তৃতীয় বার ভোট দিলাম || by @kazi-raihan
আমার প্রিয় বন্ধুরা,
আমি@kazi-raihan বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ -২৪শে পৌষ | ১৪৩০ বঙ্গাব্দ | সোমবার | শীতকাল |
আমি কাজী রায়হান,আমার ইউজার নাম @kazi-raihan।আমি বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন।মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি [আমার বাংলা ব্লগ] ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, সবাইকে অভিনন্দন।
বাংলাদেশের দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন আগামী কাল শেষ হয়েছে। বেশ কিছুদিন ধরেই চারিদিকে নির্বাচন থেকে কেন্দ্র করে একটি উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছিল তবে কিছু কিছু জায়গায় মারামারি সহ অনাকাঙ্ক্ষিত অনেক ঘটনা ঘটেছে। তবে আমাদের কুষ্টিয়া সদরে লাহিনি পাড়া এলাকায় একদিন দেখলাম এত পরিমানে পোস্টার লাগানো হয়েছে যেন মনে হচ্ছিল এখানে কোন উৎসব হবে। রাস্তার দুইপাশ থেকে দড়ি টানিয়ে পোস্টার লাগানো হয়েছে। এলাকাটা দেখে মনে হচ্ছিল এখানে উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন হচ্ছে যদিও সেই তুলনায় আমাদের এলাকায় নির্বাচনের তেমন একটা প্রভাব ছিল না। যাই হোক এক পর্যায়ে সাত তারিখ চলে আসলো আর ভোট প্রদানের দিন বলা চলে। সকাল থেকেই বিভিন্ন গণমাধ্যমে ভোট সংক্রান্ত বিভিন্ন নিউজ হচ্ছিল তবে নির্বাচন নিয়ে আমার কোন মাথাব্যথা নেই যদিও এই বিষয় নিয়ে এর আগে কমিউনিটিতে একটি পোস্ট করেছিলাম। তবে আমার ছোট চাচা যেহেতু রাজনীতির সাথে জড়িত তাই আপাতত ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেওয়ার কথা বলেছিল তাই দুপুরবেলায় আমরা সবাই মিলে ভোট কেন্দ্রে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম।
গোসল খাওয়া-দাওয়া কমপ্লিট করে ভাইয়া সবাইকে বলল রেডি হওয়ার কথা ভাইয়াকে ফোন করেছিল আর সবাইকে রেডি হতে বলেছে। ভোটারদের কেন্দ্রে পৌঁছে দেয়ার জন্য ভ্যান গাড়ি ঠিক করা হয়েছে আর সেটা পর্যায়ক্রমে ভোটারদের কেন্দ্রে পৌঁছে দিবে আবার কেন্দ্র থেকে বাড়িতে পৌঁছে দিবে। ভাইয়া ছোট চাচাকে ফোন করে বলল ঠিক ২ টার সময় যেন আমাদের বাড়িতে ভ্যান পাঠিয়ে দেওয়া হয়। যদিও প্রথম দিকে কেন্দ্রে যাওয়ার ইচ্ছা ছিল না তবে পরে চিন্তা করলাম চাচা যেহেতু বলেছে সেহেতু যায় ভোট দেওয়ার একটা অভিজ্ঞতা হবে সেই সাথে অভিজ্ঞতাটা কমিউনিটিতে শেয়ার করতে পারব আমি সবার আগে রেডি হয়ে নিলাম। গাড়ি আসার আগেই আমরা রাস্তার উপর গিয়ে অপেক্ষা করতেছিলাম। কিছু সময় অপেক্ষা করার পরে নিজেরা ছবি উঠতে ছিলাম আর তার মাঝেই একটি গাড়ি চলে আসলো। ফাঁকা ভ্যান গাড়িতে আমরা সবাই ভোটকেন্দ্রের দিকে রওনা হলাম। আমাদের বাসা থেকে ভোট কেন্দ্র খুব একটা বেশি দূরে নয় সর্বোচ্চ যেতে পাঁচ মিনিট মতো সময় লাগবে তাই খুব দ্রুতই ভোটকেন্দ্রে পৌঁছে গেলাম।
