কচুরমুখী দিয়ে টাকি মাছের সুস্বাদু রেসিপি।
"সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করছি" |
---|
শুভ দুপুর আমার বাংলা ব্লগ পরিবার। কেমন আছেন সবাই? আশাকরি আপনারা সকলেই আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। আজকে আমি আপনাদের মাঝে হাজির হলাম আমার নতুন একটি রেসিপি পোষ্ট নিয়ে। কচুরমুখী দিয়ে টাকি মাছের সুস্বাদু রেসিপি। আশাকরি আপনাদের সবার ভালো লাগবে। চলুন শুরু করা যাক।
উপাদান | পরিমাণ |
---|---|
টাকি মাছ | ছয়টি। |
কচুরমুখী | ৫০০ গ্রাম। |
আদা বাটা | এক চা-চামচ। |
রসুন বাটা | এক চা-চামচ। |
পেঁয়াজ কুচি | আধা কাপ। |
মরিচ গুঁড়া | দেড় চা-চামচ। |
হলুদ গুঁড়া | এক চা-চামচ। |
জিরা গুঁড়া | আধা চা-চামচ। |
ধনিয়া গুড়া | আধা চা-চামচ। |
ধনিয়া পাতা কুচি | সামান্য। |
লবণ | স্বাদমতো। |
তেল | পরিমাণমতো। |
- প্রথমেই আমি টাকি মাছ গুলো ভালো করে পরিষ্কার করে নিলাম। তার পরে ছোট ছোট করে কেটে নিলাম। এবার আমি সামান্য পরিমাণ মসলা দিয়ে মাখিয়ে নিলাম। চুলায় কড়াই বসিয়ে দিয়ে তেল গরম করে মাছ গুলো কে ভালো করে ভেজে নিলাম।
- এবার আমি কচুরমুখী গুলোকে পানি দিয়ে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিলাম। তার পরে গরম পানি করে সিদ্ধ করে নিলাম। এখন আমি আমি পেঁয়াজ কুচি দিয়ে হালকা করে ভেজে নিলাম। তার পরে আদা বাটা রসুন বাটা দিয়ে ভালো করে ভেজে নিলাম। সামান্য পরিমাণ পানি দিয়ে দিলাম। এবার আমি সমস্ত গুঁড়া মসলা গুলোকে দিয়ে দিলাম।
- মসলা গুলোকে ভালো করে মিশিয়ে নিলাম। কিছুক্ষণ ভালো করে মসলা গুলোকে ভালো করে কষিয়ে নিলাম। তার পরে কচুরমুখী গুলোকে দিয়ে দিলাম। এবার আমি ভালো করে মিশিয়ে নিলাম। কচুরমুখী গুলোকে ভালো করে কষিয়ে নিলাম।
- এবার আমি ভেজে রাখা মাছ গুলো কে দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিলাম। কিছুক্ষণ সব গুলো কে ভালো করে মিশিয়ে নিলাম। তার পরে এবার আমি পরিমাণ মতো পানি দিয়ে দিলাম। এবার আমি ঢাকনা দিয়ে ঢেকে রাখলাম। ১০ মিনিট পরে ঢাকনা খুলে নেড়েচেড়ে নিলাম। কিছুক্ষণ পর দেখলাম ঝোল শুকিয়ে গেছে। এবার আমি ধনিয়া পাতা কুচি দিয়ে দিলাম। এবার আমি কিছুক্ষণের মধ্যেই রান্না এখানেই শেষ করলাম।
- কচুরমুখী দিয়ে টাকি মাছের সুস্বাদু রেসিপি রান্না করা শেষ। এবার আমি পরিবেশন করার জন্য বাটিতে উঠিয়ে নিলাম। এভাবে রান্না করে খেতে ভীষণ সুস্বাদু লাগে। আমি তো জমিয়ে খেয়েছি। আশাকরি আপনাদের সবার রেসিপি দেখে ভালো লেগেছে। কেমন লাগলো অবশ্যই জানাবেন। আপনাদের সবার সহযোগিতা কামনা করছি। এই ছিলো আমার আজকের আয়োজন। সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে আজকের মতো এখানেই বিদায় নিলাম।
বিভাগ | রেসিপি। |
---|---|
ডিভাইজ | Vivo Y12A |
বিষয় | কচুরমুখী দিয়ে টাকি মাছের সুস্বাদু রেসিপি। |
লোকেশন | বাংলাদেশ 🇧🇩 |
ফটোগ্রাফার | @limon88 |
আমার ব্লগটি ভিজিট করার জন্য আপনাকে অসংখ্য
💞 ধন্যবাদ 💞
💞 ধন্যবাদ 💞
আমি মোঃ লিমন হক। আমার স্টীমিট একাউন্ট @limon88. আমি একজন বাঙালি আর আমি বাঙালী হিসেবে পরিচয় দিতে গর্ব বোধ করি। আমি স্টীমিটকে অনেক ভালোবাসি। ভালোবাসি পড়তে ও লিখতে ব্লগিং, ফটোগ্রাফি, মিউজিক, রেসিপি, ডাই, আর্ট আমার অনেক পছন্দের। আমি ঘুরতে অনেক ভালোবাসি। আমি একজন মিশুক ছেলে। আমি সবার সাথে মিশতে ভালোবাসি। আমি আমার মতো।
[("অন্যকে সাহায্য করুন তার স্বপ্ন ছুঁতে দেখবেন আপনি আপনার স্বপ্ন এর কত কাছে চলে গেছেন")]
https://steemitwallet.com/~witnesses VOTE @bangla.witness as witness OR
Congratulations, your post has been upvoted by @dsc-r2cornell, which is the curating account for @R2cornell's Discord Community.
