Better Life with Steem|| The Diary Game||23 December 2023||
Photo edited by canva
Hello,
Everyone,
I start by wishing everyone a rose , I hope everyone is well and happy. I am grateful to God that I can come again among you. Today I will share with you my daily diary game, I hope you like it so let's start.
আমার আজকের সারাদিনের গল্প,,,
আর এই মিষ্টি রোদে বসতে আমার বেশ ভালো লাগে, আপনাদের কেমন লাগে চাইলে জানাতে পারেন,, এর মাঝে কাজ করার জন্য খালাম্মা চলে আসছে এবং তাকে নিয়ে শাশুড়ি আম্মা দুপুরে রান্নার আয়োজন করতে ছিল, আর আমিও কিন্তুু বসে নেই, আমি সেলাই মেশিনে বসে পড়েছি ওই খালাম্মার জন্য একটা নামাজ পড়ার হিজাব তৈরি করার জন্য। এবং তৈরি করা শেষে উঠে, ঘর টা একটু হালকা করে গুছিয়ে নিলাম, এবং মেয়েকে নিয়ে গোসল করলাম।
আজ সকালে মেয়ে বলছিলো পোলাও সাথে রোস্ট খাবে, এবং শাশুড়ি আম্মা দেখছি ওটাই রান্না করছে, বেশ ভালো কথা কিন্তুু আমার মেয়ে বায়না ধরেছে আজ হাত দিয়ে খাবে, আমি তো মনে মনে খুশি কিন্তুু আবার ভাবছি খাওয়ার থেকে নষ্ট হবে বেশি। তবুও আমি আমাদের সাথেই ওকে আলাদা করে, বসিয়ে দিয়েছি খাওয়ার জন্য এবং পাশে বসে দেখছিলাম কি করে,,
মূলত ছোটবেলা থেকে বাচ্চাদের হাত দিয়ে খাবার খাওয়া শিখানো উচিত। কিন্তুু আমাদের দেশে এটা খুব কম দেখা যায় কিন্তুু, অন্যান্য দেশে ছয় মাস বাচ্চাকে তার হাত দিয়ে খাবার খাওয়ানো হয়। এরপরে, হাজারো কথা বলছিলাম আর গল্পের তো শেষ নেই,, এই করতে করতে অর্ধেক পরিমাণ শেষ করলেও বাকি টা আমাকে খাওয়ায়ে দিতে হয়েছে।
দুপুরের খাবার শেষে বিশ্রাম নিতে নিতে কিছু পোস্টের নিচে কমেন্ট করলাম, এবং আমার এক বান্ধবীর সাথে কথা বললাম। আমাদের পরীক্ষা ডেট পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে নির্বাচনের কারণে,, ওই বিষয়ে আর কি ও জানতে চাইলো। এরপরে, মনে হলো একটু বাহির থেকে ঘুরে আসি তাই চলে গেলাম পুকুর পাড়ে,, এবং গিয়ে দেখছিলাম আমার শাশুড়ি আম্মা কিছুদিন আগে যে মান কচু লাগিয়ে ছিলেন সেগুলো বেশ বড় হয়ে গিয়েছে, এই কচু ভর্তা খেতে অসম্ভব মজার হয়। প্রায় সূর্য পূর্ব আকাশে ঢুকতে চলেছে তাই, ঘুরে ফিরে বাসায় চলে আসি।
সন্ধ্যায় বাসায় এসে হাতমুখ ধুয়ে নিলাম, এরপরে দেখলাম আমার শ্বশুর বাজার থেকে এসেছে, মাগরিবের নামাজ আদায় করে এবং আসার সময় মিষ্টি নিয়ে আসছে,, এবং সবাইকে দিলাম নিজেও খেলাম, মিষ্টি আমি অনেক পছন্দ করি এবং খেতে খেতে শশুরের কাছে জানতে চাইলাম বাবা হঠাৎ করে মিষ্টি কেন,, তিনি একটু মুচকি হাসি দিয়ে বললো আমরা সবাই খাবো বলে,, যাই হোক এভাবে খুব একটা আনন্দের সময় কাটালাম এরপরে মেয়েকে নিয়ে পড়তে বসি।
