ছোট। দেখার মত হয়তো তেমন কিছু নেই। তাই সবাই কথা বলতে বলতে ভেতরের দিকে যেতে থাকলাম।
তারপর সিঁড়ি দিয়ে নিচে নামার পর সুন্দর পরিবেশ দেখতে পেলাম। দেখে আমার অনেক ভালো লাগলো। প্রথমেই দেখি খুব সুন্দর দুটি ঘোড়া । আর এই ঘোড়ার কাছে গিয়ে ঘোড়কে ধরে সবাই বিভিন্ন এ্যংগেলে ছবি তুলাছে। আমিও দূর থেকে ঘোড়ার কয়েকটা ফটোগ্রাফি করলাম। যদিও শুধু ঘোড়ার ফটোগ্রাফি করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু এত মানুষের ভীড় যে ঘোড়াগুলোকে খালি পাচ্ছিলাম না। মনে হচ্ছিল যেন লাইন লেগেছে। এগুলো কিন্তু সত্যি ঘোড়া নয়। কৃত্রিম ঘোড়া। জনগনের বিনোদনের জন্য এই ঘোড়া বানানো হয়েছে। তবে দেখেও মনে হচেছ জনগন বেশ আনন্দ পাচ্ছে। আমার আপুরাও ঘোড়ার সাথে ছবি তুলবে বলে দাঁড়িয়ে ছিল। তারপর একটু যখন সিরিয়াল পেলাম সাথেসাথে ঠুস করে সবাই একটু সময় নিয়ে ঘোড়ার সাথে ফটোগ্রাফি করে নিলাম। এরপর আমরা যেতে থাকলাম সুবর্ণগ্রামের প্রকৃতির মাঝে। আপনাদের জন্য আরও ভ্রমণ পোস্ট নিয়ে আসার জন্য।
আর এভাবেই যেতে যেতে শেষ করে নিলাম আমার আজকের সুর্বণগ্রাম ঘুরতে যাওয়ার দ্বিতীয় পর্ব । আশা করি আগামী পর্বগুলো আপনাদের মাঝে নিয়ে হাজির হলাম। আর এই ছিল আমার আজকের আয়োজন। আমি আমার মত করে আমার পোস্টি গুছিয়ে লেখার চেষ্টা করেছি। আমার আজকের ব্লগটি আপনাদের কেমন লাগলো জানাবেন। আপনাদের সকলের সহযোগিতা কামনা করে আজকের মত এখানেই বিদায় নিলাম। সবাই ভালো ও সুস্থ থাকুন। আপনাদের সবার জন্য এই কামনাই করি।
পোস্টের ধরন | ভ্রমন |
---|---|
ডিভাইস | VIVO |
মডেল | VIVO-Y22S |
স্থান | সুবর্ণগ্রাম, নারায়ণগঞ্জ |
পরিচিতি
আমি মাহফুজা আক্তার নীলা । আমার ইউজার নাম @mahfuzanila। আমি একজন বাংলাদেশী ইউজার। আমি স্টিমিট প্লাটফর্মে যোগদান করি ২০২২ সালের মার্চ মাসে। আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে যোগদান করে আমি অনেক বিষয় শিখেছি। আগামীতে আরও ভালো কিছু শেখার ইচ্ছে আছে। আমি পছন্দ করি ভ্রমন করতে, ছবি আঁকতে, বিভিন্ন ধরনের মজার মাজার গল্পের বই পড়তে, ফটোগ্রাফি করতে, ডাই প্রজেক্ট বানাতে ও আর্ট করতে। এছাড়াও আমি বেশী পছন্দ করি মজার রেসিপি করতে। মন খারাপ থাকলে গান শুনি। তবে সব কিছুর পাশাপাশি আমি ঘুমাতে কিন্তু একটু বেশীই পছন্দ করি।
সুবর্ণগ্রাম রিসোর্টের আশেপাশে কোনো ভালো হোটেল নেই। তবে সামনের দিকে একটু হেঁটে গেলে ভুলতা গাউছিয়া বাস স্ট্যান্ডের দিকে ভালো রেস্টুরেন্ট রয়েছে। যাইহোক খাবার খেয়ে সুবর্ণগ্রাম রিসোর্টে ঢুকেছেন,এটা খুব ভালো হয়েছে। বেশ ভালোই ঘুরাঘুরি করেছেন দেখছি। পোস্টটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আজ জেনে নিলাম ভুলতা গাউছিয়া বাস স্ট্যান্ড হোটেল ছিল। সুন্দর মতামতের জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