ভোটকেন্দ্রে গিয়ে লক্ষ্য করলাম দুই পাশে আলাদা আলাদা দুইটা টিম ভোটার লিস্টের সিরিয়াল নাম্বার দিচ্ছে তো যেখানে আমার কয়েকজন ভাগ্নে ছিল সেখানে গিয়েই ভোটার লিস্টের সিরিয়াল টা সংগ্রহ করলাম। অনেকগুলো বই ছিল সেখান থেকে আমি নিজে আমার সিরিয়াল নম্বরটা খুজে বের করে নিলাম আর অন্যরা সবাই মিলে আমাদের পরিবারের অন্য সদস্যর সিরিয়াল নম্বর খুজে বের করে দিল। খুঁজতে খুঁজতে ৫০২ নম্বর সিরিয়ালে গিয়ে আমার নাম খুঁজে পেলাম। সবাই একসাথে আবার ভোটকেন্দ্রের ভিতরে প্রবেশ করলাম আর ছেলেদের জন্য যে রুম সিলেক্ট করা হয়েছে সেই রুমের সামনে গিয়েই দেখতে পেলাম আমার এক মামা দাঁড়িয়ে আছে আর আমাকে দেখেই বলছে মামা তোমার সিরিয়াল আমাদের এখানে আমার কাছে আসো। যেহেতু ভোটকেন্দ্রে কোন লোক ছিল না তাই লাইনে দাঁড়ানোর প্রয়োজন পড়েনি যাই হোক সোজা ভেতরে গিয়ে সিরিয়াল অনুযায়ী ভোট দিলাম। ভোট প্রদানের সাথে সাথে মার্কারপেনের কালি দিয়ে আমার আঙ্গুলে দাগ দিয়ে দেওয়া হল যাতে আমি পরবর্তীতে আবার জাল ভোট দিতে না পারি। সেই সাথে তাদের কাছে যে ভোটার লিস্ট ছিল সে ভোটার লিস্টে আমার নামের পাশে টিক চিহ্ন দিয়ে দেওয়া হলো আর বোঝানো হল আমি ভোট দিয়েছি। পেপারটা আমার হাতে ধরিয়ে দিয়ে কিভাবে ভাঁজ করে বক্সের মধ্যে দিতে হবে সেটা দেখিয়ে দেওয়া হল আমি গিয়ে সিল মেরে সেই একইভাবে ভাঁজ করে বক্সের মধ্যে দিয়ে দিলাম। মামার সাথে কথা বলে তারপরে বাইরে গেলাম যেহেতু ভিতরে আর তেমন কোন লোক ছিল না। বাইরে গিয়েই হাতের আঙ্গুলে যে মার্কারের দাগ দেওয়া ছিল তার ছবি তুললাম। আমি যে ভোট দিয়েছি তার একটা প্রমাণ হিসেবে ছবি তুলে রেখে রাখলাম হা হা হা।
তারপর ছোট ভাইয়ের সাথে আবার ছবি উঠেছিলাম যদিও সে ছবিগুলো শেয়ার করা হয়নি তবে নিজের ব্যক্তিগত একটা ছবি শেয়ার করেছি যেটা ভোট দেওয়ার পরে তুলেছিলাম। ভোট দেওয়া শেষে যখন ছবি তুলছিলাম তখন একজন আনসার সদস্য এসে বলল আপনাদের যদি ভোট দেওয়া হয়ে যায় তাহলে আপনারা এখান থেকে চলে যান। আমি তখন বলেই ফেললাম আমরা চলে গেলে তো আর লোকজনই থাকবে না এখানে তো কোন লোকই নেই। যদি ছবিগুলো দেখেন তাহলে বুঝতে পারবেন ভোটকেন্দ্রে কোন লোকজন ছিল না। দুই একজন লোক আসছিল ভোট দিয়ে আবার চলে যাচ্ছিল যাই হোক আমরা ভোট দিয়ে আবার বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হলাম। ভোট কেন্দ্র পার হয়ে যখন আবার রাস্তার দিকে আসলাম তখন অনেক লোকজন অনেক কথাই বলছিল কেউ বলছিল ওমুক পারবে কেউ বলছিল তমুক পারবে তবে যে লোক যে দলের সাপোর্ট করছিল সে সেই দলের পক্ষে কথা বলবে এটা স্বাভাবিক। যাই হোক আবার আমরা আমার চাচার কাছে ফোন দিলাম তখন তিনি আমাদের জন্য আবার গাড়ি পাঠিয়ে দিলেন সেই গাড়িতে বাড়ি যাব। কিছু সময় অপেক্ষা করার পরে সেই ভ্যান গাড়ি আবার চলে আসলো আর আমরা সবাই একসাথে ভ্যান গাড়িতে উঠে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা হলাম।
