সাতক্ষীরা ভ্রমণ (পর্ব-০৩) ||৪-০৩-২০২৪|| by @kazi-raihan

in আমার বাংলা ব্লগ4 months ago

আসসালামুআলাইকুম

বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন? আমি কাজী রায়হান। আমার ইউজার নেম @kazi-raihan বাংলাদেশ থেকে। আশা করি সবাই ভালোই আছেন, আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। আজকে আমি আপনাদের মাঝে আমার একটি ভ্রমণ কাহিনী শেয়ার করব।



গত সপ্তাহে সাতক্ষীরা যাওয়াকে কেন্দ্র করে ২য় পর্ব শেয়ার করেছি মূলত বাসা থেকে বের হওয়ার পর বাইক ট্যুরে ভ্রমণের প্রতিটা অংশ আপনাদের মাঝে আলাদা আলাদা পর্বে তুলে ধরবো। যেহেতু অনেক দিন আগে গিয়েছিলাম তাই কিছু কিছু টপিক হয়তো বাদ পড়তে পারে তবে তারপরও নিজে সর্বোচ্চ দিয়ে প্রতিটা মুহূর্ত আপনাদের সাথে শেয়ার করার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ। দ্বিতীয় পর্বে ঝিনাইদহের কিছু অংশ শেয়ার করেছিলাম। ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ সহ ঝিনাইদহ শহরের কিছু দৃশ্য সহ পুরো ঝিনাইদহ জেলার পর্ব নিয়েই দ্বিতীয় অংশ ছিল। আর আজকের পর্বে ঝিনাইদহ জেলা পার হয়ে যশোর জেলায় প্রবেশ করা থেকে শুরু করে যশোর সেনানিবাসের কিছু অংশ শেয়ার করব।



20240304_054720_0000.png

Canva দিয়ে তৈরি



ঝিনাইদহ জেলার এরিয়া পার হয়ে দেখলাম হাইওয়ে রাস্তার উপর দিয়ে বড় একটি সাইনবোর্ডে লিখে রাখা হয়েছে স্বাগতম যশোর জেলা। আর সেটা পার হয়েই বিপরীত দিক থেকে ঝিনাইদাহের দিক থেকে আসতে গেলে চোখে পড়বে স্বাগতম ঝিনাইদাহ জেলা। আমরা ঝিনাইদহ জেলায় প্রবেশ করতে গিয়েই লক্ষ্য করলাম একটি বড় মালবাহী ট্রেন যাচ্ছে। আর তার কিছু সময় পরেই লক্ষ্য করলাম খুলনা থেকে কুষ্টিয়ার উদ্দেশ্যে আরো একটি ট্রেন ছুটে চলেছে। সেখানকার আসল সৌন্দর্য ছিল পাশাপাশি দুই হাইওয়ে রাস্তা আর সাইডের রেলপথ। এট রুট দিয়ে বাস ট্রাক যাচ্ছে আর সাইড দিয়ে ট্রেন লাইন সবমিলিয়ে যখন ট্রেন যায় সৌন্দর্যটা পুরোপুরি উপভোগ করা যায়। মূলত যখন ট্রেন যাচ্ছিল তখন আমরা বাইকের স্পিড কিছুটা কমিয়ে সেই সৌন্দর্যটা উপভোগ করেছিলাম পরবর্তীতে ট্রেন পার হয়ে যাওয়ার পরে আবার আমাদের যাত্রা পুরোদমে কন্টিনিউ করি।

