📷🌼শখের ফটোগ্রাফি পর্ব- ৩৫|| প্রকৃতির সৌন্দর্য ||১০% লাজুক খ্যাকের জন্য) by @kazi-raihan
আমি কাজী রায়হান। আমার ইউজার নামঃ @kazi-raihan। বাংলাদেশ থেকে। আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভালো আছেন আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।
প্রতি সপ্তাহে একটি করে ফটোগ্রাফি পর্ব শেয়ার করার চেষ্টা করি। এরই ধারাবাহিকতায় আজকে আপনাদের মাঝে ৩৫ তম পর্ব নিয়ে উপস্থিত হয়েছি। আমার ব্যক্তিগত মতামত নিয়ে আমি এখন কিছু কথা বলতে চাই। যেহেতু সবসময় কম বেশি ফটোগ্রাফি করা হয় তাই আমার মনে হয় বসন্তকাল আর শীতকালে ফটোগ্রাফির সৌন্দর্যটা সবচেয়ে ভালোভাবে তুলে ধরা যায়। শীতের সময়ে যদিও মাঝেমধ্যে সূর্য উঠতে একটু দেরি হয় কিন্তু শিশির ভেজা ঘাস সহ শীতকালীন ফটোগ্রাফি গুলো ভালো লাগে। তাছাড়া বসন্তকালে চারিদিকে যেন ফুল ফুটে ফুলের সুগন্ধে পরিবেশটা সুন্দর করে তোলে। আমি সাধারণত একটি ফটোগ্রাফি পর্বে সাতটি ছবি ব্যবহার করি আর এই সাতটি ছবি পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন অ্যাঙ্গেল থেকে ক্যাপচার করে আপনাদের মাঝে তুলে ধরি। তবে অনেক সময় শুধু ফুল নিয়েও ফটোগ্রাফি পর্ব শেয়ার করি সেটা অবশ্য বসন্তকালে হলে একটু সুবিধা হয়। সপ্তাহের বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে বিভিন্ন সৌন্দর্য ক্যাপচার করার চেষ্টা করি তাই এক ধরনের ফটোগ্রাফি শেয়ার করা হয় না। কখনো কৃত্রিম সৌন্দর্য নিয়ে উপস্থিত হই আবার কখনো প্রাকৃতিক সৌন্দর্য নিয়ে উপস্থিত হই। তবে কৃত্রিম সৌন্দর্যের চেয়ে আমার কাছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ফটোগ্রাফি গুলো ভালো লাগে তাছাড়া প্রকৃতির সৌন্দর্য যে কেউ উপভোগ করতে পছন্দ করবে। একটি পর্ব সাজাতে গেলে গ্যালারি থেকে ফটোগুলো পর্যায়ক্রমে খুঁজে বের করতে হয়। তবে আমি ফটো গুলোকে শেয়ার করার পরে গ্যালারি থেকে ডিলিট করে দেই কারণ ভুলবশত যাতে একটি ফটো দ্বিতীয় বার শেয়ার করা না হয়। আজকে আর বেশি কথা বলবো না আমি যে ফটোগ্রাফি গুলো ৩৫ তম পর্বের জন্য সিলেক্ট করে রেখেছি সেগুলো এখন দেখে আসার পালা।
চলুন তাহলে শুরু করি।
কৃত্রিম ঘোড়ার দোলন।
Device : Samsung galaxy A52
What's 3 Word Location :https://w3w.co/speechless.waltzing.indeterminate