আসলে এর আগের নির্বাচনে আমার চাচা প্রার্থী ছিল বলে ভোট দেওয়ার প্রতি আলাদা একটা আগ্রহ ছিল সেই সাথে ভোটকেন্দ্রে সারাদিন কাজ করেছিলাম কিন্তু এই সংসদ নির্বাচনে ভোট দেওয়া নিয়ে কোন মাথা ব্যাথা ছিল না তবে চাচা ফোন দিয়ে বলল এজন্য ভোট দিতে গিয়েছিলাম। সেই সাথে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় সবাই ভোট দেওয়ার অভিজ্ঞতা সহ নানান মতামত শেয়ার করছিল তাই ভাবলাম আমি নিজেও গিয়ে ভোট দিয়ে আসি।
⬇️📥 | ⬇️📥 |
---|---|
ডিভাইস | Samsung galaxy A52 |
ফটোগ্রাফার | @kazi-raihan |
লোকেশন | |
সময় | জানুয়ারি,২০২৪ |
এই ছিল আমার আজকের আয়োজনে।
ভুল ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
ভালো থাকবেন সবাই , আল্লাহ হাফেজ👋।
সবাই ভালোবাসা নিবেন 💚🌹
ইতি,
@kazi-raihan
আমার পরিচয়
আমি কাজী রায়হান। আমি একজন ছাত্র। আমি বাংলাদেশে বাস করি। আমি কুষ্টিয়া সরকারি কলেজে লেখাপড়া করছি। আমি ছবি আঁকতে, ফটোগ্রাফি করতে, গল্প লিখতে ও মাঝে মাঝে গুন গুন করে গান গাইতে খুবই ভালোবাসি। সেই সাথে যে কোনো নতুন বিষয় সম্পর্কে জানতে পছন্দ করি। আমি ভালোবাসি স্টিমিট প্লাটফর্মে কাজ করতে।
![Banner.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmV44ipDFZ9PNUMtyufYoaoMvPW4QZqAZUvWi9TkCh9NWx/Banner.png)
![standard_Discord_Zip.gif](https://steemitimages.com/0x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmTvJLqN77QCV9hFuEriEWmR4ZPVrcQmYeXC9CjixQi6Xq/standard_Discord_Zip.gif)
VOTE @bangla.witness as witness
![witness_vote.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmW8HnxaSZVKBJJ9fRD93ELcrH8wXJ4AMNPhrke3iAj5dX/witness_vote.png)
OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
![Heroism_3rd.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRejDSNMUFmRz2tgu4LdFxkyoZYmsyGkCsepm3DPAocEx/Heroism_3rd.png)
Thank you, friend!
![image.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmd7of2TpLGqvckkrReWahnkxMWH6eMg5upXesfsujDCnW/image.png)
![image.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmWDnFh7Kcgj2gdPc5RgG9Cezc4Bapq8sQQJvrkxR8rx5z/image.png)
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
যদিও কাজের ব্যস্ত থাকায় ভোট দিতে যাওয়া হয়নি। তবে এই নির্বাচনের উৎসবমুখর পরিবেশটা খুবই মিস করলাম এইবার। প্রতিবার নির্বাচন আসলে অনেক মজা করতাম রাতে ভোট চাইতে যেতাম মানুষের দ্বারে দ্বারে। তবে এবার ঢাকায় থাকার কারণে এই সময়টা অনেক মিস করেছি। দেখে খুবই ভালো লাগলো তুমি তৃতীয়বার ভোট দিয়েছো। ধন্যবাদ ভোট দেওয়ার অনুভূতিটা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ধন্যবাদ।
৩য় বারের মতোন ভোট দিলেন! বাহ! আপনি ভোট দিয়ে আপনার নাগরিক দ্বায়িত্ব নিশ্চিত করেছেন। আপনাকে সাধুবাদ জানাই। আর হয়তো দুপুরের দিকে গিয়েছেন বলেই খুব একটা মানুষ ছিলো না। তারউপর ভোট দেয়া শেষ হয়ে গেলে তো লোকদের থাকতেও দিচ্ছিলো না আনসাররা, আপনি যেমনটি বলছেন। এভাবে ভীড় এড়িয়ে বেশ সহজেই ভোট দিতে পেরেছেন।