20230811_074810.jpg

20230811_075119.jpg

20230811_075126.jpg

20230811_075129.jpg

20230811_075701.jpg

যশোর-ঝিনাইদহ হাইওয়ে।

what3words address.
https://w3w.co/swatted.engraving.shall

20230811_080527.jpg

20230811_080541.jpg

20230811_080545.jpg

20230811_080549.jpg

20230811_080552.jpg

20230811_080554.jpg

সেনানিবাস এলাকা, যশোর।

what3words address.
https://w3w.co/swatted.engraving.shall

দীর্ঘ পথ অতিক্রম করার পরেই হাতের ডান সাইডে যশোর সেনানিবাসের এরিয়া শুরু হয়। কিছু পথে যাওয়ার পরে রাস্তার দুইপাশ দিয়ে সেনানিবাস এলাকা শুরু হয় আর সাইডে বিভিন্ন সাইনবোর্ডে তথ্য লেখা রয়েছে। বিশেষ করে সেখানে বেশিরভাগ সাইডবার ছিল সেনানিবাস এলাকা ধীর গতিতে ড্রাইভ করুন। পর্যায়ক্রমে আমরা সেনানিবাস এলাকার মাঝামাঝি পর্যায়ে আসার পরে যশোর সেনানিবাসের মেইন গেটের সামনে চলে আসি আর সেখানকার ছবি তুলতে থাকি। যশোর সেনানিবাসের মধ্য দিয়ে রেল লাইন আছে যার কারণে ভেতরের এরিয়াটা আরো বেশি বড় করা হয়েছে। মেইন গেটের সামনের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করার জন্য যুদ্ধ ট্যাংক সহ বিভিন্ন গোলাবারুদের ভাস্কর্য তৈরি করে রাখা হয়েছে।

20230811_080602.jpg

20230811_080608.jpg

20230811_080615.jpg

20230811_080824.jpg

20230811_080830.jpg

20230811_080946.jpg

যশোর সেনানিবাস।

what3words address.
https://w3w.co/sadly.token.defenders

উপরের ছবিগুলোর নিচের দিকে এসে দ্বিতীয় ছবিটা দেখলে বুঝতে পারবেন সেটা যশোর সেনানিবাসের প্রধান গেট। মূলত সেনানিবাসের এরিয়া অনেক বড় থাকে যার কারণে বিভিন্ন গেট দিয়ে সেখানে প্রবেশ করা যায় তবে তাদের যেহেতু অনেকগুলো সেক্টর থাকে তাই প্রতিটা সেক্টরের জন্য আলাদা আলাদা গেট সহ আলাদা আলাদা ভবন তৈরি করা হয় যার কারণে এরিয়াটা আরো বড় হয়। আমরা প্রধান গেটের সামনে গিয়ে কিছু সময় দাঁড়িয়ে ছিলাম আর সবাই বলছিলাম আমাদের গ্রুপের এক ছোট ভাই আছে সে যদি যশোরে থাকতো তাহলে তার সাথে দেখা করার পাশাপাশি সকালের ভরপুর নাস্তাটা এখান থেকে করে যাওয়া যেত। যেহেতু আমরা ভোরবেলা বাড়ি থেকে বের হয়েছি আর যশোর পৌঁছাতে পৌঁছাতে আমাদের সকাল ৯ টা বেজে গিয়েছে সেক্ষেত্রে আমাদের খাওয়া-দাওয়ার প্রয়োজন ছিল। তাই আমরা সেখান থেকে সিদ্ধান্ত নিলাম সেনানিবাস এরিয়া পার হয়ে আমরা সকালের নাস্তা করব।

20230811_080956.jpg

20230811_083033.jpg

20230811_083053.jpg

20230811_083217.jpg

যশোর হাইওয়ে।

what3words address.
https://w3w.co/swatted.engraving.shall

যশোর সেনানিবাস এলাকা পার হয়ে আমরা সবাই হোটেলে গিয়ে সকালের নাস্তা করলাম। মূলত বাইরের খাবার খেলে সেটা আমার সাথে তেমন শ্যুট করে না তাই বাসা থেকে আমি কিছু খাবার নিয়ে গিয়েছিলাম যেটা হোটেলে গিয়ে খেয়েছিলাম। আর আমার সাথে যারা ছিল তারা হোটেল থেকেই খাওয়া দাওয়া করেছিল। খাওয়া-দাওয়া শেষে আবার চায়ের দোকানে গিয়ে এক কাপ চা খেয়ে মুড ফ্রেশ করে নিলাম তারপরে হাইওয়ে রাস্তার উপরে গিয়ে লক্ষ্য করলাম এখান থেকে খুলনা কতদূর আর সাতক্ষীরা কতদূর?? উপরের প্রথম ছবিটা দেখলে বুঝতে পারবেন সেখানে উল্লেখ করে রাখা হয়েছে যশোর থেকে কলকাতার দূরত্ব মাত্র ১২২ কিলোমিটার। যদি হাইওয়ে রাস্তা ধরে একটানা যাওয়া যায় তাহলে দুই থেকে আড়াই ঘন্টা সময় লাগার কথা। আমরা তখন নিজেরাই মজার ছলে বলছিলাম যদি পাসপোর্ট ভিসা থাকতো তাহলে বাইক নিয়ে কলকাতা শহর ঘুরে আসা যেত এখান থেকে তো খুব বেশি সময় লাগবে না। যাই হোক আমরা চায়ের বিরতি শেষে আবার নিজেদেরকে যাত্রার জন্য তৈরি করে নিয়ে বাইক স্টার্ট করে এগোতে থাকলাম।