পড়া শেষে সবাই মিলে রাতের খাবার খাই এবং খাওয়া শেষে মেয়ে কে ঘুম পাড়িয়ে দিলাম এবং শশুর শাশুড়ি মিলে, ইসলামিক কনটেন্ট গুলো দেখতে ছিল টিভিতে, আর আমি অন্যদিকে হাজবেন্ডের সাথে কথা বলতে বলতে ব্রাশ করছিলাম কারণ, রাতে ব্রাশ না করলে আমার ভালো লাগেনা। এবং এর পরে পোস্ট লিখতে বসবো।
এইতো এই ছাড়া আমার আজকের দিনে কার্যক্রম, যাইহোক ,আমি এখানে আজকের লেখা শেষ করছি আবার আগামী দিন আপনাদের মাঝে হাজির হব অন্য কোন পোষ্টের মাধ্যমে ততক্ষণ সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন ,আল্লাহ হাফেজ।
ঘুম থেকে উঠে প্রচন্ড কুয়াশার মুখে পড়লেন আপনি। তবে আপনার গরম পানির ব্যবস্থা আছে তাই বেশি বেগ পেতে হলো না। আপনার মেয়ে পোলাও আর রোস্ট খেতে চেয়েছিল তাই ওর দাদি ওটাই রান্না করে দিল। আবার সে নিজের হাতে খেতে চায়। আপনার মেয়ে নিজেকে বড় ভাবতে শুরু করেছে এবং এটি খুবই ভালো একটি ব্যাপার। সে যদি নিজে নিজে সব কাজ করে তাহলে দেখবেন খুব দ্রুত সময় সে স্বাবলম্বী হয়ে উঠবে। কারন কিছুদিন পরেই তাকে স্কুলে যেতে হবে এবং বেশ কিছু সময় একাই থাকতে হবে। এরপরে সন্ধ্যায় আপনার শশুর আপনাদের জন্য মিষ্টি নিয়ে আসলো। উপলক্ষ ছাড়াও মিষ্টি আনলে খুব ভালো লাগে। সব মিলিয়ে আপনার দিনলিপি পড়লাম। ভালো লাগলো পড়ে।
চেষ্টা করছি মেয়েকে কিছু কিছু জিনিস একা করানোর জন্য, কারণ কিছুদিন পর তাকে স্কুলে দিতে হবে তাই নিজের কাজ নিজের শেখাই কিছুটা আমার জন্য এবং ওর জন্য ভালো হবে।
মিষ্টি আমি খুব বেশি পছন্দ করি । বিকেলে সবার সাথে নাস্তা করার মাঝে মিষ্টি খেতে খেতে সময় টা খুব সুন্দরী কেটেছে। ধন্যবাদ আপনাকে খুব সুন্দর একটি কমেন্ট করার জন্য।
আপনার ডায়েরি গেম টা পরে বুঝতে পারলাম আজকের দিনটা আপনার খুব খুশিতে পার করেছেন। এবং আজকে কাজের ভিতরে কোন ব্যস্ততা ছিল না। আসলে নিজের হাতে নিজে গেলে খাওয়ার একটা তৃপ্তি লাগে । আমরা যতই বাচ্চাদের পেট ভরে খেয়ে দেয়ে কেনো ওদের তৃপ্তি পূর্ণ হয় না। আর আমার ছেলে তো বরাবর ওর হাত দিয়ে সবকিছুই খেতে দেয় আমাকে ধরতে দেয় না । তারপর আমি জোর করে কি খাইয়ে দিই। মনে হয় যেন নিজের হাত দিয়ে খাইতে পেট ভরে না আমি যা খাইনি তাতে পেট ভরে। আপনার মেয়ে হাত দিয়ে খাবার খায় তা আপনার মনে মনে অনেক খুশি। তারপর সন্ধ্যা বেলা মিষ্টি দিয়ে সন্ধ্যার নাস্তাটা সেরে নিলেন।
থ্যাঙ্ক ইউ সারাদিন কার্যক্রম গুলো আমাদের সাথে উপস্থাপনা করেছেন।
ছোটবেলা থেকেই বাবা-মা এবং পরিবারের সবাইকে দেখেছি একসাথে বসে গল্প করতে।