একদম ঠিক বলেছেন প্রতিটা সময় আমাদেরকে সংগ্রামের মধ্য দিয়ে পৃথিবীর প্রতিটা পথ পাড়ি দিতে হয়। মানসিক এবং মনের দিক থেকে আমরা কিন্তু অনেক সময় অনেক ক্লান্তি অনুভব করি। মাঝে মাঝে অবশ্যই বিনোদনের প্রয়োজন রয়েছে ভ্রমণের প্রয়োজন রয়েছে এতে নিজের মধ্যে থাকা ক্লান্তি গুলো অবশ্যই দূর হয়ে যায়। সুবর্ণ গ্রামের দ্বিতীয় পর্ব ভ্রমণের কাহিনী এবং ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন দেখে খুবই ভালো লাগলো।
হ্যাঁ ভাইয়া মাঝে মাঝে বিনোদনের প্রয়োজন। সুন্দর মন্তব্য করে সাপোট করার জন্য ধন্যবাদ।
সুবর্ণগ্রাম ঘুরতে যাওয়ার সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার আজকের এই পোস্ট এর মধ্য দিয়ে দিয়ে অনেক কিছু জানার সুযোগ হল। বেশ ভালো লাগলো আপনার সুন্দর এই উপস্থাপনা দেখে।
ধন্যবাদ আপু পাশে থেকে সুন্দর মতামত পোষণ করার জন্য।
সুবর্ণগ্রাম ভ্রমণ করেছেন দেখে খুবই ভালো লাগলো আপু। জায়গাটি আমার কাছে ভীষণ ভালো লেগেছে। আর ভ্রমণ করতে সত্যিই অনেক ভালো লাগে। অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন দেখে খুবই ভালো লাগলো। শুভকামনা রইলো আপু।
আসলে আপু সেদিন ভালোই সময় কাটিয়েছি। আপনিও গেলে ভালো লাগবে। ধন্যবাদ আপু।
বাহ্ আপু আপনি তো খুব সুন্দর করে সুবর্ণগ্রাম ভ্রমনের আরও কিছু কথা তুলে ধরেছেন। সত্যি বলতে সেদিন বেশ গরমও পড়েছিল। আর কোন ভালোও হোটেলও ছিল না। আপনি কিন্তু দারুন সুন্দর করে সুবর্ণগ্রাম নিয়ে লিখছেন। ধন্যবাদ আপু আপনাকে।
আগামীতে আরও পর্ব লিখবো। সত্যি সেদিন অনেক গরম পড়েছিল। ধন্যবাদ সুন্দর মতামতের জন্য।
আপু আপনার সুবর্ণগ্ৰামের ভ্রমণ দেখে আমার খুব যেতে ইচ্ছে করছে। এবার গ্ৰামের বাড়ি থেকে আসার সময় আমি এই পার্ক দেখতে পেলাম। এর আগে অবশ্য কখনও খেয়াল করিনি আর আমাদের এদিকে যে এত সুন্দর পার্ক রয়েছে তাও জানতাম না। আমাদের বাড়িতে যাওয়ার রাস্তায় এই পার্ক পড়ে। গাড়িতে বসে এত সুন্দর পার্ক দেখে আমরা চিন্তা করেছি একসময় গিয়ে ঘুরে আসবো। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে খুব ভালো লাগলো। এমন সুন্দর জায়গায় ঘোরাঘুরি করতে খুব ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর মুহূর্ত শেয়ার করার জন্য।
গিয়ে ঘুরে আসবেন অবশ্যই ভালো লাগবে। ভালো না লাগলে টাকা ফেরত। ধন্যবাদ আপু।
tweeter
প্রকৃতির সৌন্দর্য দেখতে খুবই ভালো লাগে। আর সেই সৌন্দর্যের মাঝে যদি কোন পর্যটন কেন্দ্র হয় তাহলে অনেক বেশি ভালো লাগে। পরিবার নিয়ে ঘুরতে যেতেও ভালো লাগে। অসাধারণ একটি ভ্রমণ পোস্ট শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপু।
হুম পর্যটন কেন্দ্র ভালো হলে পরিবার নিয়ে ঘুরতে ভালো লাগে। সবসময় পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
নারায়গঞ্জের সুবর্ণগ্রাম মানুষের কাছে ভালোই পরিচিতি লাভ করেছে। নরসিংদীর ড্রীম হলিডে পার্কটি দেখে তারা উৎসাহ নিয়ে এই পার্কটি বানিয়েছে। ভিতরে অনেক সুন্দর দেখার জিনিষ আছে। ধন্যবাদ।
হ্যাঁ ড্রীম হলিডে পার্ক দেখে তারা এই পার্কটি বানিয়েছে। ধন্যবাদ সুন্দর মতামত ব্যাক্ত করার জন্য।