বন্ধুরা, এটিই ছিল আমার আজকের আয়োজনে, আশাকরি আপনাদের সবার কাছেই ভালো লেগেছে।এই ভ্রমণ কাহিনী পড়ে আপনাদের কাছে কেমন লেগেছে সেটা কমেন্ট বক্সে আমাকে জানাবেন। আর আমার ভুল ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন 🙏


আমার পরিচয়


20231103_120723-01.jpeg

আমি কাজী রায়হান।আমি একজন ছাত্র। আমি বাংলাদেশে বাস করি। আমি কুষ্টিয়া সরকারি কলেজে লেখাপড়া করছি। আমি ফটোগ্রাফি করতে, গল্প লিখতে ও বাইক নিয়ে ঘুরতে খুবই ভালোবাসি। মনের অনুভূতির ডাকে সাড়া দিয়ে কবিতা লিখতে পছন্দ করি। সেই সাথে যে কোনো নতুন বিষয় সম্পর্কে জানতে পছন্দ করি। আমি ভালোবাসি স্টিমিট প্লাটফর্মে কাজ করতে।



break .png

Banner.png

Sort:  
 4 months ago 

সাতক্ষীরায় ঘুরতে যাওয়ার মুহূর্ত আজীবন মনে রাখার মত স্মৃতি। অনেক সুন্দর মুহূর্ত আমরা চারজন কাটিয়েছিলাম। সেখানকার রাস্তার দুপাশ অনেক সুন্দর যেটা ভালোই উপভোগ করেছিলাম। হয়তো কখনো যাওয়া হবে কিনা জানিনা । এই ঘোরাঘুরি পারফেক্ট ছিল আবার সেই স্মৃতিগুলো দেখে ভালো লাগলো।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

আসলেই গত কয়েকটি বাইক ট্যুরের কথা চিন্তা করলে সাতক্ষীরা তার মধ্যে অন্যতম ছিল।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

সাতক্ষীরা ভ্রমণের ৩য় পর্বে দারুণ কিছু ছবি ও বর্ণনা শেয়ার করেছেন ভাইয়া। বাইকে ভ্রমণের একটি সুবিধা হচ্ছে সবকিছু উপভোগ করতে করতে যাওয়া যায়।আপনারা সে সুবিধার যথাযথ প্রয়োগ করেছেন।ছবি গুলোই তার প্রমাণ। আশাকরি ভ্রমণের আগামী পর্ব গুলো আরো উপভোগ্য হবে এবং দারুণ দারুণ সব ছবি দেখতে পাবো। পোস্টটি শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

 4 months ago 

হ্যাঁ এই জন্যই সব সময় বাইক নিয়ে ট্যুরে যাওয়ার চেষ্টা করি তাহলে পুরোপুরি সৌন্দর্যটা উপভোগ করা যায়।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

কাজের চাপে এই ভ্রমণটা আমার মিস হয়ে গেছে। তবে আমি সুন্দরবন সাতক্ষীরা ঘুরেছি কিন্তু তোমাদের সাথে ঘুরার যে একটা আনন্দ সেটা কখনো পায় নাই। খুবই সুন্দর সুন্দর জায়গা উপভোগ করেছ। সামনের দিনে ইনশাল্লাহ একসাথে ট্যুর দিব।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

ইনশাল্লাহ হবে হবে সামনের দিন হবে 🖤

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

সেনাবাহিনীর এরিয়া গেটটা আমার কাছে খুবই চমৎকার লেগেছে ভাই। ভ্রমন করতে আমি অনেক পছন্দ করি তাই প্রথমে আপনার পোস্টটা ক্লিক করে কমেন্ট করতে চলে আসলাম খুব সুন্দর করে আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন ভাই এই পোস্টটা।