আর শ্বশুর বাড়িতে এসো শশুর শাশুড়িকে নিয়ে সন্ধ্যাবেলা গল্প করার মনে হয় আমার অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। আমি এটা খারাপ দেখতে বিবেচনা করিনি তবে, আমার মনে হয় এতে নিজেদের মধ্যে সম্পর্কটা অনেক বেশি মজবুত হয়।
শীতের সময় ঠান্ডা লাগবে এটাই স্বাভাবিক। তাইতো আপনি নামাজ পড়তে উঠেছেন যখন তখন গরম পানি দিয়ে হাত মুখ ধুয়ে নিয়েছেন। সত্যি কথা বলতে আমার গরম পানি একেবারেই সহ্য হয় না। যত ঠান্ডা যতই হোক না কেন। আমি ঠান্ডা পানি দিয়েই ওযু করে নিয়ে, তারপর নামাজ পড়ি আপনার মেয়ে বায়না ধরেছে। তার দাদু তার বায়না পূরণ করার জন্য রান্নাও করেছে। কিন্তু নিজের হাতে খাবে আসলে ছোট বাচ্চাদের এই একটা অভ্যাস। নিজের হাতে খাবে কিন্তু খাওয়ার চাইতে নষ্ট হবে অনেক বেশি। যাই হোক তারপরেও তার ইচ্ছেটা পূরণ হয়েছে এটাই সবচাইতে বড় কথা। বিকেল বেলা ঘুরতে বের হয়েছেন জায়গাটা অসম্ভব। সুন্দর সূর্য ডুবে যাচ্ছে, ধন্যবাদ আপনাকে, আপনার একটা দিনের কার্যক্রম আমাদের সাথে উপস্থাপন করার জন্য। আপনার প্রত্যেকটা দিন এভাবেই ভালো কাটুক ভালো থাকবেন।
ধন্যবাদ খুব সুন্দর একটি কমেন্ট করার জন্য প্রতিদিন একটু না একটু বাসা থেকে বের হওয়ার চেষ্টা করি,, বাহিরে খোলা আকাশের নিচে হাটতে এবং সূর্য অস্ত দেখতে আমি বেশ ভালোবাসি।
তাছাড়া সারাদিন সংসারের কাজকর্ম করার পরে যখন নিজে একটু বাহিরে ঘুরতে বের হই তখন মনে হয় যেন অন্যরকম একটা ভালো লাগা কাজ করে। এবং মনটাও ভালো হয়ে যায়।
সারাদিন কাজ করার পাশাপাশি অবশ্যই নিজেকে সময় দেয়া উচিত। কেননা আমরাও মানুষ আমাদেরও একটা জীবন আছে। কিন্তু মাঝে মাঝে আমি সেটা করতে পারি না। আবার মাঝে মাঝে চেষ্টা করি তারপরেও কেন যেন হয়ে ওঠে না। আপনি আকাশের নিচে ঘুরে বেড়াতে ভালোবাসেন। এটা আমিও পছন্দ করি। আমার কাছে মনে হয় আকাশের দিকে তাকিয়ে আকাশের সাথে অনেক কথা বলি। নিজের মনের কথাগুলো বলি কিন্তু বলা হয়ে ওঠে না। ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনার কমেন্ট গুলো পড়ে আর আপনার মাঝে আমি আমাকে খুঁজে পাই।
পরিস্থিতি সময় সব সময় এক রকম যায় না। হয়তোবা এমন একদিন আসবে সবকিছুই আপনি আপনার হাতের মুঠোয় নিয়ে নিতে পারবেন। সেই সময়টার জন্য অবশ্যই আপনাকে ধৈর্য ধারণ করতে হবে। একদমই ঠিক বলেছেন নিজেকে সময় দেয়ার মত সময় আমার কাছেও থাকে না। বারবার চেষ্টা করি কিন্তু ঘুমাতে গিয়েও কেন, যেন ঘুম ঠিক মত হয় না।
আপনি এত বেশি কাজের মাঝে থাকেন যে কারণে হয়তো একটু সময় বের করতে পারেন না।
তবে আমাদের প্রতিটি গৃহিণীদের উচিত, নিজেদেরকে সময় দেওয়া। এতে করে মনের ভিতরে থাকা দুঃখ গুলো দূর করা যায় এবং কারো উপর মন মানে না থাকলেও এটা এমনিতেই ভালো হয়ে যায়