- বাংলাদেশ ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর স্বাধীনতা লাভ করে। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সাথে দীর্ঘ নয় মাসের যুদ্ধের পরে একটি স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পায়। এজন্যই ডিসেম্বর মাসকে বলা হয় বিজয়ের মাস। কথাগুলো কেন বলছি? সেটা অবশ্য এখন বুঝতে পারবেন। ডিসেম্বর মাস উপলক্ষে সব এলাকাতেই কমবেশি আয়োজন থাকে। আমাদের এলাকায় আমবাড়িয়া স্কুল মাঠে বিজয়ের মাস উপলক্ষে বিজয়মেলা অনুষ্ঠিত হয়। বাড়ির পাশে মেলা হলে যাওয়া হয় তবে দূরে কোথাও মেলা হলে আর সেখানে যাওয়া হয় না। তারপর ছোটবেলায় আমবাড়িয়া প্রাইমারি স্কুলে লেখাপড়া করতাম তাই নিজেদের স্কুল বলে কথা এজন্যই মেলায় যাওয়া বাদ দেইনি। তবে গ্রাম্য মেলা হওয়ায় খুব বেশি আয়োজন ছিল না তারপর মেলার মেয়াদ ছিল মাত্র এক সপ্তাহ। কিছু দোকানপাট আর নাগরদোলা সহ ছোট ছেলেমেয়েদের আনন্দ দেওয়ার জন্য কৃত্রিম ঘোরার তৈরি বিনোদন কেন্দ্র। ঘোড়ার উপরে ছেলেমেয়েদেরকে বসিয়ে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে বিনোদন দেওয়া হয়। মেলায় গিয়ে ফটোগ্রাফি করার সময় এই দৃশ্যটা ক্যাপচার করেছিলাম।
খেজুরের গুড় তৈরি।
Device : Samsung galaxy A52
What's 3 Word Location : https://w3w.co/wondrously.pollinated.sunroof
- যারা শীতের মৌসম পছন্দ করে এই ফটোগ্রাফিটি তাদের জন্য। একটু অবাক হচ্ছেন তাই তো। এই ফটোগ্রাফিতে খুব নিখুঁতভাবে দেখলে বুঝতে পারবেন যে ধোঁয়া উড়ছে। আমরা সবাই জানি শীতের সময় খেজুরের গাছ থেকে খেজুরের রস সংগ্রহ করা হয় আর সেই খেজুরের রস থেকে আবার খেজুরের গুড় এবং পাটালি তৈরি করা হয়। এখানে যে ফটোগ্রাফিটি দেখতে পাচ্ছেন সেখানে বড় একটি পাত্রের মধ্যে খেজুরের রস সংগ্রহ করে রাখা হয়েছে আর একজন লোক সে পাত্রে বসে লাকড়ি দিয়ে তাপ দিচ্ছে। খেজুরের রস থেকে জলীয় বাষ্প আকারে পানি উড়ে যাচ্ছে আর অবশিষ্ট যে তরল অংশটুকু থাকছে সেটা থেকে গুড় আর পাটালি তৈরি হয়। ছবিতে আড়ালে যে লোকটি দেখতে পাচ্ছেন তিনি খেজুর রস বার বার নেড়ে দিচ্ছেন যাতে খুব দ্রুত জলীয় বাষ্প উড়ে যায় তাছাড়া পুরো রসটুকু যেন ঠিকঠাক তাপ পায় এজন্যই লোকটি বারবার নেড়ে দিচ্ছিল।
মাছের দোকান।
Device : Samsung galaxy A52
What's 3 Word Location : https://w3w.co/wondrously.pollinated.sunroof
- এই ফটোগ্রাফিটি কিছুদিন আগে আমাদের বাজার থেকে ক্যাপচার করেছিলাম। সাধারণত বাজার করতে আসরের আযানের পরপর যাওয়া হয় তাই বাজার করতে গিয়ে আর রাতের বেলায় মাছের বাজারের ছবি তোলা হয় না। তাছাড়া গ্রামে রাতের বেলায় মাছের বাজারে আর খুব একটা মাছ থাকে না তবে শহরাঞ্চলে রাতে এবং দিনের বেলায় সব সময় কম বেশি মাছ থাকে। যাইহোক আমি মাছের বাজারের পাশ দিয়ে কি যেন একটা কাজে যাচ্ছিলাম কিন্তু দূর থেকে দেখতে পেলাম মাছের বাজারের দৃশ্যটা বেশ সুন্দর লাগছে। আমি যখন কাছে গিয়ে মাছের দোকানের ছবি তুললাম তখন মাছের দোকানদার আবার জিজ্ঞাসা করে উঠলো কি হয়েছে ভাই ছবি তুলছেন কেন?? আমি তখন বলে ফেললাম আপনারা সবাই মিলে কি গোল মিটিং করছেন সেটা ছবি তুলে আমি সরকারকে দেখাবো হা হা হা। এটা বলার পরে মাছের দোকানদার হেসে দিল আমিও বললাম ভাই এমনি ছবি তুললাম কিছু মনে করবেন না। আমার কথা শুনে মাছের দোকানদার আবারও হেসে দিল আর আমি সেখান থেকে চলে আসলাম।