আপনার ব্যক্তিগত মতামত প্রকাশ করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দিদি।
আসলে দেশের নাগরিক হিসেবে আমাদের প্রত্যেকের ভোট দেওয়া উচিত ৷ আমিও সেদিন ভোট দিয়েছিলাম ৷ তবে এবারই আমার প্রথম ভোট দেওয়া হয়েছে ৷ আর প্রথম ভোট দেওয়া মানেই অনুভূতিটা একটু অন্যরকম ছিলো ৷ যাই হোক , আপনি এবার তৃতীয় বার ভোট দিলেন জেনে খুশি হলাম ৷ এবং আপনার ভোট দেওয়ার অনুভূতি পড়ে অনেক ভালো লাগলো ৷ ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য
হ্যাঁ অবশ্যই দেশের নাগরিক হিসেবে ভোট দেওয়া আমাদের দায়িত্ব।
স্বাধীন দেশের স্বাধীন নাগরিক হিসেবে আমাদের সকলের অধিকার রয়েছে ভোট প্রদান করা। আর আপনি তৃতীয়বারের মতো সে ভোট প্রদান করে আমাদের মাঝে সুন্দর একটি ব্লগ তুলে ধরেছেন। বেশ ভালো লাগলো ভাইজান আপনার এই ভোট দেওয়ার অনুভূতিটা দেখতে পেরে।
আসলে ভাই অধিকারের পাশাপাশি বাড়তি একটা অভিজ্ঞতা হলো।
সবার অংশগ্রহণে নির্বাচন হলে একটা আনন্দপূর্ন পরিবেশে সবাই ভোট দিতে যায়। সবার অংশগ্রহণ নেই দেখেই ভোট দেয়াতে আগ্রহ কম। যদিও আপনার চাচা ভোট দিতে বলেছে জন্য আপনারা গিয়েছিলেন। আবার আপনাদের জন্য ভ্যান গাড়ির ব্যবস্থা করেছিল দেখছি। যাই হোক ফাঁকা ছিল জন্য আরামে ভোট দিতে পেরেছেন। তা না হলে দীর্ঘ সময় লাইনে দাঁড়িয়ে থাকতে হত। যাকে ভোট দিয়েছেন সে কি বিজয়ী হতে পেরেছে?
ঠিক বলেছেন আপু আসলে ভোটকেন্দ্রে কোনো ভিড় ছিল না যদি মানুষের ভিড় থাকত তাহলে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে আরও বেশি মজা লাগে।
বাহ ভাই তো ভোট দিয়ে হ্যাট্রিক করে ফেললেন। আমি এবারই প্রথম ভোট দিয়েছি। আমাদের এলাকাতেও তেমন একটা ভোটের মাতন ছিলোনা। আগে দেখতাম কতো মিছিল যেতো কিছুক্ষন পর পর। এখন আর নির্বাচন এর সে উৎসব মুখোর পরিবেশ দেখা যায়না।
সেদিন আপনার ভোট দেওয়া দেখে আরও তাড়াতাড়ি গিয়ে ভোট দিয়ে আসলাম হি হি হি ।
ভোট দেওয়ার পুরো ঘটনাটাই আপনি দেখছি বেশ সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন আমাদের মাঝে। আপনার ভোট দেওয়ার অনুভূতি জেনে ভালো লাগলো ভাই। হ্যাঁ ভাই, ছবিগুলো দেখেই বুঝতে পারলাম ভোটকেন্দ্রে তেমন লোকজন ছিল না। ভোট রিলেটেড যতগুলো পোস্ট পড়েছি, সবাই এই একই কথাই বলেছে লোকজন খুব বেশি ছিল না ভোট কেন্দ্রগুলোতে। ভোটকেন্দ্রে ছবি তুলতে গেলে যারা নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকে তারা তুলতে দেয় না। যেমনটা আপনার পোস্টটিতে দেখতে পেলাম। তবে আপনি আনসার সদস্যকে বেশ ভালোই উত্তর দিয়েছিলেন যা পড়ে বেশ হাসি পেল আমার।
তাহলে হাসতে থাকুন হি হি হি।
আপনাদের ভোট কেদ্রে মানুষের প্রচুর ভিড় দেখলাম। নিরাপত্তা কর্মীরা ভোটারদের নিয়ন্ত্রন করতে হিমশিম খাচ্ছে। এত মানুষের উপস্থিতি স্বাধীনতার পরে আর দেখি নাই। আপনি তৃতীয় বার ভোট দিয়েছেন শুনে খুশি হলাম। আর আমার গত তিন টাইম ধরে কষ্ট করে ভোট কেন্দ্রে যাওয়া লাগে না। ভোট ছাড়াই এমপি হয়ে যায়,হে হে হে। ধন্যবাদ।
হা হা হা। ধন্যবাদ ভাইয়া।