হঠাৎ করে মেলায় সময় কাটানোর অনুভূতি। (দ্বিতীয় পর্ব)
"সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করছি" |
---|
শুভ সকাল 🌅
হ্যালো আমার বাংলা ব্লগ পরিবার। প্রথমেই সবাইকে আমার সালাম ও আদাব। কেমন আছেন সবাই? আশাকরি আপনারা সকলেই আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহর রহমতে ভালো আছি। সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করে আজকের পোস্ট শুরু করছি। আজকে আমি আপনাদের মাঝে হাজির হলাম আমার নতুন একটি ব্লগ নিয়ে। হঠাৎ করে মেলায় সময় কাটানোর অনুভূতি। (দ্বিতীয় পর্ব) আশাকরি আপনাদের সবার ভালো লাগবে।
লোকেশন:- আজিমপুর,ঢাকা, বাংলাদেশ।
হঠাৎ করে মেলায় সময় কাটানোর অনুভূতির প্রথম পর্ব আমি শেয়ার করেছিলাম। প্রথম পর্বে শেয়ার করেছিলাম বড়দের সব জিনিস নিয়ে। মূলত আমি ছোট এবং বড়দের নিয়ে দুইভাগে পোস্ট সাজিয়েছি। সেই ধারাবাহিকতায় আজকে আমি ছোটদের খেলাধুলার এবং বিনোদন এর পোস্ট নিয়ে হাজির হলাম। বর্তমান সময়ে ছোটদের জন্য বিভিন্ন ধরনের খেলাধুলার ব্যবস্থা রয়েছে। যদিও আমরা যখন ছোট ছিলাম তখন এসব খেলাধুলার ব্যবস্থা কম ছিলো। তবে ছোটদের খেলাধুলা দেখতে আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে।
লোকেশন:- আজিমপুর,ঢাকা, বাংলাদেশ।
আমি মেলার মধ্যে বিভিন্ন ধরণের খেলাধুলার দৃশ্য গুলো ঘুরে ঘুরে দেখলাম। যত দেখছিলাম তখন নিজের কাছে মনে হয়েছিলো আমিও যেনো ছোটদের সাথে খেলাধুলা করতেছি। কিছুক্ষণ এর জন্যে হলেও ও আমি শৈশবে ফিরে গিয়েছিলাম। বাবা এবং মা তাদের সন্তানদের খেলনার মধ্যে তুলে দিয়ে ছোটদের উৎসাহ দিচ্ছে। তাদের সুন্দর মুহূর্ত গুলো দেখে সত্যি আমিও ভীষণ খুশি হলাম। আর কিছু দিন পড়ে আমার মেয়ে জান্নাতুল লিয়া এধরনের খেলনা গুলোর মধ্যে বসে খেলাধুলা করবে। এটা ভেবে আমার মনের ভিতরেও ভীষণ আনন্দ হচ্ছে।
লোকেশন:- আজিমপুর,ঢাকা, বাংলাদেশ।
সব খেলাধুলার মধ্যে থেকে আমার কাছে বেশি ভালো লাগে নাগর দোলা। যদিও আগে এধরনের নাগর দোলা গুলো ছিলো না। তবে এখন বেশ পরিবর্তন হয়েছে সময়ে সাথে থাকে। আমি নাগর দোলার সামনে থেকে একটা সেলফি নিলাম। আমি যে সময় গিয়েছিলাম তখন একটু লোকজন কম ছিলো। তবে আর কিছুক্ষণ পরে হলে অনেক লোকজন এর ভিড় থাকতো। আমি ঘুরোঘুরি ফাঁকে ছোটদের খেলাধুলার ভিডিও করেছি। নিচে আমি ভিডিও লিংক শেয়ার করবো। অবশ্যই সবাই আপনারা দেখে নিবেন।
ভিডিও লিংক:-