বেড়া ফুল।
Device : Samsung galaxy A52
What's 3 Word Location : https://w3w.co/wondrously.pollinated.sunroof
- এই ফুল অবশ্য অনেকেই চিনেন। কোন এলাকায় কি নামে পরিচিত সেটা অবশ্য জানিনা তবে আমাদের এলাকায় এই ফুলটি বেড়াফুল নামে পরিচিত। এই ফুল গাছের ডাল ভেঙে রাস্তার পাশে মাটির মধ্য পুঁতে রাখলেই অটোমেটিকলি গাছ হয়ে যায়। আমাদের বাড়ির পাশে রাস্তার পাশ দিয়ে এই ফুলের অনেকগুলো গাছ আছে আর সিরিয়াল অনুসারে লাগানো হয় বলে অনেকটাই বেড়ার মত প্রটেক্ট হয় এই ফুলের গাছ থেকে। পুরোপুরি ছবি দেখলে হয়তো অনেকেই এই ফুলগাছ চিনতে পারবে তাছাড়া ফুল দেখে এই গাছকে চেনা সম্ভব। বিশেষ করে আষাঢ় মাসে এই ফুল গাছের ডাল ভেঙে মাটিতে পুঁতে রাখলে গাছ হয়। যাইহোক এই ফুলের যদি অন্য কোন নাম কেউ জেনে থাকেন তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে মন্তব্য করে জানিয়ে দিবেন।
চাঁদের সৌন্দর্য।
Device : Samsung galaxy A52
What's 3 Word Location : https://w3w.co/wondrously.pollinated.sunroof
- আজকে অনেকদিন পরে চাঁদের সৌন্দর্য শেয়ার করলাম। সাধারণত শীতের সময়ে সন্ধ্যার পর থেকেই কুয়াশা পড়তে শুরু করে আর যার কারণে চাঁদের সৌন্দর্যটা আর দেখা যায় না বা উপভোগ করা যায় না। তবে গরমের সময় এই চাঁদের সৌন্দর্যটা পুরোপুরি উপভোগ করা যায়। এমনিতেই গরমের সময় অনেক দেরি করে ঘুমোতে যাওয়া হয় আর গ্রামে বাস করায় অনেক রাত পর্যন্ত গরমের সময় বাইরে থাকা হয়। আর গরমের সময় রাত যত গভীর হয় চাঁদের সৌন্দর্যটা ততই পরিষ্কারভাবে উপভোগ করা যায়। তবে এই ছবিটা আর গরমের দিনে তোলা নয় এটা কালকে রাত্রিবেলায় তোলা। চাচাতো ভাই বাসায় এসেছে যার কারণে তার সাথে হাঁটতে হাঁটতে বাজার থেকে বাসায় ফিরছিলাম। চারিদিকে অন্ধকার হওয়ার পর থেকেই চাঁদের আলো যেন আবার নতুন করে আলো দিচ্ছিল আর আমিও এই সৌন্দর্যটা ক্যাপচার করতে ভুল করিনি। খেজুর গাছের আড়াল থেকে চাঁদের সৌন্দর্য ক্যাপচার করেছিলাম কেমন হয়েছে সেটা অবশ্যই জানতে চাই।
লাল মরিচ।
Device : Samsung galaxy A52
What's 3 Word Location : https://w3w.co/wondrously.pollinated.sunroof