আমি কাজের মধ্যে থাকে কেন আমাকে কাজকে আমি প্রচুর পরিমাণে ভালোবাসি। আর আমার কাছে মনে হয় সংসারের ক্লান্তি দুঃখ কষ্ট সবকিছু আমি ভুলে থাকতে পারি। যখন আমি এই স্টিম প্ল্যাটফর্মে এসে নিজের মনের কথাগুলো শেয়ার করতে পারি। এবং নিজের বন্ধু-বান্ধবের পোস্টে কমেন্ট করতে পারি। কমেন্ট করতে করতে বা পোস্ট করতে কখন যে আমি ভুলে যাই নিজের কষ্টগুলো। সেটা আমি নিজেও জানিনা।
আমি,, শীত পড়া থেকে গোসল করি গরম পানি দিয়ে,, আমাকে কেউ যদি বলে এই নে বোন ১০০০ টাকা এবার ঠান্ডা পানিতে গোসল কর,, আমি মরতে ও রাজি কিন্তু গোসল করতে রাজি নই 🤭 পরীক্ষা ডেট পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে নির্বাচনের কারণে এটা আমি ১০ দিন আগে জানি,, ১০ তারিখে পরীক্ষা,, কিন্তু মজার বিষয় হলো কোন সাবজেক্ট পরীক্ষা এটা দেখবো ১ তারিখে 🥱 অসংখ্য ধন্যবাদ।
ও আপু আমিও জানি পরীক্ষার ডেট পিছিয়ে দেয়ার হয়েছে তবে আমার বান্ধবী জানতে চেয়েছিল তাই বিষয়টা শেয়ার করেছি।।
একদম শীতকাল মানে গরম পানি দিয়ে গোসল করা আর গরম পানি যেদিন না করতে পারি সেদিন আমি গোসলের কাছেও যায় না।। শীতের দিনে গোসল করা না লাগতো তাইলে বেশি ভালো হইতো 😁
আপনার সারাদিনের কার্যলিপি পরে খুব ভালো লাগলো আপনার কার্যলিপি পরে মনে হলো আপনি খুব খুশিতে এই দিনটি পার করেছেন। বর্তমানে সব জায়গাতেই কুয়াশা পড়তেছে। আপনার সারা দিনের তথ্যবহুল পোস্ট আমাদের মধ্যে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
শীতের সময় আমরা যখন পানিতে হাত দিবো বা হাত মুখ ধুতে যায় তখন পানি অনেক ঠান্ডা থাকে যাই হোক প্রতিদিনের মতো আপনি ঘুম থেকে উঠে দেখতে পেলেন বাহিরে কুয়াশা অনেক এমন কি আপনাদের খাবার ঘর টা ও দেখা যাচ্ছে না। আপনি ফ্রেশ হতে চলে গেলেন গিয়ে দেখতে পেলেন পানি অনেক ঠান্ডা তাই আপনি গরম পানি দিয়ে হাত মুখ ধুয়ে নিয়েছিলেন। সারাদিনে কার্যক্রম গুলো তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।
হ্যাঁ ভাই আজ সকালে অনেক বেশি কুয়াশা পড়েছিলো এবং কুয়াশায় চারদিকে অন্ধকার দেখা যাচ্ছিল আর এটা অনেকটা সময় পর্যন্ত ছিল।
আর এই কুয়াশায় গিয়ে খুব রোদ উঠেছে,,, শীতের দিনে পানি ধরতে আমার বেশ অলসতা লাগে তবে কিছু করার নাই কাজ করার ক্ষেত্রে পানি তো ধরতেই হবে।
শীতের সময় সকালের পানি স্পর্শ করলে মনে হয় পানি কামড় দিয়ে ধরল। আর শুনে ভালো লাগলো আপনি শিলাই মেশিনের কাজ জানেন।। আর আপনার শাশুড়ি আপনার মেয়ের ইচ্ছা পূরণ করেছে দেখে বেশ ভালো লাগলো।।