আশাকরি আপনাদের সবার ভালো লাগবে। আমি আমার মতো করে পোস্টটি সাজিয়ে গুছিয়ে পোস্ট করার চেষ্টা করেছি। আশাকরি আপনাদের সবার ভালো লেগেছে। কেমন লাগলো অবশ্যই জানাবেন? আপনাদের সবার সহযোগিতা কামনা করছি। আজকের মতো এখানেই বিদায় নিলাম। সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন সব সময়ই এই কামনাই করি।
বিভাগ | জেনারেল রাইটিং। |
---|---|
ডিভাইজ | realme 9 |
বিষয় | হঠাৎ করে মেলায় সময় কাটানোর অনুভূতি। |
লোকেশন | আজিমপুর, ঢাকা, বাংলাদেশ। |
ফটোগ্রাফার | @limon88 |
আমি মোঃ লিমন হক। আমার স্টিমিট একাউন্ট @limon88. আমি একজন বাংলাদেশী। আমার বাড়ি নীলফামারী জেলায়। আমি এখন বর্তমানে জীবিকার তাগিদে পরিবার নিয়ে ঢাকা উত্তরায় থাকি। আমি একটি কোম্পানিতে চাকরি করছি এবং পাশাপাশি স্টিমিট এ কাজ করে আসছি। আমার ব্লগিং ক্যারিয়ার আড়াই বছর। এখন আমার সবথেকে বড় পরিচয় আমি আমার বাংলা ব্লগের একজন ভেরিফাইড মেম্বার। আমি সত্যিই গর্বিত আমার বাংলা ব্লগের সাথে থাকতে পেরে। স্টিমিট আর আমার বাংলা ব্লগ আমার জীবনের একটা অংশ হয়ে গেছে, তাই যতদিন স্টিমিট রয়েছে ইনশাআল্লাহ আপনাদের সাথেই থাকবো। ভালোবাসি পড়তে ও লিখতে ব্লগিং, ফটোগ্রাফি, মিউজিক, রেসিপি, ডাই, আর্ট আমার অনেক পছন্দের। আমি ঘুরতে অনেক ভালোবাসি। আমি একজন মিশুক ছেলে আমি সবার সাথে মিশতে ভালোবাসি। আমি আমার মতো। আল্লাহ হাফেজ 💞
মাঝে মধ্যে নিজেকে সময় দিতে হয়। মেলায় এবং বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে গেলে মন মানসিকতা ভালো হয়। কাজের প্রতি মনোযোগ সৃষ্টি হয়। হঠাৎ করে মেলায় সময় কাটানোর সুন্দর একটি পোস্ট উপহার দিলেন আপনি। ফটোগ্রাফি এবং ভিডিওগ্রাফি দেখে অনেক ভালো লেগেছে। আপনার মেয়ের জন্য শুভকামনা রইল ভাই ভালো থাকবেন।
ভাইয়া আপনার মত আমারও ছোট বাচ্চাদের খেলনা গুলো দেখতে খুবই ভালো লাগ বাচ্চাদের খেলনা গুলো দেখলে ইচ্ছে করে নিজে খেলনা গুলো দিয়ে খেলি। আপনি হঠাৎ করে মেলায় ঘুরতে গিয়ে অনেক সুন্দর সময় অতিবাহিত করেছেন মনে হচ্ছে। মেলায় গিয়ে অনেক সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। ধন্যবাদ ভাইয়া।
যে কোন মেলাতে যাওয়ার অনুভূতিটা সত্যিই অনেক দারুন। মেলায় বিভিন্ন প্রকারের মানুষ, বিভিন্ন জিনিস পত্র ক্রয়, বিক্রয়, বিভিন্ন খেলনা আসবাবপত্র বিক্রি, বাচ্চাদের জিনিস মিলে মেলায় পরিপূর্ণতা থাকে। আর এর কারণে মেলাতে যেতে বেশ ভালো লাগে। হঠাৎ করে মেলায় সময় কাটানো অনুভূতিটা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আপনাকেও ধন্যবাদ ভাই সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।