- এই ছবিটা তুলেছি আপুদের জন্য। অবাক হওয়ার দরকার নেই, হ্যাঁ আপুদেরকেই বলছি । দুলাভাই যখন আপনার প্রিয় ড্রেসগুলো শপিংমল থেকে কিনে দিবে না তখন তাদেরকে এই মরিচগুলো উপহার দিবেন হা হা হা। তরকারিতে এত পরিমানে মরিচের ঝাল দিবেন যাতে খাওয়ার সাথে সাথেই বিষয়টা বুঝতে পারে আর তখন বাধ্য হয়ে আপনার প্রিয় ড্রেসটি কিনে দিবে হি হি হি। কেমন বুদ্ধি দিলাম 🤭 যাইহোক এবার মূল প্রসঙ্গে আসা যাক। বাজার করতে গিয়ে দেখলাম হঠাৎ এক দোকানে লাল মরিচ গুলো আলাদা একটি ঝুড়িতে রাখা হয়েছে। আপনি প্রতিদিন বাজারে গেলে সবুজ রঙের কাঁচামরিচ দেখেন কিন্তু হঠাৎ যদি এরকম কাঁচা লাল মরিচ দেখেন তাহলে অবশ্যই একটু অবাক হবেন। হ্যাঁ আমিও একটু অবাক হয়েছিলাম তাই এই কাঁচা লাল মরিচের ছবি তুলেছিলাম। দোকানদার কে জিজ্ঞাসা করার পর তিনি জানালেন এই মরিচগুলোকে রোদে শুকিয়ে শুকনো মরিচে রূপান্তর করা হবে।
শিশির ভেজা সকাল।
Device : Samsung galaxy A52
What's 3 Word Location : https://w3w.co/wondrously.pollinated.sunroof
- এই ছবিটা আমার পুরনো অ্যালবাম থেকে সংগ্রহ করা। এটা একটা শীতের সকালের সৌন্দর্য। এই ছবিটা যখন তুলেছিলাম তখন সবে শীতের আগমন ঘটছে। সেই সাথে কৃষকের পরিবারে নবান্ন উৎসব চলছে কারণ যখন নতুন ধানের পিঠার পাশাপাশি মাঠ থেকে কৃষক ধান কেটে ঘরে তুলে তখন সেই উৎসবকে নবান্ন উৎসব বলে। এই নতুন ধান থেকে তৈরি করা পিঠা আর মিষ্টি হিসেবে ব্যবহৃত করা খেজুরের গুড় বা খেজুরের পাটালি আহ ভাবতেই জিহ্বায় জল চলে আসে। রাস্তার পাশে ধানী জমি আর দুইজন কৃষক সেই ভোর থেকেই তাদের জমিতে ধান কাটছে। জিজ্ঞাসা করে জানতে পেরেছিলাম তারা নাকি সূর্য উঠার আগে থেকেই এসে ধান কাটা শুরু করেছে। শীতকালে কুয়াশা পড়ায় ধানগুলো একটু ভেজা ছিল তাই তারা কেটে জমিতে রেখে দিয়েছে যাতে সূর্য উঠলে শিশির ভেজা ভাবটুকু কেটে যায়। রোদের আলোয় শিশির ফোটা গুলো শুকিয়ে যায় আর বিকেলবেলায় কৃষক ধানগুলোকে তাদের বাড়িতে নিয়ে যায়। মাঠে সকালে হালকা শিশির ভেজা ভাবছিল আর সূর্য সবেমাত্র উঁকি দিচ্ছে সব মিলিয়ে দারুণ একটা সৌন্দর্য ফোন ক্যামেরায় এসেছিল। এই ফটোগ্রাফিটার প্রশংসা করতেই হবে কারণ এটা আমার কাছে এই পর্বের সবচেয়ে সুন্দর ফটোগ্রাফি মনে হয়েছে।
আজ এই পর্যন্তই ছিল, চেষ্টা করেছি সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করতে তবে কোন ভুল ত্রুটি হলে ক্ষমা করে দিবেন। দেখা হবে পরবর্তী কোন পোস্টে অন্য কোন ফটোগ্রাফি পর্বে বা নতুন কোন বিষয় নিয়ে ধন্যবাদ সবাইকে।
VOTE @bangla.witness as witness OR
250 SP 500 SP 1000 SP 2000 SP 5000 SP
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
https://twitter.com/KaziRai39057271/status/1621883967740997632?s=20&t=d8D3x7P3EdmCAwoGi1tbmA
