গ্রামবাংলার ব্যবহারকৃত বাঁশের তৈরি খাঁচা
স্টিম ফর ট্রেডিশন কমিউনিটি সকল সদস্য আমার সালাম।সকলেই কেমন আছেন। আশা করি সকলেই ভাল আছেন। আমিও আল্লাহর রহমতে আলহামদুলিল্লাহ ভাল আছি।বাঁশের তৈরি খাঁচা মুলত বিভিন্ন রকমের জিনিস রাখা হয় বিশেষ করে আলু,ধান,ইত্যাদি। বাঁশের তৈরি খাঁচা নিয়ে আজকের পোস্ট।
বাঁশ আমাদের পরম উপকারি। বাঁশ দিয়ে বিভিন্ন রকমের আসবাবপত্র তৈরি করা হয় যেমন ডালা,মাছের খোলাই,কুলা,খাঁচা ইত্যাদি। এসব পন্য সামগ্রিই তৈরি করে হাট-বাজারে বিক্রি করে।বাঁশের বিভিন্ন রকমের পন্য সামগ্রিই তৈরি করে খুচরা ও পাইকারি দামে বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করে।
গ্রাম-বাংলায় এখন আর এমন দৃশ্য চোখে পড়ে না, বিলুপ্তির পথে এখন এক সময়ের ঐতিহ্যবাহী বাঁশ শিল্প। সাধারণত বাঁশ শিল্পের সাথে জড়িয়ে আছে।।বাঁশ শিল্পকে লোকশিল্প বলা হয়।কালের বিবর্তনে এবং আধুনিকতার ছোয়ায় হারিয়ে যেতে বসছে এই বাঁশ বা হস্তশিল্প। এর স্থান দখল করে নিচ্ছে প্লাস্টিক বা কাঠের তৈরি জিনিসপত্র গুলো। তবে প্লাস্টিকের পন্যের দাম কম হওয়ার কদর বেড়েছে। এক সময়ে বাঁশের মূল্য ছিল মাত্র ৫০-৬০ টাকা। তবে বর্তমান বাজারে বাঁশের মূল্য ২০০- ২৫০ টাকা।বাঁশের দাম ঠিকই বেড়েছে কিন্তু বাঁশের তৈরি পন্য সামগ্রিই দাম বাড়েনি।
বাঁশঝাড় গ্রাম বাংলার চিরায়ত রুপ।তবে কালের বিবর্তনে বাঁশঝাড় কমে যাওয়ায় হারিয়ে যেতে বসছে ঐতিহ্যবাহী বাঁশঝাড়। প্রাচীনকাল থেকেই বাঁশের ব্যবহার দ্বিগুন মাত্রায় ছিল।গ্রামবাংলার জনজীবন থেকে হারিয়ে যেতে বসছে বাঁশশিল্প। বাঁশের তৈরি খাঁচায় মুলত আলু, ধান, ভুট্টা রেখে দেয়া হয়।এসব খাঁচা প্রাচীনকালে ব্যবহার করত তবে বর্তমান সময়ে এই বাঁশের খাঁচা ব্যবহার তেমন দেখা যায় না।এই খাঁচা গুলোর মূল্য ১৭০ টাকা করে।বাঁশের তৈরি খাঁচা গুলো অনেক মজবুত ও টেকসই।
এই বাঁশের তৈরি খাঁচাগুলো গ্রামে বেশি পাওয়া যায়। এগুলোতে বিভিন্ন সবজি সংরক্ষণ করে রাখা যায়। লিচুর মৌসুমে লিচু তুলেও এগুলোতে রাখা হয়। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি পোস্ট করার জন্য।
বাঁশের তৈরি খাঁচা নিয়ে সুন্দর একটি পোস্ট উপস্থাপন করেছেন। খাঁচা আমাদের দেশের গ্রাম-বাংলায় বেশি ব্যবহার করা হয়। এই বাঁশের তৈরি খাঁচায় করে সবজি জাতীয় পণ্য সরবরাহ করা হতো।
@md-sajalislam.
বাঁশের তৈরি খাঁচা গুলো গ্রামের ঐতিহ্য। যুগ যুগ ধরে বাঁশের আসবাবপত্র গ্রামের মানুষ ব্যবহার করে আসছে। বাঁশের তৈরি খাঁচা অনেক উপকারী, গ্রামে হাঁস মুরগি পালার জন্য এই খাঁচা ব্যবহার করা হয়। গবাদি পশুর খড় কেটে রাখা হয়। সুন্দর লিখেছেন ফটোগ্রাফি দারুন হয়েছে। অসংখ্য ধন্যবাদ।
এই বাঁশের তৈরি খাচা গুলো বিভিন্ন রকমের কাজে লাগে। বিভিন্ন রকমের জিনিস এগুলোতে রাখা যায়। এছাড়া এখন বিভিন্ন রকমের ফল কুরিয়ারে পাঠানোর জন্য এই খাচা গুলো ব্যাবহার করে। ধন্যবাদ
বাঁশের তৈরি খাঁচা নিয়ে অনেক সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন।এগুলো খাঁচায় করে আমরা আগে আলু সংরক্ষণ করতাম এবং এতে করে রাতের বেলা হাঁসের বাচ্চা রাখতাম।সুন্দর একটি পোস্ট করার জন্য ধন্যবাদ।
বাঁশের তৈরি খাঁচা গ্রাম-বাংলার ঐতিহ্য। গ্রামের মানুষ এসব তৈরির মাধ্যমে জীবিকা নির্বাহ করেন।বাঁশের তৈরি এসব জিনিস এখন শুধু হাটে দেখতে পাওয়া যায়। আপনি ঠিক বলেছেন বাঁশের দাম আগের থেকে অনেক বেড়েছে।