মেলা ভ্রমন করতে আমার খুবই ভালো লাগে। তাই স্থানীয় মেলাগুলো আমি কখনো ছাড় দেই না। আর সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে বিভিন্ন জিনিসগুলো ঘুরে ঘুরে দেখতে। ঠিক তেমনি সুন্দর অনুভূতি ব্যক্ত করেছেন আজকের এই পোষ্টের মাঝে। অনেক ভালো লাগলো আপনার এই মেলা ভ্রমন পড়ে।
আপনার মেলায় ঘুরাঘুরি করার প্রথম পর্ব টা আমি দেখেছিলাম। আর আজকে দ্বিতীয় পর্ব দেখে অনেক ভালো লাগলো আমার কাছে। আমাদের এই দিকে খুবই কম মেলা বসে। যার কারনে যাওয়াও হয় না। তবে যখনই মেলা বসে, তখনই যাওয়ার চেষ্টা করি। মেলায় ঘুরলে অনেক বেশি ভালো লাগে আমার কাছে। মেলায় বাচ্চাদের অনেক রকমের রাইড বসে। যেগুলোর মধ্যে বাচ্চারা মন খুলে আনন্দ করতে থাকে। আপনি মেলায় কাটানো মুহূর্তটা সুন্দর করে সবার মাঝে শেয়ার করার চেষ্টা করেছেন দেখে ভালো লাগলো।
মেলায় ঘোরাঘুরির প্রথম পর্বটা যদিও আমার মিসটেক হয়েছে তবে দ্বিতীয় পর্বটি দেখে অনেক ভালো লাগলো ।ছোটদের বিনোদন নিয়ে বেশ দারুন একটি পোস্ট করেছেন। আসলে বাচ্চাদের খেলাধুলা দেখলে মনে হয় নিজেও ছোটবেলায় হারিয়ে গেছি। অনেক ধন্যবাদ ভাই দারুন একটি পোষ্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।
আসলে মাঝে মাঝে বিভিন্ন বিনোদন কেন্দ্রে যাওয়া উচিত।
এতে করে মানসিক চাপ দূর হয় এবং মন প্রানবন্ত হয়ে ওঠে। আমিও মাঝে মাঝে সময় পেলেই মেলায় যেতে পছন্দ করি, এবার আমাদের এদিকে মেলা বসেনি তেমন। যাইহোক ভিডিওটা বেশ দারুন ছিল। সবমিলিয়ে চমৎকার একটি পোস্ট উপহার দিয়েছো।
একদমই ঠিক বলেছেন এসব জায়গায় গেলে মন ভালো হয়ে যায়। আপনার কাছে পোস্ট ভালা লেগেছে জেনে খুশি হলাম। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ভালো থাকবেন।
মেলায় সবসময় বিভিন্ন প্রকারের রাইডার দেখা যায়। সেই রাইডার গুলোতে উড়তে খুবই ভালো লাগে। আমাদের গ্রামেও মেলা বসে। ছোটবেলায় নাগরদোলায় উঠতাম মেলায় গিয়ে। এখন তো বড় হয়ে গেছি সেগুলো আর হয় না। আপনার ব্লগটি দেখে ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গেল। ধন্যবাদ ভাইয়া।
এর আগের পর্বটি আমি পড়েছিলাম। যাইহোক মেলায় গেলে এখন বিভিন্ন ধরনের রাইড দেখা যায়। বিশেষ করে বাচ্চাদের জন্য খুব সুন্দর সুন্দর রাইডের ব্যবস্থা থাকে। তবে নাগরদোলায় চড়তে আমার এখনো খুব ভালো লাগে। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে খুব ভালো লাগলো ভাই। সবমিলিয়ে বেশ ভালো সময় কাটিয়েছেন সেখানে। যাইহোক এতো চমৎকার মুহূর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।