আপনি দারুন কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন তার সাথে সুন্দর বর্ণনা । যেটা করতে আমিও খুবই পছন্দ করি ধারাবাহিকভাবে করে চলেছি। আসলে ভালো লাগার বিষয়টি হলো প্রাকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করার পাশাপাশি ফটোগ্রাফি করা।
ঠিক বলেছেন ভাইয়া একদিক থেকে প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করা যায় অন্যদিকে ভালো ফটোগ্রাফিও করা যায়।
আসলে ভাই, আপনার প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি দেখে সত্যি খুব মুগ্ধ হলাম। আপনার ফটোগ্রাফি করার দক্ষতা অনেক বেশি। বেশ চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। বিশেষ করে শিশির ভেজা সকাল ফটোগ্রাফি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে বোঝা যাচ্ছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য খুব চমৎকারভাবে উপভোগ করেছেন। এত চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
দক্ষতা কতটা আছে সেটা বলতে পারবো না তবে চেষ্টা করি সুন্দর ফটোগ্রাফি ক্যাপচার করার জন্য। মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
আপনার ফটোগ্রাফি পর্ব-৩৫ দেখে অনেক ভালো লাগলো ৷ চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন ৷ আপনার তোলা প্রতিটি ফটোগ্রাফি অসাধারণ হয়েছে ৷ ফটোগ্রাফি গুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো ৷ ধন্যবাদ আপনাকে শেয়ার করার জন্য ৷
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া মন্তব্য করে আমার পাশে থাকার জন্য।
প্রকৃতির সৌন্দর্য দেখতে আমার বরাবরই ভালো লাগে।আপনার প্রত্যেকটি ছবি খুবই বৈচিত্র্যময় ।যদিও একটু ধোঁয়াশাময়।যাইহোক আমার শেষের ছবি ও লঙ্কার ছবিটি বেশি ভালো লেগেছে।কুয়াশার শিশির ভেজা দৃশ্য সত্যিই বেশ লাগে দেখতে।ধন্যবাদ ভাইয়া।
আমার কাছে ও শিশির ভেজা সকালের সৌন্দর্য বেশি ভালো লাগে। মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ দিদি।
আপনার ৩৫ তম পর্বে অনেক চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি দেখতে পেলাম। বিশেষ করে শীতকালে প্রাকৃতিক দৃশ্যগুলো ভিন্ন রকম লাগে দেখতে। সেরকম মনোমুগ্ধকর কিছু দৃশ্য আপনার আজকের পোস্টে তুলে ধরেছেন ধন্যবাদ আপনাকে।
প্রসংসা করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
ভাইয়া প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফির নিচে আপনি যে পরিমান বর্ণনা দিছেন,পড়ে খুব ভাল লাগলো। আর আপুদেরকে মরিচ নিয়ে যে বুদ্ধি দিয়েছেন তাতে ভাইয়াদের যে কি অবস্থা হয় আল্লাহ ই জানে। আপুরা আপনার বুদ্ধি কাজে লাগালে ভাইয়াদের জীবন শেষ। ধন্যবাদ ভাইয়া।
হা হা হা মাঝে মাঝে আপুদের একটু আইডিয়া দিতে হয় 😁