 4 months ago 

আপনার সুন্দর মতামত শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

ভাইয়া আজ আপনার ঝিনাইদহ জেলা পার হয়ে যশোর জেলায় যশোর সেনানিবাসের কিছু অংশ দেখতে পেয়ে বেশ ভালো লাগছিল। আমার নানুর বাড়ি মাঝে মাঝে গেলে যখন রাস্তা গুলো দিয়ে যাই রাস্তাগুলো দেখে চেয়ে থাকি। রাস্তার দুপাশ অনেক সুন্দর। যশোর হাইওয়ে ও সেনানিবাসের ওখানকার দিকে কখনো যাওয়া হয়নি। দেখে বুঝা যাচ্ছে যশোরে দেখতে আরও সুন্দর সুন্দর জায়গা আছে। আপনার ভ্রমণের প্রতিটি বর্ণনা ও তার পাশাপাশি ফটোগ্রাফি গুলো কিন্তু সুন্দর করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। ধন্যবাদ ভাই আপনাকে। ঝিনাইদহ থেকে যশোর আসার কিছু সুন্দর মুহূর্ত আর সাথে কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

হ্যাঁ আপু যশোরের এরিয়া টা অনেক সুন্দর বলতে গেলে একেবারে সাজানো গোছানো। আপনার মতামত শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

বাইক টুর মজাই আলাদা ভাই ৷ একটা ছেলের প্রধান সখ হলো একটা বাইক তারপর ভ্রমন ঘুরাঘুরি আহা এটাই জীবন আর কি লাগে ৷ যা হোক সাতক্ষিরা ভ্রমন পর্বে প্রায় অনেক গুলো ফটোগ্রাফি দেখতে পেলাম ৷ প্রকৃতির রুপ সৌন্দর্য ফুটে উঠেছে ৷ সেই সাথে হাইওয়ে রোড সাথে রেল লাইন ওয়াও দারুন দারুন ৷ সবমিলে অনেক সুন্দর একটি পোস্ট দেখলাম ৷ আশা করি পরের পর্বে আরো ভালো কিছু দেখতে পাবো ৷

 4 months ago 

হ্যাঁ ভাই বর্তমান পরিস্থিতিতে প্রতিটা ছেলের স্বপ্ন থাকে একটা বাইক। যাই হোক আপনার মতামত আমাদের সাথে তুলে ধরার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

আপনার এই সাতক্ষীরা আমাদের অন্যান্য পর্বগুলো আমি দেখেছি । আজকে এর পরবর্তী পর্ব দেখে খুব ভালো লাগলো৷ আজকে আপনি যশোরে প্রবেশ করেছেন শুনে খুব খুশি হলাম৷ খুব সুন্দর দৃশ্য আপনি আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলেছেন। প্রতিনিয়ত আপনি যেভাবে খুব সুন্দর সুন্দর কিছু দৃশ্য আমাদের মাঝে ফুটিয়ে তুলছেন এই জায়গাগুলো ভ্রমন করার প্রতি আগ্রহ প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পেয়ে যাচ্ছে৷ আজকের এই পর্বের মধ্যে খুব সুন্দর সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আপনি করেছেন৷ যখন একটির পর আরেকটি ফটোগ্রাফি দেখছিলাম তখন অনেক বেশি পরিমাণে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। অসংখ্য ধন্যবাদ এরকম সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি ও বর্ণনা আপনার এই পোষ্টের মাধ্যমে শেয়ার করার জন্য।

 4 months ago 

আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া আমার তৃতীয় পর্বটি পড়ে সুন্দর মতামত প্রকাশ করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

পরবর্তী পর্ব দেখার আশায় রইলাম।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

বোঝাই যাচ্ছে সাতক্ষীরা ভ্রমণে দারুন একটা মুহূর্ত অতিবাহিত করেছিলেন যদিও সাতক্ষীরা যাওয়ার পথিমধ্যে আপনারা অনেক সুন্দর মুহূর্ত অতিবাহিত করেছিলেন। যশোর সেনানিবাস আসলেই অনেক সুন্দর, তবে এটা জেনে খুবই ভালো লাগলো যে আপনি বাসা থেকে খাবার নিয়ে গিয়েছিলেন এমন অনেক মানুষ আছে যারা হোটেলের খাবার খুব একটা বেশি খেতে পারে না। যাইহোক ভ্রমণ করলে মনে প্রশান্তি চলে আসে সবকিছু যেন নতুন নতুন লাগে। ধন্যবাদ আপনাদের মুহূর্তটা আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

 4 months ago 

আসলে বাইরের খাবার বেশি খেলে অনেক সময় গ্যাসের সমস্যা সৃষ্টি হয় তাই বাসা থেকে প্রথমত খাবার নিয়ে বের হয়েছিলাম।

Posted using SteemPro Mobile

Coin Marketplace

STEEM 0.18
TRX 0.14
JST 0.029
BTC 57020.43
ETH 3081.72
USDT 1.00
SBD 2.41