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
কচুর মুখি আমার খুবই ফেভারেট যেকোনোভাবে এটি দিয়ে রেসিপি প্রস্তুত করলে খেতে খুবই ভালো লাগে।। তবে ভাই আমি আবার ঠান্ডা রোগী শীতের সময় কচুর মুখী দেখলেও অনেক ভয় পাই। তবে রেসিপির প্রস্তুত প্রণালী দেখেই বোঝা যাচ্ছে খেতে অনেক মজাদার হবে।।
জি ভাইয়া খেতে ভীষণ সুস্বাদু লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে
কচুর মুখী খেতে যেমন সুস্বাদু তেমন শরীরের জন্য। অনেক উপকারি। কচুর মুখী আমার প্রিয় একটি খবার।আপনি টাকি মাছ দিয়ে কচুর মুখী রান্না করেছেন দেখেতো খেতে ইচ্ছে করতেছে।অনেক মজার একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপনি।ধাপ গুলো এবং উপস্হাপনা দারুন ছিল আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আপু।
কচুরমুখী দিয়ে টাকি মাছের মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন ৷ আপনার রেসিপি দেখতে বেশ লোভনীয় হয়েছে ৷ আসা করি খেতেও অনেক মজার এবং সুস্বাদু হয়েছে ৷ ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি রেসিপি সুন্দর ভাবে শেয়ার করার জন্য ৷
টাকি মাছ খেতে আমার কাছে বেশ মজা লাগে। কচুর মুখী দিয়ে মজাদার টাকি মাছের রেসিপি শেয়ার করেছেন দেখেই বোঝা যাচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছে। বিশেষ করে ভাঁজি করা টাকি মাছের ছবিগুলো দেখে সবচেয়ে বেশি লোভ হয়েছে ভাইয়া। আর এমন লোভনীয় একটি রেসিপি তৈরি করে আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনি খুবই মজাদার রেসিপি তৈরি করেছেন। আমি কচুরমুখি খেতে অনেক পছন্দ করি কিন্তু টাকি মাছ একদম খেতে পারিনা। তবে এভাবে যেকোনো বড় মাছ রান্না করলে খেতে দারুণ লাগে। শীতের এই সিজনে ধনিয়া পাতা দিয়ে এভাবে রেসিপি খেতে অনেক ভালো লাগে। আপনার রেসিপি কালার দেখতে খুবই সুন্দর হয়েছে। মনে হচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছিল। ধাপগুলো খুব সুন্দর ভাবে বর্ণনা করেছেন। ধন্যবাদ মজাদার রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
চমৎকার মন্তব্য করেছেন খুশি হলাম। ধন্যবাদ আপনাকে আপু।
কচুর মুখি দিয়ে টাকি মাছের অনেক মজাদার রেসিপি তৈরি করেছেন ভাইয়া। এভাবে রান্না করলে খেতে অনেক মজা লাগে। তবে টাকি মাছ আমার কাছে সব সময় ভর্তা করে খেতে ভালো লাগে। কচুর মুখি দিয়ে টাকি মাছ তৈরির প্রতিটি ধাপ আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
কচুর মুখী আমার খুবই পছন্দের একটি রেসিপি। কচুর মুখী খেতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। চিংড়ি মাছ বা ইলিশ মাছ দিয়ে রান্না করলে খেতে খুবই মজা হয়। টাকি মাছ দিয়ে কখনো রান্না করে খাওয়া হয়নি। তবে রেসিপির কালার দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে খুবই মজা হয়েছে। এত সুন্দর একটি রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।