আর হ্যাঁ আপনাদের পরীক্ষার রুটিন পরিবর্তন হয়েছে আমি আশা করি এটি আবারও পরিবর্তন হবে।। ধন্যবাদ আপনার একটি দিনের কার্যকলাপ আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।।
শীতের দিনে আমার তো পানি ধরতে মন চায় না ।মাঝেমধ্যে মনে হয় একটা রোবট পেলে ভালো হতো সব কাজ করে দিতে। 😄
কেন ভাই আপনি এমন আশা করতেছেন,,? একবার তো রুটিন পরিবর্তন হয়েছে আবারও হবে, এমনি পড়ালেখার যে অবস্থা হয়েছে আমার। সারাদিন রান্না খাওয়া এ ছাড়া ফোন নিয়ে বসে থাকি, বসে থাকি বললে ভুল হবে কমেন্টের পিছনে আছি। এরপরে যদি আবার পরীক্ষার রুটিন পরিবর্তন হয়।
তাহলে তো বই পড়ার আগ্রহটায় চলে যাবে, এক দিক দিয়ে আবার ভালোই হয়েছে, দুদিন পরে বই নিয়ে বসলেও হবে। 😄
পরিস্থিতি বেশি ভালো দেখা যাচ্ছে না আপু।। তাই পরীক্ষা পিছানোর সম্ভাবনা অনেক বেশি রয়েছে।।। আর ভাইয়াকে বলেন একটা রোবট কিনে দিতে যে আপনার সকল কাজ করে দিবে।।
পোলাও আর রোস্ট বোধহয় প্রত্যেক বাচ্চারই একটি প্রিয় খাবার। নিজের হাতে খেতে চাওয়ার উৎসাহ দেখে ভালো লাগে ঠিকই, তবে এটাও সত্যি যে নিজের হাতে খেলে ওরা ঠিক পরিমাণ মতন খেতে পারে না। আর মা হিসেবে এটা আপনার জন্য চিন্তার বিষয়। তাই শেষ পর্যন্ত বাকিটুকু নিজে খাইয়ে দিয়েছেন। শশুর মশাই হঠাৎ করে মিষ্টি নিয়ে নিয়ে এসেছেন। আসলে উনি হয়তো জানেন আপনি নিজে মিষ্টি পছন্দ করেন, এই কারণেই সকলের জন্য মিষ্টি নিয়ে এসেছেন। বড়দের আদর আসলে এই ধরনের ছোট ছোট কাজের মাধ্যমে প্রকাশ পায়। অনেক ধন্যবাদ আপনার সারা দিনের কার্যক্রম এত সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্য। ভালো থাকবেন।
কি যে বলি, বাচ্চারা যে এখন খাওয়া নিয়ে এত বেশি বায়না করে, মাঝেমধ্যে বিরক্ত বোধ হয়, ক্ষণিকের জন্য খারাপ লাগলেও আবার টিকে গিয়ে খাওয়ানোর চেষ্টা করি কারণ বাচ্চারা না খেলে কিন্তু মায়ের খেতে মন চায় না।
হ্যাঁ আপনি ঠিক ধরেছেন আমার শ্বশুরমশাই আগে থেকে জানতেন আমি মিষ্টি একটু বেশি পছন্দ করি, আমরা বড়দের কাছ থেকে অনেক কিছু পাওয়ার আশা কিন্তুু করি না,, কিন্তুু তারা যদি ছোট ছোট কিছু ভালোবাসা আমাদের দেয় সেটা দাঁড়ায় কিন্তুু আমরা অনেক সন্তুষ্ট থাকি। কি ঠিক বলছি তো!
শীতময় একটি দিনের ঘটনাবলী আমাদের সাথে ভাগ করার জন্য ধন্যবাদ আপু।
আমি শহরের মানুষ, যদিও শহরে কুয়াশা তেমন পরিলক্ষিত হয় না কিন্তু যখন গ্রামের বাড়িতে তখন দেখতে পাই কুয়াশার প্রবল তান্ডব। গাছের পাতায় জমা হওয়া কুয়াশা টিনের চালে টপ টপ করে পড়ে।
একদম শীতের সকালে টপটপ শব্দ ঘুম ভাঙ্গাতে সাহায্য করে,,
আর এটা কিন্তু বেশ উপভোগ করার একটা বিষয়।
একদম ঠিক যারা গ্রামে থাকে তারা কুয়াশা তাকে খুব কাছ থেকে বুঝতে পারে কিন্তু শহরে মানুষ এগুলো থেকে বঞ্চিত।